"নতুন করে শুরু" নাটকের রিভিউ।।[১০% লাজুক শিয়ালের জন্য]
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি অবারাকাতুহু।
হায় বন্ধুরা
মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি “আমার বাংলা ব্লগ” এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ,আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।আপনাদের দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ আমি ও ভালো আছি।সৃজনশীলতা লক্ষ্যে আজ আমি আমার পোস্টে কিছু ভিন্নতা আনার জন্য আপনাদের একটি নাটকের রিভিউ পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। ইদানীং আমি লক্ষ্য করলাম আমার বাংলা ব্লগে অনেক সুন্দর সুন্দর রিভিউ পোস্ট করা হচ্ছে।তাই আমিও রিভিউ করার প্রতি উৎসাহিত হলাম।আমি আশা করি, আমার আজকের নাটকের রিভিউটি পড়ে আপনাদের বেশ ভাল লাগবে।
প্রাপ্তি: YouTube
তাহলে চলুন শুরু করা যাক-
গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য
নাটক : | নতুন করে শুরু |
পরিচালনা: | এস আর মজুমদার |
অভিনয়ে : | জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, তাসনিয়া ফারিণ, আবদুল্লাহ রানা, আশরাফুল আলম সোহাগ, আফরিন শিখা রাইসা, আসিফ আকরাম, জুবায়ের আহমেদ |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধরন | সামাজিক। |
মুক্তিরতারিখ | ১৯ শে মে, ২০২২ইং |
দৈর্ঘ্য | ৪৯ মিনিট ৫১ সেকেন্ড। |
কাহিনী সারসংক্ষেপ
নাটকের শুরুতে আমরা দেখতে পাই নাটকের প্রধান চরিত্র জিয়াউল ফারুক অপূর্ব যার এই নাটকে নাম ফরহাদ।সে যখন সকালবেলায় রোমে ঘুমাচ্ছিল তখন তার বাবা আসে এবং তাকে ডাক দেয়।ফরহাদ তার বাবাকে বলে,কয়টা বাজে।তার বাবা বলে সাড়ে সাতটার মতো বাজে।তার বাবা তাকে কফি খেতে বলে।আরো বলে যে,তোমার কফির পাশে একটি বিল আছে।সেটা দেখতে বলে।এও বলে এবারের ক্রেডিট কার্ডের বিলটা অনেক বেশি অথ্যাৎ৭২৫৯৩০ টাকা।আমার জানতে হবে এত টাকা তুমি কোথায় ব্যয় করো।ফরহাদ বলে,এত সকালে একটা সিলি ম্যাটার ডিসকাস করার জন্য তুমি আমার ঘুমটা ভাঙ্গালে।তার বাবা বলে,এটা সিলি ম্যাটার।তখন তারা বাবা আরও বলে, তোমার যোগ্যতায় তুমি আমাকে ২৫০০০ টাকা উপার্জন করে দেখাবে।যদি পার যেভাবে চলছিলে সেভাবেই চলবে।আর না পারলে আমার সমস্ত সম্পদ কোন ট্রাস্টে দিয়ে দিব।এও বলে আমি চাইনা আমার কষ্ট করা অর্জিত সম্পদ কেউ এভাবে নষ্ট করুক।তখন ফরহাদ বলে, বাবা তুমি সিরিয়াস,তার বাবা তোমার কি মনে হয়,হা সিরিয়াস।তখন ফরহাদের বাবা বলে,তবে আমার দুটি শর্ত আছে।প্রথমত তুমি এই কাজের জন্য কোন বন্ধু-বান্ধব,আত্মীয়-স্বজন বা কারো সাহায্য নিতে পারবে না।দ্বিতীয়ত তুমি কোথায় আমার পরিচয় ব্যবহার করতে পারবে না।তোমাকে পুরু টাকাটাই তোমার যোগ্যতা দিয়ে অর্জন করতে হবে।তোমার হাতে সময় দুই মাস আর প্রাথমিক ব্যয়ের জন্য তোমাকে ১০০০০ টাকা ধার দিচ্ছি।আর যদি তুমি মনে করো তুমি আমাকে চিট করবে, তাহলে তুমি ভুল করবে।কেননা আমার লোক কিন্তু ২৪ ঘন্টা তোমাকে চোখে চোখে রাখবে।আর আমি যেহেতু সিরিয়াস তাই তোমাকে ও বিষয়টা সিরিয়াস নিতে হবে।বাবা চলে যাওয়ার সময় ফরহাদ বলে বাবা,তুমি আমাকে চেলেঞ্জ করছ।আর ২৫০০০ টাকা।তখন তার বাবা বলে, হা।কাল সকালে বাসা থেকে বের হয়ে যাবে আর সময় দুই মাস।টাকাটা ম্যানেজ করতে পারবে একথা ভেবে ওয়াসরোমে গিয়ে তার একটা ফ্রেন্ডকে ফোন দেয় চাকরির খোঁজে।কিন্তু সে চাকরির জন্য না বলে দেয়।
(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)
ফরহাদ একটি হোটেলে যায়।সেখানে তার বাবার বিশ্বস্ত ম্যানেজার তার কাছে বসা থাকে। ম্যানেজারকে ফরহাদ বলে,আমি বাবার উপর রেগে আছি, আপনার উপরও।আমি বাসা থেকে বের হয়েছে।কালকে থেকে আপনার কাজ হয়তো।আজকে থেকে ফলো করছেন কেন? ম্যানেজার বলে,সরি স্যার।এরপর ফরহাদ বলে,আমি জানি আপনি বাবার খুব বিশ্বস্ত লোক।এরপর ফরহাদ আরও বলে,আমি আপনাকে কিছু কথা বলব,আমি কারো কাছ থেকে টাকাটা ম্যানেজ করে ফেলবো।করে আমি চলে যাব কোন রিসোটে।সেখানে কিছু দিন থাকবো। আপনি বাবাকে এসব কিছুই বলবেন না।বলবেন,এই কোন রকম একটা ম্যাসে আছি।আর কোন একটা জব করছি।আর দুই মাস পর আমি ফেরত আসবো।ফেরত আসার পর সুন্দর করে একটা চেকে সাইন করে দিবো।সেটার এমাউন্ট হবে দুই লক্ষ টাকা।এরপর ম্যানেজার বলে, সরি স্যার।সে বলে পাঁচ লক্ষ টাকা।এরপরও ম্যানেজার বলে,এক্সটেমলি সরি স্যার।এরপর ম্যানেজার বলে,স্যার আপনাকে একটা কথা বলি,পানিতে না নেমে কখনও সাঁতার শিখা যায় না।চেলেঞ্জ জিতার জন্য আপনি সটকাট খুঁজছেন,হেরে যাবেন।আপনি হয়তোবা ভাবছেন,আপনি যেকোন ভাবে টাকাটা ম্যানেজ করে ফেলবেন।কিন্তু এটা ভাবছেন না যে আর কয়েক ঘন্টা পর আপনার থাকার জায়গাটাও থাকছে না।এরপর ম্যানেজার আরও বলে আপনার জায়গায় যদি আমি হতাম,তবে প্রথমে আগে কালকের ব্যবস্থা করতাম।পরে অন্য চিন্তা করতাম।
(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)
পরের দিন ফরহাদ বাসা খুঁজতে থাকে এবং এক পর্যায়ে দেয়ালের একটি বিজ্ঞাপন থেকে একটি নম্বরে ফোন দেয়।ফোনটা একটি মেয়ে রিসিভ করে।ফরহাদ ভাড়ার কথা জিজ্ঞেস করে কিন্তু যেহেতু ফরহাদ এর কাছে কোন চাকরি নেই।এজন্য তাকে প্রথমে বাসা ভাড়ার কথা না বলে দেয়।তারপর অনেক অনুরোধ করলে মেয়েটি বলে ঠিক আছে আপনি বিকাল বেলা আমাদের বাসায় আসেন।বাবা ও ভাইয়ের সাথে কথা বলতে হবে।কথা বলার জন্য রাজি হয়ে যায় ফরহাদ।তাই পরিবারের সাথে দেখা করতে যায় এবং তাদের মিথ্যা বলে যে তার বাবার জমি বন্ধক রেখেছে।তাই তাকে টাকা জোগাড় করতে হবে।এ কথাগুলো বলাতে সে বাসায় থাকার অনুমতি পেয়ে যায় ।পরিবারের ৫ জন সদস্য।নাটকের নায়িকা ত্রিনা,তার বাবা,ছোট বোন ও তার দুই ভাই। ত্রিনা,ফরহাদকে বলে,তার ছোট ভাইয়ের সাথে রুম শেয়ার করে থাকতে হবে।ফরহাদ রাজি হয়ে যায়।ফরহাদ ত্রিনার ছোট ভাইয়ের সাথে কথা বলে জানতে পারে তার এক ভাই শৈবাল।যে কিনা ড্রাগ এডিকটেড।এমন সময় ত্রিনা খাবারের জন্য ডাক দেয়।ফরহাদও খাবার খেতে যায়।খাবারটা বেগুন দিয়ে খায়।যদিও খেতে পারে না।তারপরও বলেছে খুব স্বাদ হয়েছে।
(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)
পরবর্তী দৃশ্য দেখা যায় যে,রোমে সকালবেলা ফরহাদ ঘুমিয়ে ছিল এমন সময় ত্রিনার চেচামেচির শব্দে ঘুম ভেঙ্গে যায়।এমন সময় ঘুম থেকে উঠে তাদের রোমে যায়।তখন সে দেখে ত্রিনা তার ড্রাগ এডিকটেড ভাই এর সাথে চেচামেচি করছে। ত্রিনার ছোট ভাই ব্যবসার জন্য তার বাবার কাছ থেকে টাকা চায়।মূলত সে নিশাখোর।টাকা নিতে পারলে সে নিশা করবে।ত্রিনা তার ছোট ভাইকে বলে সৎ পথে তুই একশত টাকা কামাই করে দিতে পারবি।এমন ও বলে তোর ছোট ভাই শৈবাল টিউশনি করে কত পরিশ্রম টাকা উপার্জন আর আমি দিন রাত কত দিন রাত কত খাটা খাটনি করে টাকা উপার্জন করি।তার নিশাখোর ছোট ভাই বলে আমি এসব শুনতে চাই না।আমার টাকা লাগবে,বাবাকে বল টাকা দিতে।ত্রিনা বলে বাবা একটি টাকাও দিবে না।কি করবি কর।সে বলে গলায় পারা দিয়া ধইরা টাকা বের করমু।এমন সময় ত্রিনা তার ছোট ভাইকে চর মারে এবং তার ছোট ভাইও তাকে চর মারে।এমন সময় ত্রিনা ও তার বাবার চোখ ফরহাদের দিকে পড়ে।তখন তারা লজ্জা পায়।ত্রিনার বাবা তখন তার ছেলেক বাসা থেকে বের করে দেয়।ফরহাদ তার রোমে চলে আসে।
(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)
পরবর্তী দৃশ্যে আমরা দেখি ফরহাদ নানা জায়গায় কাজ খুঁজছে কিন্তু কোথাও কাজ খুঁজে পাচ্ছিল না।তখন তার মধ্যে হতাশা ভাব দেখা যায়।যখন সারাদিন কাজের জন্য ঘুরে কোন কাজ পায়না তখন অবশেষে বাসায় এসে দেখে ত্রিনা তার ছোট ভাই বোনের সাথে লুডু খেলছে।ফরহাদ দেখে রোমে চলে যায়।এরপর ফরহাদ ডাইং টেবিলে বসে চা খাচ্ছে এবং লক্ষ্য করছে ত্রিনাও চায়ের সাথে কি যেন খাচ্ছে।ত্রিনার চোখ ফরহাদের চোখে পরলে ত্রিনা বলে খাবেন।ফরহাদ বলে কি ?ত্রিনা বলে মুড়ি।চা আর মুড়ি।ফরহাদ কাছে গিয়ে মুড়ি নিয়ে খেল এবং তারা কথা বলতে লাগলো।একসময় ত্রিনা বলল,আপনার চাকরির খবর কি,পেয়েছেন।ফরহাদ বলে না।তখন ত্রিনা বলে আপনার সিভি রেডি আছে।ফরহাদ বলে কেন?ত্রিনা বলে আমি যেখানে চাকরি করি সেখানে সেলসের কিছু লোক নিবে।আপনি বললে আমি চেষ্টা করতে পারি।তখন ফরহাদ বলে আমি আপনাকে রেডি করে দিবো।
(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)
পরবর্তী দৃশ্যে আমরা দেখি ত্রিনা যখন কাজের জন্য বাসা থেকে বের হবে তখন ফরহাদ তার সিভি টা ত্রিনাকে দেয়।এরপর রাতে যখন ফরহাদ টেবিলে মাথা নিচু করে বসে ছিল তখন রোমে ত্রিনা এসে ফরহাদকে বলে,কাল আপনাকে আমার সাথে আমাদের অফিসে যেতে হবে।ম্যানেজার আপনাকে ডেকেছেন।ফরহাদ শুনে খুব খুশি হয় এবং সে কি করবে খুঁজে পায় না,ত্রিনাকে ধন্যবাদ দেয়।পরদিন সে ম্যানেজারের সাথে কথা বলে চাকরিটা পাকা করে ফেলেন।আর এইভাবেই আস্তে আস্তে ফরহাদ ত্রিনাকে ভালবাসতে শুরু করে।
(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)
পরবর্তী দৃশ্যে আমরা দেখি ত্রিনা যখন টেবিলে ব্যাগ ঘুচাচ্ছে।ফরহাদ ত্রিনার কাছে তখন ত্রিনা বলে কিছু বলবেন, ফরহাদ বলে, হা।থেংকিউ। ত্রিনা বলে,কেন? ফরহাদ বলে,আমার সেলারীটা হয়ে গেছে।আর গত মাসেরটা এবং এই মাসেরটা মিলে আমার টাকা হয়ে গেছে।তারা কথা বলছিল তখন হাসপাতাল থেকে ত্রিনার কাছে ফোন আসে তার ছোট ভাই শৈবালের।শৈবাল বলে আপু,শিশির ভাইকে হারুনের লোকেরা পিটিয়েছে।কারা জানি তোকে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।তাড়াতাড়ি ত্রিনা হাসপাতালে চলে যায়।সাথে ফরহাদও যায় এবং সেখানকার কাউন্টার এর সাথে কথা বলে অপারেশনের জন্য কত টাকা লাগবে জানে।আড়াই লক্ষ টাকা লাগবে। তখন ত্রিনা শৈবালকে বলে আমাদের কাছে তো এত টাকা নেই।তুমি চাচাকে ফোন দে।ফরহাদ বলে আপনি টাকার জন্য কোন টেনশন করবেন না। আমি এক্ষুনি ব্যবস্থা করছি।সে কাউন্টারে কিছু টাকা জমা দিয়ে বের হয়।তার বাবার সেই বিশ্বস্ত লোককে দেখে ফরহাদ তার কাছে যায় এবং বলে যে বাবাকে ফোন দেন আমার ফোন বাবা ধরবেনা। আপনি একটা ফোন দেন।তখন লোকটি ফোন দিলে তার বাবা ফোন রিসিভ করে।তখন ফরহাদ তার বাবাকে বলে, আমার তিন লক্ষ টাকার খুব প্রয়োজন।সব এক্সপ্লেইন এখন করতে পারবোনা আর যদি তুমি তুমি আমাকে এই টাকাটা না দাও তাহলে আর কখনো আমার মুখ দেখবে না এই কথা বলে সে তার বাবার বিশ্বস্ত লোকটি ফোনটি দিয়ে দেয়।লোকটিকে ফরহাদের বাবা বলল,কি হয়েছে।লোকটি বলল,স্যার আপনার ছেলে আপনার ছেলে মানুষ হয়ে ঘরে ফিরতে চাচ্ছে।টাকাটা দিয়ে দেন।একথা শুনে তার বাবা ভীষণ খুশি হয় এবং লোকটিকে বললেন যা প্রয়োজন তুমি দেখো।কাউন্টারে গিয়ে লোকটি ত্রিনাকে বলে ম্যাডাম কোন টেনশন করবেনা।এখন থেকে বিষয়টা আমরা দেখছি।এই বলে লোকটি চলে যায়।তখন ত্রিনা ফরহাদের কাছে যায় এবং বলে আমরা তাহলে আপনাদের একটা খেলার অংশ ছিলাম।ফরহাদ বলে না,খেলার অংশ ছিলে না।ছিলে জীবনের অংশ।ত্রিনা বলে মানে? ফরহাদ বলে আপনি এবং আপনার ফ্যামিলি আমাকে শিখিয়েছেন জীবনে চলার মানে কি? তবে এটা ঠিক আপনাদের কাছে আমার পরিচয় গোপন করেছি।তবে এটা ছাড়া আমার কাছে আর কোন অপশন ছিল না।সেই সময় ত্রিনাকে বলে,আমি একটা কিছু কথা বলতে চাই। কথাটা জানা জরুরী।তবে এই জায়গায় ও এই সময়ে বলাটা ঠিকনা।তবু আপনার এ কথাটা জানা দরকার।আপনার পরিবার,আপনি আমাকে আলো দেখিয়েছেন। আর আমি যদি সেই আলোটা ধরে আমার বাকি জীবনটা হাঁটতে চাই।ত্রিনা অবাক হয়ে বলে, জি? ফরহাদ বলে,আমি আপনাকে ভালোবাসি।আমি বাকীটা জীবন আপনার সাথে থাকতে চাই। এটা কি সম্ভব ?ত্রিনা বলে এটাও কি আপনার একটা খেলা।ফরহাদ বলে এটা খেলা না।এটা হচ্ছে ভালোবাসা ফরহাদ বলে আমি সত্যি বলছি।ত্রিনা বলে,আপনি ঠিকই বলেছেন এসব কথা বলার জায়গা না এটা।তখন ফরহাদ বলে সরি।তখন ত্রিনা বলে দুমাস ধরে তো আমার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছেন।সামনে না হয় আরও অনেক কিছু শিখিয়ে দিবো আপনাকে।আর সেখানেই নাটকের সমাপ্তি ঘটে।
(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)
ব্যক্তিগত মতামত
নাটকটি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। নাটকের গল্পটিও চমৎকার ছিল।পুরু নাটকটিতে একটি মধ্যবৃত্ত পরিবারের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এবং সৎভাবে টাকা উপার্জন যে কি কষ্টের তাছাড়া জিয়াউল ফারুক অপূর্ব ও তাসনিয়া ফারিণ এর নাটক আমার কাছে বেশ ভালো লাগে।আর পরিচালক খুব সুন্দর করে নাটকটি পরিচালনা করেছেন।
ব্যক্তিগত রেটিং
নাটকটির লিংক
আমার পরিচিতি
আমি আনিসুর রহমান। আমার স্টিমিট আইডি @anisshamim।আমার জন্মস্থান মুন্সিগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে।আমি বাংলা ভাষার মাধ্যমে মনের ভাব প্রকাশ করতে স্বাচ্ছন্দ্যেবোধ করি এবং বাঙালি হিসেবে নিজেকে খুব গর্বিত মনেকরি।ভ্রমন করা আমার খুব সখ।তাছাড়া সময় পেলেই কবিতা লিখা এবং মজার মজার রেসিপি তৈরি করা।গল্পের বই পড়তে ও খুব ভালো লাগে।অন্যের কষ্টে নিজেকে বিলিয়ে দিতে খুব ভালোলাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
হা ভাইয়া, নাটকটিতে কিছু শিক্ষনীয় বিষয় আছে। সময় পেলে দেখে নিয়েন।আশাকরি,ভালো লাগবে।