"হঠাৎ করেই গ্রামের বাড়িতে আসলাম"

in আমার বাংলা ব্লগ3 months ago


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ২৯ শে এপ্রিল, সোমবার, ২০২৪ খ্রিঃ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



কভার ফটো

1000083005.jpg

কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।



আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। গত পরশুদিন ইউনিভার্সিটির সেমিষ্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হলো। প্রতি সেমিস্টারেই যে কোন পরীক্ষার পরে এই আমি আর আমার বন্ধু রাহুল একসাথে বাইকে করে বাড়ি আসি। কয়েকদিন আগেই বাড়ি থেকে ঢাকাতে গিয়েছি বলে এবারে আর বাড়িতে আসার কোন প্ল্যানিং ছিল না। কিন্তু পরীক্ষা শেষ করে একদমই ভালো লাগছিল না ঢাকা শহরে। প্রচন্ড গরমের ভেতরে ঢাকা শহরে থাকাটা ভীষণ কষ্টকর। আর আমি এমনিতেই গ্রামীন পরিবেশ সবসময় অনেক বেশি পছন্দ করি। হঠাৎ করে এই বন্ধু রাহুলের একটি চাকরি হয়েছে জয়নিং ডেট সামনের মাসে দুই তারিখে তাই এবারে দুজন একসাথে আসতে পারি নাই। এখন হয়তো আগের মত দুই বন্ধু খুব কম একসাথে বাড়িতে আসতে পারবো। আজকে হঠাৎ করে গ্রামের বাড়িতে আসার সুন্দর মুহূর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

1000082959.jpg

আমি আজকে বাড়িতে বাড়িতে আসার জন্য গতকালকে রাতেই আমার ব্যাগ পত্র সব গুছিয়ে রেখেছিলাম। প্রতিবার ঠিক একই কাজ করি যখন বাড়িতে আসি তার আগের রাতে সবকিছু গুছিয়ে রাখি‌। কারণ আসার সময় এসব কিছু গোছাতে গেলে মিসিং হয়ে যায়। তবে আমি এ খুব কম জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া আসা করি। কারণ অতিরিক্ত জিনিস নিয়ে জার্নি করতে আমার একদমই ভালো লাগেনা। আজকে সকাল ছয়টার দিকে এলাম দিয়ে রেখেছিলাম। তারপর ঘুম থেকে উঠেই মোটামুটি ২০ মিনিটের ভিতরেই আমি রেডি হয়ে আমাদের মেস থেকে বেরিয়ে পড়ি।

1000083001.jpg

বর্তমানে দিনের দুপুরের ভাগে প্রচন্ড ও তাপমাত্রা থাকার কারণেই আগের দিনই প্ল্যানিং করেছিলাম যে, খুব সকালে রেডি হয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে যাবো। যাতে আমি দুপুর হওয়ার আগেই বাড়িতে পৌঁছে যায়। মোহাম্মদপুর থেকে লেগুলাতে করে গাবতলী পর্যন্ত এসে তারপর সেলফি বাসে করে পাটুরিয়া আসি। আজকে বাসের জানালার কাছে বসে ছিলাম তাই বাইরের প্রাকৃতিক দৃশ্য অনেক সুন্দর ভাবে উপভোগ করেছি। গাবতলী থেকে পাটুরিয়া পর্যন্ত আসতে দুই ঘণ্টার একটু বেশি সময় লেগেছিলো। আমাদের বা যখন পাটুরিয়াতে পৌঁছায় তখন ঘড়ির কাঁটে ৯ টা বাজে।

1000082999.jpg

বাড়িতে আসার জন্য আমার পকেটে নগদ টাকা ছিল না পর্যাপ্ত পরিমাণে। তাই পাটুরিয়া নেমে প্রথমেই একটি বিকাশের দোকানে গিয়ে বিকাশ থেকে কিছু টাকা উঠায়। তারপর সেই দোকান থেকে হাফ লিটারে ঠান্ডা জল কিনি। কারণ গরমের ভিতর জার্নি করতে হলে জল সাথে রাখাটা ভীষণ জরুরী। তারপর দোকানে বসে ঠান্ডা জল খেয়ে একটু রেস্ট নিয়ে সোজা চলে যায় পাটুরিয়া লঞ্চঘাটে।

1000083000.jpg

সাধারণত প্রতিবার আমরা বাইক নিয়ে আসি তাই ফেরিতে পার হই নদী। কিন্তু এবারে একা থাকার কারণে লঞ্চে নদী পার হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। যদিও বর্ষার মৌসুমে আমি কখনোই লঞ্চে নদী পার হয় না। এখন নদীতে জল কম আছে তাই লঞ্চে নদী পার হওয়াটা মোটামুটি সেভ। আর লঞ্চে নদী পার হতে ফেরি থেকে কোন সময় লাগে। তবে এবারে লঞ্চে নদী পার হতে এসে টিকিট কাটার সময় একটু অবাক হলাম ২৫ টাকার ভাড়া ৪৫ টাকা হয়ে গেছে মাত্র এক বছরের ভেতরে। এখন ফেরির ভাড়া লঞ্চের ভাড়া প্রায় সমান।

1000083004.jpg

আমি লঞ্চে নদী পার হয়ে দৌলতদিয়াতে যখন আসি তখন ঘড়ির কাঁটায় ৯ঃ৪০ মতো বাজে। বর্তমানে লঞ্চে নদী পার হতে মোটামুটি ২৫ মিনিট মতো সময় লাগে। ‌ নদীতে যখন জল বৃদ্ধি পায় তখন লঞ্চে নদী পার হতে অনেক সময় লাগে আরো অনেক রিক্স। লঞ্চে নদী পার হওয়ার পরে একটু হেঁটে বাস স্ট্যান্ডে চলে আসি। আমার যে বাসে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল সেই বাস সার্ভিসটি আজকে বন্ধ ছিল জানিনা কিসের জন্য। তারপর অন্য একটি বাসে উঠে পড়লাম।

1000083002.jpg

মোটামুটি দেড় ঘণ্টার ভেতরেই খোকসা বাস টার্মিনালে পৌঁছ গেলাম। সকালে যেহেতু মেস থেকে খেয়ে আসলাম না তাই ভীষণ ক্ষুধা লেগে গিয়েছিলো। তারপর বাস স্ট্যান্ড থেকে একটি বিরিয়ানি হাউজে ঢুকে মোরগ পোলাও খেয়ে দেয়ে আস্তে আস্তে বাড়ি থেকে রওনা দিলাম। খোকসা বাস স্ট্যান্ড থেকে অবশ্য শোমসপুর পর্যন্ত অটোতে করে এসেছিলাম তারপর এলাকার একটি ভ্যানে করে সোজা বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিই। প্রচন্ড রোদের ভেতর আসতে যদিও একটু কষ্ট হচ্ছিল তারপরেও গ্রামীণ প্রকৃতি দেখতে ভীষণ ভালো লাগছিলো।

1000083003.jpg

যতই বাড়ির কাছে আসছিলাম ততই বেশি ভালো লাগছিলো। প্রতিবার ঠিক আমার সাথে এমন টাই হয় যতো বাড়ির কাছে আসি ততই বাড়ির প্রতি টান বেড়ে যায়। তারপর আমাদের বাড়ি থেকে একটু দূরেই ভ্যান থেকে নেমে পড়ে হাঁটতে হাঁটতে বাড়িতে চলে আসি। আহ্ বাড়িতে আসার পরে ভীষণ শান্তি লাগছে। ঢাকা যান্ত্রিক শহর ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে প্রাকৃতিক পরিবেশে আসে আমি সবসময়ই অনেক বেশি উপভোগ করি। এখন বাড়িতে থেকে গ্রামীণ সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাই।



পোস্টের ছবির বিবরন

ডিভাইসস্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
ক্যামেরা১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ২৯ শে এপ্রিল ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশনঢাকা, বাংলাদেশ


প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Sort:  
 3 months ago 

ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন হঠাৎ করে গ্রামের বাড়িতে আসার কিছু মুহূর্ত। প্রত্যেক বছর ইউনিভার্সিটি সেমিস্টার পরীক্ষা শেষে আপনি এবং আপনার বন্ধুরা রাহুল দুজন একসাথে বাড়িতে আসেন জেনে বেশ ভালো লাগলো। কিন্তু এবার আপনি রাহুল ভাইয়ের সাথে বাড়িতে আসতে পারেননি জেনে একটু খারাপ লাগলো। আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাই অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে ঢাকা শহরের মানুষ বেশ বিরক্ত। গ্রামীন পরিবেশে এসে নিজেকে মানিয়ে নিন ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 3 months ago 

গ্রামীণ প্রকৃতিতেও বেশ গরম তবে মানিয়ে নিয়েছি। হ্যাঁ ভাই আমারও অনেক খারাপ লাগছিল বন্ধু রাহুলের সাথে প্রতিবার বাড়ি আসি কিন্তু এবার আসতে পারিনি। অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

 3 months ago 

খুব সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ভাইয়া আজকে। আপনার এই হঠাৎ করে গ্রামের বাড়িতে আসার অনুভূতিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগছে। বাড়িতে আসার পথে আপনি অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করেছেন প্রতিটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে অসাধারণ লাগছে। বিশেষ করে আপনি কৃষ্ণচূড়া গাছের ফটোগ্রাফি করেছেন যা দেখতে অসাধারণ লাগছে। গ্রামের মধ্যে আসার রাস্তার ফটোগ্রাফিটা দেখতে অনেক ভালো লাগছে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 3 months ago 

হঠাৎ করে এই গ্রামের বাড়িতে আসার অনুভূতি সত্যিই অনেক সুন্দর ছিল আপু। কারণ নিজের গ্রামকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আমার পোস্টটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

 3 months ago 

হঠাৎ বাড়িতে আসার অনুভূতিটা আপনি আমাদের মাঝে ব্যক্ত করেছেন দেখে বেশ ভালো লেগেছে ভাই। দৌলোদিয়া ঘাট হয়ে খোকশায় পৌঁছেছেন বাস টার্মিনালে। বেশ ভালো লাগলো সময় স্থান সবকিছু ফটোগ্রাফি এবং গণনার সাথে তুলে ধরেছেন দেখে।

 3 months ago 

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই তবে কমেন্টের বানানের বিষয়ে দয়া করে একটু নজর দিবেন ভাই।

 3 months ago 

পরীক্ষা শেষে বাসায় না গেলে একদম ভালো লাগে না। প্রতিবার যেহেতু রাহুল ভাইয়া সহ দুজনে একসাথে বাড়ি আসতেন তাই বেশি ভালো লাগতো। আর এবার যেহেতু রাহুল ভাইয়ার চাকরি হয়েছে তাইতো তিনি আসতে পারেননি। যাই হোক ভাইয়া গ্রামের বাসায় সময় গুলো ভালো কাটুক এই প্রত্যাশাই করি।

 3 months ago 

আসলেই আপু পরীক্ষা শেষ হলে বাসায় না আসলে একদম ভালো লাগেনা। যারা বাড়ির বাইরে থাকে তারাই জানে বাড়ির বাইরে থাকা কতটা কষ্টের। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 3 months ago 

ভাইয়া এমন হঠাৎ করে বাড়ি ফেরার মজা আলাদা। আমিও কুষ্টিয়া ম্যাচে থাকতাম। পরীক্ষা শেষ হলে কাউকে না বলে হুট করে বাড়ি চলে আসতাম। আর সবাই বেশ খুশি হতো আমাকে দেখে। অনেক ভালো লাগলো বাড়ি ফেরার পথে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটো ধারণ করেছেন এবং তা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে। বিস্তারিত বর্ণনার সাথে উপস্থাপন করেছেন তাই ব্লগটা অনেক সুন্দর হয়েছে।

 3 months ago 

সত্যি বলতে কাউকে না বলে হুট করে বাড়ি আসলে সবাই সারপ্রাইজ হয়ে যায়। আপনিও কুষ্টিয়া মেসে থেকে লেখাপড়া করতেন জেনে ভালো লাগলো আপু। আপু একই পোস্টে ভুল করে দুইটা মন্তব্য হয়ে গেছে বিষয়টা একটু নজরে রাখবেন দয়া করে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 3 months ago 

পরীক্ষা শেষ তাই বাড়ি গেলেন।ভালোই করেছেন বাড়ি গিয়ে।গ্রামীন পরিবেশে সময় কাটাতে ভালোই লাগবে।রোদের কারনে সকাল সকাল বাসা থেকে বের হয়ে গেলেন।এবার আর বন্ধু র সাথে বাইকে করে বাড়ি যাওয়া হলো না।বন্ধুর চাকরি হয়েছে।এখন আপনাদের আর হয়তো একসাথে যাওয়া আসা হবে না।যাই হোক খুব সুন্দরভাবে ই বাড়ি পৌঁছে গেলেন।বাড়ির কাছাকাছি গেলে আপনার বাড়ির প্রতি টান বৃদ্ধি পায়।আর আমার উল্টো হয়।দূরে থাকলে টান বৃদ্ধি পায়।ছটফট করি যাওয়ার জন্য। ধন্যবাদ ভাইয়া অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।

 3 months ago 

বন্ধুর চাকরি হয়েছে এতে আমি অনেক খুশি। যদি আসার সময় বন্ধুকে বেশ মিস করছিলাম। গ্রামীন প্রকৃতি আমার খুব ভালো লাগে তাই তো মাঝেমধ্যেই গ্রামে ছুটে আসি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 3 months ago 

ঢাকার পরিবেশ আপনার ভালো লাগেনা তাই ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও বাড়িতে আসলেন জানতে পারলাম আপনার লেখার মাধ্যমে। আর আপনার বন্ধু রাহুলের যেহেতু চাকরি হয়েছে তাই হয়তো সে আর অত ছুটি পাবে না আর আপনাদেরও একসাথে বাড়ি আসা খুব কম হবে। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে বাড়ি ফেরার মুহূর্ত গুলো এবং সেই সাথে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 3 months ago 

হ্যাঁ ভাই বন্ধু রাহুলের চাকরি হওয়ার কারণে একসাথে হয়তো এখন খুব কম বাড়িতে আসা হবে তবে আমি ভীষণ খুশি তার চাকরি হয়েছে সেজন্য। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

 3 months ago 

সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হওয়ায় হঠাৎ করেই গ্রামে গেলেন। তবে আপনার বন্ধুর চাকরি হওয়ার কারণে একসাথে গ্রামে যেতে পারেননি এবার। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝাই যাচ্ছে কতটা রোদ ছিল। তবে গ্রামীণ প্রকৃতি দেখার মধ্যেও প্রশান্তি পাওয়া যায়। হঠাৎ করে বাড়িতে যাওয়ার অনুভূতি শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।

 3 months ago 

আপু আসার সময় এই ভীষণ রোদ ছিল। তবে গ্রামে আসতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে এখন। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 3 months ago 

হঠাৎ করেই আমাকে একা করে এই গরমের মধ্যে বাড়ি চলে গিয়েছে এটা আমার মনে থাকবে। তবে গ্রামেই ঢুকতে দেখছি অসম্ভব সুন্দর প্রকৃতির ছবি শেয়ার করেছো। যাই হোক বাড়ি গিয়েছো অনেক বেশি ইনজয় করো

 3 months ago 

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্যই তো গ্রামে এসেছি বন্ধু। এখন থেকে হয়তো একসাথে বাড়িতে আসা খুবই কম হবে তবে ব্যাপার না চাকরিতে আগে জয়েন করো সেটাই ভালো। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 65527.96
ETH 3466.32
USDT 1.00
SBD 2.52