মানুষ চোর হয় না সময় এবং পরিস্থিতি মানুষকে চোর বানায়।
বিসমিল্লাহি রহমানের রাহিম
আসসালামু আলাইকুম
শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন ? সৃষ্টিকর্তার কৃপায় আশা করি ভালো আছেন । আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি ।
প্রিয় , আমার বাংলা ব্লগ কমিটির সদস্যরা
আপনাদের মাঝে আবার এসে হাজির হলাম।আজ আমি আপনাদের, মানুষ চোর হয় না সময় এবং পরিস্থিতি মানুষকে চোর বানায় এই বিষয় সম্পর্কে বলতে চাই। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনারা আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে পুরো পোস্টটি দেখবেন আশা করি।
আসুন শুরু করি
আমি গত বুধবার আমার আম্মার মোবাইল সার্ভিসিং করার জন্য আমাদের বাজারে গেলাম। আমি যে মার্কেটে মোবাইল সার্ভিসিং করার জন্য গিয়েছি সে মার্কেট টি পাঁচতলা। আমি দ্বিতীয় তলা আমার এক পরিচিত বড় ভাইয়ের দোকানে গেলাম। আমি তাকে মোবাইলটি দিলাম সেই মোবাইল সার্ভিসিং করতেছে। আমি দোকানের এক পাশে চেয়ার উপর বসে অপেক্ষা করতেছি। মোবাইল ঠিক হলে বাসায় নিয়ে আসবো। হঠাৎ করে মার্কেটের সামনে অনেক হৈচৈ চিল্লাচিল্লি আরম্ভ হলো। হৈচৈ শুনে সবাই দোকান থেকে বের হয়ে মার্কেটের বারান্দায় দাঁড়ানো আবার কেউ একে বারে উপর থেকে নিচে মার্কেটে সামনে চলে গেলো।
আমি দ্বিতীয় তলা দোকান সামনে মার্কেটের বারান্দায় দাঁড়িয়েছি। মার্কেটটি হলো ঢাকা নোয়াখালী হাইওয়ে সামনে অবস্থিত। মহাসড়কের পাশে অবস্থানের কারণে মার্কেটিং অত্যান্ত ব্যস্ত বহুল। মার্কেটের প্রথম তলাতে অভিজাত্য হোটেল এবং মিষ্টির দোকানের শোরুম। পাশাপাশি হার্ডওয়ার এবং লাইব্রেরি দোকানে রয়েছে। দ্বিতীয় তলাতে সকল প্রকার ইলেকট্রনিক্স দোকান এবং মোবাইল সেলস এবং মোবাইল সার্ভিসিং দোকান রয়েছে। তৃতীয় তলাতে কসমেটিকস এবং সকল প্রকার কাপড়ের দোকান রয়েছে। চতুর্থ তলাতে বিভিন্ন কোম্পানির অফিস এবং অনেক ব্যাংকের শাখা রয়েছে। তাই মার্কেটে খুবই ব্যস্ততম। মার্কেটে মানুষের ভীড় লেগে থাকে।
আমি যখন মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় বারান্দায় দাঁড়িয়েছি তখন দেখছি একে বারে নিচে মার্কেটের সামনে অনেক মানুষ জড়ো হয়েছে। সবার মুখে শুনতেছি একজন চোর ধরা খেয়েছে। চোর টি একজন লোক থেকে ৮০০ টাকা চুরি করে নিয়েছে। চোরটির বয়স আনুমানিক ৩০ থেকে ৩৫ হবে লম্বা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি কাছাকাছি। দেখতে শ্যামলা বর্ণ। চোরকে ধরে সবাই যে যেভাবে পারছে তাকে কিল, লাথি, চড় থাপ্পড় মারতে লাগলো। মারতে মারতে কারেন্টের খাম্বার সাথে বাঁধলো। আর আমাদের বাংলাদেশ হচ্ছে গুজবের দেশ হয় একটা বলে আরেকটা। চোর টি চুরি করেছে ৮০০ টাকা। অনেকে বলছে ৫ হাজার টাকা চুরি করেছে।
আবার বলছে মানিব্যাগ চুরি করেছে মোবাইল চুরি করেছে অর্থাৎ যে যেভাবে পারছে তাকে অপবাদ দিচ্ছে। বাজারে কিছু অতি উচ্ছৃংখল পোলাপাইন রয়েছে। কোন জায়গায় কোন ঘটনা হলে তারা সব জায়গায় এসে মাতাব্বরি করে। এখন এসেও কিছু পোলাপাইন লোকটিকে মারতে মারতে অজ্ঞান করে ফেললো। আমি উপর থেকে প্রায় ২০ মিনিট পর্যন্ত এই করুন দৃশ্য দেখতেছি। আসলে আমার কাছে খুবই খারাপ লাগলো। লোকটি মার খেতে খেতে অজ্ঞান হয়ে গেল। লোকটিকে মাত্র ৮০০ টাকার জন্য এভাবে মারা একেবারে উচিত হয়নি।আসলে আমি তোর পক্ষ নয় । চুরি করা অন্যায় যে চুরি করবে তাকে শাস্তি দেওয়া খুবই প্রয়োজন। তবে ইচ্ছেমতো মারা একেবারে অন্যায়।
কোন মানুষ জন্মগত ভাবে চোর হয়ে পৃথিবীতে আসে না। চোর হওয়ার পেছনের সময় এবং পরিস্থিতি দায়ী থাকে। আমাদের অত্যন্ত দুঃখী বিষয় হলো আমরা চোরকে সবসময় দায়ী করি। চুরি করলে অবশ্যই চোরকে দায়ী করা প্রয়োজন কিন্তু চোর হওয়ার পেছনে যে কারণ গুলো দায়ী তা কখনো চিহ্নিত করি না। শৈশব কাটিয়ে যখন মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি হয় তখনই মানুষের অনেক অভাব এবং চাহিদা সৃষ্টি হয়। কিছু কিছু অভাব এবং চাহিদা পূরণ করা খুবই অত্যাবশক হয়ে পড়ে। কিন্তু দেখা যায় দারিদ্রতার কারণে তার চাহিদা ঠিক মতো পূরণ করতে পারে না।
একজন মানুষের মৌলিক চাহিদা হলো শিক্ষা চিকিৎসা বাসস্থান অন্ন এবং বস্ত্র। আমাদের দেশে শিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে যদি কিছুটা সুযোগ আছে তবে চিকিৎসা বাসস্থান অন্ন এবং বস্ত্র এই মৌলিক চাহিদা মেটানোর জন্য কোন ব্যবস্থা নেই। এই কারণে একজন মানুষ যখন দরিদ্রতার কাছে পরাজিত হয় সে তখন বিভিন্ন অনৈতিক খারাপ কাজে নিজেকে জড়িয়ে পেলে। সমাজের কাছে তখন সে খারাপ লোক বা, অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হয়। ঐ জড়িয়ে পড়ার পেছনে আমাদের সামাজিকতা এবং রাষ্ট্রের পরিচালনা ব্যবস্থা দায়ী। সমাজ বা, রাষ্ট্র যদি মৌলিক চাহিদা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতো তাহলে মানুষ আর দারিদ্র থাকত না। আর দারিদ্র্য না থাকলে মানুষ কখনো নিজেকে অপরাধের পথে নিয়ে যেত না। দারিদ্রতার কারণে মানুষ নিজেই অপরাধের পথে নিয়ে যায়। এজন্য বলা যায় যে মানুষ কখনো চোর হয় না সময় এবং পরিস্থিতি তাকে চোর হতে বাধ্য করে।
পোস্টটির কোথায় ভুল ত্রুটি হলে সুন্দর ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
এতক্ষণ আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।আপনাদের উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা পেলে আমি অন্য কোন বিষয় উপস্থাপন করবো , ইনশাআল্লাহ।
- অন্য সময়ে আবার অন্য কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে।সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন, নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিবেন ।এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি।
সবাইকে শুভ রাত্রি
আপনারা সবাই ভালো থাকবেন।
আপনাদের সকলকে আমার পক্ষ থেকে ভালোবাসা 💜💙 এবং অভিনন্দন রইলো ।
আমার পরিচিতি
আমি আওলাদ হোসেন আজিম ।আর আমার ইউজার নাম @ah-agim আমি একজন বাংলাদেশী। মাতৃভাষা বাংলায় বলে - আমি খুব গর্বিত। আমার মনে ভাষা বাংলা এর প্রকাশ করতে খুব ভালো লাগে। আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিকে ভালোবাসি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সন্মানীত এডমিন মডারেটর সহ সকল সদস্যদের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালোবাসা বিরাজমান। আমি বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে ভালোবাসি। সৃষ্টিকর্তার দেওয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আমার কাছে খুব বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া আমি বিভিন্ন ধরনের কাগজের ( কারুকাজ ) এবং বিভিন্ন রকমের রান্না ( রেসিপি ) করতে পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করে থাকি। ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক অনেক বেশি ভালো লাগে।বিশেষ করে সৃষ্টিকর্তার দেওয়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দৃশ্য সমূহ ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে ভালো লাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
SET @rme as your proxy
ভাই আপনার দেখা চোরের কাহিনীটি পড়ে আমার তো ভীষণ খারাপ লাগছে। মাত্র ৮০০ টাকার জন্য চোরকে মারতে মারতে একদম অজ্ঞান করে ফেলেছে। আর এই করুন দৃশ্য স্বচক্ষে দেখলে সত্যিই খুব খারাপ লাগে। আপনি ঠিকই বলেছেন, সময় ও পরিস্থিতির শিকার হয়ে হয়তো চোর চুরি করেছে, তবে তাকে গণপিটুনি না দিয়ে, আইনের আওতায় এনে সাজা দেওয়াটাই উত্তম বলে আমার মনে হয়। শুধু শুধু চোরকে বেধড়ক মারপিট করে, তার জীবন সংসয় করা আমাদের কারোরই উচিত নয়।
অপরাধ করলে তাকে নিয়ম তান্ত্রিক ভাবে শাস্তি দেওয়া উচিত । তবে এভাবে গণপিটুনি দেওয়া কোন ভাবে উচিত নয় । ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য।
আসলে এ ধরনের ঘটনা হরহামেশাই ঘটে । তবে একবার চোর ধরতে পারলে সবাই যে হারে গণপিটুনি দেয় তাতে চোরের মৃত্যুবরণ করার মত অবস্থা হয় । আসলে মাত্র ৮০০ টাকার জন্য এভাবে চোরটিকে মারা আমার মতেও উচিত নয়। কি কারনে টাকা চুরি করেছে সেটিও বেশ জানার বিষয় । তবে চুরি করা অপরাধের শাস্তি তো তাকে কিছুটা হলেও পেতে হবে।
জি আপু সবাই গণ পিটুনি দিয়ে থাকে চোরকে কিন্তু কখনো কোন ব্যক্তি চোরর কাছে জানতে চাই না কেন সে চুরি করেছে । সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
https://twitter.com/MdAgim17/status/1672310227377745920?s=20
আমিও আপনার সাথে একমত মাত্র ৮০০ টাকা চুরির জন্য লোকটিকে এভাবে না মারলেই পারতো। এত কিছু না করে লোকটিকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়ে দিলেই হতো। শুধু শুধু আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার কোন মানেই হয় না। লোকটি যদি মারা যেত তাহলে তার দায়ভার কে নিতো।
লোকটি মারা গেলে দায়ভার কেউ নিবে না সবাই শুধু গুজব ছড়াতে আর অপবাদ দিতে জানে। এইটা বাস্তবতা আমাদের সমাজের । ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য আপু।
আপনি ঠিক বলেছেন মানুষ অভাবের কারণেই চুরি করে। কাজ নেই,পেটে খাবার নেই তাই হয়তো চুরি করে।তাই বলে এভাবে কাউকে মারা ঠিক নয়।আমি এমন মারামারি দেখতে পারিনা।খুব খারাপ লাগে।তারা আইনের আশ্রয় নিতে পারতো না মেরে।সত্যি কথা বলতে অভাব থেকেই নানা অনৈতিক কাজের সূত্রপাত ঘটে।ধন্যবাদ ভাইয়া অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।
পোস্টটি পড়ে মতামত শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপু।
অভাবের কারণে মানুষ অনেক কিছু করতে বাধ্য হয়ে। যারা চুরি করেন আসলে তারা অভাবের তাড়নাই করেন কিন্তু এতভাবে এত মারা ভালো নয়। হয়তো তারা আইন নিজের হাতে না নিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিতে পারতেন। তাহলে নিজেকে কিছুটা হলেও শুধরে নিতে পারত। অনেক অমানবিক কাজ হলো পড়ে খুব খারাপ লাগছে।
সত্যিই অনেকেই অভাবের কারণে চুরি করতে বাধ্য হয়। পোস্টটি পড়ে সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
কিছু কিছু মানুষ স্বভাব চুরি আবার কিছু কিছু মানুষ বিপদে পরে চুরি করে। চোর লোকটিকে অল্প মেরে শিক্ষা দিতে পারতো। তাই বলে মেরে মেরে অজ্ঞান করে দেয়াটা বাড়াবাড়ি। অনেক সময় মানুষ মারতে মারতে মেরেও ফেলে। চোরটির জন্য আসলেই খারাপ লাগলো।
কমেন্ট করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপু।
হ্যাঁ ভাই বর্তমান যুগটা এমন একটা খারাপ পর্যায়ে চলে গেছে মানুষ তিলকে তাল বানায়। আর এই তাল বানিয়ে মানুষের জীবন সর্বনাশ করে ছেড়ে দেয়। হয়তো অনেকেই বিভিন্ন কারণে চুরি করে কিন্তু কে কোন কারণে চুরি করেছে আগে পিছের কথাগুলো কেউ জানতে চায় না। তার কি অবস্থান সে কি প্রকৃতপক্ষে চলে নাকি আজকে বিপদে পড়ে চুরি করছে, এটা শোনার কারো সময় নেই। যদি এমনটা হয় একজন চোর নয় কেউ যদি বলে ওই ব্যক্তি চোর আমার টাকা চুরি করেছে এ কথা শুনে জনগণ মারা শুরু করে দেবে চিন্তা ভাবনা না করে। কিন্তু দেখা যাবে সে কোন টাকা পয়সা চুরি করতে যায়নি ভালো একজন মানুষ।
আপনি একে বারে বাস্তব কথা বলেছেন ভাই । বর্তমান সময়ে মানুষ তিলকে তাল বানায়। এত চমৎকার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আমি আপনার সঙ্গে সহমত পোষণ করছি ভাইয়া।আসলে কেউ জিনগতভাবে চোর হয় তো কেউ আবার অভাবে পরিস্থিতির শিকার হয়ে চোর হয়।কিন্তু আপনার পোষ্ট পড়ে খুবই খারাপ লাগলো।দিন দিন মানুষের মনুষত্ব কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে।সামান্য 800 টাকার জন্য সবাই মিলে মারছে তার উপরে আবার বিভিন্ন কিছু চুরির দোষ দিচ্ছে সেটা মোটেও ঠিক নয়।একটা মানুষকে ভালোভাবে বুঝিয়ে চুরির পরিমাণ অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া যায়।সুন্দর লিখেছেন, ধন্যবাদ ভাইয়া।
বর্তমান সময়ে সবাই মানুষের দোষ খুঁজে বের করে। কিন্তু দোষ সেই কেন করেছে তার খোঁজার কোন প্রয়োজন মনে করে না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
আসলে ভাইয়া ঈদ উপলক্ষে হাটবাজারে এরকম পকেটমারের চুরির মাত্রাটা কিছুটা হলে বৃদ্ধি পায়। তবে অনেক মানুষ আছে যারা বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে এরকম খারাপ পথে পা বাড়ায়। আবার অনেক মানুষ আছে যারা এ ধরনের চুরি করাটা পেশায় পরিণত করে নিয়েছে। তবে এ ধরনের চুরি করে ধরা পড়লে পাবলিকের হাতের মারটা অগণিত ভাবেই তাকে সহ্য করতে হয়। সকল মানুষের মধ্যে যেন সুবুদ্ধির উদয় হয়, এমনটাই আমি প্রত্যাশা করি।
পুরো পোস্টটি পড়ে সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।