"লাফ" নাটকের রিভিউ | |10% Beneficiary To @shy-fox | |5% Beneficiary To @abb-charity
আসসালামু আলাইকুম।
আমি আলামিন ইসলাম আছি আপনাদের সাথে। আমার ইউজার নেমঃ@alamin-islam। আমি বাঙালি, বাংলাদেশের একজন নাগরিক।আশা করি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এর সকল সদস্যবৃন্দ আল্লাহর অশেষ রহমতে ভাল আছেন। আমি ও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজ আমি আপনাদের সাথে "লাফ" নাটকের রিভিউ শেয়ার করবো।
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী:
নাটকের নাম | লাফ |
---|---|
পরিচালকের নাম | মিজানুর রহমান আরিয়ান |
অভিনয় | আফরান নিশো এবং মেহজাবিন চৌধুরী |
নাটকের দৈর্ঘ্য | ৪৬ মিনিট |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ |
নাটকের সারসংক্ষেপ
এই নাটকের প্রথম দৃশ্যে দেখানো হয় মেহেজাবিন একটি হোটেলের ছাদ থেকে লাফ দিতে যাচ্ছে ঠিক সেইসময় আফরান নিশো ছাদে চলে আসে। আফরান নিশো মেহজাবিন কে ছাদ থেকে লাফ দিতে দেখে তাকে বাধা দেয়। আফরান নিশো বলে, আপনি ছাদ থেকে লাভ দেবেন না। আপনি আমার সামনে ছাদ থেকে লাফ দিলে আমি ফেঁসে যাবো। এখানে সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে, আপনি যদি এখন ছাদ থেকে লাফ দেন তাহলে আমি ফেঁসে যাবো, আমার সঙ্গে হোটেলের বাকি কর্মচারীও ফেঁসে যাবে, সবার চাকরি চলে যাবে। আর আপনি এখান থেকে লাফ দিলে মরবেন না কারণ নিচে সুইমিংপুল। আপনি এখান থেকে পরলে শুধু আপনার হাত-পা ভাঙবে। তখন মেহজাবিন বলে, আরে আপনি কে? আপনার মধ্যে কোন মানবতা নেই। আমি ছাদ থেকে লাফ দিচ্ছি আপনি আমাকে হাত-পা ভাঙার কথা বলছেন! তখন আফরান নিশো বলে আমি এই হোটেল ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে আছি। আগে বলুন আপনি কেন সুইসাইড করতে চাইছেন?
তখন মেহেজাবিন বলে, কেন সুইসাইড করতে চাইছি আপনাকে বলব না। আমি এখন লাফ দিব। তখন আফরান নিশো বলে আপনি এখান থেকে পড়ে সুইসাইড করলে আপনি মরবেন না, আপনার হাত পা ভাঙ্গবে। আর প্রথম যে আপনার কাছে যাবে সে আপনার দামি গয়না গাটি সব চুরি করে নেবে। এই কথা শুনে মেহেজাবিন বলে মানুষের কি কোন মানবতা নেই! এভাবে দুজনের মধ্যে কথাবার্তা চলতে চলতে আফরান নিশো মেহজাবিন কে বুঝিয়ে ছাদ থেকে নিচে নিয়ে আসে। এরপর দুজনে কথা বলতে থাকে। তখন মেহেজাবিন তার সুইসাইড করার কারণ জানাই। মেহজাবিন বলে, আমি একটা ছেলেকে ভালবাসতাম, তবে ছেলেটি আমাকে ঠকিয়েছে। ছেলেটি বলেছিল সে নাকি একটি ভালো চাকরি করে, তার বাড়ি আছে কিন্তু আজকে যখন বিয়ের পর ছেলেটির বাড়ি গেলাম তখন জানতে পারলাম ছেলেটি নাকি ইন্টার পাশ এবং ছেলেটির আবার আগের বউ আছে। এইসব শুনে তাই আমি পালিয়ে এসেছি। এখন নিজের বাসাতেও ফিরতে পারবো না। কারণ বাড়ি থেকে পালিয়ে বিয়ে করেছি, তাই আমার বাবা-মা কখনোই মেনে নেবে না।
এরপর আফরান নিশো অনেক বুঝিয়ে মেহেজাবিনকে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। মেহেজাবিন বাড়ি চলে গেলে আফরান নিশো হঠাৎ খেয়াল করে যে এতক্ষণ সে যে মেয়েটির সাথে ছিল তার নাম জানেনা এবং তার ফোন নাম্বারটাও নেওয়া হয়নি। একথা ভেবে আফরান নিশোর খুব আফসোস হয়। এরপর সে মেহজাবিনের বাড়ির সামনে কিছুদিন দাঁড়িয়ে থাকে। যদি একবার তার সাথে দেখা হয় । তবে পরে সে খোঁজ নিয়ে জানতে পারে মেহেজাবিন তার বাসা ছেড়ে অন্য কোথাও শিফট হয়েছে।
এরপর পরের দৃশ্যে দেখানো হয় আফরান নিশোর বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। সে বিয়ে করার জন্য কাজ থেকে ছুটি নিয়ে গ্রামে যায়। এরপর দেখানো হয় আরফান নিশো একটি ব্রিজের ওপরে দাঁড়িয়ে লাফ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঠিক তখনই মেহজাবিন চলে আসে এবং আরফান নিশো কে লাফ দিতে বারণ করে। সেসময় আফরান নিশো মেহজাবিন কি দেখে খুব অবাক হয়। আফরান নিশো মেহজাবিন কে জিজ্ঞেস করে আপনি কেমন আছেন? এরপর মেহজাবিন বলে আপনি আগে ওখান থেকে নেমে আসুন। তখন আফরান নিশো বলে, না আমি এখন ব্রিজ থেকে লাফ দিয়ে মরে যাবো। তখন মেহজাবিন কারণ জিজ্ঞাসা করলে আফরান নিশো বলে বলা যাবে না। এরপর মেহেজাবিন অনেক বুঝিয়ে আফরান নিশোকে সুইসাইড করা থেকে বিরত রাখে। এরপর দুইজন এক জায়গায় বসে কথা বলে।
তখন আফরান নিশো সুইসাইড করার কারণ জানাই। আফরান নিশো তার পকেট থেকে একটি ফোন বের করে মেহজাবিনকে একটা কাপলের ছবি দেখায়। তখন মেহেজাবিন কাপেলের ছবি দেখে বলে যে এই কাপলকে বেশ ভালই মানিয়েছে। তখন আফরান নিশো বলে , এটা আমার বউ। আমার বউয়ের অন্য একজনের সাথে সম্পর্ক রয়েছে। বিয়ের আগেই ওর বয়ফ্রেন্ডের সাথে সম্পর্ক ছিল আর এখন বিয়ের পরে ওর বয়ফ্রেন্ড আমাকে এইসব ছবি পাঠাচ্ছে এবং তারা এখনোও সম্পর্কে রয়েছে। বিয়ের আগে এসব হলে আমি মেনে নিতাম কিন্তু বিয়ের পরে এসব আমি নিতে পারছিনা। আমি সমাজে মুখ দেখাবো কি করে। তাই আমি সুইসাইড করছি। তখন মেহেজাবিন বলে, এতে আপনি কেন সুইসাইড করবেন। আপনি প্রেমিক-প্রেমিকাকে মিলিয়ে দিন। লোকে কি বলল কি ভাবল তাতে আপনার কি! আপনারা তিন জনই এখন ভালো নেই। আপনি আপনার বউকে তার প্রেমিকের হাতে তুলে দিন তাহলেই সবার জীবন সুন্দর হবে। এরপর আফরান নিশো মেহজাবিনের কথা মেনে নেয়। সে ঠিক করে জীবনে যাই হোক আর সুইসাইড করবেনা। দুজনের কথা শেষ হলে মেহজাবিন রিকশা করে চলে যায়। মেহজাবিন চলে যাওয়ার পর আরফার নিশো আবার খেয়াল করে সে এবারও মেহজাবিন এর নাম এবং তার নাম্বার নিতে ভুলে গেছে। তখন সে আবারো খুবই আফসোস করে।
এরপর পরের দৃশ্যে দেখানো হয়, আফরান নিশো আবারও তার স্বাভাবিক লাইফে ফিরে এসেছে। আফরান নিশো যে হোটেলে ম্যানেজমেন্টের কাজ করে সেখানে একজন মাঝ বয়স্ক লোক মদ্যপান করে আবোল তাবোল বকছে। তখন আফরান নিশো সেখানে গিয়ে লোকটিকে থামায়। লোকটিকে বাড়ি ফিরে যেতে বলে। তখন লোকটি তার মোবাইল থেকে তার ড্রাইভার হারুন কে ফোন দেওয়ার জন্যে আফরান নিশো কে বলে। তখন লোকটির ফোন নিয়ে আফরান নিশো ড্রাইভারকে ফোন দিতে যেয়ে মেহজাবিনের ছবি দেখে। ছবি দেখে আফরান নিশো লোকটিকে জিজ্ঞেস করে এই মেয়েটি কে? তখন ওই লোকটি বলে এটা আমার মেয়ে। এখান থেকে আফরান নিশো আবারো মেহেজাবিনের খোঁজ পেয়ে যাই। এরপর আফরান নিশো ও মেহজাবিন ফোনে কথা বলে এবং তারা দুজনে দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর দুজনে দেখা করে তাদের জীবনের কিছু শিক্ষামূলক কথা শেয়ার করে। তারা বলে আমাদের জীবন খুবই সুন্দর। সেদিন যদি আমরা সুইসাইড করে ফেলতাম তাহলে আমরা এই সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারতাম না। মানুষ আবেগের বশে সুইসাইড করে ফেলে। জীবনে যাই হোক সুইসাইড কোন সমাধান নয়। এরপর তারা দুজনেই নিজের কাছে প্রতিজ্ঞ হয় যে আর কখনোই তারা সুইসাইড করবে না। এরপর দুজনের মধ্যে কথা চলতে থাকে এবং বোঝানো হয় তারা বিয়ে করে তাদের স্বপ্নের কোন এক জায়গায় বেড়াতে যাচ্ছে। আর এখানেই নাটকের কাহিনী সমাপ্ত হয়।
ব্যক্তিগত মতামত
ব্যক্তিগতভাবে নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আমি মনে করি, এই নাটকটি একটি শিক্ষামূলক নাটক। সুইসাইড করতে যাওয়া মানুষ কিভাবে আবার তার স্বাভাবিক জীবনে সুস্থ-সবল ভাবে ফিরে আসতে পারে তা এই নাটকে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এই নাটকটিতে আফরান নিশো এবং মেহজাবিনের অভিনয় আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আফরান নিশো এবং মেহজাবিনের জুটি আমার কাছে খুবই ভালো। সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি নাটক।
শিক্ষা
এই নাটকের মূল শিক্ষা হচ্ছে, আমাদের সবার জীবনেই সমস্যা আছে, তাই বলে সুইসাইড কোন সমাধান নয়। জীবনে মন খুলে বাঁচতে হবে। কে কী ভাববে আমাকে নিয়ে তা নিয়ে নিজেকে থামিয়ে রাখা যাবে না। জীবন অনেক সুন্দর তাই সমস্ত বাধা বিপত্তি কে এড়িয়ে নিজের জীবনটাকে নিজের মতো করে গুছিয়ে উপভোগ করতে হবে।
রেটিং
আমি নাটকটিকে দিচ্ছি ৮/১০
নাটকের লিংক
আমি@Al-Amin ইসলাম , আমি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, আমার ইচ্ছা আমি দেশ ও দশের জন্য ভবিষ্যতে কিছু করতে চাই, আমার গর্ব হয় নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে। আমি গর্বিত বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে। বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ, বাংলাদেশের মানুষ মাছে ভাতে বাঙালি, প্রকৃতির রূপ, রস ,গন্ধ সবকিছুই আমার অহংকার।
লাফ" নাটকের রিভিউ দেখে যেটা মনে হলো,,এবার আমার ব্যক্তিগত মতামত তো একই রকম যেকোনো পরিবেশে আত্মহত্যা কোনো সমাধান নয় জীবনে হোঁচট খাওয়া বা পড়ে যাওয়ার মানে থেমে যাওয়া নয় উঠে দাঁড়াতে হবে এবং আবারো চলতে হবে আগের চেয়ে বেশী দৌড়াতে হবে এটাই হল জীবন।তাই আমরা প্রত্যেকেই যেন কোনভাবেই আত্মহত্যার কথা মাথায় নিয়ে না আসি এ বিষয়ে অবশ্যই আমাদের সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে♥♥
জ্বী আপু আপনি বাস্তবতা মন্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন, কিন্তু খুবই দুঃখের বিষয় যে এই বাস্তবতা বিষয়টি অনেকেই বুঝলেও কৌতূহলবশত আত্মহত্যা করে বসে, আপনার সুন্দরতম ও গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
অভিনয় এবং বাস্তবতা আসলে দুইটি ভিন্ন জিনিস, অভিনয়ের মাধ্যমে বাস্তবতা যদি সত্যিকার অর্থে আমরা দেখি, তাহা একমাত্র ফুটিয়ে তোলা সম্ভব আরফান নিসোর মত ব্যক্তির।আরফান নিসোর অন্য সব নাটক গুলোর মধ্যে থেকে আমার কাছে এই নাটকটা অনেক অনেক ভালো লাগছে।একজন মানুষকে এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখিয়ে গিয়েছেন, বাস্তবতার সাথে যুদ্ধ করে কিভাবে বেঁচে থাকতে হয়।এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমি আশা করি ভবিষ্যতে আরো অনেক সুন্দর সুন্দর শিক্ষনীয় পোষ্ট আপনার থেকে আমরা পাব।
জি ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন নাটকের মাধ্যমে বাস্তবতা ও সমাজ জীবনের আলোচিত আরফান নিশোর নাটকের তুলে ধরা হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, আপনার সুন্দরতম গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
লাফ" নাটকের রিভিউ দেখে অনেক ভালো লাগলো। সময় করে অবশ্যই নাটকটি দেখবো। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো
আপনার সুন্দরতম মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
চমৎকার একটি নাটক এর রিভিউ দিয়েছেন। খুব ভালো লাগলো। দেখে মনে হচ্ছে হাসি একটি নাটক। সময় পেলে দেখতে হবে। খুবই গুছিয়ে পোস্ট করেছেন। চমৎকার হয়েছে এতে। ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি নাটক এর রিভিউ শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা রইলো।
ভাই আমার নাটক রিভিউ দেখে আপনার ভালো লেগেছে জেনে অসংখ্য ধন্যবাদ, কিন্তু আপনি যদি সময় পান অবশ্যই নাটকটি দেখার চেষ্টা করবেন, নাটকটি থেকে আমাদের অনেক শিক্ষনীয় বিষয় আছে।
বতর্মান সময়ে সুইসাইড একটি বহুলপ্রচলিত কথা। টিভিতে সোস্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই সুইসাইড এর খবর দেখা যায়। কিন্তু সুইসাইড কোনো সমাধানের পথ হতে পারেনা। নাটকের শিক্ষা টা দারুণ ছিল এবং বেশ শিক্ষনীয় ছিল। নাটকের রিভিউ টা খুবই ভালো করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। অনেক ভালো একটি পোস্ট ছিল।
ভাই আপনি আপনার মন্তব্যের মাধ্যমে চরম একটি বাস্তবতা তুলে ধরেছেন, অহরহ ঘটনাটি আমাদের পারিবারিক ও সমাজ জীবনে ঘটে চলেছে, আপনার সুন্দরতম গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
বাহ খুব সুন্দর ছিল নাটকের গল্পটি। এবং আপনি খুব সুন্দর ভাবে নাটকের ছোটখাটো বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন। তবে নাটকের শিক্ষা বেশ ভালো লাগল আমার কাছে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
আপনার কাছে শুধু ভালো লেগেছে জেনে আমি অনেক খুশি হয়েছি, আপনার সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আরফানিশুর নাটক গুলো আমি অনেক পছন্দ করে থাকি তবে এই নাটকটি আগে কখনো দেখা হয়নি। আপনার রিভিউ পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে নাটকটি বেশ ইন্টারেস্টিং হবে সব মিলে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পোস্ট টি আমাদের মাঝে সাজিয়ে-গুছিয়ে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন । ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এমন সুন্দর একটি রিভিউ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি ভাই আপনার সাথে আমার একটি মিল খুঁজে পাওয়া যায় আমার পছন্দের ছোট পর্দার নায়ক আরফান নিশু, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
বাংলাদেশের নাটকগুলোর এমনিতেই সুনাম আছে। তবে ইদানিং এতো বেশি নাটক তৈরি হচ্ছে যে বেশির ভাগই মান একেবারে নিম্নপর্যায়ের। আমি খুব বেশি নাটক না দেখলেও বেছে বেছে ভালো কিছু নাটক দেখার চেষ্টা করি। সৌভাগ্যবশত এই নাটকটি আমি দেখেছি। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে নাটকটির কাহিনী সেইসঙ্গে আপনার উপস্থাপন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনিও এ নাটকটি দেখেছেন জেনে আমি অনেক খুশি হইলাম, আপনার সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আফরান নিশোর নাটক দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনি খুবই সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দিয়েছেন। এই নাটকটি এখনও আমার দেখা হয়নি। তবে সময় পেলে অবশ্যই দেখবো ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, নাটক থেকে আমাদের অনেক কিছু শিক্ষানীয় বিষয় জানার আছে, আপনি যদি সময় পান তাহলে অবশ্যই নাটকটি দেখার চেষ্টা করবেন, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য।
খুব সুন্দর নাটকটির রিভিউ করেছেন আপনি। সত্যিই আমার কাছে খুব অসাধারণ লেগেছে আপনার রিভিউটি। খুব চমৎকার ভাবে উপস্থাপনা টি আপনি করেছেন সত্যিই প্রশংসনীয় ছিল। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য 💌
আপনার সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, আপনার মন্তব্যটি সহজ-সরল ছিল।