"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড #২০৭ [তারিখ : ০১-০২-২০২৪]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" এর আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @tasonya
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নামঃ তাসলিমা আক্তার সনিয়া @tasonya । জাতীয়তা- বাংলাদেশী। বৈবাহিক অবস্থান- বিবাহিতা এবং এক সন্তানের জননী। শিক্ষাগত যোগ্যতা- তিনি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করেছেন। তার শখ- তিনি পছন্দ করেন ছবি আঁকতে, গল্পের বই পড়তে, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখতে। তাছাড়া তিনি ফটোগ্রাফি, রেসিপি এবং ডাই প্রজেক্ট বানাতেও দারুণ পছন্দ করেন। আবার ঘোরাঘুরি করতেও তার বেশ ভালো লাগে। এছাড়া তিনি বিভিন্ন রকম রেসিপি তৈরিতেও সিদ্ধ হস্ত।। স্টিমেট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু- ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৯ তারিখে। তিনি তার পরিশ্রম, মেধা এবং ঐকান্তিক প্রচেষ্টা দিয়ে আমার বাংলা ব্লগে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
আর্ট :- সূর্যাস্তের দৃশ্য পেইন্টিং by @tasonya (তারিখ ০১-০২-২০২৪)
আজকের ফিচার্ড পোস্ট বাছাই করতে গিয়ে দারুন দারুন পোস্ট দেখতে পেয়েছিলাম। তবে আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে এই পোস্টটি দারুণ লেগেছিল। কারণ জল রং দিয়ে ড্রইং করা অনেক কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। রং একটু এদিক ওদিক হলেই সম্পূর্ণ ড্রইং টাই নষ্ট হয়ে যেতে পারে এছাড়াও এই ড্রইং করতে প্রচুর পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় এবং সময় কিন্তু অনেক বেশি লাগে তার কারণেই এই পোস্টটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। এছাড়াও তিনি তার পোস্টের মধ্যে সঠিক কালার ব্যবহার করেছেন এবং কমিউনিটি সমস্ত নিয়মকানুন মেনেই পোস্ট করেছেন।
সনিয়া আপু এই কমিউনিটির একজন অ্যাক্টিভ মেম্বার। তিনি তার অ্যাক্টিভিটিসের মাধ্যমে তার এই নিজের অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি সব সময় এই কমিউনিটিতে কোয়ালিটি ফুল পোস্ট করে থাকেন। তিনি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন ধরনের পোস্ট করে যাচ্ছেন। এর মধ্যে ফটোগ্রাফি পোস্ট, ট্রাভেলিং পোস্ট এছাড়াও ডাই প্রজেক্ট অন্যতম। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন ধরনের ইউনিক ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। কমিউনিটির যে সমস্ত মেম্বার তাদের চমৎকার সব সৃজনশীলতা দিয়ে কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন তিনি তাদের মধ্যে একজন। আজকে এই ড্রয়িংটি দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। সে কারণেই আমি তার আজকের পোস্টটি ফিচার পোস্ট হিসেবে মনোনীত করেছি। আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে আপনারাও পোস্টটি থেকে ঘুরে আসবেন। আশা করি আপনাদেরও উৎস ভাইয়ের প্রচেষ্টা ভালো লাগবে।
সত্যি বলতে যখনই এই ছবিটা আঁকতে বসি তখনই ভেবেছিলাম সূর্যাস্তের পেইন্টিং করব। আসলে সূর্যাস্তের পেইন্টিং গুলো আমার কাছে একটু বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া এই পেইন্টিং টা একটু বড় ছিল, তার জন্য অনেক বেশি সময় লেগেছিল করতে। তবে প্রত্যেকটা কাজ ভালোভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করি। আমার পোস্টটি সিলেক্ট করেছেন এটা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। বিশেষ করে আর্টের প্রশংসাগুলো শুনে আরও বেশি উৎসাহিত হয়েছি। অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্ট সিলেক্ট করার জন্য।
আজকের এই ফিচারড আর্টিকেল পোস্টে সোনিয়ার নাম টা দেখে অনেক ভালো লেগেছে। তার করা পেইন্টিং গুলো দেখলে সত্যি অনেক বেশি ভালো লাগে। একেবারে চোখ ধাঁধানো এবং মনোমুগ্ধকর পেইন্টিং গুলো সে প্রতিনিয়ত করে থাকে। তেমনভাবে সূর্যাস্তের দৃশ্যের পেইন্টিংটাও সুন্দর করে করেছে। তার এই পোস্ট ফিচারড আর্টিকেলে দেখে আমার কাছে আরো বেশি ভালো লেগেছে। এই পোস্টটা মনোনীত করার জন্য ধন্যবাদ।
প্রাকৃতিক সুন্দর্য সকলকেই মুগ্ধ করে। সূর্যাস্তের সেই অপূর্ব একটি পেইন্টিং আপু আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সত্যি অংকনটি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। সোনিয়া আপুর এই পোস্টটি ফিচারড আর্টিকেলে মনোনীত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলে এরকম প্রাকৃতিক পরিবেশে পেইন্টিং গুলো করতে বেশ সময় দিয়ে করতে হয়। তাছাড়া সোনিয়া আপু তো বেশ কালারফুল একটি পেইন্টিং করলেন। বিশেষ করে আপু তিনটি ক্যাম্পাসের উপরে চেষ্টা করেছে সুন্দরভাবে পেইন্টিং টি ফুটিয়ে তোলার জন্য সেজন্য আপুর পেইন্টিং আরো দুটো জানতে হয়েছে। আপু তো প্রতিনিয়তই সব সময় আমাদের মাঝে সুন্দর সুন্দর পোস্টগুলো হাজির করে। আজকের আপুর পোস্টটি আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। আর আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপুর পোস্টে সিলেক্ট করার জন্য।