RE: প্রকৃতির সাথে নিরীহ রক্তচোষার ফটোগ্রাফি || My Photography
আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া দিন শেষে আমরা কতটা ভালো থাকলাম সেটাই মুখ্য বিষয় হওয়া উচিত। আমাদের প্রতিটা দিন বিভিন্ন ভাবে কেটে যায় বিভিন্ন মানসিক যন্ত্রণা মানসিক চিন্তার মধ্যে পারো কিন্তু দিন শেষে যখন সবকিছু ছাপিয়ে মানসিক প্রশান্তি তাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য থাকে। মানসিকভাবে বা শারীরিক ভাবে ভালো থাকার তার জন্যই আমাদের এতসব আয়োজন।
আমার তো মনে হয় না আপনি কখনো মার খেয়েছেন ভাবি তো আপনার তেমন মারতেই পারে না। হাওলা পান্টিতে মারা উচিত ছিল আপনাকে। আমি কিন্তু কখনোই স্কুল-কলেজে মার খাইনি । আমাকে সবাই অনেক আদর করতো আমি নাকি অনেক কিউট ছিলাম। 🤭 এই প্রাণীটি দেখলে আমি ভীষণ ভয় পেতাম ছোটবেলায় যখন স্কুলে যেতাম তখন মাঝে মাঝেই দেখতাম এই প্রাণীটি ।আমাদের সাথে থাকা বন্ধুরা এটা মারার জন্য উঠে পড়ে লাগতে। সবাই বলতো এটা মানলে নাকি অনেক নেকী হয়। এটি নাকি আমাদের কোমর থেকে রক্তচোষা। সবাই বলতো নাভির নিচে জামা পরলে এই গিরগিটি রক্তচোষা আমাদের শরীর থেকে। তাই গিরিগিটি দেখলে আমরা ছোটবেলায় নাভির উপরে জামা পড়তাম। তবে আজ গিরগিটি কয়েকবছর পর দেখলাম শহরে আসার পর থেকে এই প্রাণীটির তেমন চোখে পড়ে না।
তবে এই প্রাণীটি আজ বিলুপ্তির পথে। তবে এই রক্তচোষা প্রাণীটি বিলুপ্ত হলেও মানুষ নামে রক্তচোষা প্রাণী গুলো দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে আমাদের সমাজে এর অভাব পূরণ করে দিচ্ছে। যার প্রতিটি এত গরিব অসহায় মানুষদের রক্ত চুষে বড়লোক হচ্ছে। খুব সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।
ঐ আমি একদম ভালো ছেলে, স্বাক্ষীর সাথে সাথে সার্টিফিকেটও আছে আমার, স্কুলে বেশ দুষ্টু ছাত্র ছিলাম আমি, কতদিন বেঞ্চের উপর দাড়িয়ে ছিলাম আমি হি হি হি।
মজা পেলাম