বন্ধুদের সাথে কিছু আনন্দদায়ক দায়ক মূহুর্ত।
হ্যালো বন্ধুর,
আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ,
হিন্দু ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জন্য আদাব,
এবং অন্যান্য ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জন্য শুভকামনা রইল।
আশা করি সকলেই ভাল আছেন।মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি।
বরাবরের এর মতো আজকেও আপনাদের মাঝে এসেছি নতুন একটি ব্লগ পোস্ট নিয়ে। আজকে আমি আপনাদের সকলের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি ওদের সাথে ঘুরতে যাওয়ার কিছু আনন্দ দায়ক মূহুর্ত। আসলে সত্যি কথা বলতে বন্ধুত্বের প্রকৃত সুখ মিলে। রক্তের সম্পর্ক ছাড়া পৃথিবীতে একমাত্র শ্রেষ্ঠ সম্পর্ক হলো বন্ধুত্ব এ সম্পর্ক হয়ে থাকে আত্মা সাথে আত্মার।
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি আমার স্কুল জীবনের বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যাওয়ার কিছু আনন্দদায়ক ও সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করা অভিজ্ঞতা। গত ২দিন আগে আমি আমার স্কুল জীবনের বন্ধুদের সাথে কিছু জায়গায় ঘুরতে যাই তারমধ্যে আমাদের উপজেলা সোনাহাট স্থলবন্দর, ঐতিহ্যবাহী ব্রিটিশ আমলের সোনাহাট ব্রিজ, ও নদীর ধারে।
আমরা সকলে মিলে একত্রিত হয়ে আনুমানিক দুপুর দুইটার দিকে ঘুরতে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। তারপর আমরা একটি অটো তে করে ৭ জন মিলে ঘুরতে বেরোই।অটোতে উঠে রওনা হওয়ার আগে কিছু ছবি তুলে নেই।
এরপর আমরা অটোতে উঠে রওনা হয় সবাই একসাথে গল্প করতে করতে রাস্তায় চলতে থাকি আমাদের গন্তব্য স্থানে দিবি এবং অটোর বক্সে বিভিন্ন বিনোদনমূলক গান বাজিয়ে সকলেই আনন্দে মেতে উঠি।
বেশ কিছুক্ষণ পর আমরা আমাদের প্রথম গন্তব্যে পৌঁছায় প্রথমে আমরা সোনাহাট স্থলবন্দরে যাই সেটি একটি পর্যটন এলাকা সকলেই ঘোরার জন্য এই জায়গায় এসে থাকে তাই আমরা গিয়ে বেশ যে দেখতে পেলাম সেই জায়গায় সেই জায়গায় বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড ডিউটিরত অবস্থায় ছিল তারা আমাদের বর্ডার এরিয়ার সীমানা সম্পর্কে অবগত করল এবং কতদূর যাওয়া যাবে সেটি জানিয়ে দিল।
এই জায়গায় কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করে আমরা সবাই মিলে কিছু ছবি উঠায় সেই স্থান ত্যাগ করলাম।
এরপর আমাদের গন্তব্য ছিল ফেরার পথে আমরা সোনাহাট ব্রিজের নিচে নামব এবং সম্পূর্ন বিকেলটা নদীর ধারে উপভোগ করব। এই সোনাহাট ব্রিজ পার জায়গাটাও আমাদের উপজেলা পর্যটন এলাকা হিসেবে পরিচিত বিকেল বেলায় আরেক মানুষের ভিড় জমায় ব্রিজের নিচে সকলেই ঘুরতে আসে অনেকেই বন্ধুরা সহআসে কেউ কেউ পরিবারের সাথে আসে কেউ কি আবার বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড ও ঘুরতে আসে।বিকেলবেলা টা এই ব্রিজের নিচে নদীর ধারে প্রচুর মানুষের ভিড় জমে অনেকেই নৌকা করে নদীটা উপভোগ করে। এখানেও ঘোরাঘুরির সময় বেশকিছু ছবি উঠেছিলাম।
আর বেশি কিছু লিখছি না আবারও আপনাদের সাথে দেখা হবে নতুন কোন ব্লগ পোস্ট নিয়ে।
আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি
আর বেশি কিছু লিখছি না।
সকলের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
এই ব্রিজ সম্পর্কে,, যদিও আমি অবগত ছিলাম না।তবে আপনার পোস্টে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে,, এবং আপনার লেখাগুলো পড়ে। এই ব্রিজ সম্পর্কে আমি জানতে পারলাম। আপনি উল্লেখ করেছেন। এখানে কেউ পরিবারের সাথে আসে। আবার কেউ আসে গার্লফ্রেন্ডের সাথে,, আবার কেউ আসে বন্ধু-বান্ধবের সাথে। আসলে সুন্দর জায়গাগুলো উপভোগ করার জন্য। যে যার মত করে সবাই ওখানে যায়।
আপনারাও দেখছি বিকেল বেলার খানিকটা সময় সেখানে পার করেছেন,, এবং বন্ধু-বান্ধব মিলে সবাই আনন্দ করেছেন। সেই আনন্দঘন মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। যেটা দেখে এবং পড়ে বেশ ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা,,,, ভালো থাকবেন।
আপনারা অনেক বন্ধু মিলে ঘুরাঘুরি আড্ডা এই দৃশ্যগুলো দেখে আমারো আগের কথা মনে গেল আমি ও আগে খুবেই ঘুরতাম বন্ধুরা সহ ৷ আর আজকে আপনাদের ঘুরাঘুরি দেখে খুবই আনন্দ লাগতেছে ৷ আপনারা সবাই মিলে নানা ধরনের ঐতিহাসিক স্থান গুলো ভ্রমন করেছেন ৷ এই ধরনের পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে ঘুরলে অনেক অজানা কিছু জানা যায় ৷
যাই হোক ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷
আপনার পোস্টে পড়ে বেস ভালো লাগলো কারন বন্ধুদের সাথে বেস ঘুরাঘুরি করেছেন ঐতিহাসিক এলাকা,,এবং আপনার এলাকায় বেস কিছু স্থান আপনি আপনাদের বন্ধুরা মিলে ঘুরাঘুরি করেছেন,,,
আপনাদের ঘুরাঘুরি দেখে আমার ও ঘুরাঘুরি করতে মন চায় কিন্তু মন চাইলে ও আর পারি না বন্ধু দের সাথে ঘুরাঘুরি করতে,,, যাই হোক আমাদের সবার মাঝে সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক কি অন্যদের তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা। ভালো বন্ধু নিজের জীবনের চাইতে বেশি মনে হয়। যেমন কিভাবে আপনি বলেছেন আত্মার আত্মা আসও ঠিক।
আপনাদের ওখানে দেখলাম ব্রিটিশ আমলের ব্রীজ যেখানে পর্যটন এলাকা নামে পরিচিত এবং সেখানে অনেকেই আসে বিশেষ করে পরিবার সহ এবং অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ। সানসেট দেখতে পেলাম আপনাদের ছবির সাথে অনেক ভালো লাগলো।