এবিবি-ফান প্রশ্ন ১৮৮ | গিফট না দিয়ে বিয়ের দাওয়াত কিভাবে খাওয়া যায় ??
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
গিফট না দিয়ে বিয়ের দাওয়াত কিভাবে খাওয়া যায় ??
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
আপনাদের মূল্যবান পরামর্শের অপেক্ষায় রইলাম।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
দাওয়াতে গেলে প্রথম থেকে খাবারের শেষ পর্যন্ত সবাইকে হুকুম দিয়ে চলে বেড়াতে হবে। তাহলে সবাই বুঝবে যে কোন না কোন পক্ষের গাড়িয়ান তাহলে আর গিফট দিতে হবে না। 🤣🤣
বেশি হম্বিতম্বি করলে বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
🤣🤣🤣🤣
বিয়ের দাওয়াত খাওয়ার জন্য প্রথমেই নিজেকে এমন ভাবে সুসজ্জিত করতে হবে যাতে করে কেউ দেখলে প্রশ্ন করার সাহসই না করতে পারে। এরপরও যদি কেউ প্রশ্ন করেই ফেলে, তাহলে ছেলে পক্ষকে বলবো আমি মেয়ের মামা, আর যদি মেয়ে পক্ষ জিজ্ঞেস করে তাহলে বলবো ছেলের মামা। এভাবে নিজেকে মামা বানিয়ে সবার সাথে উপদেশমূলক কথা বলতে বলতে পেট পুরে খেয়ে চলে আসবো।🤪😁
বাহ বেশ ভালো বুদ্ধি বের করেছেন তো।
এটা তো সহজ ব্যাপার,ছেলের বিয়ে হলে বলতে হবে আমি বরের সাবেক গার্লফেন্ড আর মেয়ের বিয়ে বলতে হবে আমি বউয়ের সাবেক বয়ফ্রেন্ড। একথা বলেলে ছেলে বা মেয়ের পক্ষ বলবে দেখো বাপু যা হবার তা তো হয়ে গেছে, এখন টেবিলে বসে ভাল মন্দ কিছু খেয়ে যাও,হা হা হা।😝😝😝
ঘটনা অন্যদিকেও মোড় নিতে পারে। সাইডে ডেকে নিয়ে মেরে হাড়গোড় ভেঙে দিতে পারে।
ভাইয়া সাইডে নিয়ে হয়তো আলাদা ভাবে আপ্যায়ন করার সম্ভাবনা থাকতে পারে, সেটা যে কোন ধরনের আপ্যায়ন হতে পারে,হি হি হি।🤩🤩🤩
বরপক্ষের হয়ে কণে পক্ষের বাড়িতে খেতে গেলে কোন গিফট দিতে হয় না, তারপরের দিন বরপক্ষের বাড়িতে খেতে যাব না।🤩🤩
মেয়ে পক্ষকে বলতে হবে ছেলে পক্ষ আর ছেলে পক্ষকে বলতে হবে মেয়ে পক্ষ,তাহলেই হয়। তবে ধরা পরলে কোন ভাবেই বুদ্ধিদাতা দায়ী নয়। 😜😜,আর না হয় কাজী হিসাবে গেলেও হবে। উল্টো গিফট দিয়ে দেওয়া হবে।
তাহলে চলেন দুজন মিলে একটা বিয়ে খেয়ে আসি। তবে ধরা পড়লে কিন্তু আমাকে খুঁজে পাবেন না।🤣😂
ধরা পরলে তো, বলবো আমারে জোর করে এই ভাই নিয়ে আসছে, আমি কিছুই চিনি না😜😜।
গিফট না দিয়ে ক্যাটারিং এর কাজ করে বিয়ের দাওয়াত খাওয়া যায়।তাহলে কোনো ঝুঁকি থাকবে না☺️☺️.
বুদ্ধিটা অবশ্য খারাপ না।
☺️☺️সব মান বজায় থাকবে।
খুব সুন্দর করে সেজেগুজে, বরযাত্রীর লোকের পেছন পেছন ঢুকে পড়তে হবে😉 । ভাববে আমি বুঝি বরযাত্রীর লোক 🤭।শুধু বিয়ের খাবার কেন !তার সাথে এক্সট্রা যা কিছু থাকবে সবকিছুই খুব আদর যত্ন সহকারে খাইয়ে দেবে🙈।
তবুও ঝুঁকি আছে দিদি।সুন্দরী মেয়ে দেখে বরযাত্রীর লোকের কাছে উল্টে বিয়ের প্রস্তাব দিলে তখন তো পুরো ফেঁসে যাবেন।☺️☺️
😂😂😂😂😂 তাও ঠিক।
নিজেকে উভয় পক্ষের আত্মীয় বানিয়ে খাওয়া যায়। বর্ পক্ষ জিজ্ঞেস করলে বলতে হবে আমি কনে পক্ষের আর কনে পক্ষ জিজ্ঞেস করলে বলতে হবে আমি বর পক্ষের ।
এভাবে কয়টা বিয়ে খেয়েছেন? 😂
এখনও খাইনি তবে এভাবে ধরা খাওয়ার সম্ভাবনা কম, হা হা ।
বিয়েটা যদি নিজের হয়,আর সর্বনাশ যদি আজকেই কনফার্ম, তাহলে আর টাকা দেয়ার প্রয়োজন হয় না 😏😒
গিফট না দিয়ে বিয়ের দাওয়াত খাওয়ার সহজ উপায় হলো, যে কোন একটি পক্ষের পরিচয় দিয়ে দাওয়াত খাওয়া সম্পূর্ণ শেষ করে ফাঁকা স্থান বুঝে চলে আসে।
গিফট না নিয়ে গিয়ে, বিয়ের দাওয়াত খেয়ে চোখ বন্ধ করে চলে আসবেন। নিজের চোখ বন্ধ করে চলে আসলে অন্যরা আর আপনাকে দেখবে না।