আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে একটু অসুস্থ।
প্রাকৃতির অনেকগুলো রূপ আছে তার ভেতরে আবহাওয়া পরিবর্তন এর ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে। আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় দীর্ঘদিন যাবত যখন একটা আবহাওয়া বয়ে যায়। সেটা কিন্তু মানুষের শরীরে স্থায়ী হয়ে যায় আবার হুট করে যখন সেই আবহাওয়াটারই পরিবর্তন হয় তখন শরীরেরও পরিবর্তন দেখা যায়।
সকলের প্রতি রইল আমার আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা আশাকরি সবাই ভালো এবং সুস্থ আছেন আজ আবার আমি আপনাদের মাঝে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলে আসলাম।
আপনারা অনেকে হয়তো জানেন আমি দীর্ঘদিন যাবৎ মালয়েশিয়ায় আছি। মালয়েশিয়ায় অনেকে বলে যে এক ঋতুর দেশ সেটা আমিও বিশ্বাস করি। তবে তার ভেতরে বিভিন্ন রকমের রূপ ধারণ করে। যেমন তিন মাস বৃষ্টির প্রভাব থাকে একটু বেশি। আবার তিন মাস থেকে অনেক বেশি আবার কখনো কখনো একটানা চার থেকে পাঁচ মাস খুবই কম দেখা যায়। আবার কখনো কখনো বৃষ্টির প্রভাব অনেক বেশি দেখা যায় তবে মালয়েশিয়া প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হয়।
আমরা অনেকে জানি বৃষ্টির প্রভাব পড়ে গাছ গাছালি বন জঙ্গলের উপর ভিত্তি করে। যে অঞ্চলে যত বেশি জঙ্গল সেই অঞ্চলে তত বেশি বৃষ্টির প্রভাব দেখা যায় তবে বেশিরভাগ সময় আমরা কনস্ট্রাকশন সাইটে কাজ করি। বিভিন্ন বিল্ডিং নির্মাণাধীন কাজের সাথে সংযুক্ত থাকে যার ফলে সেগুলো থাকে বেশিরভাগই শহরের আশপাশে। সে জায়গায় গাছ-গাছালি গুলো বিলুপ্তি হয়ে যায়। যার সাথে বৃষ্টির পরিমাণ আস্তে আস্তে কমে আসে।
আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় কাজ করি যখনই প্রথমে যাই তখন অনেক শীত থাকে। সকালে উঠে একটু কুয়াশার আবহাওয়া দেখা যায়। তবে যতদিন যেতে থাকে তত কাজ দ্রুত গতিতে অগ্রসর হয় আর গাছ গাছালি বন জঙ্গল কেটে পরিষ্কার করে ফেলে। যার ফলে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়ে সেখানে বৃষ্টির পরিমাণ বাসীদের পরিমাণ কমে যায়।
এখন বর্তমানে মালয়েশিয়া হালকা দৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি হবে কারণ দীর্ঘ ছয় মাস যাবত বৃষ্টির দেখায় মেলেনি। বললেই চলে কারণ যেখানে প্রতিদিন বৃষ্টি হয় সেখানে হয়তো বা দশ দিন পরে একদিন অল্প একটু বৃষ্টি হত। সেক্ষেত্রে এখন প্রতিদিন একটু একটু বৃষ্টি হচ্ছে যার ফলে বেশিরভাগই মানুষের সর্দি কাশি জ্বর এগুলো দেখা দিচ্ছে।
বর্তমানে আমি যে প্রজেক্ট এ কাজ করছি এই প্রজেক্টটা বেশিরভাগ মানুষেরই দেখা যাচ্ছে সর্দি কাশি জ্বর। সবাই অসুস্থ অনেকে হয়তো ভাবতে পারেন এটা হয়তোবা ভাইরাস জনিত। কিন্তু না আমরা এটার সাথে খুবই অব্যশস্ত্র প্রতিবছর এই সময় আসে। যখনই আবহাওয়ার পরিবর্তন হয় তখনই এই সমস্যাটা সবার ক্ষেত্রে দেখা দেয় কিছুদিন পরে আবার এটা ঠিক হয়ে যাবে কিন্তু এই কিছুদিন যাবত যে অস্বস্তি বা শরীরের উপর দিয়ে যেটা পড়ে যাবে সেটা আমরাই ভালো জানি।
যত সমস্যাই হোক না কেন যেহেতু আমরা প্রবাসে বসবাস করি আমাদের কিন্তু ডিউটি করতেই হয় যদি বেশি সমস্যা হয় তখন হয়তোবা অনেকে উঠি নাই আবার অনেকে ছুটে নিতে চায় না যাদের শরীরে সহ্য করতে পারে তারা কাজ করে আর যারা একেবারে অসহ্যকর অবস্থা হয়ে পড়ে তখন কিন্তু ডাক্তারের কাছে যাইবা ডিউটি করা বাদ দিয়ে দেয় কিছুদিন যাবত একটু শরীরের রেস্ট নেয়।
বছরে একবার করে হলেও এ সমস্যার সম্মুখে হতে হয় এটাও প্রাকৃতির নিয়ম আর আমাদের মেনে নেওয়া উচিত আমি মনে করি।
আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আমার জন্য দোয়া রাখবেন সাথে থাকা যেন সবাইকে ধন্যবাদ।
My Twitter Link
https://x.com/aburihan2017/status/1956985284966674514
Congratulations!
Your post has been manually upvoted by the SteemPro team! 🚀
This is an automated message.
If you wish to stop receiving these replies, simply reply to this comment with turn-off
Visit here.
https://www.steempro.com
SteemPro Official Discord Server
https://discord.gg/Bsf98vMg6U
💪 Let's strengthen the Steem ecosystem together!
🟩 Vote for witness faisalamin
https://steemitwallet.com/~witnesses
https://www.steempro.com/witnesses#faisalamin