রবিউল আউয়াল মাস// বাংলাদেশ
মুসলিম সমাজে ১২ রবিউল আউয়াল দিনটিকে নবীজির (সা) জন্মদিন হিসেবে অনেকে পালন করে থাকেন। বিভ্রান্ত কিছু মানুষ এই দিনটিকে সকল ঈদের শ্রেষ্ঠ ঈদ বলে প্রচার করে থাকেন। যদিও কুরআন-হাদীসের কোথাও থেকে তারা কোনো প্রামাণ্য দলিল উপস্থাপন করতে পারেনি। আরো বেশি বিভ্রান্ত একটি গোষ্ঠী নব আবিষ্কৃত এই তথাকথিত ঈদের দিনকে পালন করা ফরয মনে করে। নাউযুবিল্লাহ !!
আল্লাহ আমাদের এসকল বিভ্রান্ত ও বিচ্যুতির স্বীকার হওয়া নামধারী আলেম ও গোষ্ঠী থেকে হেফাজত করুন।
ইসলামে কারো জন্মদিন কিংবা মৃত্যুদিন পালন করার রেওয়াজ কোনো কালেই ছিল না। কালের বিবর্তনে ইসলামের মাঝে যেভাবে অন্যান্য বিদআতের আবির্ভাব ঘটেছে, এটির ক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে।জন্মদিন পালন ও এই দিনে আনন্দ উৎসব, জশনে-জুলুশ ইত্যাদি পালন করা যদি কোনো মুমিনের জন্য যদি সওয়াবের কাজ হত তাহলে নবীজি (সা) স্পষ্টভাবে এইদিন উদযাপনের নির্দেশ দিতেন। ১২ রবিউল আউয়াল বা এরকম দিবস নবীজি (সা) ও সাহাবিগণ কখনোই পালন করেন নি।মিলাদুন্নবি উদযাপন ও সমাজে মিলাদ মাহফিলের প্রচলন কিভাবে হল সে ব্যাপারে জানার জন্য বিভিন্ন মত ও মাযহাবের আলেমদের বক্তব্য রয়েছে ।
রবিউল আউয়াল মাস, এই মাসে পৃথিবীর মহান শ্রেষ্ঠ মানুষ এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হলেন সমগ্র পৃথিবীর মানুষের মুক্তির দূত হিসেবে এসেছিলাম। বর্তমানে এই দিনটাকে বেশ জাকজমকপূর্ণ ভাবে অনেকেই পালন করে থাকেন। তবে এসব করাটা নিয়ে যথেষ্ট আলেমদের মধ্যে বিতর্ক রয়েছে। জন্মদিন মৃত্যু দিবস পালনের বিষয়টা আমার মনে হয় এগুলো কোন সময় ছিল না।
জ্বি ভাই,
ছবিটি আপনি কোথা থেকে নিয়েছেন , সেটা উল্লেখ করুন।
ছবিটি আমি নিজে বানিয়েছি।