🎞️হলিউড মুভি রিভিউ - টুয়েলভ ইয়ার্স আ স্লেইভ 🎞️(১০ ভাগ লাজুক খ্যাঁকের জন্য)
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল সদস্যদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটি হলিউড মুভি শেয়ার করব যা আমার ফেভারিট লিস্টে থাকা ছবিগুলোর মধ্যে অন্যতম।এই ছবিটি মূলত বর্ণ বৈষম্য নিয়ে তৈরি। সারাবিশ্ব যখন বর্ণ বৈষম্য চলছিল , সাদা চামড়ার লোকজন কৃষ্ণাঙ্গদের অবহেলা করত এবং নিকৃষ্ট প্রাণী বলে মনে করত। তারা একজন কৃষ্ণাঙ্গ মানুষকে সম্মান করার থেকে পোষ্য পশুকে সম্মান করা বেশি গ্রহণযোগ্য মনে করত। তারা কৃষ্ণাঙ্গদের সব সময় দাস হিসেবে বিবেচনা করত। দাস বাজার তাদের বিক্রি করতো এবং তাদের দিয়ে সব ধরনের নিকৃষ্ট কাজ গুলো করে নিত তারা। সেই রকম একটি মুভি আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এই মুভিটার নাম -
12 years A slave |
---|
মুভির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
হলিউড মুভি রিভিউ | টুয়েলভ ইয়ার্স আ স্লেইভ |
---|---|
পরিচালক | স্টিভ ম্যাকুইন |
মুভির ধরণ | সত্যি ঘটনা অবলম্বনে বায়োপিক |
মুক্তির তারিখ | ৩০ আগস্ট ২০১৩ |
দেশ | আমেরিকা,যুক্তরাজ্য ও কানাডা |
রান টাইম | ১৩৪ মিনিট |
ভাষা | ইংরেজি |
বাজেট | ২০ মিলিয়ন ডলার |
বক্স অফিস | ১৮৭ মিলিয়ন ডলার |
আইএমডিবি রেটিং | ৮.১/১০ |
মুভির সারসংক্ষেপ |
---|
কিছুক্ষণ পর বুঝতে পারে যে গতকাল রাতে যখন সে শুরা পান করছিল তার ভেতরে ওই দুইজন ব্যক্তি কিছু একটা মিশিয়ে তাকে অজ্ঞান করে। নর্থাপ যেখানে বন্ধ ছিল সেখানে আরো দুইজন ব্যক্তিকে তারা বন্দি করে রেখেছে। কিন্তু হঠাৎ সেখানে একজন ব্যক্তি চলে আসে, নর্থাপ তাদের বলে আমি কোনো গোলাম নই আমি একজন নিউইয়ার্কে স্বাধীন ব্যক্তি কিন্তু তারা তার কথা শুনে বলে তুমি জর্জিয়ার একজন শয়তান মানুষ। তোমাকে পালাবার সময় আমরা ধরে ফেলেছি আর তুমি এখন আমাদের গোলাম। তাকে বিনা কারণে প্রচন্ড আঘাত করে কিন্তু এর পিছনের কারণ কিছুই বুঝতে পারেনা নর্থাপ। অন্যদিকে নর্থাপের সাথে যে দুইজন ব্যক্তি ছিল তারও কৃষ্ণাঙ্গ সেখানে একটি পরিবার ছিল ।সেখানে মায়ের সাথে একজন মেয়ে ও ছেলে আছে । তাদের সবাইকে জাহাজে করে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয় রাতে।
রাতে যখন সবাই ঘুমাচ্ছে তখন এক শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি তার কেবিনে আসে আর ওই মহিলাকে ঘুম থেকে তোলে মহিলাটিকে তার অনিচ্ছা সত্বেও শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তির সাথে যেতে বাধ্য করে কিন্তু মহিলাটি নিরুপায় কারণ তার সাথে দুইটা বাচ্চা আছে আর এমন সময় ওই তিনজনের মধ্যে একজন জেগে যায় আর সে ওই ব্যক্তিটিকে আটকানোর চেষ্টা করলে তাকে চাকু মারে এবং মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। পরেরদিন তার লাশকে সমুদ্রে ফেলে দেয়। আমার এই সময়টা খুব খারাপ লেগেছে কারণ আমি খুব ভালোভাবে অনুধাবন করতে পারি দাসত্ব সেই সময় কত নিষ্ঠুর ছিল যেখানে একজন মানুষের জীবনের কোন দাম ছিল না। তাকে শুধু এক বাজারে কেনা পণ্যের মত ব্যবহার করা হতো। ওই জাহাজ থেকে নামার পর সবাইকে একই জায়গায় বসানো হয় এবং সবার নাম ডাকা হয় আর ডাকা হয় সে দাঁড়িয়ে পড়ে । কিন্তু এই নামে কেউ সাড়া দিচ্ছিল না। নাম ছিল প্লাট আর এই নামে ডাকে কেউ সাড়া দেয় না। যখন দেখল কেউ দাঁড়ায় না তখন যে নাম ডাকতেছিল ছিল সে তার কাছে আসে আর বলে আমি। তোমার নাম কি? তুমি দাঁড়াও নি কেন তখন বলে আমার নাম প্লাট না আর সে তার কথা শেষ করতে পারে না সাথে সাথে গাল গালে থাপ্পড় এসে পরে।
এরপরে আর সেখান থেকে সবাইকে একটি ঘরে নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে তাদের মতোই আরো অনেক আছে যাদের তারা বিক্রি করতে চান এই জায়গাটি একটি খোলা বাজারের মতো সেখানে অন্য কোন ব্যক্তি না বরং রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ আর নিলাম ডাকার সময় সবার জামাকাপড় খুলে দেওয়া হয় । নিলামে একজন প্লাটকে আর ওই মহিলাটিকে কিনতে আগ্রহী হয় ১০০০০ ডলারের বিনিময়ে । কিন্তু মহিলাটি তার করুণ সুরে বলে আমার সন্তানদের কেও কিনে নিন আমি সারাজীবন আপনার গোলামী করবো। ক্রেতা লোকটি তার ছোট মেয়েটি কিনতে চায় কিন্তু মালিক বলে আমি ওকে এখনই বিক্রি করতে পারবোনা ও তো অনেক ছোট ওর থেকে তো আমার অনেক অর্থোপার্জন করতে পারব আর তখন মায়ের থেকে তার সন্তানকে আলাদা করে দেওয়া হয়। অনেকদিন ধরে এই ভাবে চলতে থাকে আর মায়ের চোখের জলে পড়ে কিন্তু তার চোখের জলে কোন মূল্য দেওয়া হয় না অন্যদিকে নর্থাপ আর সেই মেয়েটিকে যে ১০ হাজার ডলারের কিনে নেয় সে প্রকৃত একজন ভালো ব্যক্তি।
সেখানে নর্থাপ ছাড়াও অনেকে আছে সবাই নর্থাপকে সাবধান করে তুমি যদি এখানে বেঁচে থাকতে চাও তুমি কাউকে বলো না তুমি গোলাম নও আর তুমি পড়াশুনা জানো। এখানে গাছ কেটে গ্রাম বানানো আর অন্য কিছু কাজকর্ম করাই তাদের কাজ। যেহেতু নর্থাপ একজন পড়াশোনা জানা লোক, স্বাধীনচেতা, সভ্য ব্যক্তি আর সে চায় না সে এরকম কাজ করুক।যেহেতু তার মালিক একজক ভালো মানুষ তাই সে মনে মনে ভাবে যেভাবেই হীক মালিককে খুশি করে তাকে এখান থেকে মুক্তি পেয়ে পরিবারের কাছে যেতে হবে। এখানে যতগুলো গোলাম ছিল তারা কাঠগুলোকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে যেত। পরিবহনে সাহায্য নিয়ে একদিন নর্থাপ বলে আমার জলের সাহায্যে কাঠ অনেক দূরে কম পরিশ্রমে নিয়ে যেতে পারি। কিন্তু মালিকের সুপারভাইজার বলে তুমি কি ইঞ্জিনিয়ার নাকি যে তোমার কথা শুনবো। নর্থাপ তার মালিককে বললে তিনি বলেন জলের গভীরতা বেশি না তাই সেখানে কাজ করা যাবে না কিন্তু ন নর্থাপ বলে জলের গভীরতা 10 থেকে 12 ফিট যদি আমরা সেখানে পরিকল্পনা মাফিক কাজ করতে পারি তাহলে সম্ভব। নর্থাপের কথামতো মালিক তাকে একটি টিম বানাতে বলে এবং সেকাজ পারবে কিনা সেটি দেখাতে বলে।
এদিকে নর্থাপ খুব সুন্দর ভাবে কাজটি সম্পন্ন করে ফলে মালিক তার ওপর খুব খুশি হয়ে যায়। মালিক খুব খুশি হয়ে নর্থাপকে একটি বেহালা উপহার দেয়। যেহেতু মালিক একজন পড়াশোনা জানা ভালো একজন মানুষ আর যে ভালো তার কাছে ভালো মানুষের কদর থাকে। এদিকে নর্থাপ মালিকের কাছে ঘেষছে সেখানকার সুপারভাইজার তত বেশি ক্ষেপে যাচ্ছে নর্থাপের উপর । সুপারভাইজার ভাবে সে একজন গোলাম হয়ে ঐরকম প্রশংসাযোগ্য কাজ করে দেখালো ।তাই এই সুপারভাইজার নর্থাপের থেকে এর বদলা নিতে চাই একদিন সে কাঠ দিয়ে একটি ঘর বানানো কাজ দেয় নর্থাপকে । নর্থাপ খুব সুন্দর ভাবে কাঠের তৈরি ঘর বানিয়ে ফেলে আর যখন সেই ঘরকে সুপারভাইজার পর্যবেক্ষণ করে তখন ইচ্ছা করে অনেক ভুল বের করে। কিন্তু নর্থাপ সুপারভাইজারকে বলে এ কাজে যদি কোন ভুল থাকে সেগুলো আপনার কারন আমি খুব মনোযোগ দিয়ে কাজটি সম্পন্ন করেছি। তার এই কথা শুনে সুপারভাইজার খুব রেগে যায় তার কোমরের বেল্ট খোলে আর নর্থাপকে জামাকাপড় খুলতে বলে কিন্তু নর্থাপ জামাকাপড় খুলতে রাজি হয়না কারন সে বলে আমি কোনো ভুল কাজ করেনি আর এরপর দু'জনের হাতাহাতি হতে থাকে তখন সেখানে একজন অন্য সুপারভাইজার আসে তিনি তাদের দুইজনের লড়াই থামায়।
পরবর্তীতে দেখা যায় কয়েকজন শ্বেতাঙ্গ মিলে নর্থাপকে শাস্তি দেওয়ার জন্য একজোট হয় । কৃষ্ণাঙ্গ নর্থাপক খুব অসহায় হয়ে পরে। কয়েকজন শ্বেতাঙ্গ মিলে নর্থাপের গলায় ফাঁসির দড়ি পড়িয়ে একটি গাছের ডালের সাথে ঝুলিয়ে দেয়। ঠিক ওই সময়ে ঐখান দিয়ে একটা লোক বন্দুক নিয়ে এসে বলে যদি তোমাদের জীবন প্রিয় হয় তাহলে ওকে ছেড়ে দাও কারণ ও এখনও আমাদের গোলাম। আসলে ব্যাপারটা হল নর্থাপের জীবনের জন্য তারা তাকে বাঁচায় নি । গোলামকে অনেক দামে কিনতে হয় তাই কেউ চায় না গোলাম মারা যাক বা চলে যাক । ওই তিনজন ব্যক্তির সেখান থেকে চলে যাওয়ার সময় সুপারভাইজার ঐ লোক কে হুমকি দিয়ে যায় বলে আমি তোমাকে ছাড়বো না। অন্যদিকে নর্থাপ এখন ওই একই ভাবে গাছের ডালের সাথে ঝুলিয়ে আছে আর তার পা দড়ি দিয়ে বাঁধা ।নর্থাপ ঝুলে থেকে তার পায়ের অগ্রভাগের আংগুল দিয়ে সে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে কারণ সে যদি সেটা না করতে পারে তাহলে সাথে সাথেই ফাঁসির দড়িতে ঝুলে পড়বে। সেখান থেকে বাঁচার পর নর্থাপ নিজের মত করে তার অতীতের ও পরিবারের কথা ভেবে দিন পর করছে ।
এরপর নর্থাপ কি মুক্তি পায় সেখান থেকে? তার জীবনে কি ঘটে শেষ পর্যন্ত তা জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে মুভিটি দেখতে 12 years a slave হবে।
ব্যাক্তিগত মতামত
আমার কাছে এই মুভিটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক নিষ্ঠুর বলে মনে হয়েছে। পরিচালক এই মুভির মাধ্যমে একটি মেসেজ দেওয়া চেষ্টা করেছেন যে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরামানুষ । এখানে একজন ব্যক্তির গায়ের রং দেখে কখনো তাকে অবহেলা করা যাবে না কিন্তু ওই সময়টাতে কৃষ্ণাঙ্গদের সাথে এত নিষ্ঠুর পশুর মত আচরণ করা হতো যা কল্পনা করা যেত না। সাধারণত জানি বাজারে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করা হত কিন্তু ওই সময় বাজারে সবথেকে আকর্ষনীয় বিষয় গুলো ছিল দাস কেনাবেচা করা যেখানে একজন কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের জীবনের কোন মূল্য ছিল না তাকে পশুর থেকেও নিকৃষ্ট ভাবা হতো। এবং সেই সময় এইটাও ভাবা হতো যে একজন দাস আমার কথামতো সব করবে এবং তাকে দিয়ে যা করতে চাইবো সে তাই করতে বাধ্য। সবথেকে কষ্টকর ছিল মহিলাদের ক্ষেত্রে তাদের সাথে এমনভাবে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হতো যা আপনাকে ঐ সময়কার নিষ্ঠুরতা সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করবে। একজন শিক্ষিত, সংস্কৃতিবান মানুষ শুধুমাত্র গায়ের রং কালো হওয়ার কারণে 12 বছর বন্দী জীবন পার করে এক ক্রীতদাস হয়ে। লেখক সেই ক্রীতদাস হওয়া এবং তার থেকে মুক্তি পাওয়ার গল্পটি খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। বর্তমানে অনেক দেশেই বর্ণবৈষম্যের শিকার হচ্ছে অনেকেই। এই যে বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আমরা দেখছি অনেক বর্ণবাদের নিউজ।যাইহোক আপনারা যারা বর্ণবাদ সম্পর্কে শ্বেতাঙ্গ কৃষ্ণাঙ্গদের সাথে কেমন ব্যবহার করতো এসব বিষয়ে যদি জানতে চান তাহলে আমি বলব এই মুভিটি আপনাদের জন্য সেরা হতে পারে।
ইউটিউব
ধন্যবাদ
মুভিটি প্রথমবার যখন আমি দেখেছিলাম সত্যিই অনেক বিরক্তিকর লাগছিল আসলে তখন মুভি বলতে বুঝতাম একশন আর মারামারি আর সুপারহিরো। কিন্তু পরবর্তীতে এক বড় ভাইয়ের সাজেস্ট এ যখন মুভিটি আবার দেখি তখন বুঝতে পারলাম আসলে বাস্তবতা টাকে তুলে ধরেছে মুভির মাধ্যমে। খুবই সুন্দর ছিল মুভিটি আর আপনার রিভিউ অসম্ভব ভালো লেগেছে যখন পড়েছিলাম মনে হয় আবার দেখছি মুভিটিকে।
আমার মনে হয় প্রতিটি মুভি পাগল মানুষকে এই মুভিটি দেখা উচিত। অসাধারণ একটি কাহিনী নিয়ে তৈরি করা হয়েছে মুভিটি। আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
" টুয়েলভ ইয়ার্স আ স্লেইভ "মুভি রিভিউ টি অনেক সুন্দর হয়েছে। এই মুভিটি আমার কখনো দেখা হয়ে ওঠেনি। আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম মুভিটি সম্পর্কে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে সুন্দর একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য।শুভকামনা রইল আপনার জন্য
এই মুভিটি দেখবেন আপনার অনেক ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
কালো আর সাদা বাইরে মাএ ভেতরে সবার সমান রাঙা।
মুভিটার কাহিনি বেশ কষ্টের হলেও অনেক শিক্ষনীয়। এখন দেখা যায় তথাকথিত উন্নত এবং শিক্ষিত রাষ্ট্র গুলোই কৃষ্ণাঙ্গ শেতাঙ্গ এর বিভেদ সৃষ্টি করে। এবং দাস প্রথা ছিল সমাজের আন্ধকারাছন্ন একটি দিক। অসাধারণ কাহিনীর একটি মুভি। যদিও মুভিটা আমি দেখিনি। তবে আপনার রিভিউ টা অনেক ভালো লাগল।।
আপনি অনেক গঠনমূলক মন্তব্য করেছেন। এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মুভিটি সত্যিই বেদনা দায়ক এবং শিক্ষণীয়। আপনি খুবই সুন্দর এবং গোছালোভাবে পুরো মুভিটির রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন। আপনার রিভিউটি পড়ে মুভিটি দেখার আকাঙ্ক্ষা জাগলো। মুভিটি আমি অবশ্যই দেখবো। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মুভির রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার।
মুভিটি দেখিয়েন অনেক ভালোলাগলো লাগবে আপনার। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
মুভিটি দেখা হয় নি তবে আপনার মুভি রিভিউ পড়ে খুবি ইচ্ছা জাগলো মুভিটি দেখার। মূলত কৃষ্ণাঙ্গ এবং শেতাঙ্গ , ক্রীতদাস ইত্যাদির উপরে নির্মিত হয়েছে মুভিটি । মানুষ কেনা বেচার বেড়াজালে আমাদের দেশও জড়িয়ে আছে বহু আগে থেকে। আসলে অর্থের লোভে মানুষ মানুষ কে কতই না অত্যাচার করে । যাই হোক পুরো মুভিটি না দেখলে মূল কাহিনী বুঝতে পারবো না। ধন্যবাদ।
আপনি যদি মুভি দেখা পছন্দ করেন তাহলে এই মুভিটি দেখবেন আপনার ভালো লাগবে। আপনি নিরাশ হবেন না এই গ্যারান্টি দিতে পারি। আপনার মনে হবে না যে 2 ঘন্টা সময় নষ্ট হল। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
হলিউডের মুভি গুলো দেখতে ভালই লাগে আমি সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে কারণ বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এই মুভিটি। ক্রীতদাস প্রথা বর্ণবাদ নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোতে ঝামেলা সবসময় লেগেই থাকে যা এখনও বিদ্যমান। ধন্যবাদ খুব ভালো একটি মুভি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল
আপনি অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বেশ দারুন একটা মুভি রিভিউ দিয়েছেন আপু আপনার মুভি রিভিউ টি আমার কাছে যথেষ্ট ভালো লেগেছে খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু
আপনার আরো দারুন লাগবে যদি মুভি দেখে থাকেন। এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।