এবিবি-ফান প্রশ্ন-৭২ || বিয়ের রাতে বউকে যতটা সুন্দরী দেখায় আর সারা জীবনেও তার ধারেকাছে যায় না কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
বিয়ের রাতে বউকে যতটা সুন্দরী দেখায় আর সারা জীবনেও তার ধারেকাছে যায় না কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
সবই আটা-ময়দা কা খেল হ্যায় বস।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
বিয়ের রাতে বউ মুখে ১০০০ পাওয়ারের বাল্ব জ্বালিয়ে রাখে। সেই বাল্ব আবার স্পেশাল। জীবনে একবারই মুখে জ্বালানো যায় এবং সেই বাল্বের মেয়াদ আবার মাত্র কয়েক ঘন্টা থাকে। সকালে যখন বাল্ব নিভে যায় তখন কি হয়? কি আর হবে দিল্লীর লাড্ডু খেয়ে যে পশ্চাতে হয় তা জামাই হাড়ে হাড়ে টের পায়।
বিঃ দঃ বাল্ব = মেকাপের আলো
বিয়ের রাতে বউকে এত সুন্দরী দেখা যাওয়ার কারণ হচ্ছে মেয়েরা পরতের পর পরত মেকআপ মেখে বউ সাজে, যা দেখে মেয়েরা নিজেরাই নিজেদেরকে চিনতে পারেনা। এতটা সুন্দরী হয়ে যায়। সারা জীবনেও আর এভাবে সাজেনা। আরও একটা কারণ রয়েছে ছেলেরা বিয়ের জন্য পাগল হয়ে ওঠে, তখন অনেক সাধনার পর যখন বিয়ের রাতে বউকে পায় তখন তাকে পৃথিবীর অপ্সরা মনে হয়। পরবর্তীতে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকতে থাকতে আর দেখতে দেখতে পান্তা ভাত মনে হয়। প্রতিদিন এক জিনিস দেখলে ভালো না লাগারই কথা। 😛😛
বেশ কঠিন প্রশ্ন, তবে সহজ উওর হচ্ছে , পরের দিন থেকে বউ খোলস ছেড়ে বের হয় ।
ভাইয়া,,খোলস ছেড়ে বের হলে তো মুক্তার মত আরো সুন্দর হওয়ার কথা।😜
ভাগ্যিস বলেন নি যে, বিয়ের রাত আর বাকি রাত গুলো আড়াআড়ি ভাবে জড়িত।🤣
মুক্তা তো সবসময় খোলসের ভেতরেই থাকে তাইনা?
হুম ভাই যথার্থ বলেছেন, মেকাপের খোলস আস্তে আস্তে কমতে থাকে।
খুবই সহজ উত্তর এবং এটাই আসল কথা।
আমাদের এখানে বিরাট নামের তীর্থক্ষেত্র আছে।ওখানে গেলে করলা সিদ্ধ দিয়ে ভাত খেতে হয় এবং সেই করলা যথেষ্ট মিষ্টি লাগে।এর কারন আমি পরে বের করেছিলাম।বিরাট যেতে হয় উপোস করে আর খাওয়াদাওয়া হয় একদম বিকেলে,তাই ক্ষুধার পেটে করলা কেন বিষ ও মিষ্টি লাগে।ঠিক তেমন জীবনের ২৫-৩০ বছর অপেক্ষার পর যখন কেউ বউ পায় তখন বউকে চাদের টুকরা মনে হয়,কিন্তু পরের দিন যখন মুখ ধুয়ে বের হয় তখনও চাদের টুকরাই মনে হয় তবে সেটা আমাবস্যার চাদের।তাই বিয়ের রাতে বউকে যত সুন্দর দেখায়,সারাজীবনেও অত সুন্দর দেখায় না।
হা হা হা 😜 এটা খুব ভালো ছিল।
ধন্যবাদ দাদা।
hahaha
আপনাদের কমেন্ট পড়ে মনে হচ্ছে সারাজীবন সিঙ্গেল থাকাই ভালো হবে, শেষমেষ কয়লা খেতে হবে, এটা আশা করিনি যাই হোক ভালো ছিল আপনার মন্তব্য।
হ্যা ভাই সারাজীবন সিঙ্গেল থাকাই ভাল।আপনিও আমার মত চির কুমার সমিতিতে যোগ দিন।হাহাহাহা।ধন্যবাদ ভাইয়া উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
বিয়ের রাত নতুন বউকে দেখে সুন্দর লাগে, কারন তখন অব্দি ছেলেদের চোখ ঠিক থাকে,পরে আস্তে আস্তে চোখের পাওয়ার নষ্ট হতে থাকে তাই আর সুন্দর লাগে না।তখন খালি পাশের বাসার ভাবিকেই সুন্দর লাগে😜😜😜।আসলে যত দামি আর সুন্দর হোক না কেন,সব সময়ই দেখতে দেখতে চোখে ছানি পরে যায়😜😜বস।হি হি
ওই রাতেই মেকাপের ঝলক দেখে চোখ নষ্ট হয়ে যায়। বেচারা পুরুষ মানুষ কত অসহায় চিন্তা করে দেখেন। 😭😭
যাক, সত্যিটা পেলে গেলাম, আমার আর কষ্ট করে লিখতে হলো না, হা হা হা।
আমি আপনার হয়ে লিখে দিলাম হাফিজ ভাই ভাই। আপনার আর কষ্ট করতে হলো না। হা হা হা...😁
চোখের পাওয়ার নষ্ট হলে বউ থেকে শালিকে দেখবে কেন সবই তো ঘোলা দেখার কথা, বরং বলতে পারেন বিয়ের পর ছেলেদের চোখ ট্যারা হয়ে যায়, বউয়ের দিকে তাকালেও বউ গুলো ভাবে তাকিয়েছো অন্য মেয়ের দিকে।
বিয়েরদিন পর্যন্ত 'পাপা কি পরী' তারপরই তো ''কি গো! ওঠো, অফিস যাও, বাজার আনো, রান্না করি গে, বাবু উঠলি না এখনও, স্কুল বাস মিস হয়ে যাবে। এম্মা ঘরটা মোছা হলোনা আজ!"এইসবের চক্রব্যূহে আটক পড়ে যায়। কি করে আর সুন্দরী দেখাবে।এই ক্ষেত্রে আমি বৌদির দলে রইলাম দাদাভাই।
তাই বুঝি আস্তে আস্তে মেকাপের সক্ষমতা কমতে থাকে? হা হা হা হা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা সফলতা আসবে না হি হি হি।
হুহ্ আপনারা ছেলেরাও যে খুব চাপ দেন সেটা অস্বীকার করবেন? 😒 ওই যে বলে না "ঘোড়া দেখলে খোঁড়া।" ছেলেদের ওই হাল হয়।
একদমই না, চাপ দেই কই ভালোবাসা দিয়েই তো কুল পাই না, ওসব বলা টলা দিয়ে হবে না, ঘোড়া তো জগতের রাজা হি হি হি।
আমার আর কিছু বলার নেই। শুধু একটু হেসে নিলাম। 😄😄
এটার সাথে আমি একমত কারণ এত এত ঝামেলার মধ্যে নিজের সৌন্দর্যটা তেমন একটা প্রকাশ করা হয় না, তখন তার মধ্যে অনেক অনেক দায়িত্ব নির্ধারণ করা হয়, রূপচর্চা সেখানে বিলাসিতা।
অনেক ধন্যবাদ বোঝার জন্য। 😊
কারণ বিয়ের রাতেই নতুন জামাইয়ের চাপে পড়ে মেয়েদেরকে ময়দা ঘষে বিশ্বসুন্দরী সেজে বসে থাকতে হয়।যাতে নতুন জামাইরা বুকফুলিয়ে বলতে পারে আমার বউ সবথেকে বেশি রূপবতী।বিয়ের রাতেই তো ছেলের বাড়ির আত্মীয়স্বজন,বন্ধু-বান্ধবেরা নতুন বউকে দেখার জন্য ইচ্ছুক থাকে।আর বন্ধুদের কাছে নিজের বউকে বেশি আকর্ষণীয় দেখানোর জন্য নিজের পকেটের টাকা খরচ করে ময়দা কিনে দেয় আগে থেকেই জামাইরা।বিয়ে হয়ে গেলেই ময়দা কেনা শেষ তাই সারা জীবনেও তার ধারেকাছে যায় না।
এখানে তো ছেলেদের সাথে ধোকা হয়ে যাচ্ছে। সকালে উঠে তো নিজের বউকে চেনাই যায় না, এটি তো মেনে নেয়া যাচ্ছে না।
হুম ,ছেলেদের সঙ্গে না মেয়েদের সঙ্গে ধোকা হয়।
বিয়ের দিন কোন মতেই যাতে বিয়ে পন্ড না হয় তারজন্য সুন্দর করে ময়দার আস্তর দিয়ে সোপিচের আদলে সাজানো হয়। একবার লাইসেন্স পাকা হয়ে গেলেই আর সুন্দর রুপের দরকার হয়না, তখন সংসারের চাবিকাঠি নাড়তে পারলেই হলো 😜
হুম এটা ভালো বলেছেন একবার লাইসেন্স পাকা হয়ে গেলে আর চিন্তা কিসে, হা হা হা।
বিয়ের রাতে মেয়েরা একটু আটা ময়দা পরিমানে বেশি করে মেখে এবং মনটা অনেক নরম করে মিষ্টি নম্র-ভদ্র হয়ে থাকে। যার কারণে অনেক সুন্দর লাগে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আটা ময়দা মাখলে মনটা আর নরম থাকে না, তখন ভেতরে ঝড়রাটে রূপটা প্রকাশ পায়। যার কারণে আটা ময়দা মাখলেও বিয়ের রাতের মতো সুন্দর লাগে না।🫣🫣🫣
আসলে ভাই বিয়ের রাতে মেয়ে একদম নরম ভদ্র হয়ে থাকে কিন্তু তারপরে আসল রূপ দেখা শুরু, জীবনটা তেজপাতা করে দেয় হাহাহা।
ফাইনাল পরীক্ষার প্রস্তুতি বলে কথা, অন্যান্য পরীক্ষা যেমন তেমন, কিন্তু ফাইনাল পরীক্ষায় বরাবর না হলে তাহলে তো সমস্যা হয়ে যাবে তাই।😀😀
সব আটা ময়দার খেল দাদা ৷ বিয়ের আগে মেয়েদের থাকে না প্যারা , তিন বেলা আটা ময়দা নিয়েই করে খেলা ৷ বিয়ের পরে পায় না আর সে সুযোগ , তাই তো সারা জীবন তার ধারের কাছেও যায় না ৷ 🥰
বিয়ের রাতে ছেলেদের চোখে বিয়ের ফুল ফুটে তাই তো বউকে সুন্দর লাগে। আর বিয়ের পর বাকি জীবনতো চোখে সরিষা ফুল ফোটে। তাইতো আর বউকে সুন্দর লাগে না। 😅😅
কিন্তু মাঝখানের গল্পটা এড়িয়ে গেলেন বিয়ের ফুল পরিবর্তন হয়ে কেন সরিষা ফুল হয়ে যায়।
যদি চোখে বিয়ের ফুল ফুটবে তাহলে এত মোটা অংকের পার্লারের খরচ কেন বহন করতে হয়? সেই ফুলের ধারাই তো সুন্দর দেখার কথা। এত এত দামি দামি প্রসাধনী ব্যবহার করার প্রয়োজন হতো কি?
কারণ বিয়ের দিন মেয়েরা এক বস্তা ময়দা মুখে দেয়।কিন্তু বিয়ের পরে তার স্বামী তাকে আর আটা ময়দা মুখে দিতে দেয় না, যার ফলে বিয়ের রাতের মত মেয়েদেরকে আর সুন্দর দেখায় না।
বিয়ের রাতকে বাসর রাত বলা হয়। আর এই রাতে মধুর বাসরে আটা ময়দার প্রভাবে বউয়ের সমস্ত শরীর যেন পূর্ণ-চন্দ্রে রূপ নিয়ে পূর্ণিমা হয় কিন্তু বিয়ের রাতের পর থেকে আটা-ময়দার প্রভাব কেটে গেলে বউয়ের সমস্ত শরীর শুন্য-চন্দ্র হয়ে ঘন কালো অমাবস্যা হয়ে যায়। 🙃
ভাইয়া আপনার মন্তব্যটি পড়ে সত্যি ভীষণ মজা পেয়েছি। ঘটনাটা আসলেই সত্যি।
মজা পাওয়ার জন্যই তো দিলাম। হা হা হা...
হাহাহাহা। সহমত দাদা।
হি হি হি... ভাই ভাই তো।😁
কনে পক্ষের খেয়ে কাজ নেই যে লক্ষ টাকা ব্যয় করবে,আসল ব্যাপার তো যে বিয়ে করছে ওই ছেলের।সব বন্ধুদের কাছে নিজের বউকে বিশ্বসুন্দরী প্রমান করার জন্য আগে থেকে নিজের পকেট থেকে ময়দা কেনার খরচ দেয়।
এক বারে লক্ষ বলিনি তো... হাজার থেকে শুরু করেছিলাম😁😁😁
হুম, যাই বলুন না কেন মেয়ের বাবা ময়দা এত দাম দিয়ে কিন্তু কেনে না।
কে বলেছে... তাহলে বিউটি পার্লারে মেকাপের এত টাকা প্যাকেজ কেন করে রেখেছে। আর আমার কাছে প্রমাণ ও আছে তো।
তাই বুঝি!সব বয়ফ্রেন্ডের কাছ থেকে উসুল করে বিউটি পার্লারে মেকাপের এত টাকা।
হা হা হা... 🤣
বাড়ির একটা দজ্জাল খাটা স মেয়েকে কি আর কেউ বিয়ে করতে চাইবে। যদি দজ্জাল এবং খাটাশ খাটাশ একটা ভাব দেখায় তাহলে তো বরটা বাসর রাতেই ভাগবে।
এইজন্য বিউটি পার্লারে নিয়ে যায়। আর বিউটি পার্লার থেকে বেরোনোর পরেই দেখা যায় দজ্জাল আর খাটাশ মেয়েটা হয়ে গেছে বিশ্বের সবথেকে মায়াবি সুন্দরী।।
সবই আটা ময়দা আর বিউটিশিয়ানের কারসাজি।
ভাই,,বাসায় ভাবি জানে এই কথাগুলো।দাড়ান আমি আমার কমেন্ট ভাবিকে দেখাতে সাহায্য করছি😜😜
কারণ বিয়ের পরের দিন থেকেই তো মেয়েরা কোমরে কাপড় বেঁধে কাজ করা শুরু করে তাই চেহারার যত্ন নেয়ার সময় পায়না। আর বিয়ের আগে তো বাপের বাড়িতে হেলে দুলে সময় কাটায় তাই তখন রুপের বাহার থাকে। সে কারণেই বিয়ের রাতের পর থেকে আর সৌন্দর্য থাকে না।😂
আসলে বউ তো যেমন তেমন ই থাকে।নজর পরিবর্তন হয় বরদের।সমস্ত দোষ বরদের নজরে😁😁।এজন্য পরে আর সুন্দর মনে হয়না।
বিয়ের দিনে স্বামী, দেবর, ননদ, শ্বশুর-শাশুড়ি সবার চোখে রঙিন চশমা থাকে এই জন্য ওই দিনে বউকে সুন্দর লাগে কিন্তু পরে রঙিন চশমা টা খুলে গেলে আর বউকে ভালো লাগেনা।
সত্যি কথা এটাই, বিয়ের রাতে নতুন বউকে দেখার আকুলতার জন্য বরের চোখে বউকে সুন্দর লাগে।এরপর বউ সারাক্ষন পাশে থাকে ত, তাই সুন্দরটা তার কাছে দুর্বল হয়ে যায়।
কারন সারাজীবনে সাজটা বিয়েতে একবারেই সেজে নেয়। পরে আর সুযোগ পাবেনা বলে।😄😄😄😄
সবই হচ্ছে বিউটি পার্লারের খেলামেলা। বিয়ের পর মেয়েরা কুটনামি শেখার জন্য স্টার জলসা দেখতে দেখতে বিউটি পার্লারে যাওয়ার সময় পায় না। তারপর দিন দিন হয়ে উঠে বাংলা ছবির রিনা খানের মতো। যার ফলে মেয়েদের ভিতর আর বাহির কোনোটাই আর আগের মত সুন্দর থাকে না। সেজন্য মেয়েদেরকে বিয়ের রাতের মতো আর এত সুন্দর লাগে না।
পৃথিবীর ৮৫% মানুষ জীবনের সর্বক্ষেত্রেই হচ্ছে ভোগবিলাসী। এ কারণেই এর প্রভাব ঘটে বউয়ের ক্ষেত্রেও।
দাদা সব এই হচ্ছে মেকাপের খেলা। বিয়ের রাতে বউকে যে রকম লাগে বিয়ের পরের দিন চেহারা ধুলেই পেত্নীর মত লাগে।
বিয়ে না করেও এত অভিজ্ঞতা কোথা থেকে পেলেন সিয়াম ভাই। হা হা হা...
আমার অনেক বন্ধু বিয়ে করেছে তাই, জানি টুক টাক। হিহি।
আরে উত্তরতো পরে দিবো আগে বাড়ি গিয়ে নেই। সেই শুরু হতেই বলে আসছি সেদিন মেকাপের উপস্থিতি না থাকলে গল্পটা ভিন্ন হতে পারতো, কিন্তু বউ বিশ্বাসই করতে চায় না। আজকে দাদার প্রশ্নটা দেখিয়ে সত্যতা প্রমান করবো, হি হি হি।
আমরা বিয়ে না করে বেচেঁ গেছি। যে কোনো কমেন্ট করতে পারবো। বউ এর হাতের মার খাওয়ার ভয় নেই।😁
এই দিক হতে কিছুটা সুবিধায় আছেন আপনারা, তবে জিএফ যদি একটু সেই টাইপের হয় তাহলে নিশ্চিত পানিতে চুবান খাইবেন হা হা হা হা।
আজ তাহলে ভাবীর উপর চাপ সৃষ্টি হবে,আসলে আগে থেকেই ময়দা কেনার দোষ ছেলেদের।
একদমই সত্য না এটা, বিয়ের আগে কিন্তু আমি কোন ময়দার বিল দেই নাই হি হি হি।
হুম, দিলেও কি স্বীকার করবেন।হি হি
হাহাহা! প্রশ্ন শুনেই হাসি পাচ্ছে। এখানে ময়দার ফ্যাক্ট কাজ করে। বরের কাছে সুদর্শনা প্রমাণ করার জন্য এক রাতেই ময়দা মেরে সুন্দর হয়ে যায়। তবে এ ব্যাপারে সবথেকে বেশি বলতে পারবে যারা বিয়ে করেছে 😁😁
আমি তার কী জানি। আমার তো বউই নাই। তাই এই প্রশ্নের উওর আমার সিলেবাসের বাইরে😁😁😁।।
গার্লফ্রেন্ডকে দিয়েও ট্রাই করতে পারেন, যখন সে আপনার গার্লফ্রেন্ড তখন কিন্তু তেমন একটা সুন্দর নয়, যখনই ব্রেকআপ হয়ে যাবে তখনই দেখবেন আগের থেকে কয়েকগুণ সুন্দর হয়ে গেছে।
বিয়ের দিন রাতে চোখে রঙিন লেন্স গ্লাস লাগনো থাকে যাতে প্রাত্তন প্রেমিকার কথা মনে না পড়ে।ঐ গ্লাসটা তে থাকে এমন এক লেন্স যা সবাইকে একরকম দেখা যায়। এমন লেন্স ও স্ত্রী কে ও প্রেমিকার মত লাগে।পরের দিন যখন লেন্স লাগানো গ্লাস খুলে ফেলা হয় তখন সকল মায়া মমতা নিমিষেয় শেষ!!😆😀😃।বিয়ে তো করতেই হবে আবার প্রেমিকা ও ঠিক রাখতে হয়।তাই কোন রকম বিয়ের দিন মুখোস পড়ে থাকে😍😆😀।
বিউটি পার্লারের ক্রেডিট
ছেলে মেয়ে দুজনই বিয়ে করার স্বপ্নে বিভোর থাকে, বিয়ের সময় মেয়েদের চেহারার উজ্জ্বলতা এমনিতেই ফুটে ওঠে আর ছেলেদের মন তখন খুশির জোয়ারে ভাসতে থাকে আশেপাশে যা-ই দেখে তখন তার কাছে সুন্দর মনে হয় আর তাই তখন তার বউকে স্বর্গের পরী মনে হয়। একই পরী দেখতে দেখতে একঘেয়ে হয়ে যায় তখন আর ভালো লাগে না।
ছেলেরা হল হুজুগে বাঙালি। তারা সবসময় নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার করতে পছন্দ করে। বিয়ের রাতে সে বউকে প্রথম দেখে। আর তখন তার চোখে রঙিন দামি ব্রান্ডের সানগ্লাস পরা থাকে। এজন্য বিয়ের রাতে বউকে তার কাছে বিশ্ব সুন্দরী অপূর্ব মনে হয়। তারপর দিন থেকে প্রতিটি পুরুষ মানুষই তাদের সত্তিকারের আচরণে ফিরে যায়। এজন্য বিয়ের রাতের পরে পুরুষ মানুষের কাছে বউকে ভালো লাগেনা। আর তখন তাদের কাছে পাশের বাড়ির ভাবি কে অনেক ভালো লাগে।
শশুড় বাড়ির লোকেরা জানে যে বউয়ের পেতনি মার্কা রুপ দেখে বর বেচারা সারাজীবনই কান্না করবে। তাই বাসর রাতে বরকে সান্তনা দেওয়ার জন্য আটা ময়দা দিয়ে বউয়ের পেতনির রুপকে পরীর রুপে পরিবর্তন করে দেওয়া হয়।.......... হা হা হা হা
বিয়ের সময় ছেলেরা চোখে সর্ষে ফুল দেখে তাই চোখের সামনে যাকিছু দেখে সবই রঙ্গিন লাগে।যেই কিছুদিন পার হয়ে যায় তখন সেই ঘোর কেটে যায় আর তখন বউকে আগের মতো সুন্দর লাগে না। এটাই হলো সমস্যার কারন,আটা ময়দা ওসব কিছুই না বস।🙂
বিয়ের দিন এক গাদা আটা ময়দা মেখে আসল চেহারা ঢেকে সুন্দরী সেজে থাকে, আর অন্য সময় তো এমন আটা ময়দা মাখতে পারে না তাই শুধু বিয়ের দিনই বউকে সুন্দরী লাগে৷
তবে আমার বউ সব সময়ই সুন্দরী 😜
বউকে ভয় পেলে চলবে না তো ভাই। 🤣
কথায় আছে সবুরে মেওয়া ফলে মেয়েরা বিয়েতে সাজবে বলে বহু দিন স্বপ্ন দেখে। তাই এত দিন অপেক্ষার পর বিয়ের দিন সাজলে অনেক সুন্দর লাগে।কিন্তু ছেলেরা বিয়ের পর বউয়ের দিকে ভালোবাসার চোখে তাকায় না বলে বিয়ের দিনের মতো সুন্দর লাগে না।
আসলে ফুল যেমন সৌন্দর্যের প্রতীক ঠিক তেমনি মেকআপ হচ্ছে মেয়েদের প্রতীক 😜,
বিয়ের দিন মেয়েরা ভারী মেকাপের চাদরে জড়িয়ে থাকে তবে যখন বিয়ের পর চাদর খুলতে শুরু করে তখন বোঝা যায়, বিয়ের দিন যাকে দেখেছিলাম আসলে ওটা ছিল মেকাপ সুন্দরী 😅,
"মেকআপ সুন্দরী , মেকআপ সুন্দরী আমি, নাকি মেকআপ সুন্দরী"
আহারে, প্রশ্নটি শুনে উপরের এই গানটির কথা মনে পড়ে গেল। 😁
মেয়েরা বিয়ের আগে এতো পরিমাণে মেকআপ করে যার ফলে তাদের যে আসল সৌন্দর্যের ঝলক সেটা মেকাপের তলানিতে পড়ে যায়। আর বাসর রাতে ছেলেদের কাছে থেকে সাহস হয়ে যায় এই জন্যই মেয়েদের আসল ডাইনি রূপ বাসর রাতের পর থেকেই দেখা যায়।
কোন জিনিস পেয়ে গেল যেমন তার প্রতি আগ্রহ কমে যায় ,তেমনি বিয়ে না হওয়া অবোদি বউকে সুন্দরি লাগে । আর যখন হয়ে যায় তখন আর তাকে ততো সুন্দরী লাগে না।
বিয়ের পর মেয়েরা সংসার ও বাচ্চা সামলাতেই ক্লান্ত হয়ে যায়। তাই দিনশেষে আর আটা ময়দা লাগানোর এনার্জি কোথায়।
সেকারণে বিয়ের রাতে বউকে যতটা সুন্দরী দেখায় আর সারা জীবনেও তার ধারেকাছে যায় না হা হা হা।
মানুষ জন্মের সময় খুবই সুন্দর হয় এটাই মানুষের প্রথম জীবন।
আর বিয়ে মানুষের দ্বিতীয় জীবন তাই রাতে মেয়েকে সুন্দর দেখায়। এইটি দ্বিতীয় জীবনের প্রথম দিন।
জিনিস যেটি ভালো দাম তার একটু বেশি, বিয়ের রাতের মত প্রতিদিন বউয়ের পার্লার খরচ বহন করার মতো কোনো ছেলেই মোটা অংকের সেলারি পায়না, তাই পরবর্তী দিনগুলোতে তাকে অতটা সুন্দর লাগে না।
Best regards
We have finally deployed our witness node with a full infraestructure called @seven.wit, read our announcement
We are providing the following:
Cast your vote to @seven.wit now!
বিয়ের দিন তো আর একটা ছেলে জানে না যে সারা জীবন তাকে কতই না ঝনঝাটের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। কখনো ঘ্যান ঘ্যান, কখনো ঝ্যাঁটার বাড়ি আবার কখনো বা তুমুল ঝগড়া, বাইরে সোয়া ইত্যাদি। আর একটু পান থেকে চুন খসলেই, "আমি বলে বিয়ে করেছি অন্য কেউ হলে করতোই না" এসব শুনতে হবে এটা সে বিয়ের রাতে জানে না ।
তাই বিয়ের রাতে বৌ কে সুন্দর লাগে। আর বিয়ের পরে মনের দুঃখ কষ্টে সে সুন্দর লাগা আসলেও তা ওভাবে ভালো লাগে না।
তারপরও এসব কিছুর মাঝেই মানুষ ভালোবাসা খুজে পায় আর ভালোবেসে যায় সারাজীবন।
বিয়ে করার স্বপ্নটাই থাকে রঙিন
বাসর ঘর সাজানো হয় রঙ্গিন ভাবে
আর বউকে সাজানো হয় রঙিন আটা ময়দা দিয়ে
তাইতো সারা জীবনেও বউকে বাসর ঘরের মতো রঙিন মনে হয় না।
বিয়ে নিয়ে মেয়েদের হাজারটা সুখের স্বপ্ন থাকে। সেই স্বপ্নগুলো বাস্তব হতে যাচ্ছে মনে করে সেই খুশি চেহারায় প্রকাশ পায়, তাই এত সুন্দর লাগে। কিন্তু বিয়ের পর স্বপ্নগুলো সব দুঃস্বপ্নে পরিণত হতে থাকে জন্য সেই গ্লো আর মেয়েদের থাকে না। তাই আর সুন্দর লাগে না ।
বাহ বেশ চমৎকার উত্তর দিয়েছেন তো অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে
যেহেতু বিয়ের দিন উপবাস করতে হয় আর খিদে পেটে তখন যাকেই দেখা যাক কেন সুন্দর মনে হবে। 🤪
কারণ বিয়ের দিনে বউ অনেক ময়দা আটা মেখে তাদের স্বামীর কাছে সুন্দরী হওয়ার চেষ্টা করে। বিয়ের দিন যতটা ময়দা আটা মাখে বিয়ের পর আর কখনোই এত বেশি ময়দা আটা মাখে না তাই বউকে বিয়ের রাতে সব থেকে বেশি সুন্দর দেখায়।
সহমত। বস। সব আটা ময়দা কা খেল।
বিয়ের দিনের লাইটিং এর জল্কানীও দায়ী।
এখনতো অনেক বাসর রাতের বিড়াল গিন্নীরাই মারে। তাই কিলারকে ইন্নোসেন্ট অবস্থা থেকে একটু ব্যাতিক্রমতো লাগবেই। হা হা