এবিবি-ফান প্রশ্ন-০১ || প্রেমে ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা কেন কবি হয় না?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
প্রেমে ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা কেন কবি হয় না?
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
প্রেমে ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা কবি হয়না।
কারণ -
ছেলেরা কবি হয়ে আবার নতুন কাউকে জোগাড় করার চেষ্টা করে,কারণ মেয়ে পটানোতো আর এতো সহজ কাজ না😁। কিন্তু মেয়েদের এতো যোগাড় করতে হয় না। কারণ তাদেরকে আগে থেকেই সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী থাকে।🤪
ওরেেেে অভিজ্ঞতা 😆😆
মেয়েরা ছ্যাঁকা খেয়ে কবিতা লিখতে বসে গেলে আরেকটা প্রেম করবে কখন? যে যুগ পড়েছে একটা নিয়ে বসে থাকলে কি চলবে নাকি?? লাইনে যারা আছে তাদের কেউ তো চান্স দিতে হবে । তাই নতুন কাউকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাই ছ্যাঁকা খেয়েও মেয়েরা কবি হয় না।
আসলে প্রেমে ছ্যাকা খাওয়ার পর মেয়েরা চিন্তা করে এরে নিয়ে কবিতা লিখে কি লাভ,অযথা সময় নষ্ট। হতচ্ছারা গিয়েছে ভালো হয়েছে, হতচ্ছারা বেশ জ্বালিয়েছে। এখন নতুন একটা বেছে নেওয়া যাবে।
নতুন খোঁজার সন্ধানে ব্যস্ত থাকে।তাই হয়ত কবিতা লিখার সময়ই পায় না😜😜।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ মজা করে লিখেছি,সবাই মজা হিসাবেই নিবেন।
ধন্যবাদ
হুম বুঝেছি, মনের ভিতর কি সব চলে, হি হি হি
কি আর চলবে😜
ছেলেদের ছ্যাকা খাওয়ার তুলনায়, বাজারে কবিতা লেখার কাগজের সংখ্যা কম😬।
হা হা হা হা এটা মজার ছিলো
😂😁😇 ধন্যবাদ ভাই
ভাই এখানে তো মেয়েদের ছ্যাকা খাওয়ার কথা বলা হইছে।
ছড়ায় ছন্দ নেই,
কবিতায় ৫০, শব্দের অধিক নয় ,
উত্তর মজার হয়।
এমনটাই চাহিদা প্রশ্ন তো তাই বলে,
দাদার যুক্তিতেই আমার সেই উত্তর মেলে।
উত্তর বুঝিতে যদি না হন সক্ষম
দাদার উত্তরের সাথে মিলাইয়া দেখাই উত্তম।
মেয়েরা কেন কবি হবে?? আরো কয়েকটা কবি বানানোর কাজ করতে হবে না?? 😆
হাহাহা দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে 😆😆
হ্যাঁ ভাই। ওদের দায়িত্বের ব্যাপারে ওরা খুব সচেতন 😆
হাহাহা মজার ছিলো ভাই।
মেয়েরা এত বোকা না যে কবিতা লিখে সময় নষ্ট করবে। ওই সময় দেয় নতুন একজন সিলেক্ট করার জন্য। কারণ লাইনে যারা থাকে তাদের থেকে নতুন একজন সিলেক্ট করাও তো কম সময়ের ব্যাপার না।
মেয়েরা প্রেম করার সময়ই জানে যে ছ্যাকা খাওয়ার সম্ভাবনা আছে তাই একটা প্রেম হাতে থাকতেই আরও দুই একটা প্রেম জোগাড় করে রাখে সেজন্য কবি হওয়ার সুযোগ নাই।
আচ্ছা, এই কথা তাহলে, হা হা হা
ওমা দাদা জানেনা কেন তারা কবি হয়না,,আমি বলছি তারা যখন ছ্যাঁকা খায় তখনতো মেয়েরা একটু বেশিই কান্না করে। যখন কান্না করে তখনতে মেকআপ নষ্ট হয়ে যায় তাই তারা মেক-আপ ঠিক করতে করতে কবিতার কথা মাথায় আসেনা ।
🥴😆😆😆
কবিতা থেকে মেকাপ বেশী দামী হি হি হি
আমারও তাই মনে হয় তাইতো তারা কবি হয় না 🤣🤣।
উত্তর:- যদি তারা কবি হয়ে ওঠে তাহলে তাদের কবিতা পড়ে কিছু কবি স্ট্রোক করে মারা যেতে পারে অতিরিক্ত আবেগের কারনে আর কবিতা লিখার সময় চোখের পানি আর নাকের পানিতে আবেগের জল দিয়ে খাতা কলম ভেসে যাবার একটা সম্ভবনা থাকবে 😛 বলা যায়না চোখের জল মোছার জন্য টিস্যু সংকট তৈরি হয়ে যেতে পারে 🤣
কবিতা লিখতে পারে না , তাই কবি হয় না ।
মেয়েরা এমন এক চিজ যে তারা ছ্যাঁকা দিতে জানে শুধু, বাট, খেতে জানে না ।
আর যেখানে ছ্যাঁকাই খাওয়ার প্রশ্ন ওঠে না সেখানে কবিত্ব প্রতিভার বিকাশেরও কোনো চান্স নেই ।
সহমত গুরু, মজা পাইছি।
শতভাগ ঠিক। আপনার জন্য নোবেল রেডি করতেছি ৷ ওয়েট.... 😆
প্রেমে ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা কেন কবি হয় না?
উত্তর:
মেয়েরা প্রেমে ছ্যাকা খেয়েছে এটা প্রকাশ করতে চায় না, দ্বিতীয় প্রেমিকের কাছে প্রমাণ করতে চায় সেই তার জীবনের প্রথম পুরুষ। তাই তাদের কবি হওয়ার টাইম নাই।
মেয়েরা তো ছ্যাকা খায় না দিয়ে বেড়ায়। যদিও ভুলবশত ১-২ টা খেয়ে যায় সেক্ষেত্রে কবি হওয়ার সময় কই!!! হাজারো ছেলে সান্তনা দিতে লাইন লেগে থাকে।
কারণ ছ্যাঁকা খাবার পরে তারা পার্লারে বেশি সময় দেয় যেন নতুন আরো একটি প্রেম করতে পারে
মেয়েরা প্রেমে ছ্যাকা খাওয়ার পরে, তাদের রূপচর্চায় সময় দেয়।আরও ভালো ছেলের সাথে প্রেম করতে হবে এই কথা মাথায় থাকে। তাদের কবিতা লেখার সময় নেই। তাই তারা কবি কবি হয় না।
প্রেমে ছ্যাকা খাওয়ার পরে ধৈর্য থাকে না কবিতা লেখার। তাই কবি হয় না।
কবি কবি ভাব ভাব ছেলে পটানোটা অভাব। কবি হয়ে আর কি করবে। তাই মেয়েরা কবি হতে চাই না।
ছ্যাকা খেলে মেয়েদের নাকের পানি চোখের পানিতে একাকার হয়ে যায়। তারা কান্না নিয়ে এতটাই ব্যস্ত থাকে কবিতার কথা মাথায়ই আসেনা। আর মেয়েরা ছ্যাকা খেলে কবিতা লেখা বাদ দিয়ে প্রতিশোধ নিতেই বেশি ব্যস্ত থাকে।
অন্য ছেলেরা কবিতা দিয়ে তাকে সান্ত্বনা দেয়। তাই মেয়েরা কবি হয় না।
উত্তরঃ একটা ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা দশটা ছ্যাঁকা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়। ছ্যাঁকা খেয়ে অযথা বিরহের কবিতা লিখার সময় কই তাদের? মূলত একটা মেয়ের পেছনে ছেলের অভাব নেই, একটা গেলে আর একটা আসবে। 😋
প্রেমে ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা কবি হয় না ? কারণ তারা জানে , কবি হয়ে কবিতা লিখলে নতুন কেউ আসতে চাইবে না..
একজনের প্রেমে পড়লে কবি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কিন্তু মেয়েরা তো একজনের প্রেমে পড়ে না, একাধিক জনের প্রেমে পড়ে।তাই মেয়েরা কবি হয় না।
ছেলেরা কবি হয় কারন তাদের শান্তনা দেওয়ার কেউ থাকে না আর মেয়েরা হয়না কারন তাদের জটিল মনে,সরল কবিতা আসার আগেই দ্বিতীয় আরেকজনের সাথে ছেলেমেয়ের নাম ঠিক করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।আর তখন কবিতার কথা খোজার সময় থাকে না।তাই তাদের পক্ষে কবি হয়ে ওঠাও সম্ভব হয়না।
কবি বলেছেন যে মেয়ের ফেসবুক একাউন্ট আছে সেই মেয়ে কখনো সিঙ্গেল প্রেম করেনা। লোকাল বাসের মত এক স্টপ এ একজন নামলে অন্য স্টপ এ দু জন রেডি।তাই মেয়েদের আর কবিতা লেখা হয় না।
মেয়েরা সাধারণত সহজ-সরল, মন মানসিকতার দিক থেকে দুর্বল এবং বেশি ইমোশনাল হয়। তাই একটি মেয়ে যখন একটা ছেলের প্রেমে পড়ে তখন সেই মেয়েটি তার প্রেমিককে শতভাগ বিশ্বাস এবং প্রেমিককে নিয়ে নতুন জীবন গড়ার আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন দেখে। এমন পরিস্থিতিতে মেয়েরা যখন তার প্রেমিকের নিকট থেকে ছ্যাঁকা খায় তখন মেয়েরা খুবই হতাশগ্রস্ত হয় এবং নিজেদের স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলে। তাই,প্রেমে ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা কবি হয় না।❤️💞💖
মেয়েরা বুদ্ধিমান তাই। মেয়েদের বুক ফাটলেও মুখ ফাটে না
ছ্যাকা খাওয়ার পর মেয়েরা যদি কবিতা লিখা শুরু করে তাহলে চোখের জলে কবিতার খাতাই ভিজে যাবে। শেষে দেখা যাবে কবিতার খাতা দিয়ে চোখের জল মুছে ফেলেছে। এরপর দেশে খাতার সংকট পড়ে যাবে। তাই মেয়েরা প্রেমে ব্যর্থ হলে কবিতা লিখে না।
ছ্যাকা খেয়ে যদি কবি হয়ে যায় তাইলে পরবর্তীতে জামাই হইলে তারে রাইন্ধা খাওয়াবে কে🤪
আসলে মেয়েরা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সাথে অভ্যস্ত। ছেঁকা খেয়ে তো কবিতা লিখে সময় নষ্ট করা যাবে না।সামনে তো আরো কত লোক অপেক্ষা করছে। যেটা চলে গেছে সামনের টা তো আরো ভালো হবে। এখন কবিতা লিখে সময় নষ্ট না করে নিজের দৈহিক সৌন্দর্যের দিকে লক্ষ্য রাখি আর কিভাবে নিজের রুপ সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করতে পারি সেদিকে মনোনিবেশ করি।তবেই তো আরো হ্যানসাম ও সুদর্শন অপেক্ষা করবে।
প্রেম চলাকালীন যাবতীয় মেকাপ আইটেম কিনে নেয় বিএফ এর থেকে আর ব্রেকাপের পর সেগুলো ব্যবহার করে অন্য ছেলেকে মাতাতে ব্যস্ত থাকে।
কবিতা লেখার সময় কই!?
মেয়েরা ছেলেদের কবি হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। আর মেয়েরা যদি কবিতা লিখা শুরু করে তাহলে কোন ছেলেই আর কবি হিসেবে স্বীকৃতি পাবে না। মেয়েরা মহান তাই এই সুযোগটা ছেলেদের জন্যই ছেড়ে দিয়েছে।
ওরে বুদ্ধিরে, শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা হি হি হি।
ভাই নতুন কাউকে ধরতে ব্যাস্ত হয়ে পরে যে, কবিতা লেখার সময় কই ! মেয়েদের জীবনে স্পেশাল বলে কিছু নেই, বেটার ওয়ানে বিশ্বাসী।
বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কবিদের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ (আপনার মত দু একজন সৌখিন কবি বাদে)। আর মহিলা কবিদের মার্কেট তো একেবারে নেই বললেই চলে।😁😁😁 তাই ছ্যাকা খেলেও মেয়েরা এ পথে আসতে চায় না।
ছেলেদের কবি হওয়ার কারণ হচ্ছে আবার অন্য মেয়ে পটানোর চেষ্টা 😆। যেন তাদের কবিতা শুনে মেয়েরা পটে যায় তাড়াতাড়ি। আর মেয়েদের তো কাউকে পটানো লাগে না যার কারণে মেয়েরা কবিও হয় না।
কারণ ছেলেদের ধৈর্য একেবারেই কম, সামান্য কিছুতেই ইমোশনাল হয়ে পড়ে, তাই কবিত্বের মাধ্যমে নিজের কষ্টটা দূর করার চেষ্টা করে। আর মেয়েরা হচ্ছে অপার ধৈর্যশিলা, তাদের বুক ফাটে তো মুখ ফোটে না, তাদের ইমোশনটাকে বুকে চেপে রাখে, কাউকে দেখায় না। তাই মেয়েরা কখনো কবি হয় না।
আমার মনে হয় এটা ভাষাগত কারণেই সম্ভবপর হয়না ।
কবি মুলতই একটা পুরুষবাচক শব্দ ।
একটা মেয়ে ছেঁকা খেয়েছে এই খবর শোনা গেলে অন লাইন অফলাইনে অন্তত ১০০ ছেলে শান্তনা সহ প্রেমের প্রস্তাব নিয়ে হাজির হয় । বিরহের অবকাশ কোথায় । কবিতা লিখার ই বা সময় কই ?
ছ্যাঁকা খেয়ে ন্যাকামি বেড়ে যায়, তাই কবি হয় না।
প্রেমে ছ্যাঁকা খেলে মেয়েরা কবি হয় না কারণ মেয়ারা ছ্যাঁকা দিতে জানে ছ্যাঁকা নিতে জানে না😆বুঝেনই তো মেয়েদের হাতে সব সময় খুন্তি থাকে।খুন্তি দিয়ে ঝটপট ছ্যাঁকা দেয়া যায়।আমার আরো মনে হয় কবিতা পুংলিঙ্গ তাই মেয়েরা ছ্যাকা খেলে কবি হয় না ছেলেরাই ছ্যাঁকা খেয়ে ব্যাঁকা কবি হয়ে যায়।😁
উ: মেয়েরা ন্যাকামো কবিতা লিখে সময় নষ্ট করে না কারন প্রেমে ছ্যাঁকা খাওয়া মেয়েরা বাপেদের বাজার খরচ জোগাড় করে,নিজেরদের মেকআপ খরচ তোলে 10 টা ছেলেদের পটিয়ে।তাদের মাথায় শুধু প্রেম প্রেমভাব জাগে ,কবিভাব নয় 😆।
মেয়েদের মাথায় গিলু কম 😂। ওরা এমন এক জাতি শুধু ছেলেদের ছ্যাকাঁ দিতেই জানে। আর ছেলেরাও বোকার মতো ছ্যাকাঁ খেতে খেতে ব্যাকা হয়ে যায়। তাই বলা যায়, প্রেমে ছ্যাকাঁ খেলে মেয়েরা কবি হতে পারেনা 😂
প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়ে মেয়েদের মন পুঁড়ে না, হাত পুঁড়ে যায়।আর হাত পুঁড়ে গেলে তো কবিতা লিখতে পারবে না, তাই তারা কবি হতে পারে না।
ছেলেরা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করার জন্য কবিতা লেখে। মেয়েরা তো আর ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করতে জানেনা, তাই কবিতা লিখতে জানো না।
এ্যা ................. এইডা কি হুনলাম হি হি হি।
ছেলেদের অপবাদ দিয়ে লাভ নেই।
কবিতা বাদ দিয়ে পাবলিক মেকাপের প্রশংসা বেশী করে করে বলে।
উত্তর: মেয়েরা ছেলেদের কে ছ্যাকা দিয়ে কবি বানিয়ে ফেলে। আর মেয়েরা যদিও ছ্যাকা খ্যায় তবে এরা কবি হতে পারে না। চোখের পানি আর নাকের পানি মুছতেই জীবন শেষ।
মেয়েরা তো প্রেম করে গিফটের জন্য কিন্তু যদি প্রেমে ছ্যাঁকা খাই তাহলে গিফট তো বন্ধ হয়ে যাবে, তখন খাতা কলম কিনার টাকা পাবে কোথায়। তাই প্রেমে ছ্যাঁকা খেলেও মেয়েরা কবি হতে পারে না।
মেয়েরা কবিতা লেখা শুরু করলে ছেলেদের কবিতা আর কেউ পড়বে না।
কিছুটা ছেলেদের প্রতি দয়া দেখিয়েই মেয়েরা তার কবি হওয়ার ইচ্ছা বিসর্জন দেয়। 😛
কারন মেয়েরা দয়ার সাগর।
ওরে, বাপরে বলে কি এ্যা.......
শিক্ষককে ছাত্র হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তেমনি যারা কবি তৈরি করে, তাদেরকে কবি হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
উত্তর: মেয়েরা ছ্যাঁকা খেয়ে কবি হয়ে গেলে। দ্বিতীয় বার প্রেম করতে পারবেনা সেই জন্য মেয়েরা কবি হয় না।
মেয়েদের কবি হওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই কারণ মেয়েরা ছ্যাকা খাইলেও প্রকাশ করতে চাই না। তাই তাদের কবিতা পড়ে সন্তুষ্ট থাকতে চায়।