ব্যবহার যখন আপনার পরিচয়ের বাহক (10% beneficiaries for @shy-fox
আমাদের দেশে অনেক উচ্চবংশীয় ছেলে-মেয়ে আছে ,মানুষ আছে যাদের মুখের ভাষা শুনলে আপনার রুচি বোধের হারিয়ে যাবে । তার দিকে তাকাতে আপনার রুচি হারিয়ে যাবে । আপনার ব্যবহার বলে দেবে আপনার পরিচয় ।একজন রিকশাচালক ও মানুষ !তিনি শিক্ষা অর্জন না করেই যদি নম্র ভদ্র ভাষায় কথা বলতে পারে। কিন্তু তিনি উচ্চ বংশীয় না ।এখন আপনি কি তাকে বলবেন তার বংশ ভালো না? আমার কথা হচ্ছে বংশ কোন বিষয় না বিষয় হচ্ছে আপনি কোন পরিবেশে কিভাবে বড় হয়েছেন। আপনার অন্তর্নিহিত শিক্ষাটা আসলে কেমন ছিল।আমাদের সমাজে এমন অনেক উচ্চবংশীয় মানুষ আছে যারা গরীবকে মানুষ মনে করে না' সমাজের অন্যান্য প্রাণীদের যে সম্মান দেয় ,তাদের বাড়িতে পোষা বিড়াল কে যে সম্মান দেয়, তারা গরীব কে সেই সম্মান দিতে চায় না, এমনকি গরিবের সামনে তারা তাদের গরিব বলে উপহাস করে বঞ্চনা করে কিন্তু একটা বারও ভাবে না গরীব, অসহায়, মেহনতী মানুষ যদি না থাকতো তাদের কি হতো? তাদের বাড়ির কাজকর্ম কে করত? তাদের গৃহস্থলী কামলা কে দিত? এই অহংকার, দম্ভ কিসের, কয়দিনের জন্য সেটা কি আপনার কখনো ভেবেছেন? সমাজে গরীব মানুষরা সৎ ভাবে থাকে তাদের আয় সৎ । তাদের পেটে ঢুকা প্রতিটি দানা সৎভাবে উপার্জিত ।তারা আপনাদের মত হাজারো গরিবের হক মেরে বড় হয়নি বা হতেও চায়না
Image Source
আপনি সমাজের উচ্চ আসনে বসতে পারেন কিন্তু আপনি সম্মান পাবার যোগ্য না অন্তত আমার কাছ থেকে কখনো সম্মান পাবেন না যে মানুষকে সম্মান করতে পারে না ,সে মানুষকে ভালবাসতে পারে না, সে কখনো সম্মান পাবার যোগ্য হতে পারে না । একটা সময় গ্রামে মাতা মুরুব্বী লোকজন ছিল। অনেক এলাকায় তাদের আমরা গ্রামে বলি মন্ডল । গ্রামের সকল সামাজিক নির্দেশনা ,বিচার আচারাদি সবকিছুরই দেখেন । তার কথাই গ্রামের সব মানুষ উঠত কিন্তু বর্তমানে এটি দিন দিন কমে যাচ্ছে কেন এর প্রধান কারণ হচ্ছে তারা যে সময় মাতব্বরি করত গ্রামের অধিকাংশ লোক ছিল অশিক্ষিত ।তাদের বিভিন্ন ভাবে চুষে খাওয়া ছিল এই উচ্চ আসনে বসা লোকদের প্রধান উদ্দেশ্য কিন্তু কিন্তু বর্তমানে কোনো কৃষক চায়না তার ছেলে কৃষক হোক । শত কষ্ট করে হলেও তারা সন্তানদের শিক্ষিত করছে । যার ফলে সমাজে কিন্তু একক ব্যক্তির আধিপত্য কমে যাচ্ছে ।সেদিন আর বেশিদিন নেই উচ্চবংশীয় বলে নিজেদের অহংবোধ দেখিয়েছেন, সমাজের কর্তা ভাবছেন থাকবে না বেশিদিন। তবে আপনি যদি সমাজের মানুষকে আপন করতে জানেন, তাদের মধ্যে হিংসা বিদ্বেষ ছড়ানো বাদ দেন ,সবাইকে মানুষ ভেবে সম্মান করেন আপনি। যে স্থানে হোক না কেন আপনার ওপর সম্মান কখনো কারো কমবে না ।সবার মনে জায়গা করে নিতে পারবেন। আমি বলবো বংশমর্যাদা শুধু গৌণ বিষয় মুখ্য বিষয় হলো আপনি মানুষ হিসেবে কেমন ।একটা বিষয় কি শিক্ষিত হলেই যে আপনি ভাল মানুষ হবেন বিষয়টা কিন্তু এমন না। আপনি বিশ্ববিদ্যালয় পড়েন আপনি উচ্চ শিক্ষা অর্জন করেছেন বলে আপনি উচ্চ স্তরের মানুষ ভাবার কোন কারণ নেই ।আপনার মুখ থেকে যদি মধু বের না হয় আপনার কন্ঠ শোনার পর যদি আপনার কথা শুনতে ইচ্ছা না করে, তাহলে আপনি কিসের মানুষ ?কিসের শিক্ষিত ?আপনার কাছে প্রয়োজনে কেউ যদি জায়গা না পাই তাহলে আপনি কিভাবে নিজেকে মানবিক হিসেবে দাবি করেন .বিষয়গুলো বলার কারণ হচ্ছে গতকাল আরিফ ভাইয়ের একটা পোস্ট পড়েছিলাম সেখানে তিনি এক রিকশাচালক এর সাথে এক মুখোশধারী ভদ্রলোকের কথা তুলে ধরেছিলেন ।আমাদের ক্যাম্পাসে এমন উচ্চবর্গীয় শিক্ষিত লোকের অভাব নেই ।আমি দেখেছি ক্যাম্পাসে এক ভদ্রলোক শাহবাগ থেকে টিএসসিতে এসেছে রিকশায় করে সে ভাড়া দেবে 10 টাকা কিন্তু আমরা সবাই জানি আপনি ঢাকা শহরে যেখানে রিক্সায় উঠে না কেন ন্যূনতম 20 টাকা আপনাকে দিতে হবে ।কিন্তু বেচারি 10 টাকা দেবে এটা নিয়ে দুজনের ভেতর তুমুল কথা কাটাকাটি হচ্ছে এমন এক পর্যায়ে ভদ্রলোকটি রিকশাচালকের গায়ে হাত তুললেন আমাকে খারাপ লেগেছিল আমি ভেবেছিলাম এই লোক কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা অর্জন করছে? এত শিক্ষা অর্জন করার কোনো যোগ্যতাই নেই। সে তো নিজেই নিজের কপালে কালি মেখে দিল এবং বিশ্ববিদ্যালয় নামক একটি পবিত্র জায়গাই এমন কীট থাকাটা হতাশাজনক । সে নিজেকে ওখানে প্রমাণ করেছে সে অহংকারী ,দাম্ভিকতা দেখিয়েছে কিন্তু দিন শেষে সামান্যটুকু সম্মান পাওয়ার অধিকার নেই। সেখানে অনেক লোক ছিল সবাই তার দিকে তাকিয়ে আফসোস করেছে এইভাবে যে টাকার জন্য মানুষ এত নিচে নামবে?শুধু। যে লোক দশ টাকার জন্য গরিব অসহায় মানুষের গায়ে হাত তুলতে পারে সে আর যাই হোক মানুষের কাতারে পড়ে না। এছাড়াও ঢাকা শহরে বিভিন্ন সময় যখন বাসে করে যাওয়া আসা করতাম দেখতাম 5 টাকা ভাড়ার জন্য আমাদের শিক্ষিত সমাজ উচ্চবর্গীয় শিক্ষিত ছা বাসের কন্টাকটার এর সাথে হেলপারের সাথে তুমুল ঝগড়া করত। দরকার হলে তারা বাস ধরে নিয়েছে ক্যাম্পাসে রাখত টাকা তো দূরে থাক বরং তাদের থেকে কাড়িকাড়ি টাকা হাতিয়ে নিতো ।
আমাদের শিক্ষিত সমাজের আসল চেহারা হচ্ছে নিজেকে শিক্ষিত বলে দাবি করতে করতে মুখে ফেনা তুলবে কিন্তু অন্তরে অন্ধকার জায়গা আলোর ছিটেফোঁটা ও নেই সেখানে। বিত্তশালী হতে পারেন, আপনার গাড়ি, বাড়ি থাকতে পারে সেই বলে আপনি গরীব কে লাথি মারবেন ,গরিবের পেটে আঘাত করবেন সেটা তো হতে পারে না ।সেটা তো গ্রহণযোগ্য না। আমি বলব উচ্চ শিক্ষার সনদ নিলেই আপনি নিজেকে শিক্ষিত দাবি করতে পারেন না যদিনা মানবিক গুণ না থাকে আপনার ভিতর তাহলে । একটা কথা জানেন বাঘের পেট থেকে বাঘ হয়, কুকুরের পেট থেকে কুকুর হয়, কিন্তু মানুষের পেট থেকে কখন মানুষ হয়না তাকে মানুষ করে গড়ে তুলতে হয় ,শিক্ষা অর্জন করলেই শিক্ষিত হওয়া যায় কিন্তু সুশিক্ষিত হওয়া যায়না। আর সুশিক্ষিত বিদ্যা অর্জন করে ,ডিগ্রি অর্জন করে কখনো হয়না এটা হতে গেলে আপনার ভেতর থেকে আসতে হবে। আপনার পরিবার থেকে শিক্ষা অর্জন করতে হবে। যে শিক্ষা কখনো কোন প্রতিষ্ঠানে দিতে পারবে না।একমাত্র পারিবারিক প্রতিষ্ঠান পারবে ।আপনাকে সুশিক্ষিত করতে । সুতরাং বলবো আজ আপনাদের অর্থবিত্ত বাড়ি গাড়ি সব থাকতে পারে কিন্তু একদিন থাকবে না। বিবর্তনবাদে প্রতিটি স্টেজ 40 বছর পর পর চেঞ্জ হয় আপনার পূর্বপুরুষদের 40 বছর আগে যে অবস্থা ছিল তাদের থেকে হয়তো আপনি ভালো অবস্থানে আছেন ।কিন্তু 40 বছর পর আপনার সেই অবস্থা নাও থাকতে পারে ।আপনার যে ফল, আপনার যে কর্ম করে যাবেন আপনার পরের প্রজন্ম সেটা ভোগ করবে এটাই স্বাভাবিক। আপনার পূর্বপুরুষ সবার সম্মান পেয়েছে দেখে আপনি খারাপ ব্যাবহার করলেও যে সম্মান পাবেন এই চিন্তাভাবনা বাদ দিন। আপনি অন্যায় করবেন আপনার চোখে চোখ তাকিয়ে কেউ কথা বলবে না সেই দিন শেষ। এখন সময় এসেছে নিজেকে পরিবর্তন করার, সমাজকে পরিবর্তন করার, আমি বলব মানুষকে সম্মান করুন নিজে সম্মানিত হন।
আমি আসলে আপনার আজকের পোস্ট পড়ে নিজেও কিছু বলতে চাচ্ছি সমাজের সেইসব মানুষের প্রতি যারা নিজের সম্মানকে ক্ষমতা বানিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে। যাদের নেই কোন মানবিক গুনাবলি। খুব ক্ষোভ জন্মাছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক দ্বাড়া একজন দরিদ্র রিক্সাওয়ালার প্রতি এমন আচরন। আসলেই আমাদের সমাজ আর সমাজের মানুষ কেমন জানি হয়ে যাচ্ছি। হয়তো বা এটিই বিবর্তন। সময়ের এই দীর্ঘ টানা পোরনে আমাদের আগের যেমন মুরব্বি দ্বাড়া সালিশ হত সেইসব ও আর নেই। সবাই নিজ নিজ অহংকার নিয়ে ব্যস্ত। আজকে আপনার সচেতনতা মূলক আমার খুবই ভাল লেগেছে আপু। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মন্তব্যটি অনেক সুন্দর হয়েছে।
আপু আপনি এখানে অনেক বড় একটা ব্লগ আমাদের উপহার দিয়েছেন। এবং কি আপনার মনের ভাবগুলো প্রকাশ করেছেন। আপনার কথাগুলো আমি ঠিকই বলছি কারণ সমাজে কিছু বিত্তবান লোক আছে তারা মানুষকে সম্মান দিতে জানেনা এবং এ মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করতে জানেনা কিন্তু বংশের বড় অংশীদার দাবি করে। বর্তমানে সমাজে অশিক্ষিতের হার ১৫ শতাংশ আছে কি না সন্দেহজনক। কমবেশি সবাই পড়ালেখা করেন এখন কেউ কাউকে সূষে খেতে পারে না। সে সুযোগ নেই সেই সুযোগ অনেক আগে হারিয়ে গেছে। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষই সচেতন। আপনার কথায় একটা খোভ ছিল, জানিনা কেন, সে যাই হোক তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বংশের প্রয়োজন হয়, মানুষের ব্যবহার কথা বলছেন, আমি আপনার কাছে একটা প্রশ্ন রেখে যাব। আর সে প্রশ্নটা হচ্ছে, বংশ হিন মানুষ কয়জন আছে যে ভাল ব্যবহার করতে জানে মানুষের সাথে। যাই হোক আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আপনি বিস্তারিত খুব সুন্দর করে আলোচনা করেছেন। আগের দিন নেই, দিন পরিবর্তন হয়েছে একটা কথা জানতাম সেটা আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় আর ওই কথাটা হচ্ছে। আজাগা জায়গা হবে,অজাত যাতে উঠবে, খারাপ মানুষ নেতৃত্ব দেবে, আর বর্তমান বাংলাদেশের অবস্থা এরকম এবং এভাবেই চলছে। এখন মানুষের কাছে খারাপের কোন জায়গা নেই। আপনি অনেক সুন্দর করে আপনার বিষয়বস্তুটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছে। আপনার প্রতি শুভেচ্ছা রইল আপু।
আপনি পোস্টটি পড়ে অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন ।আপনার মন্তব্যটি ছিল দারুণ। ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ এটা ঠিক যার ব্যবহার যেমন তার বংশের মানুষ তেমন সহজেই বুজা যায়। সঠিক কথা বলেছেন।
মানুষ আছে সমাজের ভালো দায়িত্বে আছে তারা মানুষকে সম্মান কি 😌ভালোভাবে কথায় বলে না। মানুষের সাথেই সে কিভাবে সম্মান পাবে আর সম্মান নিতে হলে সম্মান দিতে হয় একটা কথা আছে।মানুষ শিক্ষিত হয়ে লাভ কি যদি তার কথার ভিতরে কোন মধু না থাকে যদি অশিক্ষিতর মত ব্যবহার হয়। বড়লোক বংশ দিয়ে কি হবে।আজকে অনেক ভাল কথা বলছেন। আমার অনেক ভালো লেগেছে পড়ে
ভাইয়া আপনার মন্তব্যটি ছিল অত্যন্ত যুক্তিসম্পন্ন ।আমার বেশ ভাল লেগেছে ।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি একটি দারুণ ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন আপু।সত্যিই মানুষের ব্যবহারেই তার আসল পরিচয়।কিন্তু এটি অনেক সময় পরিবেশ -পরিস্থিতির উপর পরিবর্তন হতে পারে।বংশ তখন প্রাধান্য পায় না।অনেক সময় অসৎ সঙ্গ মানুষের ব্যবহার পরিবর্তন করে দিতে পারে।কিন্তু হ্যাঁ, অনেক ক্ষমতাসিন ব্যক্তি ইচ্ছে করেই খারাপ ব্যবহার করেন।যেটি খুবই দুঃখজনক অথচ দিন আনা খেটে খাওয়া মানুষের ব্যবহার কতটা অমায়িক।সবই ধৈর্য্য।ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনি দারুন একটি মন্তব্য করেছেন ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিষয়টি বুঝার জন্য।
ঠিকই বলেছেন আপু বংশ নিয়ে গৌরব করার দিন এখন শেষ। এখন গ্রামে একক ব্যক্তির আধিপত্য দেখা যায় না। তবে গরিব মানুষদের অবহেলা করার বিষয়টি এখনো রয়ে গেছে।আমরা একজন খেটে খাওয়া মানুষ কে কখনো সম্মান দিয়ে কথা বলতে পারে না অথচ বাড়ির পোষা প্রাণী কে তার থেকে বেশি আদরে রাখি।এটা কোন সুশিক্ষিত মানুষের কাজ হতে পারে না।
এটা অসাধারণ বলেছেন। বংশ কোনো বিষয় না বিষয় হচ্ছে আপনি কোন পরিবেশের মধ্য দিয়ে বড় হয়েছে। সম্পূর্ণ টা পড়লাম। বেশ ভালো লাগল।
আপনার মন্তব্যটি আমার অনেক ভালো লেগেছে ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এটা একদম ঠিক বলেছেন আপু আপনি। আমরা আজকে যা করছি,যা শিখছি তা ই একদিন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম করবে।আর আমরা তা ই শিখিয়ে যাচ্ছি ওদের।এভাবে করে সমাজ বদলানো আসলে অনেক কঠিন। আমরা যা করছি তার জন্য ভুক্তভোগী হবে আমাদের ভবিষ্যৎ ও।
আপু আপনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন দেখে ভালো লাগলো ।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ব্যবহারেই বংশের পরিচয় । আমি নিজে দেখেছি এমন কি আমার সাথেও ঘটে গেছে এমন ঘটনা। সত্যি বলতে একজন শিক্ষীত মানষের মুখের ভাষা কতটা খারাপ হতে পারে আমি জানি অন্যদিকে একজন রিক্সাচালকের ও এই জ্ঞান টুকু আছে যে কিভাবে কথা বলতে হবে। আমাদের সমাজে মানুষের ব্যবহার দিন দিন অধপতনের দিকে যাচ্ছে ফলে দেশ উন্নত হলেও আমাদের মানবিক উন্নয়ন তলিয়ে যাচ্ছে। সুন্দর একটি বিষয় বাছাই করেছেন ।ধন্যবাদ।