আমাদের স্বল্প পরিমাণে ভোজন করা উচিত
হ্যালো বন্ধুরা ,,
এতদিন তো অনেক কিছুই গল্প নাটক ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি ৷ আজকে শেয়ার করতে যাচ্ছি আমাদের আমাদের শরীরকে কিভাবে ঠিক রাখবো বা রাখার চেষ্টা করবো ৷ তার জন্য আমাদের অবশ্যই স্বল্প ভোজন করতে হবে ৷ তাহলে চলো শুরু করা যাক ৷
সাধারনত আমরা জীবন্ত প্রাণী ৷ আর বিশেষ করে আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অবশ্যই খাদ্যের প্রয়োজন ৷ কারন এই খাদ্য আমাদেরকে বেঁচে থাকার সহায়তা করে থাকে ৷ আমরা হয়তো না খেলে বেশিদিন বেঁচে থাকতে পারবো না ৷ এবং কি বেশি পরিমাণে খেলেও আমাদের শরীরের মধ্যে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিবে ৷ এতে করে আমরা দিন দিন অসুস্থতায় ভোগতে পারি ৷
আমাদের স্মরন রাখা উচিত অল্প স্বপ্ল খাওয়া আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যবান জীবন নিশ্চিত করে থাকে ৷ তারপর এগুলো দীর্ঘায়ু নিশ্চিত করে থাকে ৷ আমাদের স্বচ্ছন্দ জীবনজাপনে জন্য স্বল্প ভোজন করা উচিত ৷ তাহলেই আমরা আমাদের শরীরের সঠিক মাত্রায় নিয়ন্ত্রন করতে পারবো ৷
আমাদের জীবন ধারন করতে পরিমিত খাদ্য দরকার ৷ আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার জন্য আমাদের শরীরের নানা ধরনের রোগ বালাই সৃষ্টি হয়ে থাকে ৷ আমি অনেকের ক্ষেত্রে দেখেছি দোকানে হাট বাজারে বাড়িতে খাবাররে লোভ সামলাতে না পেরে অতিরিক্ত খাবার খেয়ে হসপিটালে পরে থাকে দশ বারো দিনের মত ৷
অতিরিক্ত খাবারের ফলে যদি দেখা যায় খাদ্য যথাযথভাবে হজম না হয় , এটা পরে বিষাক্ত হয়ে যায় ৷ তারপর অতিরিক্ত অজীর্ণ খাবারের জন্য পেটের অসুুখ পেট ফাপা সাধারনত এই ধরনের সমস্যাই দেখা দেয় বেশিরভাগে ৷ অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার আমাদের শক্তি না দিয়ে তার পরিবর্তে ব্যাপক ক্ষতি নিয়ে আসে ৷ তাই আমাদের স্বল্প ভোজন করাই একদম সঠিক মানের কাজ ৷
আমাদের উচিত সেই খাবার খাওয়া যেগুলো খাদ্যের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে ৷ কারন এই সুষম খাবার আমাদের সুন্দর জীবনজাপন করতে সাহায্য করে থাকে ৷ আমরা যদি প্রতিনিয়ত ফল মূল বা মাছ মাংস নাও খেতে পারি তারপর যখন খাবো তখন আমাকে অবশ্যই অল্প পরিমাণে খাইতে হবে ৷ কারন বেশি পরিমাণে খেলে অরুচি চলে আসবে এবং তার সাথে অনেক বমিও হতে পারে ৷
আমরা যতটুক পারবো ভালো ভালো শাকসবজী মাছ মাংস ডিম দুধ যা পারি কয়েকদিন পর পর অল্প পরিমাণে খাবো ৷ এতে করে আমরা স্বাভাবিক ভাবে জীবনজাপন করতে পারবো কোন ধরনের অসুখ ছাড়াই ৷ আমাদের খাদ্যের প্রোটিন , চর্বি , ভিটামিন এবং খনিজ অন্তভূর্ক্ত করা উচিত ৷
একটা কিন্তু প্রবাদ আছে যে ,, "মানুষ কম খাওয়ার জন্য মরে না কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য মরে" ৷ তাই আমাদের প্রত্যেককে স্বল্প খাদ্য ভোজন করার অভ্যাস রাখা উচিত ৷
আমাদের প্রত্যেকের উচিত আমাদের ডায়েট কন্ট্রোল করে চালা। কারণ বর্তমান সময়ে দেখা যায় আমরা অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ করে ফেলি। যার কারণে আমাদের শরীরে নানা ধরনের রোগ বাসা বাধতে শুরু করে।
অল্প খাওয়ার মধ্যেও তৃপ্তি আছে। আমি বলব না যে আপনারা একেবারেই অল্প খাবার গ্রহণ করুন। অবশ্যই খাবার গ্রহণ করবেন,, কিন্তু কিছুক্ষণ পরপর। একসাথে অনেকগুলো খাবার গ্রহণ করলে আপনার পেটের মত সমস্যা হতে পারে। এমনকি শরীরের মধ্যেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
খুবই মূল্যবান একটা টপিক আজকে আপনি আমাদের সাথে আলোচনা করেছেন। যেটা পড়ে আসলে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। তোমাকে ধন্যবাদ আপনাকে,, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে আপনার মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য ৷ ভালো থাকবেন আপনিও ...
আপনার সাথে আমি পুরোপুরি একমত৷ পেট ভরে খেলেই যে শারীরিক গঠন ভালো হবে স্বাস্থ্যবিজ্ঞান আসলে সে কথা বলে না।খেতে হবে স্বল্প পরিমাণ কিন্তু সেকল খাবার হয় যেন পুষ্টিকর। তবেই শারীরিক গঠন বৃদ্ধি সম্ভব।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে আপনার মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য ৷ ভালো থাকবেন আপনিও ...
আমাদের সুস্থ জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে আজকে আপনি আপনার লেখার মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন। সত্যি কথা বলতে আমাদের প্রত্যেকেরই খাদ্য সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বন করা উচিত। যাতে করে আমরা একটা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারি।
বর্তমান যুগে আমরা প্রত্যেকেই বাড়ির বাইরে বিভিন্ন হোটেল,রেস্টুরেন্ট,ও ধাবাতে খাবার খেতে পছন্দ করি। আমাদের জীবনের যেকোনো ছোট ছোট অনুষ্ঠান সেলিব্রেট করার জন্য আমরা বাইরে থেকে খাবার অর্ডার করে থাকি। কিন্তু দেখতে গেলে সেই সমস্ত খাবার গুলো আমাদের শরীরের পক্ষে সবথেকে বেশি ক্ষতিকর এবং সেগুলোই আমাদের শারীরিক অসুস্থতার প্রধান কারন গুলির মধ্যে অন্যতম।
আপনি একদমই সঠিক বলেছেন, আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত পরিমিত, সহজপাচ্য এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ বিভিন্ন ফলমূল, শাক সবজি মাছ মাংস খাওয়া উচিত। যাতে আমরা শারীরিক দিক থেকে সুস্থ ভাবে জীবন যাপন করতে পারি। ভালো থাকবেন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
ধন্যবাদ দিদি আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ৷ আপনিও ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন দিদি ৷ আপনার দিনটি শুভ হোক ৷
আপনি যত কম খাবেন তত আপনার রিযিক বেঁচে যাবে আর সেই রিযিক গ্রহণ করার জন্য আপনার হায়াত বেড়ে যাবে। রূপক অর্থে এই কথাটি ব্যবহার হলেও আসলে এই কথার মূল অর্থ হলো কম খান বেশি দিন বাঁচুন।
আপনি ঠিকই বলেছেন শরীর সুস্থ সবল রাখার জন্য বেশি খাবারের প্রয়োজন নেই। পুষ্টিকর অল্প খাবারই যথেষ্ট।অল্প খাবারের উপকারিতা খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন।আপনার লেখাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। এজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
খাবার গ্রহণ এর বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকা উচিত। না হলে বিভিন্ন ধরনের রোগ এসে শরীরে বাসা বাধে।এত চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো আর সুস্থ থাকবেন সবসময় এই শুভকামনা রইলো আপনার জন্য