পুষ্পা দা রেইস পার্ট-০১ মুভি রিভিউ | |10% Beneficiary To @shy-fox | |5% Beneficiary To @abb-charity
আসসালামু আলাইকুম
হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমি ও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজ আমি আপনাদের সাথে একটা অ্যাকশন-থ্রিলার মুভির রিভিউ শেয়ার করব। এই মুভিটির নাম হলো "পুষ্পা" । এই মুভিটি নতুন মুক্তি পেয়েছে। এই মুভিটি একটি ব্যবসা সফল মুভি। এই মুভিতে আল্লু অর্জুন দারুন অভিনয় করেছেন। এই মুভিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে এই মুভির রিভিউটি শেয়ার করা যাক।
Source এইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
মুভির নাম | পুষ্পা দা রেইস |
---|---|
পরিচালকের নাম | সুকুমার |
প্রযোজকের নাম | মানিশ শাহ |
অভিনয় | আল্লু অর্জুন, রাশমিকা মান্দানা, ফাহাদ ফাসিল, সুনীল ইত্যাদি। |
মুভি ধরন | অ্যাকশন থ্রিলার |
মুক্তির তারিখ | ১৭ ডিসেম্বর ২০২১ |
সময় | ১ ঘন্টা ৫৯ মিনিট |
মূল ভাষা | তেলেগু |
ভাষা ডাবিং | হিন্দি |
কান্ট্রি অফ অরিজিন | ভারত |
মূল কাহিনী
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
এই মুভির কাহিনীটা লাল চন্দন কাঠ কে ঘিরে নির্মিত। মুভি শুরুতেই দেখানো হয় এই লাল চন্দন কাঠ কীভাবে স্মাগলিং করা হয়। আর এই লাল চন্দন এর কাঠ গুলো জাপানে ইউজ করা হয়ে থাকে। আর এই লাল চন্দনের কাঠ বেশিরভাগ মাদ্রাজের জঙ্গলে পাওয়া যায়। এই লাল চন্দনের কাঠ স্মাগলিং করে চেন্নাই নিয়ে যাওয়া হয় তারপর চেন্নাই থেকে চাইনা নিয়ে যাওয়া হয় এবং চায়না থেকে এগুলো জাপানে স্মাগলিং হয়। মুভির কাহিনীর এই পর্যায়ে এন্ট্রি হয় মূল চরিত্র পুষ্পা। পুষ্পা হলো এই মুভিতে আল্লু অর্জুনের চরিত্রের নাম। পুষ্পা একটি ট্রাকে লাল চন্দন এর কাঠ স্মাগলিং করছিল তখন রাস্তায় তাকে পুলিশ আটকায়। তখন পুষ্পা পুলিশদেরকে ঘুষ দিতে চাই। পুলিশ প্রথমে রাজী হয়না কিন্তু পুষ্পা যখন অনেক বেশি টাকার লোভ দেখায় তখন পুলিশ তাকে ছেড়ে দিতে রাজি হয়।
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
মুভির এ পর্যায়ে পুষ্পার জীবন যাপন দেখানো হয়। তখন আমরা দেখতে পাই পুষ্পা অতি সাধারন একটা ছেলে। পুষ্পার কাছে তার মান-সম্মান অনেক বড়। কিন্তু তার কাছে টাকা পয়সা কিছুই নেই। পুষ্পা একজন মালিকের কাছে শ্রমিকের কাজ করে। কিন্তু সেই মালিকের কাজ ছেড়ে দিয়ে অন্য জায়গায় শ্রমিকের কাজ করতে যাই। সেখানে সে মূলত লাল চন্দন কাঠ কাটার জন্য শ্রমিকদের সঙ্গে যোগ দেয়। অর্থাৎ লাল চন্দন কাঠ স্মাগলিং করে। লাল চন্দন কাঠ কাটার সময় পুলিশ তাদেরকে ধরে ফেলে। সবাই সেখান থেকে পালাতে চাইলেও পুষ্পা পালাতে চাই না। সে বলে এত কষ্ট করে এতগুলো লাল চন্দন কাঠ আমরা কেটেছি এগুলোকে ফেলে চলে যাব না। আমরা সংখ্যায় অনেক জন আছি। আমরা পুলিশদেরকে মোকাবেলা করবো।
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
এরপর পুলিশ যখন জঙ্গলে এসে সবাইকে জেরা করে যে এখানে তোমরা এত জন কি করছো তখন অন্যান্য শ্রমিকেরা বলে আমরা এখানে ছাগল চরাতে এসেছি। কিন্তু তখন পুষ্পা বলে, না আমরা এখানে লাল চন্দন কাঠ কাটতে এসেছি অর্থাৎ পুষ্পা সমস্ত সত্যিটা বলে দেয় কিন্তু তা মজার ছলে। পুলিশ এসে জঙ্গলের সর্বত্র খোঁজে কিন্তু একটাও লাল চন্দন কাঠ কাটা অবস্থায় দেখতে পায় না এবং তখন পুলিশ রেগে গিয়ে পুষ্পার মাথায় বন্দুক ঠেকাই এবং বলে বল কাঠ কোথায় লুকিয়ে ছিস না হলে তোকে মেরে ফেলবো। তখন পুষ্পা বলে এখানে আপনারা মাত্র কয়েকজন পুলিশ আর আমরা এখানে রয়েছি ৬০-৭০ জন শ্রমিক। আপনি যদি আমাকে গুলিও করে ফেলেন তাহলে আপনারা এখান থেকে কেউ বেঁচে বের হতে পারবেন না। তখন পুলিশ সেখান থেকে চলে যায়। পরবর্তীতে দেখা যায় পুষ্পা লাল চন্দন এর সমস্ত কাঠগুলো গাছের উপরে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিল তাই পুলিশ তা দেখতে পাইনি। পুলিশ চলে যাওয়ার পরে পুষ্পা সেইগুলোকে গাছ থেকে নামিয়ে স্মাগলিং করে দেয়।
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
এরপর যখন তার দলবলের সাথে আবারো একদিন লাল চন্দন কাঠ কাটতে যায় তখন সেই পুলিশ অনেক ফোর্স নিয়ে তাদের কে ধরার জন্য সেই জঙ্গলে যাই। তখন শ্রমিক ও পুলিশের মধ্যে মারামারি হয়। এই সুযোগে পুষ্পা লাল চন্দন এর কাঠ ভরা ট্রাক নিয়ে কোথাও লুকিয়ে ফেলে। কিন্তু পুলিশ পুষ্পা কে ধরে ফেলে। থানায় নিয়ে পুষ্পা কে অনেক মারধোর করা হলেও পুষ্পা কিছুতেই বলে না সে ট্রাকটি কোথায় লুকিয়ে ছে। এদিকে পুলিশ তাকে মারতে মারতে হাঁপিয়ে যায়। এ পর্যায়ে একজন পুলিশ পুষ্পা কে তার পিতৃপরিচয় নিয়ে অপমান করে। এখানে পুষ্পা অনেক রেগে যাই।
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
এরপর পুষ্পা ফ্ল্যাশব্যাকে চলে যায়। সে মনে করতে থাকে তার মা এবং তাকে ছোট থেকে কত কষ্ট ও যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছে। পুষ্পার সৎ ভাই তাকে এবং তার মাকে প্রতিনিয়ত নানান ভাবে অপমান করত। তার মাকে চরিত্রহীন এবং তাকে তার বাবার অবৈধ সন্তান বলে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিল তা মনে করে পুষ্পা অনেক কষ্ট পাই। এরপর সিন আবার বর্তমানে শিফট হয়। দেখা যায় আল্লু অর্জুন যাদের হয়ে কাজ করছিল সেই দলের একজন নেতা যার নাম জাগ্গা রেড্ডি সে পুষ্পা কে থানা থেকে ছাড়িয়ে নিতে এসেছে। পুষ্পা কে থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার পর সে পুষ্পা কে অনেকগুলো টাকা দেয় এবং তার থেকে ট্রাক কোথায় লুকিয়ে রেখেছে সেই সন্ধান নিয়ে নেয়। এরপর তারা পুষ্পা কে তাদের টিমে জয়েন করতে বলে। কারণ পুষ্পা বুদ্ধি করে সযত্নে লাল চন্দন কাঠ গুলোর লুকিয়ে রেখেছে এবং পুলিশের হাতে ধরা পরা সত্বেও হাজার মার খেয়েও সে মুখ খোলেনি, পুষ্পার এই চরিত্রে তারা মুগ্ধ হয়ে পুষ্পা কে তাদের টিমে যোগ দিতে বলে।
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
এরপর পুষ্পা তাদের ৪% এর বিজনেস পার্টনার হয়ে যায়। এরপর পুষ্পা তাদেরকে স্মাগলিং করার একটা অসাধারন বুদ্ধি দেয়। পুষ্পা বলে আমরা একটি ট্রাকের কন্টেইনারে দুধ ভর্তি করবো এবং তার নিচে চন্দন এর কাঠ গুলো কে লুকিয়ে দেব তাহলে চেকপোষ্টে পুলিশের কাছে ধরা পড়লেও তারা চেক করলে দুধ পাবে কিন্তু কাঠ কোথাও খুজে পাবে না। এভাবে পুষ্পা বেশ অনেকদিন ধরে স্মাগলিং করে চলে। পুলিশ তাদেরকে ধরতে পারে না।
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
এরপর পুষ্পার দেখা হয় তার নায়িকা সৃভাল্লির সাথে। পুষ্পা সৃভাল্লি কে প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়ে যায়। কিন্তু সৃভাল্লি পুষ্পার দিকে ফিরেও তাকায় না। এভাবে পুষ্পা সর্বক্ষেত্রে নায়িকাকে ফলো করতে থাকে কিন্তু সে তার দিকে কোনভাবেই এক মুহূর্তের জন্যেও তাকায় না। এভাবে পুষ্পা প্রতিবারই অনেক কষ্ট পাই। এরপর পুরস্কার বন্ধু নায়িকা কে ৫০০ টাকা দিয়ে বলে তুমি শুধু একবার আমার বন্ধুর দিকে তাকিয়ে হাসবে। তখন নায়িকা রাজি না হলেও তার বান্ধবীরা তাকে বুঝিয়ে রাজি করে নেয়। এরপর সৃভাল্লি অর্থাৎ নায়িকা পুষ্পার দিকে তাকিয়ে হাসে। তখন পুষ্পা অনেক খুশি হয়ে যায়। এরপর পুষ্পা নায়িকা কে জিজ্ঞাসা করে তুমি আমাকে পছন্দ করো তাই না। তখন নায়িকা বলে একদমই না। তখন পুষ্পা বলে তাহলে তুমি হাসলে কেন ? তখন নায়িকা বলে দেয় আমাকে টাকা দিয়েছিল বলে আমি হেসেছি। এরপর পুষ্পা তার বন্ধুর উপর অনেক রেগে যায়। এভাবে দুষ্টু মিষ্টি মুহূর্তের মাধ্যমে পুষ্পা ও সৃভাল্লির মধ্যে ভালবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়। এরপর একদিন লাল চন্দন কাঠ স্মাগলিং করার ট্রাক পুলিশ ধরে ফেলে এবং শ্রমিক হিসেবে নায়িকার বাবা ও তার একজন সহকর্মীকে ধরে নিয়ে যায়। পুলিশ তাদেরকে প্রচুর মারধর করে তাদের কাছ থেকে স্মাগলিং এর সম্পূর্ণ কলাকৌশল ও গোপন খবর জেনে নেয়। এরপর পুষ্পার বাবা জেল থেকে বের হলেই জাগ্গা তাদেরকে ধরে একজন শ্রমিককে মেরে ফেলে এবং নায়িকার বাবাকে নিয়ে যায় এবং নায়িকাকে বলে আমার সাথে একরাত কাটালে তোর বাবাকে ছেড়ে দেবো। নায়িকা তখন পুষ্পা কে সমস্ত ঘটনা জানাই। এবং জাগ্গা ও পুষ্পার মধ্যে এটা নিয়ে তুমুল মারামারি হয়।এই মারামারির ফলে জাগ্গা রেড্ডির হাত-পা ভেঙে যায় ও প্রতিবন্ধী হয়ে পড়ে। এরপর জাগ্গার বড় ভাই এই সম্পর্কে জেনে গেলে পুষ্পা কে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। এখানে আমরা এক অসাধারণ ফাইট সিন দেখতে পাই। এরপর বিরোধীপক্ষ এসে পুষ্পা কে বাঁচিয়ে নেয়।
Sourceএইখান হতেই স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে।
এরপর পুষ্পা এম.এল.এ এর সাথে হাত মিলিয়ে লাল চন্দন কাঠের স্মাগলিং এর ব্যবসা এগিয়ে নিয়ে যায়। পুষ্পা ৪% এর পার্টনার থেকে ৫০% এর পার্টনার হিসেবে ব্যবসা শুরু করে। এভাবে পুষ্পার ব্যবসা ভালো এগিয়ে যেতে থাকে। এরপর মুভির কাহিনীতে নতুন ইন্সপেক্টর এর এন্ট্রি হয়। সে ছিল প্রচুর ঘাড় তেড়া টাইপের। সে পুষ্পা কে নানান ভাবে অপমান করতে থাকে। এরপরে পুষ্পা পুলিশ অফিসারের জামা কাপড় খুলে নিয়ে সেই অপমানের প্রতিশোধ নেয়। এরপর পুষ্পা ও সৃভাল্লির বিয়ের দৃশ্য দিয়ে পুষ্পা দা রেইস পার্ট- ০১ মুভি টি সমাপ্ত হয়।
ব্যক্তিগত মতামত :
পুষ্পা দা রেইস পার্ট-০১ মুভিটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এই মুভিটি নির্মিত হয়েছে লাল চন্দন এর কাঠ স্মাগলিং করাকে কেন্দ্র করে। এই মুভির মধ্যে আমরা অসাধারণ কিছু ফাইট দেখতে পাই।
এই মুভিতে আল্লু অর্জুন ও রাশমিকা মান্দানার অভিনয় আমার কাছে খুবই প্রশংসনীয় লেগেছে । এই মুভিটি রিলিজের প্রথম দিন থেকেই প্রচুর পরিমাণে ব্যবসা সফল হয়েছে।
ব্যক্তিগত রেটিং:
০৮/১০
মুভির ট্রেইলার লিংক:
আমি@Al-Amin ইসলাম , আমি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, আমার ইচ্ছা আমি দেশ ও দশের জন্য ভবিষ্যতে কিছু করতে চাই, আমার গর্ব হয় নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে। আমি গর্বিত বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে। বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ, বাংলাদেশের মানুষ মাছে ভাতে বাঙালি, প্রকৃতির রূপ, রস ,গন্ধ সবকিছুই আমার অহংকার।
পুষ্পা মুভিটি আসলেই অনেক সুন্দর ৷ সবচেয়ে ভালো লাগে পুষ্পার ডায়লগ টি ৷ আর আপনি এখানে অনেক সুন্দর ভাবে পুষ্পা মুভিটি রিভিউ করেছেন ৷ ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে পুষ্পা মুভিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷
এ-সম্পর্কিত আমার তেমন কোন ধারনা নাই।লাল চন্দন হয়ত মুল্যবান।উপাস্থাপন সুন্দর ছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে
আবার আসবেন।
পুষ্পা দা রেইস মুভিটা না দেখলেও বক্স অফিস রিপোর্ট দেখেছি।ভালই ব্যবসা করে নিয়েছে।আপনি খুবই সুন্দরভাবে মুভির রিভিউ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন।দেখার ইচ্ছা আছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার সুন্দরতম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা রইল।
ভাইয়া মুভিটা এখনো দেখা হয়নি। তবে দেখার ইচ্ছা জাগল। আগে থেকে টেইলর দেখেই আসতেছি পুষ্পা মুভির চিত্রগুলো। আমার কাছে আমার আল্লু অর্জুন মুভি অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ সুন্দর একটা মুভি রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
আর্লু অর্জুন আমার একজন প্রিয় অভিনেতা।তার প্রতিটি ছবির অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করে।আর এ ছবিতে তার কয়েকটি মুহূর্তো আমাকে অনেক মুগ্ধ করেছে।ধন্যবাদ আপনাকে আমার প্রিয় অভিনেতার মুভিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, শুভেচ্ছা রইল।
https://twitter.com/Alamini15050207/status/1483722084853628936?t=DifPttgtotd1WiOwe2p44Q&s=19
আমি এই মুভিটি এখনো দেখিনি, তবে আপনার রিভিউ পড়ে অর্ধেক মুভি দেখা হয়ে গেল। মাঝেমধ্যে শুধু ফেসবুকে মুভি ক্লিপ দেখতাম। ক্লিপ অনুযায়ী আপনার রিভিউ গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রিভিউ উপস্থাপন করার জন্য।
আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা রইল ভাই।
আল্লু আর্যুন আমার পছন্দের একজন অভিনেতা। তার মুভিগুলো আমার বেশ ভালো লাগে। এই মুভিটি আমার দেখা হয়নি। পোস্টটি পড়ে বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই আমাদের মাঝে এটি শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল
আপনার সুন্দরতম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
পুষ্পা মুভিটি আল্লুআরজুনের অনেক হিট একটি মুভি। এই মুভির ট্রেইলার আসার পর এই মুভিটি দেখার জন্য আমি খুব উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছিলাম কিন্তু প্রথমে হলে প্রকাশ পাবে তারপরে তো আমরা দেখতে পারবো । আমাদের এদিকে তেমন একটা সিনেমা হল নেই তাই ডাউনলোড করে দেখেছিলাম ।হল ভিডিও ছিল তবে খুবই অসাধারণ ,ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর একটি মুভি রিভিউ করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে