স্বামী বা স্ত্রীর মৃত্যুর পরে সঙ্গীর প্রয়োজন আসলে শুধুমাত্র একজন পুরুষের হয় না, একজন নারীর জীবনেও সঙগীরএকান্তই প্রয়োজন ।কারন ছেলে মেয়ে সবাই যার যার মতো একসময় ব্যাস্ত হয়ে যায়। কিন্তু বৃদ্ধ কিংবা বৃদ্ধা মানুষটাকে সময় দেয়ার মতো কেউ থাকে না। এজন্যই অন্তত কথা বলার মতো একজন
সাথী প্রয়োজন হয়।
আমাদের দেশের বেশিরভাগ ছেলেমেয়েই পড়াশোনা করে চাকরী মাথায় রেখে। পারলে সবাই বিসিএস ক্যাডার হতো। এই চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা প্রয়োজন।
আমি নিজে যেমন কোনদিনও আমার ছেলেদের মাথায় এটা ঢুকাই নাই যে, তোমাকে চাকরি পেতে হবে এজন্য পড়।
আপনার এই সিফাত আর সিফাতের মতো তরুন উদ্যোগক্তাদের প্রতি আমারও অগ্রীম অভিনন্দন রইলো।
সুন্দর একটি মতামত প্রদান করায় আপনাকে ধন্যবাদ।
আমি এমনটাই বুঝানোর চেষ্টা করেছি, তবে আমি এখানে শুধু পুরুষকে উল্লেখ করেছি।
পড়াশোনার একমাত্র উদ্দেশ্য হওয়া উচিত জ্ঞান অর্জন। পড়াশোনার মাঝে বা শেষে ব্যক্তি স্বাধীনতার উপর সব কিছু ছেড়ে উচিত৷ যার যেটা ভালো লাগে তাকে সেটাই করতে দেয়া উচিত। তবেই সমৃদ্ধ হবে দশ ও দেশ।