Better Life with Steem|| The Diary Game||29 December 2023||
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, আমার কাটানো আজকের দিনের কার্যক্রম গুলো।
🌺 সকাল বেলা 🌺 |
---|
আপনারা আমার আগের পোস্ট পড়ে থাকলে জানবেন যে আমি আমার মামার বাসা আসছি।আর সেখান থেকে আমার আজকে বাড়িতে আসার তারিখ।আর আসার প্রস্তুতি শুরু হয় আমার গতকাল রাত থেকেই। গতকাল রাতে একটু কাজের জন্য দেরিতে ঘুমিয়ে ছিলাম আর আজকে সকালে তাই আমি নিজে ঘুম থেকে উঠতে পারি না মামা আমাকে ঘুম থেকে ডাক দিয়ে জাগালো।
আর ঘুম থেকে উঠে দেখি সকাল ৯ টা বাজে আর তারপরে করে ফ্রেশ হলাম।আর তার পরে সকালে নাস্তা খেলাম যা মামা বাহির থেকে আগেই আনে রাখছে। খাওয়ার পরে আমি রেডি হলাম বাসায় আসবো বলে কিন্তু সেই সময় আমি খবর পেলাম যে বরিশালে আজকে প্রধানমন্ত্রী আসবে।
আর তাই রাস্তায় অনেক যানজট থাকবে তার কারণে আমি বিকেল বেলা যাওয়ার না সিদ্ধান্ত নিলাম। আমি এর পরে গোসল করতে চলে গেলাম কারণ আজকে ছিল জুম্মার নামাজ। গোসল করে এসে আমি মামার সাথে নামাজ আদায় করতে চলে গেলাম।
মসজিদে গিয়ে বসলাম আর হুজুরের আলোচনা শুনলাম।১;১৫ এর সময় সুন্নাত নামাজ আদায় করলাম।আর তার পরে ১:৩০ সময় ফরজ নামাজ আদায় করে বাসায় চলে আসি। বাসায় এসে একটু শুয়ে ছিলাম কারণ সবাই গোসল করা হয়নি যে খাবার খেতে বসবো।
🍁 দুপুর বেলা+সন্ধ্যা বেলা 🍁 |
---|
দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম।আর আজকের দুপুরের খাবার তালিকায় ছিল, পোলাও, গরুর মাংস, মুরগির মাংস আর তার সাথে বেগুন ভাজি। খাওয়া দাওয়া করে আমি একটু বিশ্রাম নেওয়ার জন্য শুয়ে ছিলাম আর মামা আস্তে আস্তে সব কিছু গুছিয়ে দিচ্ছিল। সব কিছু গুছিয়ে নিয়ে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে পরি।
বাসা থেকে বের হয়ে একটা গাড়ি করে চলে গেলাম সাইনবোর্ড। সেখান থেকে সিএনজি করে যাত্রাবাড়ী আসলাম। আর এসে একটা টিকেট কেটে নিলাম আর মামা আমাকে বাসের ভিতরে সব কিছু গুছিয়ে বসিয়ে বাসায় চলে গেল।
গাড়ি টা চলা শুরু করেছিল ৪:৩০ সময়। তার পর থেকে ৬ পর্যন্ত এক টানা চলছিল।আর এর পরে ১৫ মিনিট বিরতির সময় দেয় সেখানে নেমে এক কাপ চা খেয়েছিলাম।আর ১৫ মিনিট পর গাড়ি আবার চলা শুরু করে আর সোজা নতুল্লাবাদ চলে আসে।আমি নতুল্লাবাদ নেমে দেখি ৮:৩০ বাজে।
💫 রাতের বেলা 💫 |
---|
বাসায় এসে মামার দেওয়া সকল কিছু খুলে দেখি সব ঠিক আছে কিনা। দেখার পর আমাকে আমার খালা কিছু পিঠা খেতে দেয় আর আমি সেগুলো খেয়ে নিলাম।আর তার পরে আমি রাতের খাবার না খেয়ে ঘুমিয়ে পরি।
আপনার পোস্টটি পড়ে জানতে পারলাম আপনার দিনটি কিছুটা ব্যস্ততার মধ্যে কেটেছে। আসলে প্রধানমন্ত্রী কোথাও গেলে সেদিন সেই এলাকায় অনেক জ্যাম থাকে। ভালো করেছেন আপনি সকালে না গিয়ে বিকালে বাড়ি গিয়েছিলেন।
আপনার মামার বাড়ি থেকে দেওয়া পিঠা গুলো বেশ সুন্দর লাগছে।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি দিনের কার্যকর্ম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী আসবে আগে জানলে আমি সকালে আসার চিন্তা মাথায় আনতাম না আর সব থেকে ভালো লাগলো যে বাসা থেকে বের হওয়ার আগে জানতে পেরেছি। আমার পোস্ট পড়ে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
বেশি রাত জাগলে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয় তবে এটা স্বাভাবিক। তারপর আপনার মামার ডাকে আপনি ঘুম থেকে উঠলেন । তারপর সকলে নাস্তা করলেন এবং জুমার নামাজ পড়ার জন্য নামাজ মসজিদে গেলেন নামাজ শেষ করে বাসায় এসে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলেন। তারপর দুপুরে খাওয়া দাওয়া করে বিকাল ৪ঃ৩০ এর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিবেন। আর আপনার মামা বাড়ি থেকে যে পিঠাগুলো পাঠিয়ে দিয়েছিলে দেখে খুব লবণীয় মনে হচ্ছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সারাদিনে কার্যক্রম গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করবেন থ্যাঙ্ক ইউ ।
স্বাভাবিক বেপার কিন্তু মামা রাগারাগী করছিল।আর তাদের ধারণা আমি সারা রাত ফোন দেখি ঘুমাই না আসলে সত্যি কথাই এটা । ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পোস্ট পড়ে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
আগে থেকেই জানতাম যে আপনি আপনার মামার বাসায় আছেন।আজকে আপনি বাড়ি ফিরবেন তাই সকালে উঠে নাস্তা করেন।কিন্তু জানতে পারেন যে প্রাইম মিনিস্টার বরিশাল যাবেন তাই বিকেলে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।দুপুর পোলাও, মাংস খেয়ে মামার সাথে বের হয়ে বাসে ওঠেন।
আপনি আপনার ব্যাস্ত দিনের কার্যাবলী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন চমৎকার ভাবে।
শুভকামনা রইল আপনার জন্য
আপনি আগে থেকে জানেন মানে আমার পোস্ট আপনি পড়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ।আর প্রধানমন্ত্রী আসবে রাস্তায় অনেক যানজট থাকবে তাই আমি বাসা থেকে বের হয়না । বিকাল বেলা বাসায় আসছি। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আপনি রোজ পাটিসাপটা খেয়ে যাচ্ছেন আর এ বছর আমার এখনো পর্যন্ত কোনো পিঠাই খাওয়া হয়ে উঠলো না। পিঠার মধ্যে আমার পাটিসাপটা খেতেই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। অত পিঠা খেলে আর রাতের খাবার খাবেন কি করে। পিঠা খেলে পেটটা অনেকক্ষণ পর্যন্ত ভরে থাকে। যাই হোক ভালো থাকবেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি এখন ও শীতের পিঠা খেতে পারেন নি তার জন্য আপনাকে আমাদের বাসায় দাওয়াত রইল।আর আপনি শীতের পিঠা কেন ও খেতে পারেন নি তাও আমার জানা হয়তো।আমি জানি আপনার বাসার প্রায় সব মানুষ অসুস্থ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আপনার দিনটা বেশ সুন্দরভাবেই কেটে গিয়েছে। তবে বিকেল বেলায় এসে আপনি আবার জার্নি করে বাসায় ফিরে এসেছেন। আশা করি আপনি যে কাজের জন্য ঢাকায় গিয়েছেন সে কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সাইনবোর্ড থেকে যাত্রাবাড়ী যেতে অনেক বেশি ঝামেলা মনে হয়, যখন রাস্তার মধ্যে জ্যাম থাকে। যাইহোক আপনি খুব অল্প সময়ে বাসায় ফিরে এসেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমার ঢাকা যাওয়ার কাজ টা সম্পন্ন হয়েছে তার জন্য আমার ও অনেক ভালো লাগছে নিজের ভিতরে।আর সাইনবোর্ড থেকে যাত্রাবাড়ী যেতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় কিন্তু সেদিন খুব বেশি সমস্যা হয়নি। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
আজ দুপুরে মোটামুটি খাওয়া হয়েছে মামার বাসায়।। আজ বাসায় চলে আসবেন বিদায় আপনার মামা অনেক খাইয়েছে আপনাকে 😆 আর গাড়িতে জার্নি করা আমার একদম পছন্দ। আর আপনি বেশ কিছুদিন হয় মোটামুটি জার্নি করছেন। আসলে পরিস্থিতির কারণে আমাদের অপছন্দের কাজগুলো করতে হয় ।। ধন্যবাদ আপনাকে একটু দিনের কার্যক্রম আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আর ভালো থাকবেন।।
জি ভাই গাড়িতে আসবো বলে মোটামুটি খেয়েছিলাম।আর মামার বাড়ি মধুর হাড়ি সেখানে গিয়ে খাবো না তো কোথায় বসে খাবো।ভাই মোটামুটি জার্নি না অতিরিক্ত জার্নি হচ্ছে যাই হোক সব কিছু ঠিক হয়ে গেলে আর লাগবে না জার্নি করা। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
ভাই আগে খেতে হয় শ্বশুর বাড়ি তারপর মামার বাড়ি😆 আর এটা মানতে হবে মামার বাড়িতে গেলে একটু আদর বেশি করে।।
ভাই শ্বশুর বাড়ির তা কি করে খাবো বড় ভাইরা তো বিয়ে করে না। আগে আপনার বিয়ে টা খাই তার পরে আমার তা খাওয়ার দাওয়াত পেয়ে যাবেন। মামার বাড়ি যেতে ইচ্ছাই করে ভাই।
ভাই এখন ছোটরা আগে করে। আমার ফুয়া তো ভাই এইবার এইচএসসি পাশ করে বিয়ে করেছে তাহলে বুঝেন।।
😁😁😁 ভাই আমি আপনার ফুয়াতো ভাই এর মতো না বড় ভাই দের রেখে আমি বিয়ে করবো।আর সত্যি কথা বলতে বিয়ে করার জন্য মেয়ে পছন্দ করবো তো আপনাদের বিয়েতে গিয়েই 😁😁।
আপনার দিনটি বেশ সুন্দরভাবে কাটিয়েছেন। রাতে ঘুম দেরি ঘুমাইলে সকালে ঘুম থেকে উঠতে সমস্যা হবেই।আজকে আপনি বাড়ি ফিরবেন তাই সকালে উঠে নাস্তা করেন।আপনার মামার বাড়ি তো বেশ অনেকদিন কাটাইলেন। দিনগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন আমরাও বেশ আনন্দিত হয়েছি আপনার সাথে উপভোগ করলাম। আর আপনার মামা বাড়ি থেকে যে পিঠাগুলো পাঠিয়ে দিয়েছিলো দেখতে খুব লোভনীয় মনে হচ্ছিলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যক্রম আমাদের মাঝে শেয়ার দেয়ার জন্য।
আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন আমার দিন গুলো খুব আনন্দের সাথে কেটেছে।আর আমি চেষ্টা করি আমার আনন্দ ময় মূহুর্ত গুলো আপনাদের সাথে ভাগ করে নিতে।আর পিঠা গুলো সত্যিই অসাধারণ ছিলো খেতে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
ভাই শুক্রবারের দিনটি আপনি দারুণ কাটিয়েছেন। ঘুমানো, খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে বেশ খানিকটা পথ জার্নিও করেছেন। কথায় আছে মামার বাড়ি রসের হাড়ি। মামার বাসায় গেলে এমনি সব ধরনের খাবার খাওয়া যায়। মামারা ভাগ্নেদের একটু বেশি আদর করে।
আপনি সহি সালামতে বাসায় এসেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন ভাই।
ভাই মামার বাড়ি রসের হাঁড়ি কথাটা আমি এই বার বাস্তবায়ন করেছি। মামার বাসায় গিয়ে অনেক ধরনের শীতের পিঠা খেয়েছি আর আসার সময় নিয়ে আসছি। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আপনার পোস্টে পড়ে জানতে পারলাম আপনি আপনার মামা বাড়ি বেড়াতে গিয়েছেন। হোটেল থেকে পরোটাও সবজি দিয়ে সকালে নাস্তা
খেলেনযা আপনার মামী দিয়েছে আপনাকে। আমার বাড়িতে চলে আসবেন তাই দুপুরের খাবার খেয়ে বিকেলের বাসে উঠে চলে আসলেন। আমার সাথে অনেক খাবার এনেছেন। বাসায় এসে আবার এগুলো চেক করে নিলেন খাবার গুলো ঠিকঠাক আছে কিনা। একদমই ঠিক বলেছেন বাসে করে কোন খাবার জিনিস আনতে গেলে নষ্ট হয়ে যায়। তাই আপনি চেক করে নিলেন নষ্ট হয়েছে কিনা। কিন্তু দেখলে সবকিছু ঠিকঠাক রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ নষ্ট হলে মন খারাপ লাগতো কারণ অনেক কষ্ট করে এগুলো নিয়ে এসেছেন আপনি অনেক দূর
থেকে। তারপর আপনার খালা কিছু পিঠাগুলো খাওয়ার জন্য। আপনার পোস্টগুলো ভালই লাগলো আমার কাছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
মামার বাড়ি এতো কয়েকদিন ধরে অনেক আনন্দের দিন পার করেছি।আর কোন ও কিছু কষ্ট করে আনলে তা ভালো আছে কিনা না তা দেখা খুব জরুরী।আর দেখে সব ভালো আছে দেখতে পেলে অনেক খুশি লাগে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
সেটাইতো এত কষ্ট করে আমি যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে তো কষ্ট টাই বৃথা। বুদ্ধিমানের কাজ করেছেন খুব সুন্দরভাবে এনেছেন আপনি। মামা বাড়ি গেলে এমনিতেই আনন্দ হয়।
আমাকে বার বার করে বলে দিয়েছিলো আর আমিও একটা জিনিস চিন্তা করলাম যে তাড়া এই গুলো কত কষ্ট করে বানিয়েছেন এখন আমার অসচেতন এর কারণে এই গুলো নষ্ট হয়ে যায় তাহলে কষ্টের আর কোন ও কমতি থাকবে না।
অবশ্যই এতগুলো পিঠা বানাতে অনেক কষ্ট হয়েছে। খুব শখ করে আপনার মামা দিয়েছে। একটু অসতর্কতার।জন্য ভেঙে যাবে এটা কেমন
হয়। একেবারে বুদ্ধিমানের কাজ করেছেন
আপনি। ধন্যবাদ আপনাকে।