বিভিন্ন সময়ে তোলা প্রকৃতির কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি।।

মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি “আমার বাংলা ব্লগ” এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ,আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।আপনাদের দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ আমি ও ভালো আছি।সৃজনশীলতা লক্ষ্যে আজ আমি আমার পোস্টে কিছু ভিন্নতা আনার জন্য আপনাদের মাঝে বিভিন্ন সময়ে তোলা প্রকৃতির কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করতে যাচ্ছি।ছবিগুলো আমার খুব ভালো লেগেছে।।আশাকরি,প্রকৃতির রেনডম ফটোগ্রাফিগুলো আপনাদেরও ভালো লাগবে।

এখানে আমি মোট ৭ টি ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি আর এখানে করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই সাধারণ এবং প্রকৃতির । আর আপনাদের মধ্যে কার কোন ফটোগ্রাফিটি বেশি ভালো লাগেছে সেটা নিশ্চয়ই জানাবেন কমেন্ট করে।

পরিবেশ দুষণের অন্যতম এই ইটের ভাটা।যদি এই ইটের ভাটা নিয়ম মনে তৈরি করা হয়, তবে কিছুটা হলেও পরিবেশ রক্ষা পায়।কিন্তু অর্থের লোভে মানুষের সেদিকে কোন খেয়াল নেই। তাই অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ইটের ভাটা।

প্রকৃতির সৌন্দর্য আমাদের সবসময় মুগ্ধ করে।প্রানের মাঝে যেন শীতলতা অনুভূতির সৃষ্টি করে।তাইতো প্রকৃতি প্রেমি মানুষ প্রকৃতির সৌন্দর্য আহরণের জন্যে দেশ বিদেশে ঘুরছে।মাঝে মধ্যে বাড়ির সামনে সৌন্দর্যও অনেক টাকা-পয়সা ব্যয়ের সৌন্দর্যের চেয়ে দৃষ্টিনন্দন ও স্মৃতিমধুর হয়ে থাকে।হঠাৎ রাস্তার ধারে এই ফুল ও আকাশের দৃশ্যটি দেখে আমার কাছে এমনটা লেগেছে।যার দরুন সাথে সাথে ছবিটি ফটোগ্রাফি করি।

ফটোগ্রাফি করতে কার না ভালো লাগে।যে যেভাবে পারছে সৃষ্টির সৌন্দর্যকে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে উপস্থাপন করছে। আর শীতের মৌসুমের শুরুতে এই আকাশের দৃশ্যটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আর তাই ফটোগ্রাফি করেছিলাম।

কয়েকদিন আগে নানা বাড়ি যাওয়ার পথে বুড়িগঙ্গা নদীতে ফেরি পাড় হওয়া মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি।অবশ্য এই ফেরিঘাটটি নতুন হয়েছে।তাই সখ করে ফেরি দিয়ে নদী পাড় হলাম।

শীতের সকালে সূর্য উঠার মূহুর্তের দৃশ্য কার না ভালো লাগে।আর আমার কাছে তো অসাধারণ লাগে।তাই শীতের সকালে হাঁটার সময় ফটোগ্রাফিগুলো করি ।

সকালবেলা কুয়াশা আচ্ছন্ন পরিবেশে দেখতে খুবই সুন্দর লাগে।যদিও প্রচন্ড কুয়াশার কারনে সামনে কিছু ও দেখা যায় না। তারপরও ভালো লাগে।ব্রিজের উপর থেকে অতিথি পাখির দৃশ্যটি দেখে তো আমার কাছে ভিষণ ভালো লেগেছে।শীতপ্রধান দেশ থেকে এই অতিথি পাখিগুলো আমাদের দেশে আসে।অনেকদূর থেকে তোলা।তারপরও চেষ্টা করেছি ফটোগ্রাফি সুন্দর করে তোলার জন্য।

সকালবেলা হাঁটার সময় ব্রিজের উপর থেকে অনেক দূরে বুড়িগঙ্গা শাখা নদীর উপর দীর্ঘ বাঁশের ব্রিজটি দেখতে পেলাম। আসলে এত বড় বাঁশের ব্রিজ এর আগে কখনও দেখা হয়নি। তাই সাথে সাথে ফটোগ্রাফি করেছিলাম