ভাই আপনি অনেক সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট লেখেছেন।আর অলসতা এখন আমাদের সবার ভিতরে হয়ে গেছে। সবাই শুধু চায় বসে বসে খেতে।আপনি ঠিক সময় এ ঠিক বিষয়ে পোস্ট শেয়ার করেছেন। ভাই আপনি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন
অলসতা কমবেশি সবার মধ্যে রয়েছে, এই অলসতা যদি কাটাতে না পারি তাহলে আমরা জীবনে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে থাকবো। সেটা পড়া শোনার ক্ষেত্রে হোক, বা কর্মের ক্ষেত্রে অলসতা করলে আমরা পিছিয়ে থাকবো।
আমাদের সর্বপ্রথম অলসতা দূর করতে হবে, আপনি অলসতা দূর করার কয়েকটি মাধ্যম বলেছেন, তার মধ্যে একটি হলো প্রত্যেকটি কাজের গুরুত্ব দেওয়া, যদি আমরা কোন কাজে গুরুত্ব দিয়ে করি তাহলে আমাদের অলসতা অনেকটা দূর হয়ে থাকবে।
বর্তমান সময়ে আমাদের অলসতা সব সময় লেগেই থাকে। যদি কোন কাজ করতে যেতে চাই, তাহলে বলি আর একটু যাই আর একটু পরে যায় এভাবে করতে করতে কাজটা অনেক পিছিয়ে যায়।
আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু শিখতে পারলাম, অনেক ভালো লাগলো পোস্টটি পড়ে।
Amiga es verdad que a veces pasamos mucho tiempo en el teléfono jugando, chateando y nos olvidamos de realizar nuestro trabajo. Me encantó tu publicación. Saludos y bendiciones.🤗
আসলে আজকের কাজ কালকের জন্য ফেলে রাখা আমাদের একটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে! বিশেষ করে যারা পড়াশোনা করে,,, তারা মনে করে এইতো খানিকক্ষণ বাদেই পড়তে বসবো! অনেকক্ষণ ধরে পড়বো অথচ পড়ার হয়ে ওঠে না।
আমরা যারা সংসার করছি! তারা আজকের কিছু কাজ কালকের জন্য ফেলে রাখি। কালকের মধ্যে এই কাজ,,, সম্পূর্ণ করে ফেলব সমস্যা কোথায়।
এই অভ্যাস গুলোর কারণে আমাদের মধ্যে অলসতা বাসা বাঁধে! আমরা যখন একবার অলস হয়ে উঠি! তখন আমরা নিজেদেরকে কঠোর পরিশ্রম করার দিকে ধাবিত করতে পারি না! আপনি আজকে আমাদেরকে অলসতা কিভাবে দূর করব! সেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করেছেন! অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে,,, গুরুত্বপূর্ণ একটা টপিক নিয়ে আলোচনা করার জন্য! আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল! ভালো থাকবেন।
ভাই আপনি অনেক সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট লেখেছেন।আর অলসতা এখন আমাদের সবার ভিতরে হয়ে গেছে। সবাই শুধু চায় বসে বসে খেতে।আপনি ঠিক সময় এ ঠিক বিষয়ে পোস্ট শেয়ার করেছেন। ভাই আপনি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য দোয়া রইল।
অলসতা কমবেশি সবার মধ্যে রয়েছে, এই অলসতা যদি কাটাতে না পারি তাহলে আমরা জীবনে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে থাকবো। সেটা পড়া শোনার ক্ষেত্রে হোক, বা কর্মের ক্ষেত্রে অলসতা করলে আমরা পিছিয়ে থাকবো।
আমাদের সর্বপ্রথম অলসতা দূর করতে হবে, আপনি অলসতা দূর করার কয়েকটি মাধ্যম বলেছেন, তার মধ্যে একটি হলো প্রত্যেকটি কাজের গুরুত্ব দেওয়া, যদি আমরা কোন কাজে গুরুত্ব দিয়ে করি তাহলে আমাদের অলসতা অনেকটা দূর হয়ে থাকবে।
বর্তমান সময়ে আমাদের অলসতা সব সময় লেগেই থাকে। যদি কোন কাজ করতে যেতে চাই, তাহলে বলি আর একটু যাই আর একটু পরে যায় এভাবে করতে করতে কাজটা অনেক পিছিয়ে যায়।
আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু শিখতে পারলাম, অনেক ভালো লাগলো পোস্টটি পড়ে।
প্রতিটি কাজকে গুরুত্বের সাথে নেওয়া উচিত। এর ফলে অলসতা কমতে থাকে আর কাজ করার তাগিদ বাড়তে থাকে। পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Amiga es verdad que a veces pasamos mucho tiempo en el teléfono jugando, chateando y nos olvidamos de realizar nuestro trabajo. Me encantó tu publicación. Saludos y bendiciones.🤗
আসলে আজকের কাজ কালকের জন্য ফেলে রাখা আমাদের একটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে! বিশেষ করে যারা পড়াশোনা করে,,, তারা মনে করে এইতো খানিকক্ষণ বাদেই পড়তে বসবো! অনেকক্ষণ ধরে পড়বো অথচ পড়ার হয়ে ওঠে না।
আমরা যারা সংসার করছি! তারা আজকের কিছু কাজ কালকের জন্য ফেলে রাখি। কালকের মধ্যে এই কাজ,,, সম্পূর্ণ করে ফেলব সমস্যা কোথায়।
এই অভ্যাস গুলোর কারণে আমাদের মধ্যে অলসতা বাসা বাঁধে! আমরা যখন একবার অলস হয়ে উঠি! তখন আমরা নিজেদেরকে কঠোর পরিশ্রম করার দিকে ধাবিত করতে পারি না! আপনি আজকে আমাদেরকে অলসতা কিভাবে দূর করব! সেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করেছেন! অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে,,, গুরুত্বপূর্ণ একটা টপিক নিয়ে আলোচনা করার জন্য! আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল! ভালো থাকবেন।
পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।