কলাবতী ফুলের সৌন্দর্য ও এর গুনাগুন
![]() |
---|
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
![]() |
---|
বর্ষা কালে ফুটা সুন্দর একটা ফুল হল কলাবতী। স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় জন্মালেও যে কোনো পরিবেশে টিকে থাকতে পারে কলাবতী গাছ। সাধারণত তিন রঙের কলাবতী গাছ দেখা যায় লাল, হলুদ এবং লাল হলুদ মেশানো ফুল যে কারোর দৃষ্টি আকর্ষন করে । অবহেলিত ভাবে বেড়ে উঠলেও বর্তমানে এই উদ্ভিদ সুন্দর পুলের কারনে উদ্যানে স্থান পেয়েছে। আজকে আমি এই ফলের পরিচিতি নিয়ে আলোচনা করবো।
![]() |
---|
![]() |
---|
![]() |
---|
এর বৈজ্ঞানিক নাম হল(Canna indica )। কলাবতী মুলাকার ও বীজ থেকে এর বংশবৃদ্ধি করে। এর ফুলের কিছুটা কান্ড সহ কেটে নিয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখলে অনেক দিন পর্যন্ত সতেজ থাকে এতে ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। এর পাতা দেখতে অনেকটা কলা পাতার মত দেখায় বলে এর নাম হয়েছে কলাবতী। বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ুতে এই কলাবতী টিকে থাকতে পারে বলে বর্তমানে অনেক জায়গায় এর চাষাবাদ হচ্ছে।
![]() |
---|
![]() |
---|
![]() |
---|
আমাদের দেহের কোনো স্থান কাটা যাওয়ার পর অবেক সময় ধুলোবালি বা ময়লা জামর কারনে গ্যাস গ্যাংগ্রিন জমে যাওয়ার কারনে আক্রান্ত স্থান পচনশীল হয়প পড়ে। এই গ্যাংগ্রিন থেকে রক্ষা করতে পারে কলাবতী গাছ। এই গাছের মূল পিষে আক্রান্ত স্থানে ১০ থেকে ১৫ দিন লাগালে ক্ষত দ্রুত শুকিয়প যায়।
শরীরের কোনো স্থানে ব্যাথা হলে কলাবতীর মূল পিষে আক্রান্ত স্থানে লাগালে ব্যাথা অনেকটা কমে যায়। এই উদ্ভিদের বীজ সিদ্ধ করে এর ক্বাথ খেলে শরীরের ক্লান্তি ভাব থেকে মুক্তি মেলে।
অতিরিক্ত আমাশয়ে শ্লেষ্মাযুক্ত রক্ত বের হলে এর মূল সিদ্ধ করে দুধের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত খেলে আমাশয় ভালে হয়।
এ ছাড়াও এর ফুলের রসে কাঁটা বা ছেড়া স্থানে লাগালে রক্ত পড়া বন্ধ ও জ্বলাপোড়া কমে।
![]() |
---|
সতর্কীকরন:- উপরের উল্লেখ্য তথ্য গুলো কোনোভাবে যোগ্য চিকিৎসা হতে পারে না তাই বাড়িতে নিজ দায়িত্ব ব্যবহারের অনুরোধ রইলো অথবা একজন চিকিৎসক এর মতামত নিয়ে ব্যবহার জরা উত্তম।
আজ এ পর্যন্ত বন্ধুরা সবাই ভালো থাকবেন এবং নিজের যত্ন নিবেন নিজের পরিবারকে ভালোবাসবেন। আমার পোস্ট পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
ভাই আপনার পোস্ট টি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।কলাবতী ফুল টা সত্যিই অনেক সুন্দর আর এই ফুল কোন ও গুনাগুন না থাকলেও অনেক মানুষের মনে জায়গা করে নিবে এই কলাবতী ফুল কারন ওর সৌন্দর্য মায়ায় পড়ে যায়।আমি জানতাম না যে এই কলাবতী ফুল এর উপকারিতা বা গুনাগুণ আছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে এতো সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্ট পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।
দুর্দান্ত কলাবতী ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। এ গাছটি অনেকবার দেখেছি কিন্তু এর আসল নাম আমি জানতাম না আপনার লেখার টি পড়ে জানতে পারলাম। আপনি ভালোভাবে উপস্থাপনা করছেন এই কলাবতী ফুলের সুন্দর্য এবং গুনাগুন এবং এর চারা কিভাবে উৎপন্ন করতে হয় তাও জানতে পেরেছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনারা মূল্যবান মতামতের জন্য এবং আমার লেখা পড়ার জন্য
আজকে আপনি আমাদের মাঝে কলাবতী ফুলের ফটোগ্রাফি পোস্ট করেছেন। যে ফুল সবচাইতে বর্ষাকালে বেশি ফুটে থাকে এবং ফুলটি দেখতে লাল বর্ণের বেশি হয়ে থাকে।
আপনি কলাবতী ফুলের সম্পর্কে আরো অনেক বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এই ফুল সম্পর্কে এত বিস্তারিত আমার জানা ছিল না।
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্টে কমেন্ট করার জন্য
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।আমি এই ফুলটাকে শুধু এক প্রকারের ফুল হিসেবেই চিনতাম। কিন্তু এখন আপনার পোস্ট পড়ে বোধগম্য হলো এটি একধরনের ঔষধি গুণাগুণ সম্পন্ন ফুল৷ ধন্যবাদ আপনাকে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
এই কলাবতী ফুলের যেমন সৌন্দর্য রয়েছে তেমন ভাবেও অনেক ঔষুধি গুনাগুন ও রয়েছে ৷ এই কলাবতী ফুল গ্রাম অঞ্চলে তেমন ভাবে দেখা না গেলেও তবে এরা ঔষুধি উদ্ভিদ বলে অনেকেই এই গাছকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে থাকে ৷
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷
ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্ট পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।