Better Life with Steem|| The Diary Game||19 June 2024||
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার কাটানো আজকের সকল কর্মকান্ড গুলো।
আজকে আমি ঘুম থেকে উঠি অনেক দেরি করে। কারণ কাল রাতে ঘুমাতে অনেক দেরি হয়। আর তার জন্য কেউ আমাকে ঘুম থেকে জাগায়ও না। তাই ঘুম থেকে অনেক দেরি করে উঠি। তো ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করি। তারপর বাহিরে গিয়ে বসে বাহিরের আবহাওয়া দেখে মনে হচ্ছিল।যে অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে বৃষ্টি নামবে।
তো আমার কিছু কাজ ছিল সেটা করার জন্য তাড়াতাড়ি নেমে যাই। কালকে অনুষ্ঠানের জন্য যে বক্স ভাড়া এনেছিলাম সেই বক্সটাকে তাদের বাড়িতে দিয়ে আসা লাগবে। তার জন্য তাড়াতাড়ি করে বক্সটা নিয়ে বাসা থেকে বের হই। তো আমি একজন গাড়িওয়ালা ভাইকে কল করি। সে বলে তুমি পাঁচ মিনিট বসো আমি আসতেছি। তো আমি তার কথামতো সেখানে অল্প কিছুক্ষণ বসে রইলাম।
তারপরে সে আসে আমি বক্সটা নিয়ে গাড়িতে উঠাই। তারপরে চলে যাই যার বক্স তার বাড়িতে সেখানে গিয়ে বক্স দিয়ে তার বক্সের ভাড়া টাকা দেই। তারপর সেখান থেকে বাড়িতে চলে আসি। তো বাড়িতে আসার পথে আব্বু আমাকে কল দিয়ে বলে ডিম নিয়ে আসছে। তো আমি তোর কথামতো ডিম নিয়ে চলে যাই বাড়িতে।
বাড়িতে গিয়ে একটু বসতেই। আম্মু ডাক দিয়ে বলে বাসায় পোলার চাল নেই। পোলাওর চাল শেষ হয়ে গেছে। তুই তাড়াতাড়ি করে নিয়ে আয়। তো আমি তাড়াতাড়ি করে বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজারের দিকে যায়। সেখানে একটা দোকান থেকে পোলার চাল করায় করি। তারপর তাড়াতাড়ি করে বাড়িতে চলে আসি। এসে অল্প কিছুক্ষণ ফোন নিয়ে বসে থাকে।
তো দুপুরে গোসল করে খাওয়া দাওয়া করি। তারপরে বিছানায় শুয়ে পড়ি। কারণ সকালের সেই আবহাওয়াটা এখন পর্যন্ত বজায় আছে। তাই হঠাৎ করেই দেখি বৃষ্টি চলে আসে। আমার বৃষ্টির মধ্যে প্রচন্ড ঘুম পায় আর ঘুম ও হয় ভালো। তাই বিছানায় শুয়ে পড়তেই আমার ঘুম চলে আসেন।
ঘুম থেকে উঠি প্রায় সন্ধ্যা হয়ে আসছে তেমন সময়। তো ঘুম থেকে উঠে হাত মুখ ধুয়ে সামনে গিয়ে বসি। এর মধ্যে আব্বু আবার আমাকে বলে দোকানে গিয়ে সেভেন আপ নিয়ে আসতে। তো আমার আর কাজকর্ম নেই আমার ঘরের ছোট ছোট বাজার করতে হয়। এটা মনে হয় প্রতিটি পরিবারের বড় ছেলেদের কাজ হয়ে থাকে। যে ঘরের ছোট ছোট খুঁটিনাটি বাজার পাতি তারা করে দেবে। তাই আমি গিয়ে সেভেন আপ নিয়ে আসি বাড়িতে। এসে সেই সেভেন আপগুলো ফ্রিজে ভরে রাখি।
তারপরে আমাকে আমার এলাকার ভাইরা ফোন দেয়। তো আমি তাদের ফোন পেয়ে চলে যাই তাদের কাছে। তখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে আসছে। আমি তাদের কাছে যেতে যেতে মাগরিবের আজান দিয়ে দেয়। তারপরে তাদের কাছে গিয়ে বেশ অনেকটা সময় কাটাই। ঠান্ডা আবহাওয়া সেই স্থানে বসে থাকতে আমাদের বেশ আনন্দ লাগে। আরো রাতের বেলা আমরা একটু আড্ডা দিতে সবাই ভালোবাসি। তো অল্প কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে উঠতে হয় কারণ বাড়িতে আসতে হবে।
তাই সেখান থেকে উঠি তারপর বাড়িতে চলে আসি। বাড়িতে এসে অল্প কিছুক্ষণ শুয়ে বসে কাটাই। তোর কিছুক্ষণ পরে সবাই মিলে চলে যাই নানু বাড়িতে খাবার খেতে। কারণ আজকে আমাদের নানু বাড়িতে দাওয়াত ছিল রাতে। তো সেখানে যাই সবাইকে খাবার খাওয়াই বেড়ে। সবাইকে সুন্দর ভাবে খাইয়ে আমি আর আমার খালাতো ভাই মামায় একসাথে বসে যাই খাবার খেতে। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমি আমার মত বাড়িতে চলে আসি। একটু তাড়াহুড়া করেই কারন আমার এখনো পোস্ট লেখা বাকি তাই তাড়াতাড়ি করে নাও বাড়ি থেকে চলে আসি আমি। তো বাড়িতে এসে সোজা বসে যাই পোস্ট লেখার জন্য।









রাতে দেরি করে ঘুমানোর কারনে সকালে ঘুম থেকে উঠেছিলাম তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের খাবার খেয়েছিলেন। এখন যেকোনো অনুষ্ঠানে বক্স বাজানো হয় এজন্য অনুষ্ঠান থাকায় আপনিও বক্স এনেছিলেন। আজ সেটা ফিরিয়ে দিয়ে আসতে হবে।
তারপর মায়ের কথা মতো ডিম কিনে এনেছিলেন। ঘুম থেকে উঠে সন্ধ্যার সময় সেভেন আপ কিনতে গিয়েছিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ার জন্য এত সুন্দর একটা মন্তব্য দেওয়ার জন্য ও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আরো একটি দিনের কার্যক্রম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। রাতে দেরি করে ঘুমালে সকালে উঠতে দেরি হওয়াটাই স্বাভাবিক। আগের রাত্রে আপনার ভাইয়ের জন্মদিন ছিল। তাই বোধ হয় ঘুমাতে একটু দেরি হয়ে গিয়েছিল। আজ বেশ কিছু বাজার সদাই করেছেন। রাতে আবার নানি বাড়িতে দাওয়াত খেতে গিয়েছিলেন। ভালো লাগলে আপনার দিনলিপি পড়ে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ার জন্য এত সুন্দর একটা মন্তব্য দেওয়ার জন্য ও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
বিগত পোস্টে অবগত হয়েছি, আপনাদের বাসায় অনুষ্ঠান ছিল এজন্য রাতে ঘুমাতে অনেক দেরি হয়েছে। যাইহোক, ঘুম থেকে উঠে অনুষ্ঠানের জন্য যে বক্স ভাড়া এনেছিলেন সেটা ফেরত দিতে গিয়েছেন।
আবার বাসায় আসার পথে ডিম কিনেছেন। একবার ডিম আবারও পোলার চাল এবং সেভেন আপ নিয়ে এসেছেন। বলতে গেলে সারাদিনেই দোকানে যাওয়া আসার উপরেই ছিলেন।
সন্ধ্যার দিকে সব বড় ভাই এবং বন্ধুদের সাথে বসে আড্ডা দিয়েছেন। এভাবে সন্ধ্যার দিকে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে আমার ও অনেক ভালো লাগে।
সারাদিনের খানিক অংশ তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ার জন্য এত সুন্দর একটা মন্তব্য দেওয়ার জন্য ও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।