- সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমার সকল খাদ্য প্রেমি বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আসলে খাবার দাবার খেতে কেই না পছন্দ করে !! নতুন নতুন রেসিপি খেতে সবাই পছন্দ করে ।তাই আমি যখন যেটা পারি সেটাই করি এবং তা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।তো বন্ধুরা আমার আজকের রেসিপিটা আশা করি আপনাদ ভালো লাগবে।
- রেসিপি টা হল হাতে বানানো সেমাই পিঠার স্পেশাল রেসিপি।।এই পিঠা টি খুবই মজার।ছোটবেলা আমার আম্মু হাতে বানাতো বেশ ভালো লাগে এটা।এখন মানুষ এই পিঠা টি খুব কম বানায়।বিলীন হয়ে যাচ্ছে বলা যায়।
এটা আমার খুব পছন্দের একটি রেসিপি ।এবং আমাদের বাসার সবাই অনেক পছন্দ করে । আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে।
| তো বন্ধুরা যদি আমার কোন ভুল হয় আশাকরি সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। |
|---|
| রেসিপিটি তৈরি করতে আমার যা যা প্রয়োজন: |
|---|
- চালের গুড়া
- নারকেল
- তেজপাতা
- দারুচিনি
- এলাচ
- দুধ
- চিনি
- প্রথমে আমি চুলায় একটি পাতিলে পানি বসিয়ে দিব,পানি গরম হলে দিয়ে দিব চালের গুড়া।
- এরপর আমি ভালোভাবে নেড়েচেড়ে আটা করে নেব।
- এরপর আটা গুলোকে ভালোভাবে মোলে নিব।এবং অল্প একটু আটা নিয়ে নিব।
- এরপর এই আটা টুকুকে ভালোভাবে মলে লম্বা করে নিব।
- এরপর আমি হাতের সাহায্যে পিঠাগুলোকে কেটে নেব।
- এরপর আমি পিঠাগুলোকে কিছুক্ষণ ফ্যানের নিচে ভালোভাবে রেখে দেব।
- এরপর দুধে বলক আসলে দিয়ে দিব গরম মশলা গুলো।
- এর কিছুক্ষণ পর দিয়ে দেব নারকেল এবং চিনি গুলো।
- এরপর দিয়ে দেব সেমাইগুলো এবং 5 মিনিট ভালোভাবে উতলিয়ে নিব।
| ব্যাস হয়ে গেল আমার আজকের মজাদার রেসিপি । |
|---|
| ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে আমার পোস্ট টি দেখার জন্য। 😍😍 |
|---|
এই পিঠা বেশ মজার।কে কিভাবে খায় জানিনা।তবে আমার রুটির সাথে খেতে অনেক ভাল লাগে।আর আমাদের এদিক নারিকেল দেয় না।এবার নারিকেল দিয়ে ট্রাই করব।
ভাইয়া এই পিঠার রুটি অথবা শুধু পিঠাও খাওয়া যায় তবে রুটি দিয়ে খেলে অনেক মজা লাগে, নারিকেল দিয়ে দেখবেন ভাইয়া খেতে আরো সুস্বাদু লাগবে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনি একদম ঠিক বলেছেন সময়ের সাথে সাথে এই পিঠাটি একেবারে হারিয়ে যাচ্ছে। জনপ্রিয় এই পিঠা এখন আর কেউ হাতে তৈরি করতে চায় না। বাজারে এখন বিভিন্ন রকমের সেমাই পাওয়া যায়। তাইতো হাতে তৈরীর সেমাই কেউ তৈরি করতে চায় না। তবে খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য, দিনদিন আমরা সবাই অনেক অলস হয়ে যাচ্ছি আপু তাই আর হাতে কোন পিঠাই বানাতে চাই না, তবে আমরা মাঝে মাঝে হাতে তৈরি করে খাই, নিজের হাতা বানানো পিঠা সবসময় অনেক ভালই লাগে খেতে।
বেশ ভালো রকমের কিছু উপকরণ দিয়ে আজকের এই বিশেষ সেমাই রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন । এটা সত্যি খুব দুর্দান্ত হয়েছে। দেখে তো লোভনীয় লাগছে। নিশ্চয়ই খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া এই পিঠা খেতে আসলেই অনেক সুস্বাদু তবে বানাতে একটু কষ্ট হয়, আরেকটা বেশি হচ্ছে যে জিনিস কষ্ট করে পাওয়া যায় সেটা আমি সুস্বাদে হয়, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আগে এই রেসিপিটি আপনার আম্মু তৈরি করত এবং আপনি খেতেন এবং আপনি তৈরি করে আপনি নিজেই খাবেন। যখন নিজের হাতে তৈরি করা রেসিপি খাওয়া হয় তখন অন্যরকম একটা লাগে। দেখে তো মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে আপনার এই হাতে বানানো স্পেশাল সেমাই পিঠা তৈরি। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার হাতে বানানোর রেসিপি এর প্রশংসা করার জন্য, দোয়া করবেন ভাইয়া সামনে যেন আরো নিত্য নতুন রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি।
আপু আপনার সেমাই পিঠার রেসিপিটি আমার কাছে কিন্তু বেশ ভালো লেগেছে। কেননা এই পিঠাটি আমিও খেতে বেশ পছন্দ করি। আপনার আম্মুর মত আমার আম্মুও আগে মাঝে মাঝেই এই পিঠাটি তৈরি করত ।সবাই মিলে এই পিঠা তৈরি করতে অনেক মজা লাগে। আর খেতে তো খুবই সুস্বাদু ।আপনার পিঠাটি খেতে বেশ সুস্বাদু হয়েছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে ।তবে আমরা নারকেল ব্যবহার করি না। আপনি নারকেল দিয়েছেন দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু অবশ্যই চেষ্টা করবেন নেক্সট টাইমের পিঠাটি যখন তৈরি করবেন নারিকেল দেওয়ার জন্য, নারিকেল ব্যবহার করলে পিঠার স্বাদ অন্যরকম বেড়ে যায়, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার আজকের পিঠা রেসিপি প্রশংসা করার জন্য।
এই পিঠাটি খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আপু হাতে বানানোর রেসিপি খেতে আমাদের সকলের অনেক ভালো লাগে তবে এখন আমরা বাজারের বানানো বিভিন্ন পিঠা পাই তাই হাতে বানাতে চাই না, চেষ্টা করবেন আপনি এ ধরনের পিঠা বাসায় তৈরি করে খাওয়ার জন্য, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য, আপনার জন্যও রইল শুভকামনা।
নিজের হাতে বানানো রেসিপি একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে। আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আপনার রেসিপিটি তৈরি করেছেন। দেখতে সুন্দর তো হয়েছে এটার সাদও হবে খুবই টেস্টি। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
জি ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন নিজের হাতে বানানো এসিবির একটা বৈশিষ্ট্য থাকে খেতে যেমনই হোক অনেক ভালো লাগে, যে ভাইয়া দেখতে যেমন সুন্দর খেতেও তেমন টেস্ট হয়েছে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।