ভাইরাল গার্ল নাটকের রিভিউ | |10% Beneficiary To @shy-fox | |5% Beneficiary To @abb-charity
আসসালামু আলাইকুম।
আমি আলামিন ইসলাম আছি আপনাদের সাথে। আমার ইউজার নেমঃ@alamin-islam। আমি বাঙালি, বাংলাদেশের একজন নাগরিক।আশা করি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এর সকল সদস্যবৃন্দ আল্লাহর অশেষ রহমতে ভাল আছেন। আমি ও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজ আমি আপনাদের সাথে "ভাইরাল গার্ল" নাটকের রিভিউ শেয়ার করবো।
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী:
নাটকের নাম | ভাইরাল গার্ল |
---|---|
পরিচালক | কাজল আরেফিন অমি |
অভিনয় | মেহজাবিন চৌধুরী ও মনোজ প্রামাণিক |
দৈর্ঘ্য | ৩৯ মিনিট |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ২৮ জানুয়ারি ২০২১ |
নাটকের সারসংক্ষেপ:
এই নাটকের প্রথম দৃশ্যে দেখানো হয় মেহেজাবিন একটি বিউটি পার্লারে বউ সাজতে এসেছে। এখানে মেহজাবিনের সঙ্গে তার এক বান্ধবীও এসেছে। মেহেজাবিনের সাজগোজ যখন প্রায় শেষের দিকে তখন মেহজাবিন তার খোপাতে ফুল লাগানোর জন্য তার বান্ধবীর কাছে ফুল চাই। তখন তার বান্ধবী তাকে খোপায় দেওয়ার জন্য ফুল দেয় তবে সেই ফুলগুলো বাসি হয়ে গিয়েছিল। তাই মেহেজাবিন তার বান্ধবীকে আবার ফুল কিনতে পাঠায়। এরপর মেহজাবিনের ফোনে তার বাড়ি থেকে অনেকবার ফোন আসতে থাকে কারণ তার বিয়ে আর বিয়েতে পৌঁছাতে অনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে তাই তাকে তাড়াতাড়ি পার্লার থেকে বিয়ে বাড়িতে চলে আসতে বলে। এরপর মেহেজাবিন তার বান্ধবীকে ফোন দিয়ে বলে ফুল আনতে আর কত দেরী লাগবে? তখন তার বান্ধবী বলে আমি জ্যামে আটকে গেছি। একথা শুনে মেহজাবিন বলে তাহলে তুমি সোজা বিয়ে বাড়িতে চলে আসো আমিও বিয়ে বাড়ি চলে যাচ্ছি সেখান থেকেই ফুল পড়ে নেব খোপায়। একথা বলে মেহজাবিন একাই বিউটি পার্লার থেকে বের হয়ে যায়। এরপর বিউটি পার্লারের লিফট থেকে দুজন ছেলে মেহেজাবিন কে ফলো করতে থাকে।
এরপর মেহজাবিন যখন বিউটি পার্লার থেকে বেরিয়ে আসে তখন অনেকগুলো ছেলে মেয়ে মেহজাবিন কে ঘিরে ফেলে। তারা মেহেজাবিনকে নানান ভাবে অপমান করতে থাকে এবং বলতে থাকে তুই আমার টাকা-পয়সা, বাইকের চাবি সব ফেরত দে। তখন মেহেজাবিন বলে আরে আপনি এসব কি বলেন, আমি আপনাকে চিনি না আর আমি আপনার কোন কিছু নেই নি। তখন তাদের মধ্যে একজন ছেলে বলে, তুই ফেসবুকে ফেক আইডি খুলে আমার মতো অনেক ছেলের সাথে কথা বলেছিস, তুই ফেক আইডির মাধ্যমে অনেক ছেলের সাথে প্রেমের অভিনয় করে তাদেরকে একা কোথাও ডেকে তোর সব দলবল নিয়ে তাদের সমস্ত টাকা-পয়সার, দামি জিনিসপত্র সব লুট করে নিয়েছিস। তার মধ্যে আমিও আছি। তুই আমার বাইকের চাবি এবং আমার কাছ থেকে আজ পর্যন্ত যত টাকা-পয়সার নিয়েছিস সব ফেরত দে। মেহজাবিন তখন বলে ফাইজলামি পাইছেন, আমার নামে এসব মিথ্যা কথা কেন বলছেন আমি পুলিশের কাছে আপনাদের নামে ডায়েরি করবো তখন ওই ছেলেরা বলে ডায়েরি তো আমরা করেছি তোর নামে। এই বলে ওই ছেলেমেয়েগুলো মেহেজাবিনকে মারতে শুরু করে। আর মেহজাবিন কে মারার এই ভিডিওগুলো আশেপাশে থাকা সমস্ত মানুষজন ভিডিও করতে থাকে। কোন একটা মানুষ সাহায্যের জন্য এগিয়ে যায় না। তবে যে যে যার যার মতো ফোন বের করে মেহেজাবিন কে মারার এই দৃশ্য ভিডিও করে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল করে দেয়।
এর পরের দৃশ্যে দেখানো হয় মেহজাবিন কে পুলিশ ধরে থানায় আটকে রেখেছে। এরপর মেহজাবিনের বাবা-মা এবং যার সাথে মেহজাবিনের বিয়ে ঠিক ছিল সে এবং তার পরিবারের সবাই থানায় চলে আসে। সবাই পুলিশের সাথে নানান ভাবে কথা বলে মেহেজাবিনকে ছাড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু পুলিশ তাদের কোন কথাই শোনে না। এরপর পুলিশ এই কেসটা নিয়ে ইনভেস্টিগেশন শুরু করে। এরপর একপর্যায়ে মেহজাবিনের বিরুদ্ধে কোন প্রমাণ না পেয়ে পুলিশ মেহজাবিন কে ছেড়ে দেয়। এরপর মেহেজাবিন যখন জেল থেকে বেরিয়ে বাইরে আসে তখন বিভিন্ন সাংবাদিক গণমাধ্যম সবাই মেহজাবিনকে ঘিরে ফেলে। এরমধ্যে মেহজাবিনের গণ মার খাওয়ার ভিডিও নেট দুনিয়ায় অনেক বেশি ভাইরাল হয়ে পড়ে।
এসব দেখে মেহজাবিন ভীষণ কষ্ট পাই। এরপর মেহেজাবিনের যার সাথে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল তারা মেহজাবিন কে ঘরের বউ করতে চাই না। আসলে মেহেজাবিন একজন ভাইরাল গার্ল হয়ে গেছে তাই তার শ্বশুর বাড়ি এই ধরনের মেয়েকে তার ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে রাজি হয় না। এরপর মেহেজাবিনের যার সাথে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল তার সাথে সে দেখা করতে যাই। তখন সেই ছেলেটি মেহেজাবিনকে বলে তোমাকে বিয়ে করার কথা ভাবার জন্য আমার আরও কিছু সময় চাই। একথা শুনে মেহেজাবিন বুঝে যায় যে সে ছেলেটি তাকে আর বিয়ে করতে চাই না। একথা শুনে মেহজাবিন ভীষণ ভেঙে পড়ে এবং কষ্ট পেয়ে চলে আসে।
এর পরের দৃশ্যে দেখানো হয়, রাস্তাঘাটের বিভিন্ন মানুষ মেহজাবিনকে রাস্তায় দেখলেই তারা তাকে দেখে বাজে মন্তব্য করছে এবং অন্য দৃষ্টিতে দেখছে অর্থাৎ বোঝানো হয় তার স্বাভাবিক জীবন স্বাভাবিক চলাফেরা বিভিন্নভাবে ব্যাহত হচ্ছে। পাড়া প্রতিবেশী আত্মীয়-স্বজন আশেপাশের লোকজন মেহজাবিনের পরিবার এবং মেহজাবিনকে নানানভাবে সমালোচিত করছে। কিন্তু সবকিছু উপেক্ষা করে মেহেজাবিন নিজেকে সামলে নেয়। এরপর মেহজাবিন পুলিশের কাছে যাই। পুলিশকে বলে নেট দুনিয়া থেকে আমার ভিডিওটা যেনো সব জায়গা থেকে ডিলিট করে দেওয়া হয় এবং কারা এর জন্য দায়ী এই অপরাধীদের কে যেন খুব তাড়াতাড়ি ধরা হয়। তখন পুলিশ বলে এই ভিডিওটা এত দ্রুত সব জায়গায় ছড়িয়ে গেছে যে এটাকে সব জায়গা থেকে ডিলিট করা একটু কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তারপরেও আমরা চেষ্টা করছি এবং অপরাধীদেরকে ধরার সম্পূর্ণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এরপর নাটকের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন জায়গায় মেহেজাবিন এর মতো আরো নানান ধরনের সমাজের বিভিন্ন করুন পরিস্থিতিতে শোষণের দৃশ্য দেখানো হয়।
এরপর মেহজাবিন তার পরিস্থিতি নিয়ে একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে যায়। এরপর সে লাইভে আসার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর মেহজাবিন ফেসবুক লাইভে এসে বলে, হ্যাঁ আমি সেই ভাইরাল গার্ল। নেট দুনিয়ায় আমার ভিডিও আপনারা এখনো পর্যন্ত শেয়ার করেই চলেছেন। কিন্তু এর পেছনের আসল কারণটি আপনারা কি জানেন। না আপনারা কেউ জানেন না। আপনারা কারো সম্পর্কে না জেনে না শুনে তার ভিডিও ভাইরাল করে চলেছেন কিন্তু এর দ্বারা যে সেই মেয়েটির জীবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সে কথা আপনারা কেউ একবারো ভাবেন না। শুধু আমি নয় আমার মতো এমন হাজার হাজার মেয়ে রয়েছে যাদের সাথে ঠিক আমার মতোই ঘটনা ঘটে চলেছে। আমার বিয়ের দিন কিছু ছেলে-মেয়ে আমাকে পার্লারের সামনে থেকে বিভিন্নভাবে বাজে কথা বলে আমাকে মারধোর করে, এরপর পুলিশ ইনভেস্টিগেশন করে জানতে পারে আমার কোন দোষ নেই। কিন্তু তারপরেও আমার কেন এই শাস্তি। আমার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার জন্য আমার জীবনটা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আপনারা সেদিন কেউ সাহায্যের জন্য আসে নি শুধু মোবাইল বের করে ভিডিও করেছে আর মজা নিয়েছেন। আসলে কি এটা কোন মানবতা! এরপর মেহেজাবিন সবাইকে উপহাস করে বলে, আমাকে এতো পপুলার করার জন্য, আমাকে ভাইরাল করার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ। গুডবাই। এই বলে মেহজাবিন ফেসবুক লাইভ থেকে চলে যাই।
এর পরের দৃশ্য দেখানো হয়, টিভিতে নিউজ দেখাচ্ছে। এবং সেই নিউজে সব অপরাধীদের কে ধরা হয়েছে বলে জানানো হয়। আরো জানানো হয় এ ধরনের সাইবার ক্রাইম থেকে সবাই বিরত থাকবেন এবং গত মাসে মেহজাবিনকে নিয়ে যেই নিউজ হয়েছিল , তার যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল তাতে তার কোন দোষ ছিলনা। মেয়েটি নির্দোষ। এই নিউজটি শুনে মেহেজাবিনের বাবা-মা খুব খুশি হয় এবং মেহেজাবিনকে খবরটা দেওয়ার জন্য মেহেজাবিনের ঘরে যাই। তখন যেয়ে দেখে ঘরের দরজা বন্ধ। এর পরবর্তী দৃশ্য দেখানো হয়, মেহজাবিন আবার আগের মতো তার সাধারন লাইফে ফিরে এসেছে এবং মেহজাবিন তার জীবন নিয়ে খুবই খুশি। আর এখানেই নাটকের কাহিনী সমাপ্ত হয়।
ব্যক্তিগত মতামত
ব্যক্তিগতভাবে এই নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এটা একটি শিক্ষামূলক নাটক। এই নাটকে মেহেজাবিন এর চরিত্র আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।এই নাটকটিতে আমাদের বর্তমান সমাজের প্রতিচ্ছবি খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কাজল আরেফিন অমি সবসময়ই খুব সুন্দর সুন্দর কাহিনী নিয়ে নাটক তৈরি করেন। এই নাটকটি ও তার ব্যতিক্রম হয়। খুবই সুন্দর একটি নাটক।
শিক্ষা
এই নাটকটি একটি সামাজিক শিক্ষামূলক নাটক। একটি ভাইরাল হওয়া ভিডিও এর কারণে একটি মেয়ের জীবন যাপনের উপর কিরূপ প্রভাব পড়তে পারে তা এই নাটকের মাধ্যমে খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এরকম সিচুয়েশনে সুইসাইড যে একমাত্র পথ নয় তা এই নাটকে খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে খুবই অসাধারণ একটি নাটক।
রেটিং
আমি এই নাটকটি কে দিচ্ছি ৯/১০
নাটকের লিংক
আমি@Al-Amin ইসলাম , আমি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, আমার ইচ্ছা আমি দেশ ও দশের জন্য ভবিষ্যতে কিছু করতে চাই, আমার গর্ব হয় নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে। আমি গর্বিত বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে। বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ, বাংলাদেশের মানুষ মাছে ভাতে বাঙালি, প্রকৃতির রূপ, রস ,গন্ধ সবকিছুই আমার অহংকার।
প্রয়োজনে পাশে আছি আমার সাথে যোগাযোগ করুন:-
ফেসবুক || টুইটার || ইউটিউব || ডিস্কোড
https://twitter.com/Alamini15050207/status/1501181398723735555?t=k5tKXStGUIB9wfQCayCkCw&s=19
এই নাটক টা আমিও দেখছি। আসলে ভাইরাল একটা মানুষের জীবনে যে কতটা প্রভাব ফেলে তা বুঝতে পারলাম। আপনি খুবই সুন্দর একটি রিপোর্ট দিয়েছেন আসলে সুইসাইড কোন সমাধান না।
আপনার সুন্দরতম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই
মেহজাবিনের নাটকটি আমি দেখেছি। বেশ ভালো লেগেছিল। বাস্তবমুখী চিত্র ফুটে উঠেছে এই নাটকটিতে। আশাকরি সবাই একটু সচেতন হতে পারবে এই নাটকটি দেখে।
ধন্যবাদ আপনাকে নাটকের রিভিউ টি শেয়ার করার জন্য
আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু
আপনি খুব সুন্দর একটি নাটকে রিভিউ দিয়েছেন নাটকটি আমি দেখেছি। নাটকের চরিত্র এবং দৃশ্যপট খুবই অসাধারণ মনে হয়েছে আমার কাছে। বিশেষ করে নাটকের সংলাপ গুলো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। তবে নাটকের শেষ দৃশ্যপটগুলো দেখে খুবই মর্মাহত ছিলাম। এত সুন্দর নাটকের রিভিউ দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আপনার গঠনমূলক মন্তব্য পেয়ে আমি অনেক খুশি হয়েছি ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
নাটকটি আমার অনেক জনপ্রিয় আর অনেকের এটা ভাল লাগে।খুবই সুন্দর আর বাস্তব নিয়ে কয়া নাটক প্রায় অনেক সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার সুন্দরতম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
মেহজাবিনের নাটক গুলো দেখতে আমি অনেক ভালবাসি ।মেহজাবিন সামাজিক নাটক গুলো অনেক ভালভাবে করে থাকে এই নাটকটির ইউটিউবে অনেক শর্ট ভিডিও দেখেছি তবে পুরোপুরি নাটকটি এখনো দেখা হয়নি। আপনি যেভাবে নাটক টি আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন মনে হচ্ছে নাটক টি বেশ ইন্টারেস্টিং হবে। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে অনেক সুন্দর একটি রিভিউ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
বাস্তবমুখী একটি নাটকের রিভিউ করেছেন আপনি। এই নাটকটি আমি দেখেছি খুব সুন্দর একটি নাটক। খুব সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন। আপনার উপস্থাপনা টাও আমার খুবই ভালো লেগেছে নাটকের। খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এমন সুন্দর সুন্দর নাটক এর রিভিউ আশাকরি আপনার কাছ থেকে। শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য।
আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই
মেহজাবিন মানেই হচ্ছে দুর্দান্ত নাটক বা অভিনয়। আসলে এই নাটকটিতে মেহজাবিন কে যে চরিত্র দেয়া হয়েছে সেটি বরাবর করে সে উপস্থাপন করেছে। আর এটি আসলে আমার মনে হয় বাস্তব কোন ঘটনাকে ঘিরে কিন্তু নাটকটি বানানো হয়েছে। অনেক সুন্দর শিক্ষনীয় একটি নাটক । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার সুন্দরতম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
নাটকটি আমি দেখি নাই তবে আপনার রিভিউ দেখে পোস্ট পড়লাম। সত্যি বলতে মেহজাবিন এর অভিনয় আমার অনেক ভালো লাগে। ভাইরাল গার্ল নাটকে মেহজাবিন যে অসাধারণ অভিনয় করেছে তাতে কোনো সন্দেহ নাই। সব চেয়ে বেশি ভালো লেগেছে নাটকের কাহিনী। কাহিনী ভালো না হয়ে উপায় নাই কারণ কাজল আরেফিন অমির নাটক বলে কথা ❣️❣️
আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
বেশ অনেকদিন আগেই এই নাটকটি আমি দেখেছিলাম এর কাহিনীটি আমি ভুলেই গিয়েছিলাম প্রায় আপনার পোস্ট দেখে আবার মনে পড়ল, চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন আমার কাছে আপনার পোস্ট খুব ভালো লেগেছে নাটকটি সত্যি খুব দারুন ছিল।
আপনার সুন্দরতম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ