Better Life with Steem|| The Diary Game||28 April 2024||
ব্যস্তময় একটি দিনের গল্প
২৮ শে এপ্রিল
রোজ রবিবার
হ্যালো স্টিমিট বন্ধুরা, |
---|
বেশ কয়েকদিন পর আমি আমার দিনের কার্যক্রম নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আমি আশা রাখছি আপনাদের ভালো লাগবে। তাই শেষ পর্যন্ত আমার সাথেই থাকুন এবং আমার আজকের দিনের কার্যক্রম গুলো উপভোগ করুন।
সকাল বেলা: |
---|
যেহেতু আজকে দীর্ঘদিন ছুটির পর স্কুল খুলেছে তাই পূর্ব থেকেই আমার প্রস্তূতি ছিল সকাল থেকে রাত অব্দি কি কি কাজ করব। অর্থাৎ যখন আমার স্কুল খোলা থাকে তখন আমি একটা রুটিনের মাধ্যমে চলার চেষ্টা করি যাতে করে সবগুলো কাজে সঠিক সময় এবং সঠিকভাবে করতে পারি।
যেহেতু আমি স্কুলে যাব, তাই খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজ আদায় করে আর ঘুমাইনি। বরং সকালের নাস্তা এবং দুপুরের রান্না শেষ করে স্কুলে যাওয়ার জন্য প্রস্তূতি নিয়েছি।
দুপুর বেলা |
---|
আমার যেহেতু মর্নিং স্কুল তাই সকাল ৮টায় বাসা থেকে বের হয়েছে এবং স্কুল শেষ করে বাসায় এসে পৌঁছতে প্রায় ২.৩০এর মতো বেজে গেছে। তাই বাসায় এসে আগে জোহরের নামাজটা আদায় করে নিয়েছি ।তারপর আমার আনুষঙ্গিক কিছু কাজ ছিল সেগুলো সম্পূর্ণ করে, পোস্ট ভেরিফিকেশন শুরু করে দিয়েছি বেলা ৩টা থেকে। পোস্ট ভেরিফিকেশনের কাজ করার সময় নিজের প্রয়োজনীয় কিছু কাজ ও মাঝে মাঝে করে নিয়েছি। কারণ হলো বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত আমার পোস্ট ভেরিফিকেশন টাইম। তাই স্বাভাবিকভাবে আমার নিজেরও কিছু কাজ থাকে সেগুলো সম্পূর্ণ করে কাজের ফাঁকে ফাঁকে পোস্ট ভেরিফিকেশনের কাজ টি ও করেছি।
আমার ছোট মেয়েটা হঠাৎ করে একটু অসুস্থ হয়ে পড়েছে, সেজন্য আমার সাহেব ওর পছন্দের কোণ আইসক্রিম এনেছিল খাওয়ার জন্য, তাই সবাই মিলে কোণ আইসক্রিম খেয়েছি। এই গরমে আইসক্রিম আমার খুবই ভালো লেগেছিল। আইসক্রিম টা খেয়ে ভিতরটা একেবারে শীতল হয়ে গিয়েছিল ক্ষণিকের জন্য।
সন্ধ্যা ও রাতের বেলা: |
---|
সন্ধ্যার সময় মাগরিবের নামাজ আদায় করে হালকা নাস্তা করে আবার পোস্ট ভেরিফিকেশন শুরু করে দিয়েছি।৮টার সময় লাস্ট লিন্ক সাবমিট করে রান্না করার জন্য কিচেনে চলে গিয়েছি।
এত গরম তাই সবজিগুলো বেডরুম এনে কেটে নিয়েছি। তারপর রাতের রান্না শেষ করে রাত ১০টায় আবার পোস্ট ভেরিফিকেশনে শুরু করেছি, রাত ১২ অব্দি পোস্ট ভেরিফিকেশন কাজ করি, পোস্ট ভেরিফিকেশনের ফাঁকে কিছুক্ষণ ভয়েজে ও সময় দিয়েছি।তারপর আমার নিজের আজকের দিনের কার্যক্রম গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য চলে এসেছি । পরিশেষে,সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ , আমার পোস্টটি সময় ও ধৈর্য্য নিয়ে পড়ার জন্য।
ঈদের ছুটির পর আবারও নিজ কর্মস্থলে ফিরে গিয়েছেন। অনেকদিন পর স্কুল খুললে বেশ ভালই লাগে। এদিকে প্রচন্ড গরমে আসলে ছোট বাচ্চাদের ক্লাস করানো অনেক কষ্টকর হয়ে গেছে।
আপনার মেয়ে অসুস্থ জেনে খুব খারাপ লাগলো। আপনার মেয়ের জন্য ওর পছন্দের আইসক্রিম নিয়ে গেছেন।
সারাদিনের কার্যক্রম গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেকদিন পরই স্কুল খুলেছে তাই দায়িত্বটাও বেশি। সারাদিনে কি কি কাজ করবেন সেটা আগে থেকে ঠিক করে রাখাটা বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি করি। যেকোনো কাজের জন্য পরিকল্পনা থাকাটা অন্তত্য জরুরি। কাজের ফাঁকে পোস্ট ভেরিফিকেশন এর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজও করেছিলেন। কোণ আইসক্রিম হয়ত সবারই খুব প্রিয়।
ভালো লাগলো আপনার কার্যক্রম পড়ে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
Your detailed account of your day from morning until night is both informative and engaging. It's clear that you prioritize organization and productivity in managing your daily tasks, from prayers to work responsibilities. Additionally, your inclusion of personal photos adds a nice touch and helps readers visualize your day.