💗আমার বাংলা ব্লগ🎂বাসায় তৈরি জন্মদিনের স্পেশাল কেক রেসিপি 🎂[১০% লাজুক খ্যাঁকের + 5% add-school এর জন্য]🎂
কেক কেটে আমরা জন্মদিন পালন করি। আর এই কেক বেশিরভাগ আমরা বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসি। কিন্তু বাজারে কেক স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে।জন্মদিনের স্পেশাল কেক স্বাস্থ্যকর ভাবে বাসায় তৈরি করা যায়। তাই আমি এই কেক রেসিপি ভালোভাবে তৈরি করা শিখে আজকে আমি জন্মদিনের স্পেশাল কেক বাসায় তৈরি করলাম। আমার কেক রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আশা করছি আমার রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে এবং আমার ছোট ভাইয়ের জন্মদিন পালন উপলক্ষে বাসায় এই স্বাস্থ্যকর কেক তৈরি করেছি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ
উপাদান | পরিমাণ |
---|---|
১)ডিম | ৩ টি। |
২) সাদা আটা | ২ কাপ । |
৩) বেকিং পাউডার | ২চা চামুচ । |
৪) চিনি | ১কাপ । |
৫)গুঁড়া দুধ | ১কাপ। |
৬) কিসমিস | পরিমানমতো। |
৭) কাজুবাদাম | পরিমানমতো। |
৮)ভ্যানিলা এসেন্স | ১ চা চামচ |
৯)সয়াবিন তেল | ১ কাপ। |
বাসায় স্বাস্থ্যকর জন্মদিনের কেক তৈরি করার জন্য প্রথমে আমি ডিম গুলো ভেঙে ভালো করে মাখিয়ে নিলাম। তারপরে আমি এই ডিম গলানোর ভিতরে সাদা আটা এবং বেকিং পাউডার দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিলাম।
- তারপরে আমি এই গোলানোর মধ্যে চিনিসহ আরো উপকরণ গুলো দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিলাম।তারপর ভ্যানিলা এসেন্স দিয়ে দিলাম মাখিয়ে নিলাম।
- তারপরে আটা, বেকিং এবং অন্যান্য উপকরণ দিয়ে গোলানো হয়ে গেলে একটি পাত্রের ভিতরে আমি ঢেলে দিলাম, এবং আমি চকলেট ফ্লেভার কেক তৈরি করার জন্য চকলেট গুলো ভাল করে গুলিয়ে নিলাম।
- চকলেট গোলানো হয়ে গেলে কড়াই আমি চুলাতে দিয়ে আস্তে আস্তে জ্বাল দিতে লাগলাম। বেশি জোরেও না,বেশি দিরেও না, আস্তে আস্তে কেক আমি জ্বাল দিতে লাগলাম।
আস্তে আস্তে কেক আমি জ্বাল দিতে লাগলাম এবং ১০ মিনিট পরে কেকের উপরে আমি কাজুবাদাম, কিসমিস দিয়ে দিলাম।
৩০ মিনিট আস্তে আস্তে জ্বাল দেওয়ার পরে আমি দেখতে পেলাম,কেক খুবই সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে।তখন আমি কড়াইটি চুলার উপর থেকে নামিয়ে একটি পাত্রে কেক ঢেলে নিলাম।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | বাসায় তৈরি জন্মদিনের স্পেশাল কেক রেসিপি 🎂 |
মডেল | এম-৩১ |
ক্যাপচার | @alif111 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ -রাজশাহী- বাংলাদেশ। |
ভাই আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। আজকে আপনি চমৎকার একটি কেকের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনার কেক দেখতে বেশ অনেক লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ রেসিপি টি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
বাসায় তৈরি করার জন্মদিনের স্পেশাল কেক দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। আসলে বাসায় এত সুন্দর ভাবে কেক তৈরি করা যায় আমি কখনো ভাবি নি। আপনার কেক তৈরি করে উপস্থাপন ভালোভাবে দেখে শিখে নিলাম পরবর্তীতে আমিও তৈরি করবো শুভকামনা রইল
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাজারের কেকগুলো আসলে স্বাস্থ্যসম্মত না। আমাদের কাছে খেতে ভালো লাগে কিন্তু এগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই আমাদের সকলেরই উচিত এভাবে ঘরে কেক তৈরি করা। আমি মাঝে মাঝে যাবে ঘরে কেক তৈরি করে ভালো লাগে খেতে। আপনার কেক রেসিপি টা দেখে খুবই সুন্দর লাগছে মনে হচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ এই ভাবে কেকের রেসিপি টা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
দারুন একটি কেকের রেসিপি শেয়ার করেছেন আমাদের সাথে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটি অনেক সুস্বাদু হয়েছে। খুব সুন্দর ভাবে কেকের ডেকোরেশন করেছেন। কেকটি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
খুবই ভালো লাগলো আপনার জন্মদিনের কেক দেখে। খুবই দক্ষতার সাথে ধাপে ধাপে সুন্দর করে আপনি এই কেক সাজিয়েছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
বাসায় কখনো কেক তৈরি করে খাওয়া হয় নাই। তবে আপনার থেকে রেসিপিটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ভাই। আপনার কেক দেখে বোঝাই যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। এছাড়া আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এরকম সুন্দর একটি কেকের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ভাষায় জন্মদিনের কেক তৈরি করেছেন। সুন্দর ভাবে কেক তৈরি করার পাশাপাশি ধাপগুলোর সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
কেক টা দেখে অনেক মজা লাগতেছে। কেক তৈরি করতে বেশ সময় লাগে এবং কিছুটা কষ্ট করতে হয় ।যার কারণে আমি তেমন একটা কেক তৈরি করি না ।তবে মাঝে মধ্যেই তৈরি করা হয় ।ঘরে তৈরি করা কেক খুবই সুস্বাদু আর স্বাস্থ্যকর। আপনি খুব সুন্দর করে এটি তৈরি করেছেন এবং উপস্থাপন করেছেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
ওয়াও! কেক আমার অনেক ভালো লাগে। আমি মাঝে মাঝেই কেক খাই কেক টাউন থেকে। আপনার কেক দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে কেক এমন এক জিনিস দেখলেই জিভে জল চলে আসে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
মিষ্টি জাতীয় খাবার যেহেতু আমার খুব পছন্দ। তাই এর মধ্যে কেক আমার আরও অনেক বেশি পছন্দ। ফ্রুট কেক,ক্রিম কেক ,পেস্ট্রি কেক সব ধরনের কেক খেতে খুব পছন্দ করি। আপনি খুবই লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এবং অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।