কলকাসুন্দা ফুল
Hello Everyone,,,,
আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন ৷ আমি ও ইশ্বরের কৃপায় ভালো আছি ৷ প্রতিদিনের মত আজকেও চলে আসলাম ফুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে ৷ জানি না কেমন হয়েছে আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে ৷ তাহলে চল শুরু করা আজকের কলকাসুন্দা ফুলের ফটোগ্রাফি ৷
সাধারনত আমরা জানি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার ৷ নানা রঙের বাহারি ফুলে বাংলাদেশ ফুটে থাকে ৷ এবং সারাবছরে দেখা যায় ৷ বাংলাদেশে এমন কিছু ফুল রয়েছে যেগুলো সাধারন মানুষের সাথে পরিচিত নয় ৷
তারপর অধিকাংশ মানুষের কাছে ফুল একটি সৌন্দর্য বর্ধক জিনিস বলা যায় ৷ আমরা সাধারনত জানি একটি ফুল বিভিন্ন সাজসজ্জায় ফুলের ব্যবহার হয়ে থাকে ৷
তাছাড়াও আমরা যতটা জানি ফুল বাণিজ্যিক খাতে প্রয়োগ করা হচ্ছে ৷ ফুল আমাদের অনেক কাজে লাগে ফুলের ব্যবহার পারফিউম থেকে শুরু করা নানা ধরনের সাজসজ্জায় এবং আমাদের শরীরের জন্য নানা ধরনের তৈল এর ব্যবহার একমাত্র ফুলের ব্যবহার দারাই সম্ভব ৷
কলকাসুন্দা ফুলের ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে জানুন
- অরুচিতে: অরুচি বলতে জিভটা ফাটা ফাটা এবং জিভের ধারটা লাল কিছু খেলেই জিভের ভিতর জ্বালা করে থাকে ৷ কোন কিছু খেলে জিভে রুচি আসে না ৷ এক্ষেত্রে কালা বা সাদা কলকাসুন্দা পাতা অল্প লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে সে পানি পান করতে হবে তাইলেই অরুচি খুব সহজেই চলে যাবে ৷
গলা ভাঙ্গায়: যে গলা ভাঙ্গায় মাঝে মাঝে ফাঁটা কাশির মত বের হয়ে থাকে আবার একদম বসে যায় সেক্ষেত্রে বুঝতে হবে এটা সাধারনত কফের সাথে পিত্তের যোগ রয়েছে ৷ এক্ষেত্রে এই কলকাকাসুন্দা গাছের ফুল ও পাতা দুটো মিলিয়ে দশ গ্রাম একটি কাপে সিদ্ধ পানিতে দিনে দুইবার খেতে হবে তাহলে গলা ভাঙ্গা খুব সহজেই চলে যাবে ৷
গলা বুক জ্বালায়: চোরা অম্বলরোগে কলকাসুন্দা ফুলে চূর্ণ এক বা দেড় গ্রাম মাত্রায় সকাল ও বিকালে জল সহ খেতে হবে তাহলে সমস্যাটি খুব সহজেই চলে যাবে ৷
- বিষমজ্বর: খুস খুস জ্বর হলেও খাওয়ার অরুচি নেই তার জন্য এই কলকাসুন্দা গাছের শিকর এর ছাল বেটে , মটরের মত বড়ি করে রাখতে হবে ৷ প্রতিদিন পানি দিয়ে সকাল ও বিকাল খেতে হবে ৷ তাহলেই খুব সহজেই বিষমজ্বর থেকে নিরাময় পাওয়া যাবে ৷
- হাঁপানি: কলকাসুন্দের মূল এর ছাল শুকিয়ে কয়েকদিন ভিজিয়ে রাখতে হবে তার পর সেই পানি প্রতিদিন দুইবেলা খাইতে হবে ৷ তাহলেই খুব সহজেই হাঁপানি রোগ খুব সহজেই চলে যাবে ৷
ফুল নিয়ে দুই লাইন গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা:
√ সাধারনত ফুল বাগান ও পরিবেশের রঙ গঠনের জীববৈচিত্র যোগ করে না ৷ সাধারনত তারা উদ্ভিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাঠামো ৷ এবং অনেক জীবের জন্য খাবার হিসেবে ভূমিকা রাখে ৷
√ অনেক পোকা মাকড় এই ফুলের মধু সংগ্রহ করে তাদের জীবনজাপন চলে ৷ হয়তো এগুলো আমরা কখনই ভাবার সময় মনে করি না ৷ আসলে প্রতিটি জিনিসের কোন না কোন ভূমিকা অবশ্যই রয়েছে ৷
আজকে আর লিখছি এই ছিল আজকের কলকাসুন্দা ফুলের কিছু তথ্য সংক্রান্ত আলোচনা ৷ আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে ৷ সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানেই শেষ করছি ৷
| বিষয় | ফটোগ্রাফি |
|---|---|
| ডিভাইস | ভিভো Y11 |
| লোকেশন | বাংলাদেশ |
| W3W | https://w3w.co/slotted.inward.quartered |










¡Congratulations!
This post has been supported through the account Steemcurator06. for containing good quality content.