একটি দুষ্টু মিষ্টি অবুঝ প্রেমের গল্প (পর্ব ১)// ১০% পে-আউট লাজুক খ্যাকের জন্য।
স্টিমেটের সকল সহযোদ্ধারা,
"আসসালামু আলাইকুম" আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি। আপনাদের সবাইকে স্টিমিট প্লাটফর্মে "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটি তে স্বাগতম জানাই। আমি মনে করি এই প্লাটফরমটি যেভাবে আমাদেরকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছে ঠিক সেইভাবে আমাদের জ্ঞান বুদ্ধিকে বিকশিত করছে। একথাটি আমি এই কারণেই বলছি যে আমি এই প্লাটফর্মে আসার পরে অনেক বিষয়ের উপরে লেখার চেষ্টা করছি যা আমি আগে কখনো বিন্দুমাত্র চেষ্টা করিনি।
যাইহোক তারই ধারাবাহিকতায় আমি আজকে আপনাদের সামনে আমার নিজের মতো করে তৈরি করা একটি প্রেমের গল্প আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি। আমি জানিনা আমি আপনাদেরকে গল্পের মাধ্যমে কতটুক আনন্দ দিতে পারব তবে আমি চেষ্টা করছি আপনাদেরকে আনন্দ দেওয়ার জন্য।
আমার আজকের প্রেমের গল্প টি নাম হচ্ছে "একটি দুষ্টু মিষ্টি অবুঝ প্রেমের গল্প।"
তাহলে চলুন দেরী না করে আজকে গল্পের প্রথম পর্বটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি।
১৯ শতকের শেষের দিকের ঘটনা, বাংলাদেশেরই একটি ঘটনার অবলম্বনে তৈরি। তখন মানুষ নতুন নতুন টিভি দেখা শুরু করেছিল। যা ছিল সাদাকালো টিভি যারা মোটামুটি ধনী ছিল তাদের ঘরে ছিল শুধুমাত্র রঙিন টিভি এবং তখন শুধুমাত্র বিটিভির ধারণকৃত প্রতি শুক্রবারে বাংলা সিনেমা গুলো মানুষ খুব আগ্রহের সাথে দেখতো। তখন মানুষ আরো কিছু ফেভারিট মেগা সিরিয়াল দেখতে যেমন, আলিফ লায়লা, সিনবাদ ইত্যাদি। এই জিনিসগুলো এখনকার ছেলেমেয়েরা না জানলেও আমরা যারা আছি তারা কিন্তু সবাই মোটামুটি কমবেশি জানি।
সুজন ও শাওন তারা দুই বন্ধু ছিল। বয়স তাদের আনুমানিক ৯ কি ১০ বছর। তারা একজন আর একজনের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল। যখন যা করত যা বলত দুজন দুজনকে ছাড়া করত না। তখন কিন্তু তারা প্রেম মানে কি, কিভাবে প্রেম করে, কার সাথে কার প্রেম হয় এসব ব্যাপারে কোনো ধারনাই ছিল না। কিন্তু যখনই এই টিভি আসলো তারা টিভিতে নিয়মিত বাংলা ছবি, মেগা সিরিয়ালগুলো দেখতেছে, বয়সে ছোট হলেও তারা মোটামুটি বিষয়গুলো খুব এনজয় করতো। তারমধ্যে তারা বিটিভির প্রতি শুক্রবার এর দেওয়া পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি দেখতো। সেখানে মোটামুটি বেশিরভাগই ছবিগুলো দেখা তো প্রেম কাহিনী নিয়ে। আর এভাবে দিনের পর দিন তারা দেখতে দেখতে তাদের ভিতর একটা প্রেমের অনুভূতি তৈরি হলো। তারা খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু হলেও তারা কিন্তু দুজন দুই স্কুলে পড়তো তখন।
প্রতিদিন তারা সকালবেলায় ফজরের নামাজের পরে আরবি পড়তো মক্তবে। এভাবেই দিন যাচ্ছে মাস যাচ্ছে হঠাৎ একদিন তাদের সেই মাদ্রাসায় একটি মেয়ে ভর্তি হল তাদেরই বয়সের। মেয়েটির ছিল দেখতে খুব সুন্দর। মেয়েটি অনেক চালাকচতুর ছিল। মেয়েটির দুরসম্পর্কের চাচাতো বোন ছিল সেও পড়তো ওই মাদ্রাসায় তার কারণেই সে এখানে ভর্তি হয়েছে। মেয়েটির নতুন হওয়ায় সে কারো সাথে তেমন একটা কথা বলতো না। কিন্তু এদিকে শাওনের চোখে মেয়েটি পড়ে গেল। শাওন মেয়েটিকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করলো ঠিক যেভাবে সে বিটিভির বাংলা ছবি গুলো দেখে ছিল সেই ভাবে। একদিন মাদ্রাসায় সবাই পড়ালেখা করছিল সে সময় মাদ্রাসার হুজুর শাওনকে দায়িত্ব দিল সবাইকে পড়া দিয়ে নেওয়ার জন্য। কারণ সেইদিন হুজুর একটু অসুস্থ ছিল। শাওনকে এ দায়িত্ব দেওয়ার কারণ ছিল শাওন ওই মাদ্রাসার মোটামুটি সিনিয়র ছিল অনেকদিন ধরে সেখানে পড়ছে তাই। শাওন আজকে মোটামুটি একটু খুশি হল, সে সবাইকে পড়া দিছে দিতে দিতে সে ওই মেয়েটির সামনে গিয়ে বসলো পড়া দেওয়ার জন্য। কিন্তু কেন জানি তার মনে একটা ভয় কাজ করছিল সে মেয়েটিকে পড়া দিতে পারছিল না শুধু তার দিকে তাকিয়ে রইল। তখন মেয়েটি তাকে জিজ্ঞাসা করল। কি হলো আপনার আপনি আমার দিকে এভাবে তাকিয়ে আছেন কেন? তখন শাওন জবাবে বলল না কিছু হয়নি। এই কথা বলাতে মেয়েটি একটু মুচকি হেসে দিলো আর শাওন কে বলল আপনি যান আমার পড়া আমি দেখে নিচ্ছি। তখন শাওন চলে গেল এখান থেকে, তবে সে বারবার শুধু তার সামনে এসে দাঁড়াচ্ছে।
এভাবে বেশ কয়েকদিন চলতে লাগলো। এদিকে সুজন ও মেয়েটিকে ভিতরে ভিতরে পছন্দ করা শুরু করলো। যদিও শাওন এই ব্যাপারে সুজনকে এখনো কিছু বলেনি। এদিকে শাওন প্রতিদিন সকাল বেলায় আরবি পড়া শেষে মেয়েটার পিছনে পিছনে একটু এগিয়ে যায়, মেয়েটার সাথে একটু কথা বলবে বলে কিন্তু তার সাহস হয় না সে আবার পিছনে ফিরে আসে। বেশ কয়েক দিন হল মেয়েটি এই বিষয়টি লক্ষ্য করছিল। কিন্তু এই ব্যাপারে মেয়েটি শাওনকে কখনো কিছু বলেনি। এদিকে সুজনও মেয়েটির সাথে বন্ধুত্ব করার জন্য খুবই আগ্রহ প্রকাশ করছে মনে মনে। কিন্তু কেউ মেয়েটিকে কিছু বলার সাহস পাচ্ছিল না। কেন পাচ্ছিল না? আপনারা হয়তো ভাবছেন যে ভয় তারা কিছু বলতে পারছিল না যদি মেয়েটি খারাপ কিছু বলে। না আসলে সেরকম কিছু নয়। তারা দুজনেই যে এলাকায় থাকত মেয়েটিও সেই এলাকায় থাকতো।
তাহলে এখন বলি তারা কেন মেয়েটিকে কিছু বলতে পারছিল না। মেয়েটির ছিল তিন ভাই, তারা সবাই মোটামুটি রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। এ কারণে এলাকায় তাদের একটা দাপট ছিল, বলতে গেলে তারা তিন ভাইয়ের এক ভাই ও ভালো নয়। তারা ছিলো খুব খারাপ ও উশৃংখল টাইপের। মেয়েটিও তার ভাইদের কে অনেক ভয় পেতো। মূলত সেই কারণেই এই দুই বন্ধুর কেউ তাকে কিছু বলতে পারছিল না। মেয়েটির একেবারে ছোট ভাই যে ছিল সেও সুজন এবং শাওনের বন্ধু ছিল। এই কারণেই তারা দুজনেই মেয়েটির পরিবারের ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে তাদের জানা ছিল। এদিকে শাওন সব কিছু জানা সত্ত্বেও মেয়েটিকে কিছু বলবে বলে সিদ্ধান্ত নিল। হঠাৎ একদিন একটি ছোট ছেলে বয়স আনুমানিক ৪/৫ বছর হবে। সে এসে শাওনের হাতে একটি কাগজ(চিঠি) দিয়ে বলল এটা আমাকে একজন আপু আপনাকে দিতে বলেছে। শাওন কাগজটা খুলে দেখতেই সে অবাক। সে দেখতে পেল মেয়েটি তাকে চিঠির মাধ্যমে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে। শাওন তো এই চিঠি পেয়ে খুশিতে আত্মহারা। সে মোটামুটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে তার বন্ধু সুজন কে ডাক দিয়ে বলল দোস্ত দোস্ত এদিকে আয় দেখ কি দিয়েছে আমায়, আমারতো খুশিতে একবারে নাচতে মন চাচ্ছে। দোস্ত খুশি দেখে সুজন শাওনকে আর কিছু বলতে পারল না শুধু বলল তুই অনেক সৌভাগ্যবান। সুজনের বিষয়টি খুব একটা ভালো লাগলো না সে একটু মন খারাপ করে শাওনকে বলল, আচ্ছা ঠিক আছে তুই থাক আমার একটু কাজ আছে আমি বাসায় যাই। তখন শাওন বিষয়টা একটু বুঝতে পেরে সুজনকে বলল কিরে তোর কি সমস্যা আমায় বল। আমার খুশিতে তুই যে মনটা খারাপ করে ফেললে নিশ্চয়ই কিছু একটা হয়েছে। তখন সুজন আর তেমন কিছু বললো না শাওনকে। তারপর সেখান থেকে সুজন চলে গেলো। এদিকে শাওন খুশিতে তার বন্ধুর মন খারাপের বিষয়টাকে এতটা গুরুত্ব দেয়নি। সে তখন তার চিঠিটা নিয়েই মোটামুটি অনেক খুশি।
এরপর শাওন পরের দিন সকালে আরবি পড়া শেষে চিঠির উত্তর জানানোর জন্য সেই মেয়েটির পিছু নিলো। এবং মেয়েটির সেটা লক্ষ্য করে, শাওনকে জিজ্ঞেস করল আপনি কিছু বলতে চান? শাওন বলল জি আমি আপনাকে কিছু বলতে চাই। তখন মেয়েটি বলল জি কি বলবেন বলেন। তখন শাওন বলল আপনি যে আমাকে কালকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন সেটার বিষয়ে একটু কথা বলতাম। মেয়েটি তখন হঠাৎ বিশমিত হয়ে বলল চিঠি, কিসের চিঠি?
তখন শাওন বলল কেন আপনি একটি ছেলেকে দিয়ে কালকে আমাকে একটা চিঠি পাঠিয়েছিলেন না। তখন মেয়েটি রাগান্বিত হয়ে শাওনের উপরে রেগে গিয়ে বলল না আমি এমন কোনো চিঠি আপনাকে পাঠাইনি। তখন শাওন বলল এই যে দেখেন এই চিঠিটা আপনি আমাকে দেননি। তখন মেয়েটি চিঠিটা দেখে বলল যে না এটা আমার লেখা নয় তবে এটা মনে হয় আমার দূরসম্পর্কের চাচাতো বোন আছে তার হাতের লেখা সে মনে হয় আপনাকে এটা দিয়েছে। কারণ এখানে নামটা তার রয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে তার যে ডাকনামটা আছে আমারও সেই একই ডাকনাম।
আমি আপনাদেরকে এতক্ষণ পর্যন্ত যে মেয়েটির কথা বলে যাচ্ছি তার নাম এখনো পর্যন্ত আপনাদেরকে জানাইনি তবে এখন জানাচ্ছি। তার ডাকনাম হচ্ছে "মনি"
এখন আপনারাই বলুন এই মুহূর্তে দুইজনের মনে কি চলছে?
যাক আমরা আবার গল্পে ফিরে আসি।
মেয়েটি যখন শাওনকে এই কথা বলল তখন শাওন মেয়েটিকে বলল তোমার ওই চাচাতো বোন কি কাজটা ঠিক করলো? তখন শাওন সাহস করে তার মনের কথাটা মেয়েটিকে বলে দিল। শাওন বলল আমিতো তোমাকে ভালোবেসেছি তোমার বোনকে নয়। তখন মেয়েটি বলল এই ক্ষেত্রে আমি কি করতে পারি। আপনার ঝামেলা আপনি সমাধান করেন। একথা বলে মেয়েটি মুচকি হেসে দিয়ে সেখান থেকে চলে গেল। শাওন পড়ল এখন বিপদে, সে কি করবে কিছু বুঝতে না পেরে সে তার বন্ধু সুজন এর কাছে গেল। সুজন সবকিছু জানতে পেরে মন খুলে হাসতে থাকলো আর বললো যা তুই ওই মেয়েকেই চিঠির উত্তর টা দিয়ে দে।
চলবে..................
সত্যি কথা বলতে আমি কখনো এভাবে গল্প লিখি নি।স্টিমের যোগদান করার পর থেকেই বিশেষ করে আমার বাংলা ব্লগে যোগদানের পর থেকে গল্প লেখার চেষ্টা করছি। লেখায় যদি ভুল ত্রুটি থেকে থাকে আপনারা আপনাদের মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন এতে করে আমি নিজের ভুল গুলোকে ধরতে পারবো এবং সেই সাথে আরো ভালো ভালো লেখা গল্প আপনাদেরকে উপহার দেওয়ার উৎসাহ পাবো।
শুভেচ্ছান্তে,@alauddinpabel
আমি আলাউদ্দিন পাবেল।
গাজীপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ 🇧🇩 থেকে।
অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার প্রেমের গল্পটি।আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনি। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আমার গল্পটি ভালোভাবে পড়ে একটি সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা আপনার জন্য।
আসলে যে আপনার গল্পটি ধৈর্য্য সহকারে পড়বে সে অনেক মজা পাবে। প্রেম নিবেদনের মাধ্যম টা বেশ মজার ছিল।সব মিলিয়ে আপনার লেখা রোমান্টিক গল্পটা অসাধারণ লেগেছে। গঠনমূলক পোস্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ঠিকই বলেছেন ভাই ধৈর্য সহকারে পড়লে গল্পটিতে অনেক মজা নিতে পারবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ধৈর্য সহকারে গল্পটি পড়ে একটি সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
অনেক সুন্দর একটি প্রেমের গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। শুভকামনা রইল।
ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর প্রেম কাহিনী একটি ছোটগল্প আমাদের উপহার দিয়েছেন। আপনার এই প্রেম কাহিনী অবুঝ প্রেমের গল্প নামটি যেমন দিয়েছেন ঠিক তার উপর ভিত্তি করে যেও গল্প লিখেছেন সত্যিই অসাধারণ হয়েছে। আমার মনে হয় আপনি চেষ্টা করলে একজন বড় কবি অথবা সাহিত্যিকের হতে পারতেন। আমি আপনার পোস্টগুলো প্রায় সময় ফলো করি আপনার পোস্টগুলোতে শিক্ষনীয় অনেক বিষয় থাকে। এমন এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলো আমরা কখনও কল্পনাও করি নাই বা কখনো পাওয়ার চেষ্টা করিনি। হ্যাঁ আমরা এমন একটা সময় পার করে এসেছি আমরা সাদাকালো টিভি দেখতাম। আলিফ লাইলা দেখতাম, সিনবাদ দেখতাম আমাদের সেই সময়টা খুবই আনন্দের এবং খুবই মজার ছিল। যেটা বর্তমান যুগের ছেলে মেয়েরা জানেও না বুঝেও না। এখন তারা বেশিরভাগ সময় মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আমাদের সাথে এত সুন্দর একটা প্রেম কাহিনী গল্প শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ধৈর্য সহকারে আমার গল্পটি পড়ে একটি গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
গল্পে ভালোই টুইস্ট আছে দেখছি। আমার কাছে গল্প পড়তে খুব ভালো লাগে। আমাকে মাঝে মধ্যে অনেকেই গল্পের পোকা ডাকে । আপনার অন্যান্য গল্পের হিসেবে খুব দারুন লিখছেন। চালিয়ে যান আমি আরো পড়তে চাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য।
দেখি শাওনের প্রেমের জোর কোন দিকে মোড় নেয়। মুচকি হাসা মেয়েটি, শাওনের হোক.....
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আপনার মন্তব্যে বোঝা যাচ্ছে গল্পটি ধৈর্য সহকারে পড়েছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি অত্যন্ত সহজভাবে গল্পটি উপস্থাপন করেছেন। আমি গল্পটি পড়ে অনেক মজা পেয়েছি। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
জি ভাই গল্পটি অনেক মজার, ধৈর্য সহকারে পড়ে একটি সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
একটি দুষ্টু মিষ্টি অবুঝ প্রেমের গল্প আরবি পড়তে গিয়ে প্রেমের সূচনা হওয়ায় এবং উনিশ শতকে পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি দেখে প্রেমের অনুভূতি অনুভব করা খুব সুন্দর ভাবে আপনি তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে আপনার পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে গল্পটি পড়ে এত সুন্দর একটি গঠনমূলক মন্তব্য করেছেন এজন্য আমি খুবই আনন্দিত। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ভাই আপনি খুব সুন্দর একটি প্রেমের গল্প লিখেছেন। গল্পটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। এর পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া । শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। শুভকামনা আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে