আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ১৪/ আমার অংশগ্রহণ গ্রীস্মকালীন ফলের গল্প ১০% প্রিয় 💞 @shy-fox
বিসমিল্লাহি রহমানের রাহিম
আসসালামু আলাইকুম
শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন ? সৃষ্টিকর্তার কৃপায় আশা করি ভাল আছেন । আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি ।
প্রিয় , আমার বাংলা ব্লগ কমিটির সদস্যরা
আপনাদের মাঝে আবার এসে হাজির হলাম।
আজ আমি আপনাদের আমার জীবনে তরমুজ ফল কে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া গল্প সম্পর্কে বলতে চাই। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনারা আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে পুরো পোস্টটি দেখবেন আশা করি।
এই সুন্দর প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় শ্রদ্ধেয় দাদা @rme প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং তাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। তার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি তার সাথে সাথে তাদের পরিবারের বিশেষ করে শ্রদ্ধেয় ছোট দাদা, প্রিয় বৌদি, স্নেহের টিনটিন বাবু সহ সকল সদস্যদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। সৃষ্টিকর্তার কাছে তাদের জন্য প্রার্থনা করছি তারা যেন সব সময় সুখে-শান্তিতে সমৃদ্ধির সাথে জীবন অতিবাহিত করতে পারে।
আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল এডমিন মডারেটরসহ সকল সদস্যদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। যার যার অবস্থান থেকে সবাই যেন ভালো থাকে সেই প্রত্যাশা করছি।
বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস মিলে গ্রীস্মকাল। ছয় ঋতুর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফল পাওয়া যায় গ্রীস্মকালে।গ্রীস্মকালে অনেক রকমের বৈচিত্র্যময় সুস্বাদু ফল পাওয়া যায়। ফলের বাজারে এই সময়ে নানান ধরনের ফলের সমাহার দেখা যায়। প্রচন্ড গরমে যখন জীবন অতিষ্ঠ তখন সবারই ফল খাওয়ার প্রচেষ্টায় কম থাকে না। ফল খেতে সবার ইচ্ছে জাগে। আমাদের জীবনে এই ফলকে কেন্দ্র করে নানা ধরনের ঘটনাবলী ঘটে থাকে। কোনটি হতো হাস্যকর আবার কোনোটি হতে পারে খুবই দুঃখজনক।
আসুন শুরু করি
source
Device :- Redmi note 7
আজ থেকে প্রায় ১১ বছর আগের কথা। তখন আমি মাত্র ক্লাস সেভেনে পড়ি। এক গ্রীস্মের দিনে আম্মা আমাকে বললো বিকালে আমাদের বাড়িতে কয়জন আত্মীয় (মেহমান) আসবে। মেহমানদের আপ্যায়ন কি দিয়ে করবে? এতে করে আমার খুব চিন্তিত হয়ে পড়লো। আমাদের বাসায় কোন ফল ছিল না। আমাদের বাড়ির সামনে দোকান থেকে বিস্কুট এবং চানাচুর নিল। মেহমানদের শুধু বিস্কুট , চানাচুর আর শরবত দিলে তো হবে না, কমপক্ষে এক ধরনের ফল হলেও দেওয়া প্রয়োজন। আমাদের তখন আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ ছিল। বাজার থেকে যে কয় ধরনের ফল কিনে আনবো এরকম পরিস্থিতি ছিল না। এই জন্য আম্মা বাড়ির এক কাকিমা থেকে ১০০ টাকা ধার নিল। ঐ সময় ১০০ টাকার কিছুটা মূল্য ছিল। এখন তো ১০০ টাকার তেমন কিছু পাওয়া যায় না। আম্মা আমাকে ১০০ টাকা দিলো বললো এই টাকা দিয়ে একটি বড় দেখে তরমুজ এবং ২৫টি লিচু কিনতে। অর্থাৎ তরমুজ কেনা পর বাকি টাকা দিয়ে ২৫টি লিচু বা মূল্য অনুযায়ী যে পরিমাণ পাওয়া যায়। তখন আমি নতুন সাইকেল কিনেছি। নতুন বলতে তিন চার মাস হয়েছে। টাকা দেওয়ার পরে আমি সাইকেল উঠলাম। আম্মা এই সময় ঘরে গিয়েছে বাজারের ব্যাগ আনতে আমাকে দেওয়ার জন্য। আম্মা ঘর থেকে আসতে আসতে সাইকেল চালিয়ে কিছুটা বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলাম। আম্মা আমাকে দেখে দৌড়ে আমার দিকে আসলো লাগলো। আর বলতেছে বাজারের ব্যাগ নিয়ে যা। আজিম বাজারের ব্যাগ নিয়ে যা, আজিম বাজারের ব্যাগ নিয়ে যা। কে শুনে কার কথা আমি সাইকেল চালাতে লাগলাম কিছুদুর যাবার পরে দাঁড়িয়েছি। এই সময় আম্মা হাঁপাতে হাঁপাতে আমার কাছে আসলো বলল টাকা সাবধানে পকেটে রাখো আর বাজারের ব্যাগ নিয়ে যা। আমি বললাম তরমুজ আনার জন্য বাজারের ব্যাগ দরকার নেই টাকা রাখছি । তারপরও আম্মা আমাকে অনেকবার বললো। আমি আম্মার কথা না শুনি সাইকেল চালিয়ে বাজারের দিকে রওনা দিলাম।
source
Device :- Redmi note 7
source
Device :- Redmi note 7
বাজারে আমার এক মামা দোকান রয়েছে তারা দোকানের সামনে সাইকেলটি রেখে আমি ফল দোকানে গেলাম। কয়েকটি দোকানে তরমুজ দেখার পর একটি দোকানে আমার তরমুজ পছন্দ হয়েছে। দোকানদার সাথে দর কষাকষির মাধ্যমে দাম নির্ধারণ করলাম ৭০ টাকা। যখন আমি পকেট থেকে টাকা বের করে দেব তখন দেখি টাকা নেই। আমি প্যান্টের সকল পকেট ভালো করে দেখেছি টাকা নেই। তখন তো আকাশ আমার মাথার উপরে ভেঙ্গে পড়লো আমি খুবই চিন্তিত এবং হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়লাম। টাকা কোন জায়গায় হারিয়ে গেছে বলতে পারতেছি না। তরমুজ আর কিনা হলো না। এখন কি করার আমার তো কান্না আসতেছে। আমি যে পথ ধরে ফল দোকানে গিয়েছি ঐ পথ ধরে আবার সাইকেল এর কাছে (মামার দোকানের সামনে) ফিরে আসলাম টাকা খুঁজতে খুঁজতে। কিন্তু টাকা পেলাম না। আমার মন ভীষণ খারাপ হলো। তখন আমি আবার বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। আস্তে আস্তে সাইকেল চালিয়ে টাকা খুঁজতে খুঁজতে বাড়ি পর্যন্ত আসলাম। কিন্তু টাকা পেলাম না। আমিতো এখন বলি ঘরের বাইরে কোন জিনিস হারিয়ে গেলে পাওয়ার সম্ভাবনা ১০০ ভাগের মধ্যে একবার থাকে মাত্র। তা অনেক ভাগ্যের ব্যাপার। তখন আমি আমার নিজের প্রতি অনেক বিরক্ত বোধ করতেছি। বাড়িতে গিয়ে আম্মাকে কি জবাব দেব। আম্মা যদি শুনে টাকা হারিয়ে গেছে তাহলে তো আমার অস্তিত্ব থাকবেনা। তরমুজ ছাড়া বাড়িতে গেলে আম্মুর লাঠির আঘাত একটা মাটিতে পড়বে না ।সব আমার শরীরের উপর দিয়ে যাবে। বাড়ির সামনে অনেকক্ষণ যাবৎ দাঁড়িয়ে চিন্তা করতেছি কি করার। তখন একটা বুদ্ধি বের করেছি। বাজারে যে আমার মামার দোকান রয়েছে তার থেকে টাকা ধার নিয়ে তরমুজ কিনে আনবো। যেমন পরিকল্পনা তেমন কাজ। বাজারে গিয়ে মামাকে অনেক ভাবে অনুরোধ করে ৭০টাকা ধার নিলাম। এবং ফল দোকানে গিয়ে ঐ তরমুজ টি কিনে নিলাম। আমার আর লিচু কিনা হলো না। যাইহোক একটা তরমুজ কিনেছি এই ভেবে কিছুটা প্রশান্তি এলো মনের মধ্যে। কিন্তু সামনে যে আমার জন্য বড় ধরনের বিপদ অপেক্ষা করতেছে তা জানতাম না। তরমুজ টি অনেক বড় ছিল দোকানদার তাই কোন পলিব্যাগ দেননি। আমি সাইকেলের পেছনে ক্যারিয়ারে তরমুজ টি সাইকেলের রাবার দিয়ে বেঁধে নিয়েছি। এবং বাড়ির দিকে রওয়ানা হলাম। তখন আমাদের বাজারে যাওয়া আসার রাস্তাটি কিছুটা ভাঙ্গা ছিল। আমি প্রায় বাড়ির কাছাকাছি আসার পর রাস্তা ভাঙ্গা থাকায় ঝাঁকি কারণে। হঠাৎ করে তরমুজ রাস্তার উপরে পড়ে গেল। তরমুজের তিন ভাগের এক ভাগ রাস্তার উপর পড়ে ছোট ছোট টুকরো হলো। আমি যতক্ষণে সাইকেলের ব্রেক ধরে সাইকেল দাঁড় করেছি ততক্ষণে বড় টুকরো গড়িয়ে খালের মধ্যে পড়ে গেল। খালের মধ্যে পড়তে পড়তে আরো কয়েক টুকরা হলো। আপনারা তো সবাই জানেন বাংলাদেশের খালের কি অবস্থা। পানি অত্যান্ত দুর্গন্ধ চারদিকে বিভিন্ন ধরনের ময়লা ভাসছে । এই পরিস্থিতি দেখে আমি আর আমার নিজের মধ্যে নাই। এই পরিস্থিতি সামলে নেওয়ার মতন মানসিক অবস্থা আমার ছিল না তখন। আমি শুধু ভাবতেছি বাড়িতে গিয়ে কি উত্তর দেব। তার পরেও অনেক কষ্ট করে খাল থেকে একটা টুকরা উঠিয়ে নিলাম।
source
Device :- Redmi note 7
source
Device :- Redmi note 7
কিছু দূরে একটা চায়ের দোকান আছে আমি সেখানে গেলাম। গিয়ে পানি দিয়ে তরমুজের টুকরোটি ধুয়ে নিলাম। চায়ের দোকান থেকে একটি ছুরি নিয়ে তরমুজের টুকরোটি ভালো করে কেটে চারপাশ সমান করলাম। হতাশাগ্রস্থ মন নিয়ে দোকানে কিছুক্ষণ বসেছিলাম। চারদিকে আমার কাছে অন্ধকার মনে হচ্ছে। তখন আমার মনে পড়লো, অনেক দেরি হয়ে গেছে আমাকে তাড়াতাড়ি বাড়িতে যেতে হবে। মনে হয় এতক্ষণে মেহমান চলে আসলো। আমি দ্রুত বাড়িতে গিয়ে পৌঁছলাম। গিয়ে দেখি বাড়িতে মেহেমান চলে আসলো। আম্মা আমাকে দেখে বোকা শুরু করলো এতক্ষন কোথায় ছিলি, বাজার থেকে আসতে কতক্ষণ লাগে, ফল কোথায়? ইত্যাদি বলতে লাগলো। আমি আম্মা কে বললাম ফল কিনি নাই। এই টুকরোটি দোকানদার আমাকে ফ্রি দিয়েছে। আমাদের কথা শুনে আম্মা অতিরিক্ত গরম হয়ে গেল আমার প্রতি। আমার প্রতি অনেক বিরক্তবোধ হলো । যাইহোক মেহমানদের জন্য তরমুজ কাটতেছে। আমিতো এখনো আসল কথা বলি নাই। মনে মনে ভাবছি এখন বললে তো উত্তম মাধ্যম শুরু হয়ে যাবে। ঐ তরমুজ দিয়ে কোনরকম আপ্যায়ন করেছে। তরমুজ সবাই খেয়েছে আমি খাইনি। মেহমান সবাই অনেক বার বলেছে আমাকে তরমুজ খাওয়ার জন্য আমি তরমুজ খাইনি। কারণ আমি তো চোর চোরের মনে পুলিশ পুলিশ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। যাই হোক আম্মার সাথে তাদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হলো। সন্ধ্যা হয়ে আসতেছে। তারা যাওয়ার সময় হলো। মেহেমান যারা আসলো তারা যাওয়ার সময় আমি এবং আম্মু তাদেরকে বাড়ির সামনের কিছুদূর পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে দিচ্ছি।
source
Device :- Redmi note 7
আমরা সবাই যখন রাস্তার উপরে তখন আমাদের বাড়ির এক লোক আম্মা কে বলতেছে। ভাবি ভাবি শুনছেন, আজকে আজিম বাজার থেকে একটা বড় তরমুজ আনার সময় সাইকেল থেকে রাস্তার উপরে পড়ে খালের মধ্যে চলে গেল। তরমুজ টি অনেক বড় ছিল আহারে। তরমুজ টি পুরা নষ্ট হয়ে গেছে ব্যাগ থাকলে আর এত নষ্ট হতো না। লোকটি যখন আম্মু এবং মেহমান সবার সামনে কথাগুলো বলছে তখন আমি শুধু পারতেছি না তার মুখ চেপে ধরতে। সাথে সাথে তখন আমি বাড়িতে ঘরের মধ্যে চলে আসলাম। আল্লাহ ভালো জানে লোকটি আর আম্মাকে কি কি বলছে। তখন আমার মানসিক অবস্থা খুবই খারাপ আমি শুধু ভাবছি আজকে হইতো আমার জীবন শেষ।মাইর একটাও মাটিতে পড়বে না। আমি আম্মাকে জানালা দিয়ে দেখতেছি খুব রাগান্বিত অবস্থায় বাড়ির দিকে আসতেছে। আমার কাছে মনে হচ্ছে আজরাইল আসতেছে। আম্মা ঘরে এসে প্রশ্ন পর্ব শুরু করেছে। আসামিকে যেভাবে জেরা করে ঠিক সেভাবে। ভয়ে আমার শরীর কাঁপতাছে। ভয়ে আমাকে কি বলছে আর আমি কি বলছি কিছু বুঝতে পারতেছি না। শুধু মনে আছে উত্তম মাধ্যম শুরু হলো। শরীরের এমন কোন জায়গা নাই যে বেতের আঘাত লাগে নাই। মাইর খাওয়ার পর আমি দুইদিন অসুস্থ ছিলাম।
আমি যদি বাড়ি থেকে যাওয়ার সময় আমার কথা শুনতাম টাকা ঠিকমত পকেটে রাখতাম। এবং বাজারের ব্যাগ নিয়ে যেতাম তাহলে এ ধরনের পরিস্থিতি শিকার হতাম না। এত মাইর আর এত মানসিক কষ্ট সহ্য করতে হতো না। তখন থেকে আমি আম্মা যেকোনো কথা বললে। ঐ কথা অন্ততপক্ষে কয়েকবার ভাবি তারপর কাজ করি। সেই থেকে এখন পর্যন্ত যখনই বাজারে যায় বাজারের ব্যাগ নিয়ে যায়। আর বাজারের ব্যাগ না নিয়ে গেলে বাজার থেকে একটা কিনে নিই। কারণ ওই দিন আমার যে শিক্ষা হইছে তা কখনো ভুলার মত নয়।
আমার জীবনের তরমুজ ফলের এই ঘটনা থেকে আমি অনেক কিছু শিক্ষা গ্রহণ করেছি। বিপদ যখন আসে তখন একা আসে না। আরো বিপদ সঙ্গে করে নিয়ে আসে। কখনো মিথ্যা সত্য কে ঢাকতে পারে না। কোনো-না-কোনোভাবে সত্য উন্মোচন হয়। কোন বিপদ আসলে ওই বিপদকে শক্তভাবে মোকাবেলা না করতে পারলে আরো অন্যান্য বিপদ আসবে এটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক নিয়ম।
এই তরমুজ ফলের গল্পের মূল অর্থ হলো বড়দের যেকোনো কথা গুরুত্বপূর্ণ তা হাস্যকর, স্বাভাবিক বা রাগান্বিত ভাষা হোক। বিপদ আসলে তা শক্তভাবে মোকাবেলা করতে হবে।
পোস্টটির কোথায় ভুল ত্রুটি হলে সুন্দর ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
- অন্য সময়ে আবার অন্য কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন। সুস্থ থাকবেন, নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিবেন ।এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি।
গ্রীষ্মকালীন ফলের গল্প শেয়ার করতে গিয়ে আপনি অনেক সুন্দর একটি গল্প বর্ণনা করেছেন। আপনার গল্পটি পড়ে বেশ মজা পেলাম তার পাশাপাশি আপনার তরমুজ নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য খারাপ লাগলো। এত কষ্ট করে টাকা ধার করে তরমুজ কিনে নিয়ে আসার পরেও খেতে পারলেন না জেনে খুব খারাপ লাগলো। গল্পটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
পোস্টটি পড়ে আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে। এত সুন্দর ভাবে কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনার গল্পটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনি চমৎকার ভাবে এটা উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
পোষ্টটি সম্পর্কে এত সুন্দরভাবে আপন মনে অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
অনেক ফলের ছবি এনে
দিলেন উপহার,
বিচারকগন রায় দিয়েছে
করিয়ে বিচার।
পোষ্টটি সম্পর্কে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই