ফোটোগ্রাফি 📸 || রেনডম ছবি নিয়ে একটি অ্যালবাম 🦊
প্রতি সপ্তাহের মতো এবারও আমি কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে একটি অ্যালবাম সাজিয়েছি এবং সেই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আশা করি সেই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের পছন্দ হবে। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি পিছনে একটি গল্প রয়েছে, সেই গল্পগুলো আমি সংক্ষিপ্ত আকারে ছবির নিচে দেওয়ার চেষ্টা করব। আজ হঠাৎ করেই মামার বাসায় যাওয়া হয়েছিল। যদিও আমার বাসা থেকে মামার বাসা খুব বেশি একটা দূরে নয়, যাওয়ার সময় বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করেছি। এছাড়াও আমার বাগান থেকে কিছু ফটোগ্রাফি করেছি। সেগুলো আজ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আশা করি আপনারও উপভোগ করবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে সেই ছবিগুলো দেখে আসা যাক।
বর্তমানে শহরের দিকে ঠান্ডা অনুভব না হলেও গ্রামের দিকে কিন্তু ভালো ঠান্ডা পরেছে। ঠান্ডার সাথে সাথেই শীতকালীন শাক-সবজির বাজারে আসা শুরু করেছে। একদিন বিকেলে হাঁটছিলাম তখন দেখছি একটি সবজির ফুল অনেক চমৎকার ভাবে ফুটে রয়েছে, তাই তৎক্ষণাৎ মোবাইল ফোনটি বের করে ক্যামেরাবন্দি করে নিলাম।
এই ফুলটি আমার বাগানের নতুন সদস্য নামটি এখন ঠিক মত মনে পরছে না, তবে ফুলটি খুবই ছোট এবং দেখতে ভারী মিষ্টি।
এই ফুলটি বাংলাদেশের সব জায়গায় দেখতে পাওয়া যায়। আপনারা কমেন্ট এই ফুলের নাম টি অবশ্যই বলবেন। ছোটবেলার আমি এই ফুল নিয়ে অনেক খেলাধুলা করতাম।
এই ফুলটি চেনেন না এমন মানুষ বাংলাদেশে খুবই কম পাওয়া যাবে। কারণ এই ফুলটি রাত্রে ফোটে এবং খুবই চমৎকার একটি সুভাষ বাতাসের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়। তবে এই সুবাসে নাকি সাপ আসে শুনেছিলাম, এটি গুজব না সত্যি তা কমেন্টে জানাবেন।
বাগানের বেশিরভাগ গোলাপ গাছ গুলো কেন যেন মরে গিয়েছে। তবে গতকাল দেখলাম বাগানে একটি সাদা গোলাপ ফুটেছে। বেক্তিগতভাবে গোলাপ ফুল আমার অনেক পছন্দের তাই বাগানের বেশ কিছু ধরনের গোলাপ ফুল লাগিয়ে ছিলাম। তার মধ্যে এখন তিন ধরনের গোলাপের গাছ বেঁচে রয়েছে।
আজকে দুপুরবেলা ছোট্ট একটি কাজে মামার বাসায় গিয়েছিলাম। যাওয়ার পথেই দেখি সেই গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী দৃশ্য। তাড়াতাড়ি ক্যামেরা অন করে জুম করে ছবিটি ক্যামেরাবন্দি করে নিলাম। এরকম দৃশ্য দেখতে পাওয়া খুব দুষ্কর। স্মৃতির পাতায় ধরে রাখার জন্য দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করেছি।
বর্তমানে এটা কোন ধান চলছে সেটা আমি বলতে পারবো না। তবে ধান গাছ গুলো দেখতে সত্যিই অনেক ভালো লাগে। সোনার ফসল হয় এই ধানকে, তাই দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করে নিলাম।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

আমি আল সারজিল ইসলাম সিয়াম। আমি বাঙালি হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। আমি বর্তমানে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিএসসি-র ছাত্র। আমি স্বতন্ত্র স্বাধীনতা সমর্থন করি। আমি বই পড়তে এবং কবিতা লিখতে পছন্দ করি। আমি নিজের মতামত প্রকাশ করার এবং অন্যের মতামত মূল্যায়ন করার চেষ্টা করি। আমি অনেক ভ্রমণ পছন্দ করি। আমি আমার অতিরিক্ত সময় ভ্রমণ করি এবং নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হতে ভালোবাসি। নতুন মানুষের সংস্কৃতি এবং তাদের জীবন চলার যে ধরন সেটি পর্যবেক্ষণ করতে ভালোবাসি। আমি সব সময় নতুন কিছু জানার চেষ্টা করে যখনই কোনো কিছু নতুন কিছু দেখতে পাই সেটার উপরে আকর্ষণটি আমার বেশি থাকে।
বিষয়: ফোটোগ্রাফি 📸
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......
আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল নিচের দিকে যত দেখেছি তত সুন্দর লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো।আপনি আপনার মামা বাড়ি যাওয়ার সময় এই ফটোগ্রাফি গুলো তুলেছেন দুই ও তিন নম্বর ফটোগ্রাফির নাম পুর্তুলিকা ও অলকানন্দা। সব মিলিয়ে আপনি খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ ভাইয়া।
যেখানেই যাই, ছবি তোলার চেস্টা করেছি।।
সবগুলো ছবিই ভালো ছিল তবে লাস্ট দুটো একটু বেশিই ভালো লেগেছে।
আমিও শুনেছিলাম ওই ফুলের গন্ধে সাপ আসে।যদিও কখনো চাক্ষুষ প্রমাণ পাইনি।
শুভ কামনা রইলো ভাই❤️
আমি ও শুনেছিলাম, তবে কতটা সত্য তা জানি না।।
অনেক ভাল লাগলো আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখে। ধান এর ছবিটি অসাধারণ লাগছে। 😍 অন্য ছবিগুলো ও সুন্দর হয়েছে। আর ভাইয়া হলুদ রঙের ফুলটির নাম হচ্ছে- -- অলকানন্দা ফুল।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধনবাদ, ফুলের নামটি বলার জন্য।
ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আসলে অনেক সুন্দর হয়েছে। আর গ্রামে অনেকটা শীত পড়ছে শহরে খুব একটা শীত পড়ছে না। ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মন জুড়ানোর মতো। আর ভাইয়া হলুদ রঙের ফুলটির নাম হচ্ছে অলকানন্দা ফুল। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদের মাঝে এতো সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
চেস্টা করেছি ভাই, কিছু ছবি উপস্থাপনের জন্য।
মামার বাড়িও যাওয়া হলো সাথে ছবিও তোলা হলো,তাই না😂।যাই হোক ফুলের প্রতিটি ছবিই বেশ সুন্দর। আসলে ফুল মানেই সৌন্দর্য। ২ নং ফটোগ্রাফির ফুলের নাম পর্তুলিকা আমার বারান্দায় এই কালারটা আছে।আসলেই কিন্তু ফুলটা মিষ্টি। আর ৩ নং ফুলটা হচ্ছে অলকানন্দা।আমরা ছোটবেলায় এই ফুলটাকে মাইক ফুল বললাম।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ
সেটাই তো, যেখানেই যাই ছবি তোলার চেস্টা করি।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বর্তমান গ্রামে হালকা ঠান্ডা পড়েছে। আপনার প্রত্যেকটি ছবি অসাধারণ হয়েছে। গোলাপ ফুল আমার ও অনেক প্রিয়।আপনার বাগানে তিন ধরনের গোলাপ ফুল আছে জেনে অনেক ভালো লাগল। আর বর্তমান যে ধান রয়েছে সেগুলো হলো ইরি ধান। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
জি আপৃ, রাতে অনেক ঠান্ডা অনুভব হয়।
আজকের ফটোগ্রাফি তে খুব সুন্দর সুন্দর আলোকচিত্র সেই সাথে সুন্দর তথ্যবহুল আলোচনা করেছেন খুবই ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলা পর্যবেক্ষণ করে।। ঠিকই বলেছেন আপনি শহরের শীত না মিললেও গ্রামে অনেকটাই শীতল আবহাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে। তিন নাম্বার ফটোগ্রাফি তে আপনি যে ফুলের ছবিটি দেখিয়েছেন এটি আমার বারান্দার গ্রিলে ওঠানো রয়েছে আমিও আজ পর্যন্ত এই ফুলের নাম জানিনা।
গরু দিয়ে হাল চাষ করার দৃশ্য এখন আর চোখেই মেলেনা অনেকদিন পরে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সুন্দর এই দৃশ্যটি দেখতে পেলাম খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে এই ফটোগ্রাফিটি।।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
ওয়াও ভাই অনেক চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন, ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু দুর্দান্ত হয়েছে। আপনি যে ফুলের নামটি জানতে চেয়েছেন ছোটবেলায় আমরা এগুলোকে মাইকফুল বলে ডাকতাম। দেখতে কিছুটা মাইকের মত তাই আমরা সবাই মাইকফুল বলে ডাকতাম। ছোটবেলার কথা এই আর কি কিন্তু বর্তমানে আসলে আমারও নামটা ঠিক জানা নাই।
চেস্টা করি ভাই, মাঝে মাঝে ফোটগ্রাফি করার জন্য।।।
ছবিগুলো বেশ পরিস্কার ও সুন্দর হয়েছে। তবে কৃষকের জমি তৈরি করার ছবিটি বেশি ভাল লেগেছে আমার। অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।
আমি ও অনেক দিন পর এমন একটি দৃশ্য দেখেছি।
ডিভাইস যেখানে ওয়ান প্লাস! সেখানে কি সত্যিই আলাদা করে বলার কোন জায়গা আছে? 😀তবে এখানে একটা জিনিস বলার সেটা ফটোগ্রাফারের দৃষ্টিকোণ। আর আপনি সেখানেও মাহির। আর তৃতীয় ছবিতে যে ফুলটার নাম জাষতে চেয়েছেন তার নাম আমিও জানিনা। আমার বাড়ির ছাদে ফুটে আছে দুটো।☺ প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে।খুব ভালো লাগলো।
ওয়ান প্লাস নাম হলেই যে ছবি ভালো হবে এমন টা নয়। তবে চেস্টা করি ভালো কিছু উপস্থাপন করার জন্য।
সেটাই বললাম ভাই। একে তো ভালো ক্যামেরা সাথে আপনার দৃষ্টিকোণ। দুটো মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। 🙂