এবিবি-ফান প্রশ্ন-০৫ || ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না কেন?
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
বাকি জীবনটা কাঁদতে হবে বলেই ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না।
একটা দিন কান্না ছাড়া থাকতে পারে
বিয়ের আগে একা একা খেয়েছে একা একা ঘুমিয়েছে এখন একজন সঙ্গী পেলো, মনে অনেক সাধনার লাড্ডু ফুটলো ঝগড়া করার একজন মানুষ পেলো। সেই খুশিতে থাকে কান্নার প্রশ্নই আসে না।
লাড্ডু যার মজাটা পরের দিন হতেই পেতে থাকে বউয়ের জারি খেতে খেতে তাই না, হি হি হি
সারাজীবনের স্বপ্ন পূরণ হয় বিয়ের দিন।তাইএকটা বউ পাইছে এতদিনে।৩০ বছরের জীবনে তাই খুশিতে কাঁদার কথা মনে থাকেনা।
বউয়ের সংস্পর্শে এখনো আসেনি তো তাই কান্নাকাটি করে না। হেহেহেহ
সেরা ছিলো! 😁
ছেলেরা কাইন্দা লাভ নাই, সারাজীবন তেলের উপর ভাজবে আর বেগুনীর মতো ফুলবে😁
লাভ নাই কান্দে😄
আর মেয়েদের ওটা হলো আনন্দ অশ্রু 😁
জ্বালানোর লাইসেন্স পাবার আনন্দ অশ্রু 🤗
হা হা হা যত ভাজা ততো মজা তাই না
উ: ছেলেদের বিয়ে মানেই হাজারটা দায়িত্ব কাঁধে ভর করে চেপে বসার কলকাঠি।সেখানে কান্নার কোনো স্থান নেই।বউকে কি খাওয়াবে ,কি ভাবে ভালো রাখবে এইসবই চিন্তা ,কান্নার সময় কোথায়!এইজন্য ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না।
ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না হাসে। কারণ সেটাই তার জীবনের শেষ হাসি এবং বাকি জীবন তো কাঁদতেই হবে। এবং মেয়েরা বিয়ের দিন কাঁদে কারণ সেটাই তার জীবনের শেষ কান্না।
ছেলেরা অনেক সাধনার পর একটা বউ পায় ,কাঁদবে কোন দুঃখে।
বিয়ের দিনে ছেলেরা এত বেশি পরিমাণে ভয়ে কাঁপতে থাকে যার কারণে কান্না করার কথা ভুলে যাই।
বিয়ের পরে যখন সারা জীবন কান্না করতে হবে, তাহলে আগে কান্না করে শালীদের হাসাহাসি দেখে লাভ নাই ভেবে কন্ট্রোল করে।
অধিক শোকে পাথর হয়ে যায় বলে।
মাথার উপর আকাশ ভেঙে পড়ার কাজ করে ফেলছে , তাই এখন আর কেঁদে কি হবে ? বরং তারচেয়ে চিল মুডে থাকাই শ্রেয় ।
রাতের কথা ভেবে আর দিনের বেলা কান্না আসে না। তাই কান্না করে না 😏
ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না কারণ, ছেলেরা বিয়ে করে আবার নিজ বাড়িতেই ফিরে আসে কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে সেটা ভিন্ন তাদের নিজ বাড়িতে ত্যাগ করে স্বামীর বাড়ি যেতে হয় ।সেজন্য ছেলেদের কান্না হয় না।😄😄
বিয়ের পরের দিন থেকে কাঁদতে হবে, তাই শোকে পাথর হয়ে সেদিন কাঁদে না।
দাদা, বাবা, চাচা, এদের কথা মনে করে কাঁদেনা।
আনন্দে আত্মহারা হয়ে থাকে তাই কান্নার কথা একদমই ভুলে যায়।
বিয়ের দিন বরযাত্রীতে তার আশেপাশে অনেক লোকজন নিয়ে যায় , তাই নিজের ভেতর সে সুলতান সুলতান অনুভব করে , তাই সে কাঁদে না ।
ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না , কারণ সেদিনের পর থেকে সারা জীবন ছেলেদের কাদতে হবে তাই ৷
বিয়া যে কত্ত মজা গো কত্ত মজা, খালি খাওন আর খাওন এজন্যই ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না।
কথায় বলে না-
ছেলেরা অধিক শোকে পাথর হয়ে যায়। এজন্য আর কান্না আসে না।
কিভাবে কাঁদতে হয়, সেদিন বউকে দেখে শিখে নেয়। কারন এরপরতো কাঁদার প্রাকটিসটা তাকে নিয়মিত করতে হবে।
বিয়ের পর সারা জীবন কাঁদতে হবে তাই বিয়ের দিনটিকে জীবনের কান্না শুরুর প্রথম দিন হিসেবে নিয়ে আত্মীয়স্বজনদের মাধ্যমে সেলিব্রেট করে তাই বিয়ের দিনটিতে আর কাঁদে না।
কান্না করলে বাকি জীবন বউ খোটা দিবে,সেজন্য জীবনের সব সুখ শেষ হবে জেনেও বউ এর ভয়ে কান্না করে না।
বিয়ের দিন তো মনে লাড্ডু ফুটে। তাই বিয়ের দিন কাঁদে না, তখন জানেনা কত ধানে কত চাল। পরে অবশ্যই সারা জীবনের কপাল দুকে
আচ্ছা, সেদিন বউয়ের কান্না দেখে আর বাকিদিনগুলোতে বউ স্বামীর কান্না দেখে, হি হি হি
নতুন সবকিছুই মনে নতুন অনুভূতির সৃষ্টি করে। বিয়ে করে বউকে স্বর্ণ ভাবে। কপাল ভালো থাকলে বউয়ের মার খাবে না 🙊
আচ্ছা তাহলে কপালেরও সংযোগ আছে এখানে
ছেলেরা বিয়ের দিন কাঁদে না কারণ ছেলেদের বিয়ের পর আজীবন কাঁদতে হবে। সেজন্যই ছেলেরা কাঁদে না।😄😄
সর্বনাশ হতে এখনো কিছুটা সময় বাকি। পরে তো কাঁদতেই হবে 😬
বিয়ের পরে কান্না করার মতো প্রচুর সময় পঠে আছে। অযথা স্বাধীনতার শেষ দিন কান্না করে কি লাভ? তাই আরকি,,,,
ঐদিন মেয়েটা কান্না করে এজন্য ছেলেরা কান্না করতে পারে না কারণ মানুষ খারাপ বলবে। এছাড়া ঐদিন ছেলেরা কান্না করলে বিয়েটা ভেঙে যেতে পারে। সবার সামনে যেন হাফ লেডিস না হয়ে যায় তাই তারা কিছুতেই কান্না করে না।
হুম কথায় জোর আছে কিন্তু হি হি হি
কারন অনেক অনেক দিন পর প্রেমিকা বাসায় আসছে তো তাই।
বিয়ে হয়ে যাওয়া মানেই সব শেষ, এই দুঃখে ছেলেরা পাথর হয়ে যায় তাই চাইলেও ছেলেরা কান্না করতে পারে না।
সুন্দরী বৌ পেয়ে জিতে গিয়েছে ফিলিংস আসে তাই কাঁদে না।
আমি কমু না আমার শরম করে 😁
বিয়ে করি নাই তাই জানি না তবে বিয়ে করার পর যখন বাস্তব অভিজ্ঞতা হবে তখন বলব। এখন আপাতত অন্যদের অভিজ্ঞতা ঝালাই করে দেখি 🥱
বিয়ে করে আগে ঘরে নিয়ে যাক , তার পর থেকে কাঁদবে, বৌয়ের অমানবিক খরচা -পাতির জন্য।
কান্না আসবে কই থেকে। অতি শোকে মানুষ পাথর হয় যে।
ছেলেরা বিয়ের সময় কাঁদে না কারণ তারাও চুপি চুপি মেয়েদের মত সাজুগুজু করে। কাঁদলে সবাই টের পেয়ে যাবে এই জন্য কাঁদে না।
ছেলেরা কাঁদবে কেন,বিনা পয়সায় এত এত শালীর আদর আপ্যায়ন পায়।এমনি শালীরা হাত অব্দি ধুয়ে দেয়😉।তাছাড়া সাথে কত রকম গিফট আবার সালামি পায়।সালামি পেয়ে কি আর অখুশি থাকতে পারে।আশে পাশে অনেক অনেক সুন্দরী মেয়ে থাকে, এমনেতেই মন ভালো থাকে
হি হি।