Incredible India monthly contest of May#2| Significance of Education!
প্রথমেই Incredible India কমিউনিটিকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর একটি কনটেস্টের আয়োজন করার জন্য। আর যেখানে এত সুন্দর একটি বিষয় নির্বাচন করার জন্য। আজকের এই কনটেস্টে আমি আমার মতামত আপনাদের মাঝে তুলে ধরব।
আমি প্রথমেই কনটেস্টে জয়েন করার জন্য আমার তিনজন বন্ধুকে অনুরোধ জানাচ্ছি, আমি আশা করি আপনারা এই কন্টেস্টে জয়েন করবেন। @jakaria121, @sampabiswas @mukitsalafi
কেন শিক্ষা আমাদের জীবনে তাৎপর্যপূর্ণ? |
---|
![]() |
---|
- কোথায় রয়েছে চোখ থাকিতে অন্ধ, এটার মানে কি?
এটার মানে হচ্ছে একজন মানুষ পড়ালেখা না করার ফলে, কোন লেখায় সে পড়তে পারে না কিন্তু দেখতে পারে। যেহেতু দেখতে পারে এই জন্যই বলা হয়েছে চোখ থাকিতে অন্ধ।
বর্তমান সময়ে সকল কাজেই প্রযুক্তির দ্বারা করা হচ্ছে। আর এই প্রযুক্তি দ্বারা করার জন্য একজন মানুষের পরিপূর্ণ শিক্ষার প্রয়োজন। যদি পরিপূর্ণ শিক্ষা না থাকে তাহলে কোন ব্যক্তি কোন প্রযুক্তি তৈরি করতে পারবে না এবং এর সঠিক ব্যবহার করতেও পারবেনা। আর প্রযুক্তি তৈরি করার জন্য ও ব্যবহার করার জন্য শিক্ষার বিকল্প কিছু নেই।
শিক্ষা মানুষকে আলোর পথ দেখায় আর একজন সুশিক্ষিত মানুষ সমাজের আরো মানুষকে শিক্ষিত করতে বা শিক্ষার দিকে অগ্রসর করতে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। যদি সমাজে শিক্ষিত মানুষ না থাকে তাহলে সেই সমাজ উন্নতির দিকে ধাবিত হতে পারবে না। শুধুমাত্র শিক্ষিত মানুষই পারে একটি সমাজ উন্নতির দিকে ধাবিত করতে। আর হ্যাঁ জীবনকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য শিক্ষার ভূমিকা অন্যতম।
আপনি কিভাবে শিক্ষা শ্রেণীবদ্ধ করবেন? বর্ণনা করুন। |
---|
শিক্ষাকে অনেকভাবেই শ্রেণীবন্ধ করা যায়; আমি শিক্ষাকে দুইভাবে শ্রেণীবদ্ধ করবো।
- পারিবারিক শিক্ষা
- প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা
|
---|
![]() |
---|
একজন শিশু জন্ম নেয়ার পর থেকে সর্বপ্রথম সে পারিবারিক শিক্ষা পায়। সেটা তার মা-বাবার কাছে হোক বা আত্মীয়-স্বজন। বেশিরভাগ শিক্ষা মা-বাবার কাছেই পেয়ে থাকে। প্রতিটি বাবা-মা তার সন্তানকে সর্বপ্রথম পারিবারিক শিক্ষা দিয়ে থাকে। একটি বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে মানুষের সাথে কিভাবে কথা বলতে হবে কেমন আচরণ করতে হবে সবকিছুই মা-বাবা সর্বপ্রথম শিখায়। আর একটা বাচ্চাকে ছোট থেকেই যেভাবে শিক্ষা দেওয়া হবে সে সেভাবেই শিখবে এবং চলবে।
কোথায় আছে একটা গাছ ছোট থাকতে তাকে যেভাবেই রাখা হবে সে সেভাবেই বড় হবে। যদি তাকে একটু বাঁকা করে রাখা হয় তাহলে সে সেই ভাবেই বড় হবে। ঠিক তেমনি একটা শিশুকে ছোট থেকে যেভাবে শিক্ষা দেওয়া হবে, ঠিক সেভাবেই সে শিখবে। আর পরিবার থেকে যে শিক্ষা দেওয়া হয় সেটাই হচ্ছে পারিবারিক শিক্ষা।
|
---|
![]() |
---|
একটা শিশুকে সাধারণত ৫ থেকে ৬ বছর হলে তাকে স্কুলে ভর্তি করানো হয়। প্রথমেই তাকে ওয়ান ক্লাস বা নার্সারি থেকে শুরু করানো হয়। আর সে সেখান থেকেই বই বস্তুতের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করতে থাকে। আর সেখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে থাকে। শুধু বই বস্তু থেকে না প্রতিটি শিক্ষক শিক্ষিকা প্রত্যেকটি বাচ্চাকে শিক্ষা দিয়ে থাকে।
আর এই বাচ্চা আস্তে আস্তে উপরের দিকে ধাপিত হতে থাকে এবং জ্ঞানের প্রসার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। আর প্রতিষ্ঠান থেকে সে যে জ্ঞান অর্জন করে সেই জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সে তার জীবনের সঠিক পথ বেছে নিতে পারে ।
একটি মানুষকে জীবনে পারিবারিক জ্ঞান ও প্রতিষ্ঠানিক জ্ঞান দুটাই প্রয়োজন। আর এই দুইটা জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে একজন মানুষ বড় হয়ে প্রকৃত মানুষ হতে পারে।
আপনি কি বিশ্বাস করেন যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি আমাদের আরও অনেক শিক্ষা রয়েছে যা সমানভাবে প্রয়োজনীয়? তোমার মত যাচাই কর. |
---|
হ্যাঁ অবশ্যই আমাদের প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি আরো অনেক শিক্ষার প্রয়োজন আছে। ইতিমধ্যেই আমি আপনাদের সেটা অবগত করেছি, প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি, পারিবারিক শিক্ষা একজন মানুষের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
একজন মানুষ শুধু প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা নিয়ে সব জ্ঞান অর্জন করতে পারবে না। তাকে জ্ঞান বৃদ্ধি করার জন্য পারিবারিক শিক্ষাও লাগবে এছাড়া সমাজের শিক্ষার প্রয়োজন আছে।
আপনার মতে, কোন শিক্ষা জীবনে বেশি মূল্য বহন করে? বর্ণনা করুন। |
---|
আমার মতে একজন মানুষের পারিবারিক শিক্ষা জীবনের সবচাইতে বেশি মূল্য বহন করে। কারণ জন্মের পর থেকে একটি শিশু তার বাবা মার কাছেই বড় হয়। আর তার বাবা-মা তাকে ছোট থেকেই পারিবারিক শিক্ষা দেয়। আর সেই শিক্ষাটা সবচাইতে বেশি সেই শিশুকে কাজে লাগে।
আমাদের আচরণ এবং মানুষের সাথে কথা বলার ভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত সেটা আমাদের বাবা-মা শিখিয়ে থাকে। আর প্রতিটি বাবা-মা তার সন্তানকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার চেষ্টাটাই করে থাকে।
তো বন্ধুরা আজকের মত আমি এখানে ইতি টানছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য। আপনি প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর চমৎকার এবং সাবলীল ভাবে দিয়েছেন। শিক্ষার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য আপনি দারুন ভাবে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। আমি আপনার কথাগুলোর সাথে পুরোপুরি একমত। পারিবারিক শিক্ষা এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দুই শিক্ষাই আমাদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। আর বিশেষ করে শিক্ষার আলো ছাড়া কখনই দেশের এবং সমাজের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
আপনি আপনার লিখার মাধ্যমে পারিবারিক শিক্ষা এবং রাতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গুরুত্ব আমাদের বুঝিয়েছেন। সত্যিই তো ভাই পারিবারিক শিক্ষাই হলো আসল শিক্ষা, এর মাধ্যমে সন্তানের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হয়।
আপনার মতামত জেনে ভালো লাগলো ভাই প্রতিযোগিতায় আপনার সফলতা কামনা করছি। ভালো থাকবেন শুভ কামনা রইল।
খুবই চমৎকারভাবে কমেন্ট করেছেন ভাই আর জেনে ভালো লাগলো আমার প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর আপনার ভালো লেগেছে।। আমি আশা করব আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন এবং আপনার মতামত আমি পড়তে পারব।।
ধন্যবাদ ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
কনটেস্ট অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার একটি বিষয় পড়ে খুব ভালো লাগলো। আমারও ঠিক তাই মনে হয়, শিক্ষা ব্যবস্থাকে দুই ভাবেই শ্রেণীবিন্যাস করা যায়।
সর্বপ্রথম একজন শিশু জন্মগ্রহণ করার পর নিজ পরিবার থেকেই আদব কায়দা এবং শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। পরে সে যথেষ্ট বড় হওয়ার পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে।
কনটেস্টের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দর ছিল।
আপনার জন্য সব সময় শুভকামনা রইল। ভাল থাকবেন।
আমার কনটেস্টের পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে যেন আমারও ভালো লাগলো।। আর আপনার কাছে মনে হয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।। আশা করি এই কনটেস্টে আপনার পোস্টটাও আমি পড়তে পারবো।।
ধন্যবাদ জানাই আপনার মূল্যবান মতামত এত সুন্দর ভাবে প্রকাশ করার জন্য।।
Well explained article, it is true that when a child is born the first education he receives is from his family and relatives and these education always have an impact in the child's life. Institutional education is also good and beneficial as it helps the child interact, learn and relate with people from different backgrounds giving him the knowledge he needs in life to deal with people and also succeed in life. Success and good luck
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য।
আপনার এই কথাগুলো সত্যি খুব ভালো লেগেছে। আপনি ঠিকই বলেছেন, চোখ থাকতেও সে পড়তে পারে না শুধুমাত্র জ্ঞানের অভাবে।
আপনি শিক্ষাকে দুই ভাবে ভাগ করেছেন। ১) পারিবারিক শিক্ষা ও ২) প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা।
মানুষ বড় হওয়ার পর থেকে প্রথম শিক্ষা লাভ করে তার পরিবার থেকে। তাই পরিবারই মানুষের প্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
তার পাশাপাশি আপনি এটাও মনে করেন যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি অন্য শিক্ষারও প্রয়োজন। আপনি সকল প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দরভাবে দিয়েছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমার পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে যেন অনেক ভালো লাগলো।। আর হ্যাঁ আমার কাছে শিক্ষা দুই ভাগের মনে হয়েছে হয়তো অন্য জনের কাছে অন্যরকম হতে পারে।। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে মন্তব্য করার জন্য আশা করি আপনিও কনটেস্ট অংশগ্রহণ করবেন।।
ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। অবশ্যই আমরা পরিবার থেকে শিক্ষা পেয়ে থাকি এবং শিক্ষা পেয়ে থাকি আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে। আমরা দুই জায়গা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার মাধ্যমেই আমাদের জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। আর আপনি একদমই ঠিক বলেছেন কিছু কিছু মানুষ অশিক্ষিত হওয়ার কারণে। তারা নিজেদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লেখাগুলো পড়ে দেখতে পারেনা। যার কারণে দেখা যায় পড়ালেখা না জানার কারণে, বিভিন্ন জায়গায় তারা টিপ সই দিয়ে দেয়। এতে করে অনেক চালাক মানুষ তাদের জায়গা জমি নিয়ে যায়।
আমার কাছে তো মনে হয়, একটা মানুষের ন্যূনতম শিক্ষা অবশ্যই প্রয়োজন। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড, কিন্তু বর্তমান সময়ে অশিক্ষিত মানুষের পরিমাণটা একটু বেশি দেখা যাচ্ছে সমাজের মধ্যে। আপনি অতিরিক্ত শিক্ষিত না হলেও চলবে। কিন্তু আপনার চলার মত শিক্ষা অবশ্যই সবাইকে গ্রহণ করতে হবে। ধন্যবাদ প্রতিযোগিতার প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনি একদম সঠিক বলেছেন একটা মানুষের ন্যূনতম শিক্ষা অবশ্যই প্রয়োজন বিশেষ করে বর্তমান সময়ে।। আর হ্যাঁ জীবনের প্রথম শিক্ষা আমরা পরিবার থেকেই শিখে থাকি।। আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আপনার মন্তব্য করেছেন পড়ে অনেক ভালো লেগেছে।। ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর ভাবে মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।।
একটা মানুষের মধ্যে যদি নূন্যতম শিক্ষা না থাকে। তাহলে সে জীবনের যেকোনো ক্ষেত্রে গিয়ে আটকে পড়ে এবং অনেক সাহায্যের প্রয়োজন হয়। তবে যে মানুষটা সাহায্য করবে। সে তাকে সঠিকভাবে সৎ পথ দেখাবে কিনা তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। হয়তো বা যার কাছে সাহায্য চাইতে যাবে, সেই মানুষটাই তার জীবনের সবচাইতে বড় সমস্যা সৃষ্টি করবে। তাই ন্যূনতম শিক্ষা থাকলে যেমন সমাজে চলাফেরা করা যায়। ঠিক তেমনি যে কোন সমস্যার মাধ্যম থেকে নিজেকে, খুব সহজে বের করে নিয়ে আসা যায়। আপনিও ভালো থাকবেন।
আপনি একদম সঠিক বলেছেন যদি নূন্যতম শিক্ষা না থাকে তখন অন্য জনের কাছে সাহায্য নিতে হয় আর অনেক মানুষই রয়েছে সাহায্য করার বদলে তাকে বিপদে ফেলে দেয়।। এই দিক চিন্তা করে প্রতিটি মানুষের ন্যূনতম শিক্ষা করা খুবই জরুরী।।
এক্ষেত্রে আমি বলতে পারি আমার বাড়ির পাশের একজনের এই সমস্যাটা হয়েছিল। লোকটার প্রচুর পরিমাণে জায়গা জমি রয়েছে। কিন্তু লোকটার অতিরিক্ত জায়গা জমে থাকার, কারণে অহংকার বেশি আর পড়াশোনা একেবারেই কম। তার অহংকার তাকে কতটা নিচে নামিয়ে দিয়েছে। সেটা আমরা খুব সামনে থেকেই উপলব্ধি করতে পেরেছি। শিক্ষা না থাকার কারণে তার চাচাতো ভাইয়েরা তার সমস্ত সম্পত্তি, নিজেদের নামে লিখে নিয়েছিল। এখান থেকেই বুঝতে পারি, শিক্ষা আমাদের জীবনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
এরকম সমস্যা আমাদের এখানেও ঘটেছে, সত্যি কথা বলতে শিক্ষার একটা আলাদা জ্ঞান থাকে আর সেই জ্ঞান কাজে লাগে মানুষ জীবন যাপন সহজ ভাবে করতে পারে।। যদি আজ সেই ব্যক্তির শিক্ষা থাকতো তাহলে কখনোই তার চাচাতো ভাইরা তার সম্পত্তি লিখে নিতে পারতো না।।
নিজের পড়াশোনা না থাকলে কত বড় বিপদে পড়তে হয়। সেটা আমরা বেশ ভালোভাবেই জানি। তাই অন্ততপক্ষে ন্যূনতম শিক্ষা নিজের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। আমরা যতটুকু বুঝি তার মধ্যে আমাদের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রয়োজন, তাহলে জীবনে অন্ততপক্ষে ঠকে যাওয়ার চিন্তা ভাবনা কখনোই করতে হবে না। আপনার অসংখ্য ধন্যবাদ।
শিক্ষা বিকল্প কিছুই নেই বিশেষ করে বর্তমান সময়ে।। যে মানুষের শিক্ষা নেই সে সব কাজেই অবহেলিত মানুষ তাকে অনেক নিচু করে দেখে তাই ন্যূনতম শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত।।