#আম্মুর প্রিয় বরফি রেসিপি [10% beneficiaries for @shy-fox]
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন। সবাইকে বসন্তের শুভেচ্ছা। বসন্তের রঙে রাঙিয়ে যাক সবার জীবন এই কামনা করি। গতকাল পোস্টে আমি বলেছিলাম আমার মায়ের জন্য তার প্রিয় একটি রেসিপি বানিয়েছিলাম।আমার রেসিপি ছিল বরফি। অনেকের প্রশ্ন জাগতে পারে বরফি কি? বরফি হলো একধরনের চার কোণাকৃতির মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার। এটি সাধারণত দুধ ও চিনি দিয়ে বানানো হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে এটি বেশ জনপ্রিয় একটি মিষ্টান্ন। আজ সেই রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
মায়ের জন্য প্রিয় বরফি রেসিপি
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
---|
রেসিপি | মায়ের প্রিয় বরফি রেসিপি |
---|---|
গাজর | আধা কেজি |
চিনি | গাজরের অর্ধেক পরিমান |
এলাচ | ৩/৪ টি |
ঘি | এক চা চামচ |
ধাপ-১ |
---|
প্রথমে একটি পাত্রে আধা কেজি পরিমান গাজর নিয়েছি।
ধাপ-২ |
---|
এরপর ৩/৪ টি এলাচ নিয়েছি।
ধাপ-৩ |
---|
এই পর্যায়ে আমি এক চা চামচ ঘি নিয়েছি।
ধাপ-৪ |
---|
প্রথমে গাজর লম্বা কুচি করে কেটে নিয়েছি।
এরপর একটি পাত্রে গাজর গুলো নিয়ে নিয়েছি
ধাপ-৬ |
---|
এরপর এতে চিনি দিয়ে দিয়েছি
ধাপ-৭ |
---|
এরপর মিডিয়াম আঁচে জ্বাল দিয়েছি। কিছুক্ষণ পর গাজর থেকে পানি বের হয়ে আসবে।
ধাপ-৮ |
---|
পানি প্রায় শুকায় আসলে এলাচ দিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-৯ |
---|
ধাপ-১০ |
---|
পানি একবারে শুকায় আসলে ঘি দিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-১১ |
---|
আরো ৫ -৭ মিনিট হালকা আচে রান্না করে নামিয়ে নিয়েছি
এরপরে এটি একটি ট্রেতে ঢেলে নিয়েছি।
ধাপ-১২ |
---|
এরপর কিসমিস ও বাদাম দিয়ে ২ ঘন্টা রুম তাপমাত্রায় রেখে দিয়েছিলাম।
ধাপ-১৩ |
---|
২ ঘন্টা পরে ইচ্ছে মতো আকৃতিতে কেটে পরিবেশন করেছি।
ধন্যবাদ
গাজর দিয়ে আপনি খুবই সুন্দর একটি বরফি রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরীকৃত এই রেসিপিটি খুবই সুস্বাদু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে। যদি এই রেসিপিটি খেয়ে দেখতে পারতাম তাহলে হয়তো বুঝতে পারতাম এটা কতটা সুস্বাদু। এই রেসিপিটি আজ পর্যন্ত কোনদিন খাবার সৌভাগ্য আমার হয়নি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকে সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
বরফি রেসিপি অনেক সুন্দর হয়েছে গাজর দিয়ে এত সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করা যায় আপনার রেসিপি টি না দেখলে বুঝতেই পারতাম না দেখে মনে হচ্ছে রেসিপিটি অনেক সুস্বাদু লেগেছে খেতে আমার কাছে মনে হচ্ছে এটি একটি ইউনিক রেসিপি ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
গাজরের বরফি আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার। তবে আমাদের এই দিকে শুধু শবেবরাতের সময় এই জাতীয় মিষ্টান্ন তৈরি করা হতো। আপনার বরফির চেহারা দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক ভালো হয়েছে। কিসমিস এবং বাদাম দিলে এই জাতীয় মিষ্টান্নর সাদ আরো বেড়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
বরফি' আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার। কিছুদিন আগে আমি নিজেই এটি বানাতে চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু কেন যেন ভালো হয়নি। আপনার ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে এটা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার রেসিপি টা অনেক সুন্দর হয়েছে গাজরের বরফি আমার পছন্দের একটি খাবার। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
গাজর দিয়ে বাদাম ও কিসমিসের সাহায্যে তৈরি রেসিপি ছিলো একটি ব্যতিক্রমী খাবার। এটি আগে কখনো দেখা হয় নাই।তবে শরবত করে অনেকবার খাওয়া হয়েছে।এমন চমতকার রেসিপি উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
দারুন মন্তব্য করেছেন। শুভকামনা রইল।
আমন্ত্রণ ও ভালবাসা রইলো আপনার জন্য।
ওয়াও আপনার উপস্থাপন করা বরফি রেসিপি টা দেখে আমার অনেক খেতে ইচ্ছে করতেছে ।আমি ব্যক্তিগতভাবে এই রেসিপিটা খেতে অনেক ভালোবাসি। আমার আম্মু অনেকদিন আগে এই রেসিপিটা একবার বাড়িতে রান্না করেছিলেন যেটা খেতে খুবই সুস্বাদু ছিল। আপনার উপস্থাপন করা এই রেসিপিটি ও খেতে মনে হয় খুবই চমৎকার হবে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুস্বাদু একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ❤️❤️
আপনি অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ওয়াও দারুণ একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এটি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আমি অনেক বার বানিয়েছি।রেসিপি তৈরির প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
হা ঠিক বলছেন অনেক সুস্বাদু।
আম্মুর প্রিয় বরফি নিশ্চয়ই অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে তবে সত্যিই বরফি দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছিল আপুমণি খেতে পারলে খুব ভালো লাগতো আম্মুর জন্য অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও সালাম♥♥
বেশ হয়েছে আপু। আপনাকে ধন্যবাদ।
সবসময় বরফি শুধু বাজার থেকে কিনেই খেয়েছি । বানিয়ে খাওয়া হয়নি কখনো। যাক, এখন বানানোটা ও শিখে নিলাম । মায়ের কথা চিন্তা করে মিষ্টি বানিয়েছেন শুনে ভালো লাগলো। মিষ্টিটা এত ভালো হয়েছে যে আমার চোখে দেখতেই মিষ্টি লাগছে । আপনার জন্য শুভকামনা রইলো আপু এবং ধন্যবাদ এত মজার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ ।