তড়িৎ বিশ্লেষণের ছোট একটি প্রজেক্ট | ১০% বেনেফিশিয়ারিস টু @shy-fox
আমার বাংলা ব্লগের সকলকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং আশা করছি সকলে সৃষ্টিকর্তার কৃপায় ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের সাথে তড়িৎ বিশ্লেষণের ছোট একটি প্রজেক্ট শেয়ার করতে যাচ্ছি।
তড়িৎ বিশ্লেষণ
বর্তমানে সমস্ত পৃথিবীকে কলকারখানার ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। আর শিল্পজগতে তড়িৎ বিশ্লেষণ এর ভূমিকা বলে শেষ করা যাবেনা। অনেক মূল্যবান যৌগের উৎপাদনে, আকরিক থেকে ধাতু নিষ্কাশনে , অবিশুদ্ধ ধাতুকে বিশুদ্ধ ধাতুতে পরিণত করতে, যে সকল ধাতু সহজে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় তাদের ক্ষয় থেকে রক্ষা করতে, লোহার উপর মরচে পড়া ঠেকাতে, এক ধাতুর উপর অন্য ধাতুর প্রলেপ দিতে তড়িৎ বিশ্লেষণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। নিম্নে তড়িৎ বিশ্লেষণের ছোট একটি মডেল তৈরি করা হলো:-
১. ২ - ৩ টেবিল চামচ লবণ
২. আধা গজ তামার তার
৩. যেকোনো বিদ্যুৎ সুপরিবাহী লোহার দন্ড বা তামার পাত
৪. ক্লিপ
৫. ব্যাটারি ও ব্যাটারির ক্যাস
৬. কাচের গ্লাস ও পানি
প্রথমে যেকোনো একটি কাচের অথবা প্লাস্টিকের স্বচ্ছ পাত্রে পানি নিয়ে তাতে লবণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিলাম।
ব্যাটারি দুইটি ব্যাটারির কেসে বসিয়ে, ব্যাটারীর পজেটিভ আর নেগেটিভ দুই প্রান্তের সাথে দুইটি কেটে নেওয়া কেটে নেওয়া তামার পাত সংযোগ করি।
এখন লবণ পানির দ্রবণে ধনাত্মক আধানযুক্ত তড়িৎদ্বার এবং ঋণাত্মক আধানযুক্ত তড়িৎদ্বার ডুবাই। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ঋণাত্মক আধানযুক্ত তড়িৎদ্বার ক্লোরিন গ্যাস বুদবুদ আকারে উঠে আসবে এবং ধনাত্মক আধানযুক্ত তড়িৎদ্বারে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন হবে।
![]() | ![]() |
---|
খুব ছোট্ট একটি প্রোজেক্ট কিন্তু উপস্থাপনা খুবই সুন্দর,,প্রোজেক্ট যত ছোটই হোক না কেন প্রোজেক্ট তো প্রোজেক্টই, শুভ কামনা রইল
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য 💗।
অসাধারণ
এই ধরনের কমেন্ট কে বলে স্প্যামিং। এই ধরনের কমেন্ট থেকে বিরত থাকুন। পোস্টটি ভালোভাবে পড়ে বিশ্লেষণধর্মী এবং গঠনমূলক মন্তব্য করুন।
আমি নতুন ইউজার এই জন্য এমন হয়েছে ভাই।আশা করি খুবই তারাতাড়ি সব ঠিক হয়ে যাবে। ধন্যবাদ আপনাকে
প্রজেক্টটি ছোট হলেও অনেক ভালো হয়েছে।পরবর্তীতে আরো এমন পোস্ট দেখতে চায়।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য 💗।
জল ইলেকট্রিকের কুপরিবাহী। খাবার নুন দিয়ে দিলেই ইলেক্ট্রোলাইট তরলে পরিণত হলো। যা ইলেকট্রিকের সুপরিবাহী। খুব সহজ একটা পদ্ধতি তবে খুবই কার্যকরী। দারুন হয়েছে ভাই। ❤️🤗
একটা মজার জিনিস শুনবে? বৈজ্ঞানিকরা সমুদ্রের জল থেকে হাইড্রোজেন নিষ্কাশন করে তা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের চিন্তা করছেন।
ধন্যবাদ দাদা 💗।
হ্যা আমি এটি সম্পর্ককে শুনেছি । আশা করছি যাতে শীগ্রই বাস্তবায়ন হয় ।
নবম দশম শ্রেণীতে রসায়ন বইতে লবণ সেতু পড়েছিলাম।সেই পড়াটা আমার পুনরায় মনে পরে গেছে আপনার এই প্রজেক্ট দেখে।আপনার পোস্টটি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। 💗