|| কমলার জুস এর মজাদার রেসিপি। ||১০% পে-আউট প্রিয় লাজুক-খ্যাঁক এর জন্য।
- সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমার সকল খাদ্য প্রেমি বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আসলে খাবার দাবার খেতে কেই না পছন্দ করে !! নতুন নতুন রেসিপি খেতে সবাই পছন্দ করে ।তাই আমি যখন যেটা পারি সেটাই করি এবং তা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।তো বন্ধুরা আমার আজকের রেসিপিটা আশা করি আপনাদ ভালো লাগবে। রেসিপি টা হল কমলার জুস এর মজাদার রেসিপি। । বাহিরের ট্যাং গুলো থেকেও ঘরে বানানো যেকোনো ফল দিয়ে শরবত আমার বেশ পছন্দের ।তাই আমি প্রায় সময় ঘরে এভাবে ফল দিয়ে শরবত করে ফেলি। অনেক সময় দেখা যায় ঘরে অনেক ফল থাকলে খুব বেশি খাওয়া যায় না। কিন্তু তখন যদি এভাবে কষ্ট করে শরবত করে ফেলা যায় ,তাহলে সবাই নিমিষেই শেষ করে ফেলে।এটা আমার খুব পছন্দের একটি রেসিপি ।এবং আমাদের বাসার সবাই অনেক পছন্দ করে । আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে।
তো বন্ধুরা যদি আমার কোন ভুল হয় আশাকরি সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। |
---|
- কমলা
- লেবু
- লবণ
- চিনি
- প্রথমে আমি কমলা খোসা ছাড়িয়ে পিসগুলোকে ছোট ছোট টুকরো করে নেব।
- এরপর ভিতর থেকে কমলার বিচি এবং সাশ গুলো আলাদা করে নেব।
- দিয়ে দেবো লেবুর রস এক পিস।
*এরপর দিয়ে দিব এক চামচ চিনি। এবং এক চিমটি লবন ।
- এরপর পরিমাণমতো পানি দিয়ে সবগুলো একসাথে ব্লেন্ডার করে নেব।
- ব্লেন্ডার করার পর গ্লাস ঢেলে নেব।
জুস রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছ। আপনি খুবই সুন্দরভাবে রেসিপি পরিবেশন করলেন, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া আসলে এ ধরনের জুসের রেসিপি দেখলেই খেতে ইচ্ছে করার স্বাভাবিক আমিও জুসার রেসিপি দেখলে না খেয়ে থাকতে পারি না, আমার খুবই পছন্দ জুস, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
এটা ঠিক বাহিরের ট্যাং গুলোর চেয়ে ঘরের তৈরি যে কোন জুস বেশ স্বাস্থ্যসম্মত এবং টেস্টি।আসলে কমলা খাওয়া হয় ঠিক কখনও জুস করে খাওয়া হয়নি,তবে কালার টা বেশ দারুন হয়েছে। প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে
আপু আপনি ঠিকই বলেছেন ঘরের তৈরির জুসগুলো বেশ স্বাস্থ্যসম্মত বাইরের গুলো বেশিরভাগই অস্বাস্থ্যকর তাই আমরা বেশি ঘরে তৈরি করে জুস খাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
অনেক মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন আপনি। গরমকালে শরীর ও মন ঠান্ডা করার জন্য এরকম জুস অনেক প্রয়োজন। জুসটি দেখতে অনেক আকর্ষণীয় হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
আপু আপনি ঠিকই বলেছেন গরমকালের শরীর মন ঠান্ডা করার জন্য এরকম জুস অনেক প্রয়োজন, এছাড়াও জুস আমাদের শরীরের অনেক ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে, আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
যদিও এখন শীতের শেষ পর্যায়ে গরম একটু একটু পড়তেছে। তবে প্রচন্ড গরম পড়তেছে না। প্রচন্ড গরমের মাঝে এই ধরনের এক গ্লাস জুস খেলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যাবে নিশ্চয়। আপনি খুব সুন্দর করে কমলার জুস তৈরি করেছেন। লেবু দেওয়াতে খেতে আরো মজাদার হবে। কমলার দিয়ে জুস তৈরির প্রক্রিয়া সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন প্রচন্ড গরমের মধ্যে এ ধরনের জুস খেলে শরীর একেবারে ঠান্ডা হয়ে যাবে, দোয়া করবেন ভাইয়া সামনে যেন আরো মজাদার মজাদার জুসের রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপনি তো ছটফট কমলার জুস তৈরি করে ফেলেছে। আসলে গরমের সময় এরকম ঠান্ডা ঠান্ডা জুস খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আমার আমের জুসের থেকে কমলার জুস খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার তৈরি করা জুসের পদ্ধতি দেখেও খুবই ভালো লাগলো। এত সুন্দর ভাবে তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাইয়া চেষ্টা করেছি মজাদার একটি জুসের রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার ভালো লেগেছে শুনে খুবই ভালো লাগলো, এ ধরনের জুসে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকার, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
শীত প্রায় ঘুমের দেশে যাওয়ার পথে। আবার এক বছর পরে তার ঘুম ভাঙবে। তার আগেই আপনি খুব সুন্দর শীতের একটি উপাদেয় রেসিপি শেয়ার করেছেন। শীতকালে বেশ ভালো কোয়ালিটির কমলালেবু পাওয়া যায়। তবে সব সময় যে সেটা ভালো হয় তাও নয়।তবে টক হলেও অল্প চিনি দিয়ে এই ধরনের শরবতকে ম্যানেজ করা যেতেই পারে। রিফ্রেশিং আইটেমের রেসিপিটি ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার জুসের রেসিপি প্রশংসা করার জন্য, দোয়া করবেন আপু সামনে যেন আরো মজাদার মজাদার জুসের রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি।
আমি বাইরের কোন জুস খেতে পছন্দ করিনা, আর বাজারে যে ট্যাং পাওয়া যায় তা স্বাস্থকর নয়। এভাবে কমলার জুস তৈরি করে খেতে পারলে বেশ ভালো লাগে।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ভাইয়া বাহিরে জুস না খাওয়াই বেটার কারণ বেশিরভাগ সময়ই স্বাস্থ্যকর হয় না, তাই আমি মনে করি বাসায় তৈরি করা বেটার, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আমার কাছেও কমলার জুস অনেক পছন্দ। বিশেষ করে যখন খাওয়ার রুচি থাকে না তখন এই মূলত বাসায় এই কমলার জুস তৈরি করে খেয়ে থাকি। আপনার রেসিপি টা অনেক চমৎকার ছিল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু আপনারও ঘরে তৈরি কমলার জুস খেতে পছন্দ শুনে খুবই ভালো লাগলো, ঘরে তোরে জোস গুলো খুবই স্বাস্থ্যসম্মত হয় তাই আমাদের সকলেরই ঘরে তৈরি জুস খাওয়া উচিত, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
কমলার জুস দেখতে যেমন সুন্দর আবার স্বাদেও অতুলনীয়।এমন মজার জুস স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক উপকারী।আপনি ঠিক বলছেন অনেক সময় অতিরিক্ত ফ্রুটস থেকে যায় যা খাওয়া হয়না।এসব ফ্রটস দিয়ে যদি মজার মজার জুস তৈরি করা যায় তাহলে সবাই অনেক মজা করে খেয়ে নেই।জুসের কালারটি অনেক বেশি লোভনীয় দেখাচ্ছে।
আপু আপনি তো দেখছি নিজের হাতে কমলার জুস এর রেসিপি তৈরি করেছেন। আমি কমলার জুস খেয়েছি কিন্তু কখনো নিজের হাতে তৈরি করে খাওয়া হয়নি। সত্যি বলতে আপু কিনে খাওয়ার থেকে নিজের হাতে তৈরি করে খেতেই বেশি আনন্দ বোধহয়। আমাদের এলাকার রেস্টুরেন্টে এক গ্লাস কমলা জুসের দাম প্রায় ১২০ টাকা। আপনি ব্লেন্ডার দিয়ে খুব সহজ পদ্ধতিতে জুস তৈরি করে খেয়েছেন আমিও চেষ্টা করব আপু এখন থেকে বাড়িতে তৈরি করে খাওয়ার জন্য। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।