হলিউড এডভেঞ্চার মুভি রিভিউ (দ্যা জঙ্গল) ||10% beneficiaries for @shy-fox
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের সামনে হলিউড এডভেঞ্চার ও বায়োগ্রাফিকাল মুভির রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
মুভির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
মুভির নাম | দ্যা জাঙ্গল |
---|---|
পরিচালক | গ্রেগ ম্যাকলিন |
গল্পের লেখক | ইয়োসি ঝিন্সবার্গ |
মুভির ধরণ | এডভেঞ্চার ও বায়োগ্রাফি |
ভাষা | ইংরেজি |
মুক্তির তারিখ | ২০ অক্টোবর ২০১৭ |
আইএমডিবি রেটিং | ৬.৮/১০ |
রান টাইম | ১১৫ মিনিট |
মুভির মূল কাহিনী
তাদের তিনজনের মাঝে ভালো বন্ধুত্ব এবং সেই রাতে তারা জঙ্গলে কাটায় এবং সেখানে ইউসির সাথে এক মেয়ের পরিচয় হয় এবং তাদের মাঝে ভালবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরপর তারা এক লোকাল মার্কেটে ঘুরতে যায় সেখানে এক লোক ইউসিকে পিছন থেকে ডেকে বলে আপনি কি আমেরিকান? ইউসি বলে না। আসলে ইউসিকে যে ডেকেছিল তার নাম কার্ল। কার্ল জঙ্গল সম্পর্কে ভালো জানে অর্থাৎ সে একজন ভালো গাইড। তখন কার্ল ইউসিকে বলে তুমি যদি আসল জঙ্গল ঘুরতে চাও তাহলে তোমাকে জঙ্গলের মাঝখানে যেতে হবে। যেখানে ইন্ডিয়ান আদিবাসীরা আছে। এখন পর্যন্ত সেই ইন্ডিয়ান আদিবাসীদের কেউ দেখেনি। ইউসি কার্লের কথা শুনে খুব এক্সাইটেড হয়ে পড়ে এবং মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে যে তাকে অবশ্যই ইন্ডিয়ান আদিবাসীদের দেখতে হবে। এরপর ইউসি তার বন্ধুদের এসব কথা বলে এবং তার সাথে জঙ্গলে যেতে অনুরোধ করে। প্রথমে মার্কাস আর কেভিন তার কথায় রাজি না হলেও ইউসি তাদের মোটিভেট করে শেষ পর্যন্ত রাজি করাতে পারে। এরপর তারা চারজন মিলে একটা জায়গা ঠিক করে। কার্ল তাদের ম্যাপ দেখিয়ে জঙ্গল সম্পর্কে তথ্য দিয়ে বলে জঙ্গলের মাঝখানে ইন্ডিয়ান আদিবাসীদের দেখতে গেলে তাদের তিনচারদিন হাঁটতে হবে। কার্ল তাদের জঙ্গলে সোনা খুঁজে পাওয়ার কথাও বলে তখন কেউ কার্লের কথা বিশ্বাস করেনি। এরপর তারা চারজন মিলে একটা প্লেন বুক করে। প্লেনটি তাদের জঙ্গলের মাঝে নামিয়ে দেয়। সেখান থেকে তারা আদিবাসীদের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
ইউসি খুব এক্সাইটেড এবং সে বলে আমরা এই জঙ্গলে এসেছি অনেক কিছু দেখে যাব। রাতের তারা জঙ্গলে ক্যাম্প করে ঘুমায়। কিন্তু হঠাৎ মার্কাস চিৎকার করে ওঠে। আসলে মার্কাসকে একটি পোকা কামড়ায় আর সে ভাবে জঙ্গলের কোনো পশু তার তাবুতে ঢুকে গেছে। পরের দিন সকালে খুব বৃষ্টি শুরু হয় তারা একপ্রকার মনের জোর নিয়েই হাঁটা শুরু করে। এক পর্যায়ে তারা এক আদিবাসী গোষ্ঠিকে দেখতে পায়। তারা সবাই কার্লকে চেনে। কারণ কার্ল অনেক দিন তাদের কাছে এসেছে। সেখানে তারা চারজন খুব ভালো সময় কাটিয়ে জঙ্গলে বেরিয়ে পড়ে। তারপর নদীতে ইউসি একটি সোনার টুকরো পায় তখন তারা কার্লের কথা বিশ্বাস করে। তারপর তারা আবার হাঁটা শুরু করে। হাঁটতে হাঁটতে যখন রাত হয়ে যায়। কার্ল তাদের জন্য একটি বাদর মারে। আর সেই রাতে তারা মজা করে বাদরের মাংস খায়।
পরের দিন সকালে যখন তারা হাঁটতেছিল হঠাৎ মার্কাস পড়ে যায় তখন কার্ল দেখে মার্কাসের পায়ে ফোসকায় ভর্তি। তাই জন্য সে হাঁটতে পারছেনা তখন কার্ল মার্কাসের পা দেখিয়ে বলে আজ আমরা এখানেই থাকব। আজ আর ট্রেকিং করব না। তখন ইউসি কেভিনের কাছে গিয়ে মার্কাসের অবস্থা নিয়ে তিরস্কার করে। বলে মার্কাস মেয়েদের মতো আচারণ করছে। সে যদি এইরকম করে তাহলে আমরা কখনোই সেই আদিম আদিবাসীদের খুঁজে পাবোনা। কারণ কিছুদিন পর বর্ষা নামবে আর যদি বৃষ্টি শুরু হয় আমরা এই জঙ্গল থেকে বের হতে পারব না এখানেই আটকে পড়ব। পরের দিন সকালে দেখা যায় মার্কাসের অবস্থা আগের থেকে অনেক খারাপ। তখন কার্ল বলে আমাদের আর যাওয়া উচিত না। মার্কাস এই পা নিয়ে হাঁটতে পারবে না। আমাদের সবার ফিরে যাওয়া উচিত। ইউসি কার্লের কথা রাজি হয় না কারণ সে আদিবাসীদের দেখার জন্য সব থেকে বেশি এক্সাইটেড ছিল। তাই ইউসি বলে মার্কাস আমরা তুলে নিয়ে যাব। ইউসির কথা শুনে কার্ল হাসে কারণ সেটা কখনোই সম্ভব নয় তখন কেভিন বলে আমরা যদি নদী দিয়ে যাই তাহলে মার্কাসকে হাঁটতেও হবেনা আমরাও সেখানে পৌঁছে যাব। কেভিনের কথায় কার্ল রাজি হয়না সে বলে নদীর রাস্তায় সব থেকে বেশি বিপদ আমাদের প্রাণ যেতে পারে। তখন তারা তিনজন মিলে কার্লকে বোঝায় এক পর্যায়ে কার্ল রাজিও হয়ে যায়। তারা সবাই মিলে একটি রাফট বানায় এবং কার্ল বলে এর রাফটের কন্ট্রোল আমার হাতে থাকবে। আর আমি যেদিকে বলব তোমরা রাফটকে সেদিকেই নিয়ে যাবে।তারা খুব আনন্দের সাথে রাফটে করে যায় কিন্তু এর পরের আসে বিপদ। নদীতে বড় বড় ঢেউ আসে। রাফট কন্ট্রোল করা তাদের জন্য খুব কষ্টকর হয়ে দ্বারায়। তখন কেভিন বলে আমাদের নদীর স্রোতের সাথেই বয়ে চলা উচিত তখন কার্ল রাজি হয়না। এই নিয়ে রাফটের উপরই কেভিন আর কার্লের মাঝে ঝগড়া লাগে। ইউসি তাদের ঝগড়া থামিয়ে খুব কষ্ট করে রাফট টিকে নদীর তীরে আনে। তীরে আসতেই কার্ল সবার উপর খুব চিল্লায় তার কথা না শোনার জন্য। তখন কেভিন ইউসিকে বলে কার্ল মনে হয় সাঁতার জানেনা তাই জন্য নদী দিয়ে যেতে ভয় পায়। আসলেই কার্ল সাঁতার জানত না তাই সে খুব ভয় পায়। পরের দিন সকালে তারা রেডি হচ্ছিল রাফট নিয়ে যাবে বলে কিন্তু কার্ল তার মত পাল্টায় আর বলে আমাদের নদী দিয়ে যাওয়া উচিত না এর ফলে আমাদের প্রাণও যেতে পারে। তখন মার্কাস কার্লের কথার সাথে রাজি হয় এবং তারা দুইটি টিমে ভাগ হয়ে যায়। ইউসি এবং কেভিন দুইজন্ব মনে আনন্দে নদী পথে যাত্রা শুরু করে কারণ রাফটের নিয়ন্ত্রণ এখন তাদের হাতে। হঠাৎ তাদের সামনে এক বিশাল ঢেউ ইউসি ও কেভিন একে অপরের থেকে আলদা হয়ে যায়। চোখের সামনে ইউসিকে স্রোতে তলিয়ে যেতে দেখে কেভিন খুব মর্মাহত হয়ে পরে। কেভিনকে ছেড়ে ইউসি এখন অনেক দুরে চলে এসেছে অনেক ডাকাডাকি করেও আর লাভ হয়না।
হঠাৎ খুব জোরে বৃষ্টি আসে কিন্তু ইউসির কাছে না ছিল কোনো খাবার না ছিল কোনো থাকার জায়গা। বৃষ্টি থামার পর ইউসি আবার নদীর কাছে যায় এবং সে তার ব্যাগটা দেখতে পায়। তার ব্যাগে কিছু বই আর ট্যাবলেট ছিল আসলে আসার আগে তারা এই ট্যাবলেট নিয়েছে যাতে এনার্জি পায় হাঁটার জন্য। ট্যাবলেট খেয়ে ইউসি রওনা দেয় কেভিন কে খোঁজার জন্য।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ইউসি অনুভব করে তার শরীরের ভিতর কিছু চলছে তখন সে তার কপাল থেকে একটি পোকা বের করে। খুব কষ্ট পেলেও সে আবার চলা শুরু করে। কিছুক্ষণ হাঁটতেই ইউসির খুব ক্ষুদা পায় তখন সে দুইটি পাখির ডিম দেখতে পায় ডিম ভেঙ্গে পাখির বাচ্চা খেয়ে ফেলে আর বলে আমাকে মাফ করে দাও। কিছুদূর হাটার পর ইউসি কিছু মানুষের ফেলে যাওয়া জিনিস দেখতে তখন সেখানে বসে সে তার পায়ের মুজা খুলে পায়ের অবস্থা দেখে খুব মর্মাহত হয় এবং মার্কাসের কথা মনে করে। সে মনে মনে ক্ষমা চাই যে তারা মার্কাসকে ভীতু ভেবে একা ছেড়ে দিয়েছিল। ইউসি বলে আসল ভীতু আমি যে মার্কাসকে ছেড়ে দিয়েছি। এরপর ইউসি অনেক্ক্ষণ হাঁটে এক পর্যায়ে সে মানুষের পায়ের ছাপ দেখে খুব খুশি হয় আর ভাবে খুব কাছেই সে মানুষের দেখা পাবে তখনি তার চোখ ভাঙ্গা ডিমের দিকে যায়। আসলে ইউসি যেখান থেকে হাঁটা শুরু করেছিল সেখানেই আবার ঘুরে আসে। এইটা দেখে সে নিজের উপর খুব রেগে যায় হতাশ হয়ে পড়ে। অন্যদিকে কিছু গ্রামের মানুষ নদীতে কেভিনকে পড়ে থাকতে দেখে তাকে তুলে গ্রামে নিয়ে যায়।
কেভিন সুস্থ হওয়ার পরে পুলিশের কাছে সব খুলে বলে এবং তার বন্ধু ইউসি জঙ্গলে আটকা পড়েছে। তখন পুলিশ কেভিন কে নিয়ে হেলিকপ্টার করে ইউসিকে খোঁজার জন্য বের হয়। এক পর্যায়ে ইউসি একটি প্লেন দেখতে পায় সে হাত নেড়ে চিৎকার করে কিন্তু সে জঙ্গলের এতো গভিরে ছিল যে তাকে খুঁজে পাওয়া পুলিশের পক্ষে সম্ভব হচ্ছিলো না। পুলিশ হাল ছেড়ে দিলেও কেভিন হাল ছাড়েনা সে ভাবে ইউসি এখনো বেঁচে আছে। কেভিন একটি বোটের ড্রাইভারের কাছে যায় এবং তার বন্ধু কথা বলে তখন ড্রাইভার বলে তোমার বন্ধু তিন সপ্তাহ হলো জঙ্গলে আছে এতো দিন সে মারাও গেছে। কিন্তু কেভিন মন থেকে মানেনি যে তার বন্ধু বেঁচে নেই। সে বোট ড্রাইভার কে নিয়ে জঙ্গলে যায়। আর এদিকে ইউসির অবস্থা খুব খারাপ হয়ে পড়ে হঠাৎ সে একটি আওয়াজ শুনতে পায়। আওয়াজ ছিল এক আদিবাসী মেয়ের। তাকে দেখে মেয়েটি ভয় পেলেও সে খুব অনুরোধ করে আমি তোমার কোনো ক্ষতি করব। আমাকে দয়া করে হেল্প করো। অন্যদিকে মেয়েটিও জঙ্গলে হারিয়ে গেছে। দুইজনে এক সাথে চলা শুরু করল। ইউসি মেয়েটির সাথে সব সময় কথা বলে যাচ্ছে যাতে সে ভয় না পায়। এক পর্যায়ে রাত হলে সে মেয়েটিকে তার হাতের মাঝে নিয়ে ঘুমায়। সকাল হলেই মেয়েটিকে সে আর দেখতে পায়। আসলে সে কখনোই মেয়েকে দেখতে পায়নি৷ বা কখনোই মেয়েটি ইউসির সাথে ছিল না। একা থাকার কারনে আদিবাসী মেয়েকে হ্যালোসিনেট করছিল। এইভাবে না খাওয়ার ফলে ইউসি পাগলের মতো চলতে চলতে কাদার মধ্যে পড়ে যায়। যখন সে কাদার মাঝে ডুবে যাচ্ছিল তখন গডের কথা মনে করে যে গড তার সাথে আছে এক পর্যায়ে কাদা থেকে ওঠে সব থেকে বড় বিপদে পড়ে। তারা সারাশরীর পিঁপড়া দিয়ে ভরে যায়। পিঁপড়ার কামড়ে সে বেঁচে থেকেও যেন মৃত্যু যন্ত্রণা পাচ্ছে। সে ফ্ল্যাশব্যাক গিয়ে তার বন্ধু বান্ধব, পরিবারকে দেখতে পায়। সে ভাবে কেউ তাকে আর এখান থেকে বাঁচাতে আসবেনা। সে বেঁচে থাকার সব আশা ছেড়ে দিয়ে নদীর পাড়ে শুয়ে পড়ে।পরের দিন সকালে যখন কেভিন নৌকা নিয়ে আসে সেই জায়গায় যেখানে তাদের শেষ দেখা হয়েছিল কিন্তু কেভিন ইউসিকে খুঁজে না পেয়ে চলে যাচ্ছিল অন্যদিকে ইউসি কেভিনকে দেখতে পেলেও তার এতোটুকু শক্তিও নাই ইউসি ডাকার মতো। সে চিৎকার করছে কিন্তু গলা দিয়ে স্বর বের হচ্ছেনা। কেভিন চলেই গেছে প্রায় হঠাৎ তার চোখ নদীর তীরের দিকে যায়া এ আর ইউসিকে দেখতে পেয়ে বলে বন্ধু দ্বারাও আমি আসছি। কেভিন ইউসিকে বুকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে। গ্রামের লোকেরা ইউসিকে বেঁচে থাকা দেখে অবাক হয়ে যায়। তখন ইউসি কেভিন কে ধন্যবাদ দেয়, কেভিন বলে তুমি এর আগে আমার জীবন বাঁচিয়েছ। গ্রামের সব লোকেরা ইউসির কাছে আসে এবং সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ দেয় তাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।
শিক্ষা
এই মুভি দেখে আমরা যে বিষয়গুলো জানতে পারব তারমধ্যে প্রধান কিছু বিষয় আমি পয়েন্ট আকারে বলতেছি।
- প্রথমত কোনো কিছুতেই অতি উৎসাহ ভালো না। এতে বিপদের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
- যেকোনো অভিযাবে গেলে একতা বদ্ধ থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। অন্যের মতামতকে তুচ্ছ ভাবা উচিত না।
- বিপদে ধৈর্য ধারণ করার অনবদ্য দৃষ্টান্ত ফুটে উঠেছে।
- প্রতিকুল পরিবেশে নিজেকে বেঁচে রাখতে অদ্যম চেষ্টা ও ইচ্ছা শক্তির প্রয়োজন তা ফুটে উঠেছে।
- সত্যিকারে বন্ধুত্ব আসলে কেমন হতে হয় তা এই মুভির বুঝতে পারব।
ব্যাক্তিগত মতামত
এই মুভিতে আমার যে বিষয়টি ভালো লেগেছে তা হলো আমি ছুটে চলতে চাই, আমি উড়তে চাই এই কথা গুলো যখন ইউসি তার বন্ধুদের মাঝে বলে তখন মনে হয়েছিল ইচ্ছাশক্তি আসলে আমাদের অদম্য করে তোলে। তারা চারজন মিলে যখন জঙ্গলে উদ্দেশ্য রওনা দেই তখন ইউসির ভিতরে অজানা কে জানার আকাঙ্খা পরিলক্ষিত হয় । বেঁচে থাকতে গেলে মানুষকে কত প্রতিকুল পরিবেশে টিকিয়ে থাকতে হয়। ইউসি নিজের ক্ষুদা নিবারণের জন্য পাখির ডিম ভেঙ্গে বাচ্চা খেয়ে নেয় তখন আমার মনে হয়েছি জীবন কত মূল্যবান, বেঁচে থাকা কত কষ্টকর। এক পর্যায়ে যখন ইউসি সবাইকে হারিয়ে এক হয়ে যায় তখন তার বন্ধু কেভিন তাকে বাঁচানোর জন্য কত চেষ্টা চালায় যা বন্ধুত্বের অমর নিদর্শন। সব মিলে আমি এক মুহূর্তের জন্যেও পর্দা থেকে চোখ সরাতে পারিনি।
ব্যক্তিগত রেটিং
আমি এই মুভিতে ৯.৫/১০ দিবো।
মুভির লিংকএখানে
মুভি রিভিউ | দ্যা জাঙ্গল |
---|---|
Review by | @abidatasnimora |
Photo | ল্যাপটপ থেকে স্ক্রিনশট |
আমি @abidatasnimora একজন শিক্ষার্থী। স্বাধীনচেতা,মুক্তচিন্তা, বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী। বই পড়া, ব্লগিং করা ও ভ্রমণ করতে ভালবাসি। নিজের উপর বিশ্বাস রেখে অগ্রসর হই। @amarbanglablog কমিউনিটি আমার পরিবার এটি সম্পূর্ণভাবে মনে ধারণ করি।
হলিউড মুভি গুলি আমি প্রতিনিয়তই দেখি, বিশেষ করে অ্যাভেঞ্জার সিরিজ গুলো বাদ দেই না। যাই হোক এইটা মনে হয় আমার দেখা ছিল না অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। মুভিটি দেখার আগ্রহ সৃষ্টি হল ধন্যবাদ।
দেখবেন ভালো লাগবে।
এই মুভিটা এখনও দেখা হয়নি
তবে আপনি এতো সুন্দর করে রিভিউ দিয়েছেন
এখন মনে হচ্ছে একবার দেখা দরকার
😊😊
ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক সময় নিয়ে আপনার মুভিররিভিউ পড়লাম আপু। যদিও মুভিটি দেখা হয়নি কিন্তু মুভিরে সারমর্ম তুলে ধরেছেন তা সত্যি অনেক শিক্ষনীয়। মুভি থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাগুলো বাস্তব জীবনের সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এবং আপনার মতামত চাই আমাকে খুবই ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে
এই মুভিটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আমি আপনার মতামতের সাথে একমত পোষণ করছি কথা গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে বন্ধুত্বের গভীরতা টা অনেক টুকুই বুঝা যায় এই মুভির মধ্যে। আপনার রিভিউ সিলেকশন অনেক ভালো আমার কাছে ভাল লেগেছে আপনার রিভিউ শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে
রিভিউটা পড়ে একটা ব্যাপার ভালো ভাবে বুঝা যাচ্ছে। তা হলো আপনি অনেক সময় দিয়েছেন এই রিভিউতে। আর তার ফলাফল ও দারুণ। খুব ভালো লেগেছে আপনার লেখাগুলো।আমি অবশ্যই দেখার চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো লেগেছে শুনে আমারো ভালো লাগল।
মুভি দেখে তারপর পুরো বিষয়টি এতো সুন্দর করে উপস্থাপন এটা আমার পক্ষে অসম্ভব। কারন মুভি দেখে মজা পাই কিন্তু মূল বিষয়বস্তু এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারবো না আমি। খুব সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন আপনি, মুভিটি দেখার আগ্রহ প্রকাশ করছি। ধন্যবাদ
আপনার ভালো লেগেছে দেখে আমার লেখা সার্থক হয়েছে ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার অসাধারণ বর্ণনার মাধ্যমে মনে হচ্ছিলো যেন চোখের সামনে ঘটনা গুলো দেখছি ।অনেক সুন্দর উপস্থাপনা ছিল আপনার ।মুভির কাহিনী ও দারুন লাগলো ।দেখার আগ্রহ প্রবল হলো ।ধন্যবাদ আপনাকে ।।
ধন্যবাদ দাদা আপনার ভালো লাগছে শুনে ভবিষ্যতে লেখার আগ্রহ বেড়ে গেল।
এই শিক্ষাটি আমি একদম যথার্থ বলেই মনে করি। কারণ আমি দেখেছি কোনো কাজে আমি নিজেই অনেক বেশি উৎসাহ হয়ে পরলে সেই কাজে সমস্যা হয় ই হয়।তার কারণ ও আমার জানা,তখন কাজের মনোযোগ এর চেয়ে উৎসাহটাই বেশি থাকে।
মুভিটির রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে দেখতেই হবে।অনেক লিখেছেন,বুঝাই যাচ্ছে অনেক কষ্ট করেছেন আপু।
অর্ধেক দিন চলে গেছে 😥😥😥😥
বুঝাই যাচ্ছে আপু।
মুভিটা আমি দেখেছি আপু, আমার কাছে মোটামুটি ভালই লেগেছে। যারা দেখে নি তারা আপনার পোস্ট দেখার পর অবশ্যই দেখবে, আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে আপু।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
আপনাকেও ধন্যবাদ
হলিউড এডভেঞ্চার মুভি রিভিউ (দ্যা জঙ্গল) আমি মুভিটা দেখেছি কাহিনী গুলো সত্যি দারুন। আপনি অনেক সুন্দর করে রিভিউ করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
আপনাকেও ধন্যবাদ।