বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জন্মদিন উদযাপন "লাজুক শেয়ালের জন্য ১০ শতাংশ বরাদ্দ"
বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত প্রতিটি শিক্ষার্থীর নিকট তাদের নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়টি আবেগের স্থান। যে কোন কিছু হলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রিয় ক্যাম্পাসের বড় ভাই কিংবা বন্ধু জানায়। জানাবেই না আবার কেন? বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে তাদের নিজ ক্যাম্পাসের ছাত্রদের নিজের পরিবারের সদস্য মনে করে। পরিবারের কারো কোন কিছু হলে যেমন সবাই জানতে পারে,ঠিক তেমনিভাবে ক্যাম্পাসের কারো কোন কিছু হলেও সবাই খোঁজ নেয়। সুখের সময় কিংবা দুঃখের সময় সকল ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা একে অপরের পাশে দাঁড়ায়। বিশেষ করে যে সকল শিক্ষার্থীরা হলে অবস্থান করে তাদের মধ্যেকার বন্ধন ভালোই গভীর হয়।
বিশেষ করে জন্মদিনের উদযাপন বেশ ঘটা করেই পালন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষার্থী বিভিন্নভাবে তাদের জন্মদিন উদযাপন করে। কেউবা নিজ নিজ ডিপার্টমেন্টের বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে, আবার কেউবা হলের বড় ভাই কিংবা বন্ধু বান্ধবদের সাথে জন্মদিন উদযাপন করে থাকে।হলের পলিটিক্যাল বড় ভাইদের জন্মদিন হলে আয়োজনটা একটু বেশি থাকে। সাধারণত আমি রাজনীতি না করলেও সব বড় ভাইদের সঙ্গে মিলেমিশে চলার চেষ্টা করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে হলেই অবস্থান করেছি। আর হলে অবস্থান করলে পলিটিক্যাল বড় ভাইদের সঙ্গে ভালো মিল রাখতে হয়। তা না হলে হলের সিট ধরে রাখা কঠিন হয়। মুহিব ভাই আমার থেকে এক ব্যাচ সিনিয়র হলেও এখনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হতে পারেননি। নতুন আমি গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করে বাসায় বসে চাকরির প্রিপারেশন নিচ্ছি।
ভাইয়ের জন্মদিন গতকাল ছিল। গতকাল ব্যস্ততার কারণে সেই মুহূর্ত আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারেনি। জন্মদিন গতকাল হলেও বেশ কিছুদিন আগে থেকেই ভাই আমাকে ফোন দিয়ে রেখেছেন। জন্মদিনের দিনে যাতে আমি অবশ্যই উপস্থিত থাকি। রংপুরের অবস্থান করায় এবং বাসায় বসে একঘেয়েমি সময় অতিবাহিত হওয়ায় ভাবলাম ক্যাম্পাসে গিয়ে জন্মদিনে অংশগ্রহণ করলে মন্দ হয় না। গিয়ে দেখি আমি ছাড়াও আরো অনেক বড় ভাই জন্মদিন অনুষ্ঠানে এসেছে। অনেকদিন পর হলের বড় ভাইদের দেখে বেশ ভালই লাগলো।সব বড় ভাইদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করলাম। পলিটিক্যাল বড় ভাই হওয়ায় তিনি বক্তব্য দেয়ার মাধ্যমে তার জন্মদিন অনুষ্ঠানের সূচনা করলেন। এরপর সবাই মিলে কেক কেটে এবং মিষ্টি বিতরণ করে জন্মদিন উদযাপন সম্পন্ন করলেন। সব মিলিয়ে তিনটি বেশ ভালই কেটে গেল।
শুভ জন্মদিন ভাইয়া।
অনেক সুন্দর একটি সময় বা মুহূর্ত কাটিয়েছেন। আসলেই যখন সবাই একসাথে থাকে সেটা ক্যাম্পাস হোক আর আমার বাংলা ব্লগ এই হোক এক ছাদের নিচে থাকলে সবাই পরিবারে থাকে। ওই ভাইয়ের জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বড় ভাইয়ের জন্মদিন খুব সুন্দর ভাবে উদযাপন করেছেন। জন্মদিন উপলক্ষে আপনার ক্যাম্পাসের বড় ভাইয়ের জন্য শুভকামনা রইল। সুন্দর পোস্টটি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
ভাইয়া অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন কলেজের ক্যাম্পাসে। আপনার কলেজের বড় ভাইয়ের জন্য-শুভ জন্মদিন আমার পক্ষ থেকে। এভাবেই প্রতিটা বছর আপনাদের সাথে কলেজে থাকা কালিন ভালো সময় পার করুক এই প্রত্যাশাই করি। তার সাথে আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
অনেক ভালো সময় কাটিয়েছেন আপনার বড় ভাইয়ের সাথে। আপনার আনন্দের মুহূর্ত টি পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের সামনে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ভার্সিটিতে বড় ভাইদের সাথে সম্পর্ক রাখার বিষয়টিও অনেক ভাল হবে আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। আপনিসহ আপনার বড় ভাইদের সবার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
দারুন সময় কাটিয়েছেন ভাই। বিশ্ববিদ্যালয় লাইফ টা আসলে অন্য রকম ভাই জানি, আপনাদের দেখলে খুব মনে পরে আগেন দিনগুলো। শুভ কামনা রইলো ভাই আপনার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার বড় ভাই এর জন্মদিন সুন্দরভাবে উদযাপন করেছেন।জন্মদিন এ সবাই মিলে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন।আপনার সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এত সুন্দর একটা জন্মদিন উদযাপনের মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। দেখে খুবই ভালো লাগছে।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনি আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার বড় ভাইয়ের জন্মদিন সুন্দরভাবে উদযাপন করেছেন। সবাই তার জন্মদিনে একসাথে চমৎকার সময় কাটিয়েছে, আপনার ভাইয়ের সাথে আমার মধ্যে আপনার সুন্দর মুহূর্তটি দেখে আমিও খুশি, আমাদের সাথে এই সুন্দর মুহূর্তটি ভাগ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
হ্যাপি বার্থডে ভাইয়া। ভাই আপনার জন্মদিনের পুষ্টি বলে আমার খুবই ভালো লেগেছে। পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে অ্যারেঞ্জমেন্ট খুবই সুন্দর হয়েছে। ভাই আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। আগামী দিনের সোনারপুর আপনার জন্য আরও সহজ এবং সুন্দর হোক এই প্রত্যাশা রইল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।