Better Life with Steem|| The Diary Game||25 December 2024||
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার কাটানো আজকের সকল কর্মকান্ড গুলো।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয় নাই। ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ সামনে এসে বসে থাকি তারপর সকালের নাস্তা করি। নাস্তা করে বাড়ি থেকে বের হই বাহিরের দিকে। বাইরের দিকে কিছুক্ষণ হাটাহাটি করে চলে যায় দোকানের দিকে। দোকানে গিয়ে অল্প কিছুক্ষণ দোকান বলা মামার সাথে কথাবার্তা বলি। তারপর আমার খালাতো ভাই আসে দোকানের দিকে।
এসে কিছুক্ষণ বসে থাকার পরে বলে চল কলা পেকে ছে কেটে আনি। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে চল যাই কলা কেটে নিয়ে আসি। তারপর দুজনে মিলে কলা কাটতে গেলাম। কলা বাগানে গিয়ে দেখি দুসরা কলা কিছুদিন ঘরে রাখলেই পেকে যাবে এমন আছে। তো আমরা দুজনে মিলে সেই কলা গাছ কেটে কলা নানা বাড়ি নিয়ে আসি।
তারপর আমার মামা বলে এক জায়গায় যাবি আমার সাথে। আমি বললাম আচ্ছা যাব চলেন। তো মামা আর আমি দুজনে মোটরসাইকেলে উঠে পড়লাম। দুজনে মিলে বেশ অনেকটা দূর ঘোরাঘুরি করে চলে গেলাম আমাদের এক আত্মীয়ের বাড়িতে। সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ মামা আর আমি সেই বাড়িতে বসি কথাবার্তা বলি। তারপর বাড়ির দিকে চলে আসি আমরা।
বাড়ির দিকে আসার সময় আমরা দেখতে পাই গাড়ির পিছনের চাকায় একটু হাওয়া কম আছে। তারপর আমরা একটা গ্যারেজে গিয়ে গাড়ির চাকায় হাওয়া দিয়ে দিতে বলি। তারপর সে দেখতে পায় গাড়িতে লিক হয়েছে। তারপর কিছুক্ষণের মধ্যে সে গাড়ির লিড ঠিক করে দিয়ে হাওয়া দিয়ে দেয় গাড়ির চাকায়। তারপর আমরা দুজনে বাড়িতে চলে আসি গাড়ি নিয়ে।
বাড়িতে এসে আমি আমাদের বাড়িতে চলে আসি। এসে কিছুক্ষণ বসে থাকার পরে বাহিরে বের হই গোসল করার জন্য। তো বাহিরে বেরিয়ে খুব সুন্দর ভাবে গোসল করে ঘরে চলে আসি। ঘরে এসে কিছুক্ষণ কম্বলের নিচে শুয়ে থাকি। কারণ আজকে বাইরে তেমন কোন রোদ নেই। তাই অনেক ঠান্ডা লাগতেছিল তার জন্য কম্বল গায়ে জড়িয়ে শুয়ে থাকি কিছুক্ষণ।
তারপর আম্মু ডাক দিয়ে খাওয়া দাওয়া করতে খাওয়া দাওয়া করে আবারও রুমের মধ্যে ঢুকে পড়ি। আবারো কম্বল গায়ে জড়িয়ে বিছানায় শুয়ে পরি। বেশ অনেকটা সময় এভাবেই কেটে যায়। তারপর রুম থেকে বেরিয়ে একটু বাইরের দিকে বের হই। তো বাইরে দেখতে পাই আমার বাড়ির ছোট বাচ্চারা ব্যাডমিন্টন খেলতেছে। তারা আমাকে দেখেই বলে আমাদের সাথে খেলেন। তো আমি তাদের সাথে ফেস অনেকটা সময় ব্যাডমিন্টন খেললাম।
তোদের সাথে ব্যাডমিন্টন খেলতে খেলতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে যায়। তো সবাই খেলা বাদ দিয়ে যে যার ঘরের দিকে চলে আসে। তো আমি ঘরের সামনে বসে থাকি বেশ অনেকটা সময়। বেশ অনেকটা সময় বসে বসে এদিক-ওদিক ছোট বাচ্চাদের লাফা লাফি দেখতে থাকি।
তো সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার পরে আমি ঘরের মধ্যে চলে যাই। কিছুক্ষণ বসে থাকার পরে এক কাপ কফি তৈরি করি। তারপর সেই কফি টুকু পান করি। কফি পান করে বেশ ভালই লাগে আমার। তারপর রুমের মধ্যে গিয়ে কিছুক্ষণ গেম খেলতে তাকে ফোন নিয়ে। অনেকটা সময় এভাবেই গেম খেলতে খেলতে কেটে যায়।
তারপর আমাকে কল দেয় ব্যাডমিন্টন মাঠে আসতে বলে ব্যাড নিয়ে। কারণ ব্যাডমিন্টন মাঠে একটা কম আছে। মাঠে চারটা ব্যাড না হলে তো খেলা যায় না। তাই আমি তাড়াতাড়ি করে ব্যাড নিয়ে বাড়ি থেকে বের হই। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই আমি সেখানে গিয়ে পৌঁছায়। আজকে বেশ অনেকটা সময় ব্যাডমিন্টন খেলতে পারলাম। কারণ কেমন একটা লোকজন ছিল না। তাই অনেক সময় ব্যাডমিন্টন খেলতে পেরেছি।
• As always, thank you for sharing your daily diary article with us. It's nice to hear about how your day went. Also, I would like to ask you to improve your use of markdown. Try using markdown styles like justifying text.
We would like to appreciate your presence and activities towards the community. Our community also likes to inspire you to participate in the engagement by visiting others' posts and making insightful comments.
Regards
@nishadi89 ( Moderator )
Incredible India
Date:- 26/12/2024
আপনাকে ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ার জন্য এত সুন্দর একটা মন্তব্য দেওয়ার জন্য ও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
Thank you 😊
আপনার দিনযাপনের এমন প্রাণবন্ত ও বিস্তারিত বর্ণনা সত্যিই অসাধারন। প্রতিটি মুহূর্তের অভিজ্ঞতা আপনি যেভাবে বর্ণনা করেছেন, তা যেন আমাদেরকেও আপনার সাথেই সেই যাপিত দিনের সফরে নিয়ে যায়। সকালে কলা কাটা থেকে শুরু করে আত্মীয়ের বাড়ি ভ্রমণ, ছোটদের সাথে ব্যাডমিন্টন খেলা, এমনকি ঠান্ডার দিনে কম্বলের নিচে আরাম করার মুহূর্তগুলো সবকিছু খুব বাস্তব এবং সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাপনেও যে এত ছোট ছোট আনন্দ থাকে, তা আপনি দারুণভাবে দেখিয়েছেন। বিশেষ করে সন্ধ্যায় কফি পান করে আবার ব্যাডমিন্টন খেলতে যাওয়া এগুলো থেকে জীবনের ছন্দ আর সরল আনন্দের অনুভূতি পাওয়া যায়।
আপনার এই পোস্টটি শুধু দারুণ তথ্যবহুল নয়, বরং অনুপ্রেরণাদায়কও। আশা করি, আপনি এমন সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে আরও শেয়ার করবেন।
আপনাকে ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ার জন্য এত সুন্দর একটা মন্তব্য দেওয়ার জন্য ও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।