লেভেল ০১ ক্লাস লেকচার শিট [# Level 01 Lecture Sheet]

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

Asst. Prof: @engrsayful

ভূমিকাঃ

শিয়াল পন্ডিতের পাঠশালায় লেভেল ওয়ানের শিক্ষার্থীদেরকে স্বাগত জানাচ্ছি। এই অংশে আমরা স্টিমিট জার্নির একেবারে প্রথম দিকের কিছু বিষয় জানার চেষ্টা করব। প্রথমেই জেনে নেয়া যাক কি কি বিষয় আমরা এই অধ্যায়ে অধ্যায়ন করতে যাচ্ছি।

  • অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া হতে স্টিমিটের পার্থক্য
  • ব্লকচেইন এর কিছু প্রাথমিক ধারণা
  • পোস্ট করার নিয়ম
  • ট্যাগ (Tag)
  • ফলো, আনফলো ও কমেন্ট (Follow, Unfollow & Comment)
  • আপভোট, ডাউনভোট ও রিস্টিম (Upvote, Downvote & Resteem)
  • রিওয়ার্ড পুল ও পে-আউট (Reward Pool & Post Payout)
  • স্প্যামিং (Spamming)
  • কপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন্ট (Copyright Infringement)
  • প্লাগিয়ারিজম (Plagiarism)
  • এবিউজ (Abuse)
  • রি-রাইট (Rewrite) ও আমার বাংলা ব্লগে পোস্ট লেখার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলী

Thumbnails.jpg

অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া হতে স্টিমিটের পার্থক্যঃ

স্টিমিট হচ্ছে একটি রিওয়ার্ড ভিত্তিক ব্লগিং প্লাটফর্ম যা আপনার সময় এবং ক্রিয়েটিভিটি কে মূল্যায়ন করে থাকে। অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে যেমন ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি-তে আমরা যে সময় ব্যয় করি তা থেকে ওই মিডিয়াগুলো জনপ্রিয় হয় এবং তাদের ভ্যালু বৃদ্ধি পেতে থাকে আর তার পুরোটাই পেয়ে থাকে হচ্ছে মালিকপক্ষ। আর এখানে যারা স্টিমিট ব্যবহারকারী রয়েছেন তারা তাদের মূল্যবান সময় এবং ক্রিয়েটিভিটির মাধ্যমে এই প্লাটফর্মে অনেক ভাল ভাল কনটেন্ট দিয়ে এই প্ল্যাটফর্মকে সমৃদ্ধ করে যাচ্ছেন আর এই ভ্যালু থেকে রিওয়ার্ড আসে তা সিস্টেমে রাখা হয়েছে যা সব ক্রিয়েটিভ ব্যবহারকারীদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়। অর্থাৎ গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়া এবং ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এর সাথে এখানে পার্থক্য হচ্ছে এখানে আপনি সময় দিয়ে যে প্রত্যেকটা লেখা লিখছেন এবং অন্যের পোস্টে লাইক দিচ্ছেন এই সবগুলো কাজের জন্য আপনাকে পেমেন্ট করা হচ্ছে। আপনার প্রত্যেক লাইক কিছু-না-কিছু টোকেন হিসেবে ডিস্ট্রিবিউট করা হচ্ছে। আর এই পেমেন্ট এর পদ্ধতি হচ্ছে ব্লকচেইন এর ক্রিপ্টোকারেন্সি এর মাধ্যমে যার নাম স্টিম(steem) এবং এসবিডি (SBD)।

ব্লকচেইন এর কিছু প্রাথমিক ধারণাঃ

আমরা স্টিমিট এ যে সকল কাজ করে থাকি অর্থাৎ লাইক কমেন্ট, পোস্ট, শেয়ার এবং ট্রানস্ফার এই কাজগুলো কোন কেন্দ্রীয় অংশ থেকে নিয়ন্ত্রণ হয় না বরং এটা ডিসেন্ত্রালাইজড করা আছে। অর্থাৎ একটা বিকেন্দ্রীকরণ করা আছে যেখানে এসকল ট্রান্সলেশন গুলো রেকর্ড হয়। এগুলো যে লেজারে রেকর্ড হয় সেটাই হচ্ছে ব্লকচেইন। steem blockchain ছাড়াও পৃথিবীতে আরো অনেক ধরনের ব্লকচেইন রয়েছে। মূলত যে কোন ক্রিপ্টোকারেন্সিকে মানুষের কাছে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য ব্লকচেইন প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা হয় অন্যথায় নতুন একটা ডিজিটাল কারেন্সি বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কেউ গ্রহণ করবেনা যদি এর পিছনে নিরাপত্তার জন্য একটি ব্লকচেইন না থাকে।

এক্ষেত্রে সকল ধরনের তথ্য বা ডাটা সংরক্ষণ করা হয় একটা বিন্যস্ত ডাটাবেজে। কোন কেন্দ্রীয় অংশে বা কারো হাতে না। প্রত্যেক লেনদেনের তথ্যগুলো বিন্যস্ত করে সংরক্ষণ করা হয়। আর যখনই এই লেজারে নতুন কোন তথ্য আসে তখন এই তথ্যগুলো একেকটা গুচ্ছ আকারে জমা হয়। কিছু ডাটা নিয়ে একটা নির্দিষ্ট সময়ে (এক এক ব্লকচেইনের ক্ষেত্রে একেক রকম যেমন স্টিমে ৩ সেকেন্ড আর বিটকয়েনে ১০ মিনিট ইত্যাদি) পর পর ডাটার গুচ্ছ হয় আর তা গুচ্ছ আকারে এর ব্যবহারকারী/মাইনারদের মাঝে ভাগ হয়ে জমা হয়। এই গুচ্ছকেই বলা হচ্ছে একেকটি ব্লক। নতুন কোন ট্রানজেকশন থেকে যে ব্লক (ডাটা গুচ্ছ) তৈরী হলো সেই ব্লকটি আগের ব্লগের সাথে যুক্ত হয়ে আস্তে আস্তে বড় হয়ে চেইনের মত করে বাড়তে থাকে আর এজন্য একে বলা হয়ে থাকে ব্লকচেইন। এখন স্টিমের ৩ সেকেন্ডের একেকটি ব্লকে প্রায় ৪০ টির মত ট্রানজেকশন বা পোস্ট কমেন্ট লাইক থাকে।

স্টিমিটে পোস্ট করার নিয়মঃ

যেহেতু আপনারা একেবারে প্রথম দিককার ব্যবহারকারী তাই আপনাদেরকে পোস্ট করার সঠিক নিয়ম টি এখানে- শিখে নেওয়া অনেক জরুরী। steemit.com ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে আপনারা এডিট বা কলম এর মত যে আইকনটি দেখতে পান সেটিতে ক্লিক করার মানে হচ্ছে নতুন পোস্ট ক্রিয়েট করা।

post icon.png

আপনি মোবাইলে হোক কিংবা কম্পিউটারে পোস্ট করার সময় নিচের মত তিনটি অংশ দেখতে পারবেন। প্রথম অংশটিতে আপনি টাইটেল লিখবেন। মাঝখানের বডি অংশটিতে আপনি আপনার ছবি এবং পুরো লেখাটিকে লিখে সম্পন্ন করবেন। শেষের অংশটি হচ্ছে ট্যাগ এর জন্য।

posting.png

টাইটেল অংশে আপনি আপনার লেখার একটি টাইটেল দিবেন যেটি হবে ২৫৫ ক্যারেক্টার এর মধ্যে। ক্যারেক্টার মানে হচ্ছে অক্ষর তবে আমরা এখানে যে স্পেস দিয়ে থাকি সেটি একটি ক্যারেক্টার সুতরাং আপনার পোস্টের টাইটেল অবশ্যই ২৫৫ ক্যারেক্টার এর মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন। অন্যথায় আপনি পোস্ট করতে পারবেন না।

বডিতে ৬৫৫৩৬ ক্যারেক্টার লেখা যাবে। আনুমানিক ৬৫ কিলোবাইট সাইজের টেক্সট আপনি বডিতে নির্ধিদায় লিখতে পারবেন এবং এই ট্যাক্স এর মধ্যে আপনার সব ধরনের ফরমেটিং সহ মোট টেক্সট বোঝানো হচ্ছে।

আপনার পোস্টকে আকর্ষণীয় করার জন্য আপনি আপলোড ইমেজ বাটনে ক্লিক করে আপনার পোষ্টের মাঝখানে বিভিন্ন অংশের ছবি আপলোড করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন আপনার কোন ছবি যেন 10 মেগাবাইট সাইজের উপরে না হয়। 10 মেগাবাইট উপরের সাইজের ছবি অনেক সময় আপলোড হতে চায় না। তাই আপনার কোন ছবি যদি খুব হাই রেজুলেশনের হয় সেটিকে আপনি কোন সফটওয়্যার মাধ্যমে এডিট করে সাইজটা একটু কমিয়ে নিন তাহলে নির্দ্বিধায় আপলোড করতে পারবেন।

পোস্ট লেখার সময় পোস্ট এর নিচের দিকের অংশে আপনি আপনার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এবং কিছু ফুটনোট ইউজ করতে পারেন যেগুলো আপনার পোস্টকে অনেক আকর্ষণীয় করে তুলবে এবং আপনার লেখার মধ্যে অনেকে একটা সৌন্দর্য খুঁজে পাবে। আর এজন্য আপনি অন্যদের পোস্ট দেখতে পারেন এবং কিভাবে এই কাজগুলো করতে হয় সেটা আপনি ডিসকর্ডে আলাপ করেও শিখে নিতে পারবেন।

ট্যাগ (Tag)

পোস্ট করার সময় একেবারে শেষ দিকে যে ঘরটা দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে ট্যাগ অংশ যেখানে আপনাকে কিছু ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে। আমরা যেমন ফেইসবুক ইউটিউব অন্যান্য জায়গায়ও ট্যাগ ব্যবহার করি এটি অনেকটা এরকমই। ট্যাগ হচ্ছে আপনি যে বিষয়ের উপর লেখা লিখছেন সেই বিষয়ের কিছু কীওয়ার্ডস। যেমন আপনি রেসিপি নিয়ে কোন একটা পোস্ট করলেন তাহলে রেসিপি সংক্রান্ত কিছু শব্দ যে শব্দগুলো দিয়ে অনেকে এরকম পোস্ট করতে পারে যেমন recipe curry fish Bangladesh ইত্যাদি ট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। আবার ধরুন আপনি কোন ভ্রমণের পোস্ট করলেন তাহলে সেই ভ্রমণ সংক্রান্ত কিছু শব্দ যেমন travel travelling tour visit bangladesh nature sea hill ইত্যাদি শব্দ ট্যাগ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। যখন আপনি ট্রাভেল শব্দটি ব্যবহার করেছেন সেই শব্দটি একটা ট্রেন্ডিং হিসেবে থাকবে এবং এইটাতে ক্লিক করলে যারাই ট্রাভেল সংক্রান্ত পোস্ট করেছে তাদের সবার পোস্টগুলো আপনি এক জায়গায় পেয়ে যাবেন আর এই কারনেই ট্যাগিং করা হয়ে থাকে।

অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের মতো এখানে ট্যাগ ব্যবহারের জন্য আপনাকে হ্যাশ (#) চিহ্ন দিতে হবে না। আপনি একটি ট্যাগের পর স্পেস দিয়ে আরেকটি শব্দ লিখলেই হবে। প্রত্যেকটি শব্দ স্পেস দিয়ে দিয়ে লিখে দিলেই একেকটি ট্যাগ হয়ে যাবে। পোস্টের ভিতরে যদি আপনি ট্যাগ ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনি (#) চিহ্ন দিতে পারেন। আর নিচে ট্যাগের অংশে যখন আপনি ট্যাগ ব্যবহার করবেন তখন আপনি শুধু শব্দগুলো লিখে স্পেস দিয়ে দিলেই হবে।

এখানে কোন বড় হাতের অক্ষর লিখতে পারবেন না আবার নিউমেরিক্যাল সংখ্যা ১, ২, ৩ ইত্যাদি লিখতে পারবেন না। আপনি সর্বোচ্চ আটটি ট্যাগ ব্যবহার করতে পারবেন যদি আপনার ব্লগে লিখে থাকেন। আর যদি কোন কমিউনিটিতে গিয়ে পোস্ট করে থাকেন তাহলে প্রথমটাই অটোমেটিক ঐ কমিউনিটির ট্যাগ আর সে কারণে আপনি সর্বোচ্চ সাতটি ট্যাগ ব্যবহার করতে পারবেন। আমার বাংলা ব্লগে পোষ্ট বাংলাতে লিখতে হয় কিন্তু যেহেতু স্টিমিট প্লাটফর্মে লেখা হয় তাই এখানে ট্যাগ অবশ্যই আপনাকে ইংরেজিতে লিখতে হবে।

nsfw ট্যাগ অবশ্যাই ব্যবহার করতে হবে যদি সেক্সুয়াল কন্টেন্ট, নগ্ন ছবি, কোণ প্রানী হত্যা, কোন দুর্ঘটনার মুমুর্ষু অবস্থা ইত্যাদি দেখান এছাড়া শুকর ও গরুর মাংসের রেসিপিতেও আপনাকে এই ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে। এর মানে not safe for work । steemexclusive ট্যাগ আপনি তখনি আপনার পোস্টে ব্যবহার করবেন যখন এটি কেবল ও কেবলমাত্র আপনি স্টিমিটে শেয়ার করেছেন অন্য কোথাও শেয়ার করেননি।

ফলো, আনফলো ও কমেন্ট (Follow, Unfollow & Comment)ফেসবুক বা অন্য কোনো ব্লগিং ও সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এ কাজ করার সময় আপনি অনেকের সাথে বন্ধুত্ব করেন বা ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান ঠিক তেমনি এখানে আপনি অন্যদেরকে ফলো করতে পারবেন। ফ্রেন্ডকে যেভাবে আনফ্রেন্ড করা যায় ঠিক তেমনি আপনি আনফলো করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে যে কোন ব্যক্তির প্রোফাইলে চলে যেতে হবে এবং সেখানে গেলে আপনি ফলো নামে অপশন খুজে পাবেন। যদি দেখেন আনফলো লেখা আছে তাহলে বুঝে যাবেন যে আগে থেকে ফলো করা আছে। আপনি বেশি সংখ্যক মানুষকে যখন ফলো করবেন তারাও আপনাকে ফলো করবে। আপনি যাদেরকে ফলো করবেন তাদের পোস্ট আপনি আপনার ওয়ালে প্রথমেই দেখতে পাবেন। ঠিক তেমনি আপনাকে যারা ফলো করবে তারাও আপনার পোস্ট সহজেই প্রথমে তাদের ওয়ালে দেখতে পাবে। তাই ফলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই এভাবে আপনি আপনার ফ্রেন্ডলিস্ট কে এখানে বাড়িয়ে নিতে পারেন। যেটাকে আমরা ফলোয়ার বলছি।

অন্যের পোস্ট ভালোভাবে পড়ে কমেন্ট করুন তাহলে অন্যের সাথে আপনার হূদ্যতা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি পরিচিত হতে পারবেন। তবে সবসময় খেয়াল রাখবেন আপনার কমেন্ট যেন কমিউনিটির যেসব নিয়মকানুন রয়েছে সেগুলো ভঙ্গ না করে এবং আপনি অন্যের জন্য কষ্টদায়ক বা কারো মান-সম্মানে আঘাত আসে এরকম কোন কমেন্ট করা থেকে যাতে বিরত থাকেন। পোস্ট পড়ে পোস্ট এর সাথে সংশ্লিষ্ট এবং প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করুন তাহলেই আপনি অন্যদের সাথে আপনার এঙ্গেজমেন্ট অনেক বেশী বাড়াতে পারবেন।

আপভোট, ডাউনভোট ও রিস্টিম (Upvote, Downvote & Resteem)

আপনার যদি কোন পোস্ট ভালো লাগে তাহলে সেই পোস্টে আপনি যেমন ফেসবুকে লাইক দিয়ে থাকেন তেমনি এখানে আপভোট দিবেন। আর যদি ভালো না লাগে তাহলে আপনি ডাউনভোট দিবেন যেমনটি ডিজলাইক বলে থাকি আমরা। তবে আপাতত আপনার কোন পোস্টে ডাউনভোট দেয়ার দরকার নেই। পরে আস্তে আস্তে আপনি ডাউনভোট এর ব্যাপারটি বুঝে যাবেন। আর আপনার কাছে কোন পোস্ট অনেক বেশি ভাল লাগলে যেমন আপনি ওই পোস্টকে আপনার ফেসবুক ওয়ালে যেভাবে শেয়ার করে থাকেন ঠিক সেভাবে এখানে রিস্টিম করতে পারেন যা আপনার ওয়ালে শেয়ার আকারে দেখাবে। এবং আপনার যারা ফলোয়ার আছে তারা এগুলো দেখতে পারবে। আপভোট দিলে আপনার এসপি বা পাওয়ার এর উপর ভিত্তি করে আপনি কিছু কেউরেশন রিওয়ার্ড পাবেন যে বিষয়টি সম্বন্ধে আপনি পরবর্তী ক্লাশগুলোতে আরো বিস্তারিত ধারনা পাবেন তাই প্রথমদিকে যেহেতু আপনাদের পাওয়ার কম তাই আপনারা খুব বেশি ফলো, আনফলো, কমেন্ট এবং আপভোট এর দরকার নেই কারণ এতে আপনার রিসোর্স ক্রেডিট কমে যাবে ফলে আপনি পোস্ট করতে পারবেন না। আর এই বিষয়টিতে আপনাকে পরবর্তী লেভেলে খুব বিস্তারিতভাবে ধারণা দেয়া হবে।

রিওয়ার্ড পুল ও পে-আউট (Reward Pool & Post Payout)

যখন আপনি কোন একটা পোস্ট করেন কিংবা কমেন্ট করেন সেটিতে যে লাইক পড়ে সেটার রিওয়ার্ড আপনি সাথে সাথে পাবেন না। যতটুকু লাইক পড়ে ততটুকু রিওয়ার্ড পুলে জমা থাকে। যতক্ষণ না পর্যন্ত এটা আপনার ওয়ালেট এ আসছে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি এটার মালিক নন কারণ এর মধ্যে যদি কেউ ডাউনভোট দেয় কিংবা কোনো কারণে স্টিমের দাম কমে যায় বা রিওয়ার্ড পুলে অনেক রিওয়ার্ড জমা হয় তাহলে কিন্তু এই পরিমাণটি অনেক বাড়তে বা কমে যেতে পারে। কোন একটা পোষ্ট এবং কমেন্ট করার ঠিক ৭ দিন পর সেটি পেআউট হয়। আর পেআউট হয়ে গেলে সেটি সাতদিন পরে আপনার ওয়ালেট এ জমা হয়ে যাবে আর পে আউট হওয়ার আগ পর্যন্ত সেটি আপনার নয় এবং তার রিওয়ার্ড পুলে ভার্চুয়ালি আপনার নামে বুক হয়ে জমা থাকবে।

স্প্যামিং (Spamming)

স্প্যাম বলতে অপ্রাসঙ্গিক ও অবাঞ্চিত বিষয়কে বোঝায় যা বারবার করা হয়ে থাকে। এই কাজ করা হল স্প্যামিং। যেমন কেউ আপনার থেকে কোন বার্তা আপ্নি না চাওয়ার পরও বারবার পাঠিয়ে যাচ্ছে যা এক ধরনের স্প্যামিং। নিচে কিছু উদাহরন সহ ব্যাপারটি বুঝা যাক।

প্রথমতঃ স্পামিং হতে পারে আপনি একই কোন ঘটনাকে বারবার বিভিন্ন ভাবে বর্ণনা করার চেষ্টা করলেন। যেমন আপনি কোন একটা ভ্রমণে গেলেন কিংবা বাজারে শপিং করতে গেলেন সেখানকার ছবিগুলোকে বারবার বিভিন্ন সময়ে ঘুরিয়ে পেচিয়ে পোস্ট করতে থাকলেন। অথবা কোন বিষয়বস্তুর উপর বারবার কথা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে লেখার চেষ্টা করলেন।

দ্বিতীয়তঃ আপনি আপনার পোস্টে বিরক্তিকরভাবে কোন নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তিকে বারবার মেনশন দিয়ে গেলেন। এটি হচ্ছে স্প্যামিংয়ের সবচেয়ে খারাপ দিক কারণ অপ্রয়োজনে মেনশন দেওয়া হচ্ছে অযাচিত বিরক্তিকর কাজ যেটা স্প্যামিং এর সংজ্ঞার সাথে মিলে যায়।

তৃতীয়তঃ আপনি কমেন্ট এর মাধ্যমে স্প্যামিং করতে পারেন। এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নীচের পোস্ট এর লিঙ্কটি পড়ে দেখতে পারেন। https://steemit.com/hive-129948/@engrsayful/or-or-comment-spamming-or-or-10-beneficiary-shy-fox

চতুর্থতঃ ট্যাগ ব্যবহার করলে সেটা অবশ্যই আপনার পোষ্টের সাথে প্রাসঙ্গিক হতে হবে। যদি আপনি অপ্রাসঙ্গিক ট্যাগ বার বার ব্যবহার করে থাকেন করেন তাহলে সেটাও এক ধরনের ট্যাগ স্প্যামিং।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এবং স্টিমিটে স্প্যামিং পুরুপুরি নিষিদ্ধ কাজ।

কঁপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন্ট (Copyright Infringement)

কপিরাইট মানে হচ্ছে ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রক্ষা করার জন্য কপি বা নকল করার ক্ষেত্রে একটি রাইট বা আইন। সারা বিশ্বে যত মানুষ বিভিন্ন কিছু আবিষ্কার করে থাকেন অথবা লেখালেখি করে থাকেন অথবা তার মেধা দিয়ে কোনো কিছু তৈরি করে থাকেন সেই বিষয়টি দিয়ে যাতে অন্যরা ব্যবসা করতে না পারে সেজন্য এই কপিরাইট আইন সারা বিশ্বের অনেক দেশেই প্রযোজ্য। বিশ্বের গুটিকয়েক দেশ এই কপিরাইট আইনের আওতামুক্ত এ ছাড়া বাকি সব দেশই কপিরাইট আইনের মধ্যে আছে। স্টিমিট যেহেতু একটি আমেরিকাভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম তাই এখানে কপিরাইট অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আমেরিকাতে কপিরাইট আইন নিয়ে খুব বেশি করাকরি রয়েছে।

কঁপিরাইট ইনফ্রিংয়েমেন্ট এর আওতায় আপনি অন্য কোন কারো কপিরাইট করা কোনো লেখা বা আর্ট আপনার নিজের কোন কাজে তাকে মেনশন করে ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু যদি সেটা কোন আর্থিক বেনিফিটের জন্য হয়ে থাকে তাহলে সেটা আপনি করতে পারবেন না। স্টিমিটে যেহেতু আপনি অর্থ আয় করছেন অথবা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন তাই আপনি এখানে কারো কপিরাইটেড যেকোনো ধরনের কনটেন্ট একেবারেই ব্যবহার করতে পারবেন না। আর যদি এটা কখনো করে থাকেন তাহলে আপনাকে কমিউনিটি থেকে মিউট করা হবে এবং একাধিকবার এই চেষ্টা করলে আপনাকে ব্যান করা হবে। তাই সব সময় কপিরাইট করা কোন জায়গা থেকে কোন কিছু নিবেন না যেমন আমরা গুগলে সার্চ করে যখন কোনো ছবি নেই এই ছবিগুলোর প্রায় ৯৯% ছবি হচ্ছে কপিরাইট করা কোন সাইটের। সুতরাং আপনি এই সব সাইট থেকে ছবি নিয়ে আপনার পোস্টে ব্যবহার করে আয় করতে পারবেন না।

কপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন্ট এর ইনফ্রিঞ্জমেন্ট মানে হচ্ছে লংঘন করা অর্থাৎ কপিরাইট এর নিয়মকানুন আপ্নি লংঘন করে নিজের কাজে অন্য কারো ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি ব্যবহার করলেন। এক্ষেত্রে যদি কঁপিরাইট ইনফ্রিংয়েমেন্ট হয়ে থাকে তাহলে আপনি কেবল মাত্র ওই মালিকানাধীন ব্যক্তির কাছ থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন এবং তাকে মেনশন দিয়ে দিতে হবে সোর্স হিসেবে। অন্যদিকে যদি কপিরাইট আইন দ্বারা এটা পোটেক্টেড থাকে তাহলে আপনি কোনোভাবেই আপনার কোন কন্টেন্টে সেটা আর্থিক লাভবান এর হোক অথবা লাভবান ছাড়া হোক, কোথাও আপনি ব্যবহার করতে পারবেন না।

সুতরাং আমি মনে করি কপিরাইটের এই ব্যাপারটাতে আপনাদের সবার খুব বেশি মনোযোগী হওয়া অনেক বেশি জরুরী। আপনারা নিজেদের স্বকীয়তা বজায় রেখে নিজেদের ছবি ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন আপনাদের পোস্টে। এক্ষেত্রে কপিরাইটের কোন বিধি লঙ্ঘিত হবে না।

আমাদের পোস্ট সুন্দর করার জন্য অনেক সময় আমাদের পোস্টের সাথে সংশ্লিষ্ট কিছু ছবি আমাদের দরকার হয়। কিন্তু আমাদের কাছে সব সময় সেই সংশ্লিষ্ট ছবি থাকে না। তাই পোস্ট সুন্দর করার জন্য আপনি কপিরাইট ফ্রি যেসব ওয়েবসাইট রয়েছে সেখান থেকে ছবি ডাউনলোড করে আপনার পোস্টে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে ঐ সকল সাইটে যেই ছবিটা আপনি ডাউনলোড করেছেন সেটির ক্ষেত্রে কপিরাইটের নিয়মটি কি আছে তা অবশ্যই দেখে নেবেন কারণ কিছু ছবিতে বলা থাকে সোর্স উল্লেখ করতে হবে আবার কিছু ছবিতে কপিরাইট এরকম থাকে যে, কোন সোর্স উল্লেখ না করে আপনি কমার্শিয়াল কাজে বা ফিনান্সিয়াল বেনিফিট নেওয়ার জন্য ছবিটি ব্যবহার করতে পারবেন। আমি নিচে কিছু কপিরাইট ফ্রি ওয়েবসাইট এর নাম দিয়ে দিচ্ছি তবে আপনারা যে ছবিটি ডাউনলোড করছেন সেই ছবির ক্ষেত্রে কোন নিয়ম প্রযোজ্য সেটি অবশ্যই পোস্টে ব্যবহার করার আগে দেখে নিবেন এবং সেই মোতাবেক সোর্স দিবেন।
https://pixabay.com
https://www.pexels.com/
https://www.freeimages.com
https://stocksnap.io
https://unsplash.com
https://burst.shopify.com

প্লাগিয়ারিজম (Plagiarism)

প্লাগিয়ারিস্ম এবং কপিরাইট কে অনেকে একসাথে মিলিয়ে ফেলেন। প্লাগিয়ারিস্ম ব্যাপারটি আসলে লেখার ক্ষেত্রে খুব বেশি প্রযোজ্য হয়। অন্যের কোন লেখাকে আপনি একেবারে নিজের বলে চালিয়ে দিলেন অথবা কিছুটা পরিবর্তন করে আপনার নিজের লেখা বলে চালিয়ে দিলেন সেটাই হচ্ছে প্লাগিয়ারিজম। আপনার লেখালেখির পূর্বে অতীতে কেউ এটি কোথাও লিখেছে বা পাবলিশ করেছে এবং আপনি সেখান থেকে হুবহু অথবা কিছুটা পরিবর্তন করে যখন আপনার নিজের লেখা বলে চালিয়ে দিবেন সেটা প্লাগারিজম এর আওতায় পড়বে আর এটা একটা মারাত্মক অপরাধ। যদি আপনি কোন লেখা থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজের ভাষায় লিখতে চান তাহলে অবশ্যই ৭০ শতাংশেরও বেশি লেখা নিজের হতে হবে এবং অন্যের থেকে আপনি ৩০% লেখা হয়তোবা নিতে পারবেন এবং সেটাও কিছু নিয়ম নীতির মধ্যে অর্থাৎ উপযুক্ত সোর্স দেওয়ার মাধ্যমে।

এবিউজ (Abuse)

এভিউজ শব্দটি আসলে অনেক ভাবে ব্যবহৃত হয়। সাধারণভাবে এবিউজ করা বলতে কোন কিছুর উপযুক্ত ব্যবহার না করে এটাকে মিসইউজ করার চেষ্টা করা অথবা খারাপ কাজে কিংবা বিধ্বংসী কোন কাজে অথবা কারো চালাকি বুদ্ধি ব্যবহার করে কোন ভালো পথ থেকে খারাপ পথ বের করে সেই কাজে ব্যবহার করাকে বুঝানো হয়। যেমন আপনি কোন একটা সাইট থেকে এমন ভাবে ডাটা নিলেন আর সেটাকে নিজের মতো গুছিয়ে লিখলেন যাতে কেউ ধরতে না পারে। অর্থাৎ প্লাগিয়ারিজম যেহেতু সফট্ওয়ারে ধরা হবে তাই আপনি সফটওয়্যার কে ফাঁকি দেওয়ার জন্য নিজের মতো করে এটাকে সাজিয়ে আপনার বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলেন, এটা এক ধরনের এভিউজ। কোন প্রাণী বা ব্যক্তির প্রতি নির্দয় আচরণ আরেক ধরনের এবিউজ। অর্থাৎ আপনার যদি কোন চালাকি বুদ্ধি থাকে সেটাকে আপনি খারাপ কাজে যদি ব্যবহার করেন এবং এই প্ল্যাটফর্ম থেকে খারাপ কাজের মাধ্যমে বেনিফিট নেওয়ার চেষ্টা করেন সেটাই হবে এক ধরনের এবিউজ। উপরের প্লাগারিজম কিংবা কপিরাইট কে যদি আপনি কোন ভাবে ভায়োলেট করে বৈধ করে নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন সেটাও এক ধরনের এবিউজ।

রি-রাইট (Rewrite) ও আমার বাংলা ব্লগে পোস্ট লেখার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলী

আপনি এমন একটা বিষয়ের উপর লেখালেখি শুরু করেছেন যেটার জন্য আপনাকে অবশ্যই কোনো গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট অথবা ভালো কোন সোর্স থেকে ডাটা নিতে হবে। যেমন আপনি মহাকাশের গ্রহগুলো নিয়ে লেখা শুরু করলেন তাহলে আপনাকে এগুলোর দূরত্ব এবং আনুষঙ্গিক তথ্যগুলো অবশ্যই কোন না কোন অথেন্টিক সোর্স থেকে নিতে হবে। তো সেই ক্ষেত্রে আপনি যখন ওই লেখাটাকে নিজের মত করে সাজিয়ে লিখবেন সেটাকে বলা হচ্ছে রিরাইট। Re-write এর ক্ষেত্রে আপনার নিজের লেখা হতে অন্তত ৭৫ শতাংশ। বাকিটুকু আপনি অন্য সাইট থেকে নিবেন সোর্স উল্লেখ করে। Re-write এর ক্ষেত্রে এবং আমার বাংলা ব্লগ এ কি ধরনের পোস্ট করা যাবে কি ধরনের পোস্ট করা যাবে না এই সংক্রান্ত একটা বিস্তারিত পোস্ট রয়েছে আমাদের কমিউনিটির ফাউন্ডার কর্তৃক। আমি সেই পোষ্টের লিঙ্ক এখানে দিয়ে দিচ্ছি এটি পড়লেই আপনি বিস্তারিত ভাবে জেনে যাবেন কি কি ধরনের পোস্ট এখানে করা যাবে এবং কি করা যাবে না।
https://steemit.com/hive-129948/@rme/last-updated-rules-of-amar-bangla-blog-community-29-sep-21

শেষকথাঃ (conclusion)

পরবর্তী ক্লাসগুলো ভালোভাবে করুন এবং একজন স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রেজুয়েট হয় আপনার ব্লগিং জার্নি শুরু করুন। আর অবশ্যই সময়-সুযোগ করে স্টিমিটের FAQ (Frequently Asked Question) https://steemit.com/faq.html অংশটি ভালোভাবে একবার পড়ে নেবেন তাহলে অনেক বিষয়ে খুটিনাটি উত্তর পেয়ে যাবেন। তারপরও আপনি যেই বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন না সেগুলোর জন্য আমাদের প্রফেসরগণ রয়েছেন যারা প্রতি সপ্তাহে আপনাদেরকে সময় দিবেন এবং যে যেই লেভেলে রয়েছেন সেই লেভেলের বিষয়বস্তুর উপর নিয়মিত শিক্ষাদান করবেন। তাই যদি কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হয় সেটা অবশ্যই ক্লাসে শেয়ার করবেন তাছাড়া Discord এ আপনি নতুন একটি সাপোর্ট টিকেট ক্রয় করেও যেকোন বিষয়ে হেল্প নিতে পারেন। আর সব থেকে বড় কথা হচ্ছে কমিউনিটির পিন করা পোস্ট গুলো ভালো করে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়বেন তাহলে আপনি অনেক বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠবেন। আপনার আগামীর পথচলা শুভ হোক এই কামনায় আজকের লেকচার এখানেই শেষ করছি। ধন্যবাদ।

Amar Bangla Blog

||
আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||

break.png

Amar Bangla Blog Discord Server


এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য

break.png


Sort:  
Loading...
 3 years ago 

আমার বাংলা ব্লগে এইটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট। এর মাধ্যমে আমরা জানি মেম্বার আছে তারা ইস্টিমেট এবং আমার বাংলা বল কিভাবে কাজ করতে হবে সে সম্পর্কে পুরো ধারণা দিয়েছেন। এজন্য আমি আমার বাংলা ব্লগে সম্মানিত এডমিন@rme দাদা , মডারেটর এবং অন্যান্য যারা রয়েছে সকলের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। সকলকে আমি আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাই।

 3 years ago 

নতুন ব্যবহারকারীগণ যদি এই পোস্টগুলো আয়ত্ত করতে পারে তবে আর কিছু লাগেনা। অনেক সুন্দর এবং সাহায্যমূলক পোষ্ট শেয়ার করেছে @abb-school .

যেটা সত্যিই অনেক তথ্যমূলক এবং নতুনদের জন্য সাহায্যমূলক একটি পোস্ট।

 3 years ago 

আশাকরি সকল নতুন ইউজারদের জন্য এই পোস্টটি ভীষণ দরকারি । শুভেচ্ছা রইল সকল নতুন ইউজারদের জন্য।

 3 years ago 

লেভেল ০১ থেকে কিভাবে লেভেল ০২ উন্নতি লাভ করতে পারি?

এই পোস্টের মাধ্যমে সবাই খুব ভালো ভাবে সব কিছু বুঝতে পারবে।এই ব্যাপারগুলো খুব একটা কঠিন ও না আবার খুব একটা সহজ ও না। অনেক সময় অনেকেই এসব ব্যাপারগুলা আলাদা আলাদা ভাবে জিজ্ঞেস করে। সবাই যদি এই পোস্টটা পড়ে তাহলে আর কোনো সমস্যাই হবেনা।

 3 years ago 

জি ধন্যবাদ।

 3 years ago 

সবকিছু এতটা সুন্দর ভাবে লিখা যে কারো কোন কিছু জানতে একেবারে সমস্যাই হবে না। বিশেষ করে যারা লেভেল ওয়ান এ ক্লাস করেছে অথবা আমাদের জন্য ও।অনেক কিছু এমন ব্যাপার থাকে যেটা মাথায় থাকে না অথবা অনেক সময় মনে পরে না। তখন এই পোস্টটি যদি চোখে পরে তখন আর কারো কাছ থেকে কোন প্রশ্ন করতে হবে না বলে আমি মনে করি।সত্যিই খুব দারুণ ভাবে এই লেকচারটি তৈরি করা হয়েছে। যাতে প্রত্যেকটি খুঁটিনাটি বিষয়গুলো লেখা হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এসব শেয়ার করার জন্য।

 3 years ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

 3 years ago (edited)

নতুন মেম্বারদের পাশাপাশি পুরাতন মেম্বারদের জন্য অনেক উপকারী একটি পোস্ট। বিশেষ করে আমি নিজেই আরো অনেক কিছু শিখতে পেরেছি৷ @engrsayful ভাইয়া অনেক সুন্দর করে ক্লাসে এগুলো সুন্দর করে বুজিয়েছেন,আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা🤗🤗

 3 years ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ। ক্লাশগুলো সম্পন্ন কোরে গ্রেজুয়েট হয়ে কাজ করে এগিয়ে যান। শুভকামনা রইল।

 3 years ago 

খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল কিছু কথা। আমাদের স্টিমিট সম্পর্কে জানা,এর ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় কাজগুলো আমরা করার ক্ষেত্রে এইসবগুলো তথ্য জানা অতীব জরুরি। আমরা আমাদের ভুল-ভ্রান্তির সঠিক ব্যবহার করতে পারবো না,যদি সেটা আমরা না জানি। অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় প্রফেসরদেরকে, আমাদের সবকিছু সম্পর্কে ধারণা দেয়ার জন্য।

 3 years ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ ও স্বাগতম আমাদের এখানে। আশা করছি গ্র্যাজুয়েশনে আপনার কোন সমস্যাই হবেনা যেহেতু আপ্নি পুরাতন ব্যবহারকারী। কমিউনিটিতে আপনার সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখার অপেক্ষায় রইলাম। শুভকামনা রইল।

 3 years ago 

এবিবি-স্কুল এর আজকের লেভেল ০১ ক্লাস লেকচার শিটটি অতি চমৎকার একটি পোস্ট, যার প্রসংশা না করে পারা যায় না।
ব্লগচেইন,স্টিমিট,টাইটেল,টেক্স,ট্যাগ,প্লেজিয়ারিজম, কপিরাইট ইত্যাদি সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানতে পেরে অনেক উপকার হয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাই
অনেক ভালো লিখেছেন
অনেক উপকৃত হলাম

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.24
JST 0.037
BTC 96184.84
ETH 3331.18
USDT 1.00
SBD 3.21