।। আজ শুভ দীপাবলি ।। 10% shy-fox beneficiary।।
২৪ই অক্টোবর/২০২২ইং।
রোজঃ সোমবার।
বন্ধুরা, নমস্কার/আদাব
আমি @amitab বাংলাদেশ থেকে "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির এপার বাংলা এবং ওপার বাংলার বাংলা ভাষাভাষী সকল বন্ধুদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশারাখি সকলেই ভাল আছেন, আমিও মোটামুটি আছি। হিন্দু সম্প্রদায়ের ১২ মাসে ১৩ পূজা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ শুভ দীপাবলি এর কিছু কথা নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আসলে কি আপনাদের সকলকে ভাল লাগবে। শুরুতেই সকলের জন্য রইল দীপাবলীর শুভেচ্ছা।
।। আজ শুভ দীপাবলি ।।
হিন্দু ধর্মে মা কালী হচ্ছে শক্তির দেবী। অশুভ শক্তিকে বিনাশ করে শুভ শক্তির উদয় করে মা কালীর আবির্ভাব। কালী পুজোকে শ্যামাপূজো ও দীপাবলি ও বলা হয়ে থাকে। কালীপূজা হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি অন্যতম উৎসব। আমাবস্যা তিথির গভীর রাতে মা কালীর পূজা সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। এই কালীপূজা বা দীপাবলিতে গ্রাম বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে ঘরে দিয়ারের আলোতে আলোকিত হয়ে ওঠে। মা কালীর পূজা অর্জনের মাধ্যমে অশুভ শক্তিকে বিনাশের আনন্দে মেতে ওঠে হিন্দু সম্প্রদায়ীরা।
আজকের এই দিনে সারা বিশ্বের হিন্দু সম্প্রদায় গ্রাম অঞ্চলের বাসা বাড়ি থেকে শুরু করে শহরের অলি গলিতে সমস্ত জায়গায় মন্দিরে মা কালীর প্রতিমা স্থাপনের মধ্য দিয়ে ভক্তি ভরে পূজা অর্চনা করবে। এই পুজোর কারণে যত অশুভ শক্তি রয়েছে তা বিনাশ হয়ে যাবে ধরণী থেকে। মন্দিরে মন্দিরে বিশ্ব শান্তির বার্তায় জেগে উঠবে মা কালী।
হিন্দু ধর্মের বিধান মোতাবে ক মা কালীবা মা করুণাময়ীর নিকট কোন পক্ষপাতিত্ব নেই। যে ভক্ত ভক্তিসহকারে তাকে যে নামে ডাকবে তাকে রক্ষা করতে এবং অশুভ শক্তির বিনাশে আবির্ভূত হবেন তার কাছে। এই মহাশক্তির নিকট দেবতা, রাক্ষস, দৈত্য বা মানুষ কোন ভেদাভেদ নেই। তিনি ভক্তদের কল্যাণে সর্বদা উচ্চশিত। যে ভক্ত যে আশায় তাকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন, তার সেই আশা পূর্ণ হবে। কোন ভক্ত তাকে স্মরণ করেন আর্থিক উন্নতির জন্য, কেউবা রোগ মুক্তি কামনার জন্য, কেউবা সন্তানের জন্য, কেউবা শত্রু নিধানের জন্য ইত্যাদি।
ধর্মীয় শাস্ত্র মোতাবেক মা কালীর অসংখ্য রূপ। হিন্দু ধর্মীয় শাস্ত্র মোতাবেক মূল আটটি রূপ ে মা কালীর আবির্ভাবের রূপ পাওয়া যায়। যেমন-(১) দক্ষিণ কালিকা, (২) চামুণ্ডা কালিকা, (৩) ভদ্রাকালী, (৪) শ্রী কালিকা, (৫) গুহ্য কালিকা, (৬) সিদ্ধ কালিকা, (৭) শ্মশান কালিকা ও (৮) মহাকালী।
মহাকাল সংহিতার অনুস্মৃতি প্রকরণে মা কালীকে আবার নয় প্রকার আবির্ভাবে পাওয়া যায়। যেমন-(১) দক্ষিণা কালী, (২) ভদ্রাকালী, (৩) শ্মশান কালী, (৪) কালো কালি, (৫) গুহ কালি, (৬) কাম কলা কালী, (৭) ধনকালিকা, (৮) সিদ্ধিকালী ও (৯) চন্ডীতালিকা। অভিনব গুপ্তের তন্ত্র লোক ও তন্ত্রসার গ্রন্ত দ্বয় অনুসারে মহাশক্তি মা কালীকে আবার ১৩ টি রুপে আবির্ভূত হতে দেখা যায়। যেমন-(১) স্থিতিকালী, (২) সন্ধারকালি, (৩) রক্তকালি, (৪) জমকালি, (৫) সৃষ্টিকালী, (৬) মৃত্যুকালী, (৭) রুদ্র কালী, (৮) পরমার্ক কালী, (৯) মার্তুন্ডুকালী, (১০) কালাগ্নি রুদ্র কালী, (১১) মহাকালী, (১২) মহাভৈরবঘোর ও (১৩) চন্ডি কালী। হিন্দু ধর্ম মতে বিভিন্ন ধর্মীয় শাস্ত্রে আরো অনেক মহাকালীর রূপের বিভিন্ন বিবরণ দেয়া রয়েছে। আজকে আলোচনার স্বার্থে সংক্ষিপ্ত আকারে বর্ণনা করা হইল। মা কালী পূজা বা শ্যামা পূজাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ ও ভারতবর্ষে খুবই জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয় মায়ের পূজা অর্চনা।
প্রধানত বাঙালি হিন্দুদের মধ্যে এই উৎসব উপলক্ষে প্রবল উৎসাহ উদযাপন লক্ষ্য করা যায়। এপার বাংলা এবং অফার বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে ঘরে এইসব পালিত হয়ে থাকে। কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে অনুষ্ঠিত বাৎসরিক দীপান্বিতা কালী পূজা অত্যন্ত জনপ্রিয়। এই দিনটি উপলক্ষে আলোকসজ্জা ও আতশবাজির উৎসবের মধ্য দিয়ে সারা রাত্রি ব্যাপি কালী পুজোয় পূজার অর্চনা অনুষ্ঠিত হয়। কালীপুজো ও দীপাবলি উপলক্ষে আমার বাংলা ব্লগের সকল ইউজারদের জন্য রইল "শুভ দীপাবলির শুভেচ্ছা।" আজকের এই দীপাবলীর মধ্য দিয়ে সারাবিশ্বের অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে শান্তির প্রসার ঘটুক সকলের জীবনে।
আজকের এই দিনে সারা বিশ্বের হিন্দু সম্প্রদায় গ্রাম অঞ্চলের বাসা বাড়ি থেকে শুরু করে শহরের অলি গলিতে সমস্ত জায়গায় মন্দিরে মা কালীর প্রতিমা স্থাপনের মধ্য দিয়ে ভক্তি ভরে পূজা অর্চনা করবে। এই পুজোর কারণে যত অশুভ শক্তি রয়েছে তা বিনাশ হয়ে যাবে ধরণী থেকে। মন্দিরে মন্দিরে বিশ্ব শান্তির বার্তায় জেগে উঠবে মা কালী।
হিন্দু ধর্মের বিধান মোতাবে ক মা কালীবা মা করুণাময়ীর নিকট কোন পক্ষপাতিত্ব নেই। যে ভক্ত ভক্তিসহকারে তাকে যে নামে ডাকবে তাকে রক্ষা করতে এবং অশুভ শক্তির বিনাশে আবির্ভূত হবেন তার কাছে। এই মহাশক্তির নিকট দেবতা, রাক্ষস, দৈত্য বা মানুষ কোন ভেদাভেদ নেই। তিনি ভক্তদের কল্যাণে সর্বদা উচ্চশিত। যে ভক্ত যে আশায় তাকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন, তার সেই আশা পূর্ণ হবে। কোন ভক্ত তাকে স্মরণ করেন আর্থিক উন্নতির জন্য, কেউবা রোগ মুক্তি কামনার জন্য, কেউবা সন্তানের জন্য, কেউবা শত্রু নিধানের জন্য ইত্যাদি।
ধর্মীয় শাস্ত্র মোতাবেক মা কালীর অসংখ্য রূপ। হিন্দু ধর্মীয় শাস্ত্র মোতাবেক মূল আটটি রূপ ে মা কালীর আবির্ভাবের রূপ পাওয়া যায়। যেমন-(১) দক্ষিণ কালিকা, (২) চামুণ্ডা কালিকা, (৩) ভদ্রাকালী, (৪) শ্রী কালিকা, (৫) গুহ্য কালিকা, (৬) সিদ্ধ কালিকা, (৭) শ্মশান কালিকা ও (৮) মহাকালী।
মহাকাল সংহিতার অনুস্মৃতি প্রকরণে মা কালীকে আবার নয় প্রকার আবির্ভাবে পাওয়া যায়। যেমন-(১) দক্ষিণা কালী, (২) ভদ্রাকালী, (৩) শ্মশান কালী, (৪) কালো কালি, (৫) গুহ কালি, (৬) কাম কলা কালী, (৭) ধনকালিকা, (৮) সিদ্ধিকালী ও (৯) চন্ডীতালিকা। অভিনব গুপ্তের তন্ত্র লোক ও তন্ত্রসার গ্রন্ত দ্বয় অনুসারে মহাশক্তি মা কালীকে আবার ১৩ টি রুপে আবির্ভূত হতে দেখা যায়। যেমন-(১) স্থিতিকালী, (২) সন্ধারকালি, (৩) রক্তকালি, (৪) জমকালি, (৫) সৃষ্টিকালী, (৬) মৃত্যুকালী, (৭) রুদ্র কালী, (৮) পরমার্ক কালী, (৯) মার্তুন্ডুকালী, (১০) কালাগ্নি রুদ্র কালী, (১১) মহাকালী, (১২) মহাভৈরবঘোর ও (১৩) চন্ডি কালী। হিন্দু ধর্ম মতে বিভিন্ন ধর্মীয় শাস্ত্রে আরো অনেক মহাকালীর রূপের বিভিন্ন বিবরণ দেয়া রয়েছে। আজকে আলোচনার স্বার্থে সংক্ষিপ্ত আকারে বর্ণনা করা হইল। মা কালী পূজা বা শ্যামা পূজাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ ও ভারতবর্ষে খুবই জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয় মায়ের পূজা অর্চনা।
প্রধানত বাঙালি হিন্দুদের মধ্যে এই উৎসব উপলক্ষে প্রবল উৎসাহ উদযাপন লক্ষ্য করা যায়। এপার বাংলা এবং অফার বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে ঘরে এইসব পালিত হয়ে থাকে। কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে অনুষ্ঠিত বাৎসরিক দীপান্বিতা কালী পূজা অত্যন্ত জনপ্রিয়। এই দিনটি উপলক্ষে আলোকসজ্জা ও আতশবাজির উৎসবের মধ্য দিয়ে সারা রাত্রি ব্যাপি কালী পুজোয় পূজার অর্চনা অনুষ্ঠিত হয়। কালীপুজো ও দীপাবলি উপলক্ষে আমার বাংলা ব্লগের সকল ইউজারদের জন্য রইল "শুভ দীপাবলির শুভেচ্ছা।" আজকের এই দীপাবলীর মধ্য দিয়ে সারাবিশ্বের অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে শান্তির প্রসার ঘটুক সকলের জীবনে।
নাম | শ্রী ফণিভূষণ রায় অমিতাব। |
---|---|
User Id | @amitab |
Camera | Symphony Mobile phone. |
Mobile Phone Model | Z-35. |
My Address | Vendabari Prigonj Rangpur Bangladesh. |