- সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমার সকল খাদ্য প্রেমি বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আসলে খাবার দাবার খেতে কেই না পছন্দ করে !! নতুন নতুন রেসিপি খেতে সবাই পছন্দ করে ।তাই আমি যখন যেটা পারি সেটাই করি এবং তা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।তো বন্ধুরা আমার আজকের রেসিপিটা আশা করি আপনাদ ভালো লাগবে। রেসিপি টা হল শিমের বিচি ও চিংড়ি মাছ দিয়ে জালি কুমড়ার মজাদার রেসিপি। শিমের বিচি দিয়ে চাল কুমড়া রান্না করলে খেতে অন্যরকম মজা লাগে। আর সাথে চিংড়ি মাছ হলেতো কথাই নেই। আমার আম্মু প্রায় সময় এভাবে জ্বালি কুমড়া রান্না করে।এটা আমার খুব পছন্দের একটি রেসিপি ।এবং আমাদের বাসার সবাই অনেক পছন্দ করে । আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে।
| তো বন্ধুরা যদি আমার কোন ভুল হয় আশাকরি সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। |
|---|
| রেসিপিটি তৈরি করতে আমার যা যা প্রয়োজন: |
|---|
- জালি কুমড়া
- শিমের বিচি
- চিংড়ি মাছ
- টমেটো
- পেঁয়াজ
- কাঁচা মরিচ
- হলুদের গুঁড়া
- মরিচের গুঁড়া
- জিরে গুঁড়া
- রসুন
- লবণ এবং তেল
- প্রথমে আমি চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে তাতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে,তেল গরম হলে পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ দিয়ে দেব।
- পেঁয়াজ এবং কাঁচামরিচ কিছুক্ষণ ভেজে নেওয়ার পর দিয়ে দেবো হলুদের গুড়া, মরিচের গুড়া, জিরে গুঁড়া, লবণ এবং রসুন।
- সবগুলো উপকরণ কিছুক্ষণ ভেজে নেওয়ার পর দিয়ে দেবো চিংড়ি মাছগুলো।
- চিংড়ি মাছগুলো কিছুক্ষণ মসলাগুলোর সাথে ভালোভাবে নেড়ে চেড়ে ভেজে নেওয়ার পর দিয়ে দেবো সিমের বিচি গুল।
- সবকিছু ভালোভাবে নেড়েচেড়ে ভেজে নেওয়ার পর দিয়ে দেবো সামান্য পরিমাণে পানি যাতে করে সিমের বিচি গুলো ভালোভাবে সিদ্ধ হয়।
- এরপর দিয়ে দেব জালি কুমড়ো গুলো। দিয়ে নেড়ে চেড়ে নেব।
- এরপর দিয়ে দেবো পরিমাণমতো পানি যাতে করে জালি কুমড়া গুলো ভালোভাবে সিদ্ধ হয়।
- ১৫ মিনিট ভালোভাবে সিদ্ধ হওয়ার পর আমি চুলা থেকে নামিয়ে নেব।
| ব্যাস হয়ে গেল আমার আজকের মজাদার রেসিপি । |
|---|
| ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে আমার পোস্ট টি দেখার জন্য। 😍😍 |
|---|
শিমের বিচি দিয়ে জালি কুমড়া রান্না করা যায় তা আগে কখনো শুনিনি আপু। আপনার পোস্টের মাধ্যমেই দেখতে পেলাম শিমের বিচি দিয়ে জালি কুমড়া রান্নার পদ্ধতি। শিমের বিচি দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি খেয়েছি, তবে কখনো শিমের বিচি দিয়ে জালি কুমড়া খাওয়া হয়নি। তাই এই রেসিপিটি আমার কাছে একদম নতুন একটি রেসিপি। নতুন একটি রেসিপির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাইয়া আপনার সাথে নতুন একটি রেসিপি পরিচয় করিয়ে দিতে পেরে খুবই ভালো লাগছে আশা করছি এভাবে রেসিপিটি তৈরি করে খাবেন অনেক টেস্টি একটি রেসিপি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি প্রশংসা করার জন্য।
শিমের বিচি দিয়ে জালি কুমড়া রান্না করে অনেক খেয়েছি আমি। আপনি খুব অসাধারণভাবে শিমের বিচি ও চিংড়ি মাছ দিয়ে জালি কুমড়ার মজাদার রেসিপি বানিয়েছেন। চিংড়ি মাছ দেওয়াতে রান্না করা রেসিপি স্বাদ দ্বিগুন বেড়ে গেল। আমরাও বাড়িতে প্রায় সময় মাছ দিয়ে জালি কুমড়া রান্না করে থাকি। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি ও আমার রান্নার উপস্থাপনার প্রশংসা করার জন্য, দোয়া করবেন আপু সামনে যেন আরো মজাদার মজাদার রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি।
ওয়ালাইকুম আসসালাম,
শিমের বিচি খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। যখনই মা শিম রান্না করে তখনই আমি ওর ভেতর থেকে শিমের বিচি গুলো খুটে খুটে খায়। তবে আপনার মত এভাবে কখনো হয় নাই। আপনার রেসিপিটা দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া এভাবে রেসিপি তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন আশা করছি অন্যরকম একটি টেস্ট পাবেন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি প্রশংসা করার জন্য।
শিমের বিচি দিয়ে চাল কুমড়া রান্না করে কখনো খাইনি। চাল কুমড়া দিয়ে চিংড়ি মাছ খেয়েছি অনেক। শিমের বিচি ও চাল কুমড়ার সমন্বয়ে চিংড়ি মাছের এই রেসিপি একেবারে ইউনিক হয়েছে। আপনার তৈরি করা এই রেসিপি আমার কাছে ভালো লেগেছে। নতুন ধরনের একটি রেসিপি শিখলাম আপু।
আপু আমি সবসময় চেষ্টা করে নতুন নতুন রেসিপি নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হওয়ার জন্য তাই এই রেসিপিটি অনেক নতুন আশা করছি এই রেসিপিটি বাসায় তৈরি করে খাবেন অনেক মজা পাবেন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
চিংড়ি মাছ আমরা যেভাবে রান্না করি না কেনো অনেক মজা । জালি চালকুমড়ার দিয়ে ইলিশ ও চিংড়ি অনেক মজা। আপনি দেখছি শিমের বীচি দিয়েছেন। আপনার রেসিপি কালারটা দারুণ এসেছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি ঠিকই বলেছেন চিংড়ি মাছ আমরা যেভাবে রান্না করি না কেন অনেক মজা হয়, আপু সিমের বিচি দিলে এর শাদ অন্যরকম বেড়ে যায়, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
শিমের বিচি ও চিংড়ি মাছ দিয়ে জালি কুমড়ার মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। রেসিপিটির কালার দেখে মনে হচ্ছে খেতেও বেশ দারুন হয়েছে। চিংড়ি মাছ দিয়ে জালি কুমড়া খেয়েছি কিন্তু সিমের বিচি দিয়ে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার থেকে নতুন একটি রেসিপি শিখতে পারলাম আপু। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু চেষ্টা করবেন সিমের বিচি দিয়ে খাওয়ার জন্য আশা করছি অনেক মজা পাবেন, এই রেসিপিটি খেতে অনেক মজা আমরা সবাই অনেক মজা করে খেয়েছি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
এরকম সিমের বিচি দিয়ে কুমড়া রান্না করে খেয়েছি। তবে জালি কুমড়া দিয়ে এরকম ভাজা সিমের বিচি রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। রেসিপিটি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। বাসায় একদিন তৈরি করে দেখব। দেখে বোঝা যাচ্ছে রেসিপিটি খেতে খুবই সুস্বাদু রয়েছে। সুস্বাদু একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অবশ্যই এইভাবে রেসিপিটি তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন আশা করি অনেক মজা পাবেন, এ রেসিপিটি অনেক টেস্টি আমরা সবাই অনেক মজা করে খেয়েছি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি প্রশংসা করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
রান্নার কালার দেখেই বোঝা যাচ্ছে রেসিপিটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। কুমড়া,চিংড়ি মাছ,টমেটোর স্বাদে রেসিপিটা করেছেন আপু। পরিবেশন টা খুব দারুন হয়েছে। খুব সুন্দর ভাবে রান্নার ধাপগুলো উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
চেষ্টা করেছি আপু সুন্দর একটি মজাদার রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখে খুবই ভালো লাগছে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি ও আমার উপস্থাপনার প্রশংসা করার জন্য।
জালি কুমড়া দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি খেয়েছি কিন্তু শিমের বিচি দিয়ে এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। একদিন অবশ্যই খেয়ে দেখবো। রেসিপির কালার দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু চেষ্টা করবেন একদিন এই রেসিপিটি তৈরি করে খাওয়ার জন্য আশা করছি অনেক টেস্ট পাবেন এবং এর শাদ মাঝে মাঝে পেতে চেষ্টা করবেন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।