RE: রহস্যগল্প 'মাশরুম" - পর্ব ০৩ [শেষ পর্ব]
দাদা প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, এত সুন্দর বিজ্ঞানসম্মত কল্পকাহিনী আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আমি আপনার তিনটি পর্ব পড়ে এই বিজ্ঞানসম্মত কল্পকাহিনীর সারমর্ম তুলে ধরলাম:
১. ডক্টর সোম আমেরিকা ফেরত জীনতত্ত্ব বিষয়ক বিজ্ঞানী। তিনি আমেরিকা থেকে ফিরে এসে মাশরুমের জিন নিয়ে গবেষণা করবেন। মাশরুমের জিন নিয়ে গবেষণা করে এমন একটি মাশরুম তৈরি করবেন, সেই মাশরুম টি টক্সিক বা বিষাক্ত যা জীবের পান নিতে পারে। এমন বিষাক্ত মাশরুমের গবেষণা সাধারণ জায়গায় সম্ভব নয় কারণ মানুষের উপদ্রব আছে, তাই মানুষজন ভুলক্রমে যদি মাশরুমের গায়ে হাত দিয়ে ফেলে তাহলে মৃত্যু হতে পারে জেনে জঙ্গলে মাশরুমের গবেষণা শুরু করে।
২. সরকারের নিকট হতে মিস্টার বালা পরিয়া কে পাঠানো হয়, ডক্টর সোমের নিকট যে ঠিকঠাক মত গবেষণা কার্য চালানো হচ্ছে কিনা।
৩. মি: বালাপরিয়া , ডক্টর সোমের নিষেধাজ্ঞা না মেনে কৌতুহলী হয়ে উঠেছিলেন। এমনকি ডক্টর সোমের ব্যক্তিগত ডাইরিটি পড়ে তিনি বিশ্বাস করতে পারেননি যে এমনটি হওয়া সম্ভব। পরবর্তীতে মি: বালা পরিয়া গিনিপিগ গুলো দেখে বুঝতে পারছিলেন যে, ডক্টর সোম গিনিপিগ জীবের মাধ্যমেই পরীক্ষা করেন যে মাশরুম টাচ করলেই জীবের মৃত্যু সম্ভব। কিন্তু তারপরেও মি: বালা পরিয়া বিশ্বাস করেন নাই, অতি কৌতূহলবশত হয়ে মাশরুমের গায়ে টাচ করেন এবং তার জীবনটা অবিশ্বাস , কৌতুহল ও নিষেধাজ্ঞা না মানার কারণে শেষ হয়ে যায়।
সারাংশ:
১. অবিশ্বাস (ডক্টর সোমের মাশরুম দিয়ে জীবিত গিনিপিগ কে পরীক্ষা করে দেখে যে গিনিপিগ মারা যায় কিনা)
২. নিষেধ অমান্য করা.
৩. জিনোম সম্পর্কে অজ্ঞতা.
৪. অতিরিক্ত কৌতুহলী.
৬/০৯/২০২১(সোমবার)
সময়: ১১:৩৭, রাত্রে
এইসময় এরপর যদি কেউ আমার লেখা পড়ে , কপি করে কমেন্ট করে তাহলে সেই ক্রেডিট আমার।
ধন্যবাদ দাদা,