Better Life with Steem|| The Diary Game||27 may 2024
![]() |
---|
বন্ধুরা প্রতিটি অঞ্চলেই হয়তো ঘূর্ণির ঝড়ের কিছুটা প্রভাব পড়ছে বিশেষ করে চট্টগ্রামের আশেপাশের এলাকাগুলো। এছাড়াও খবরে দেখতে পেলাম বেশ কিছু জায়গায় বন্যায় রাস্তাঘাট সবকিছু তুলিয়ে গেছে। মানুষ অনেক কষ্ট করে চলাচল করছে দেখে অনেক খারাপ লাগছিল। আমাদের এখানে তুলনামূলক ঝড়ের প্রভাব খুব বেশি পড়েনি।
![]() |
---|
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বাইরে বের হই দেখতে পাই কিছুটা বাতাস বইছে। রাতে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে কিন্তু সকালে কোন বৃষ্টি ছিল না তাই বাইরে বের হয়ে বেশ কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করি, আর একটা জায়গায় বসে থেকে কিছু সময় ফোন ব্যবহার করি। ঘুম থেকে উঠেই দেখি বিদ্যুৎ চলে গেছে যেহেতু বাতাস হচ্ছে বিদ্যুৎ না থাকারই কথা বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে। পরে বাইরে থেকে বাসায় চলে আসি আর সকালে নাস্তা করি।
![]() |
---|
আর নাস্তা করার পর কিছু সময় রুমে শুয়ে থেকে ফোন ব্যবহার করি তার একটু পরেই শুরু হয়ে যায় বৃষ্টি সেই সাথে বাতাস। বেশ জোরে বাতাস হচ্ছিল পরে একটু বাইরে বের হই আর গেটে যেয়ে দেখতে থাকি বাতাসের কান্ড। কিছু সময় সেখানে দাঁড়িয়ে থাকার পর রুমে চলে আসি, আর বোন জামাইয়ের সাথে কিছুক্ষণ বসে গল্প করি।
![]() |
---|
তার একটু পরে ভাই বলতেছিল যে দুলাভাইকে একটু হাঁটাবে। ডাক্তার বলেছিল ১মাস পার হলে হাঁটাতে কিন্তু হাতের সমস্যার জন্য আমরা এখনো হাঁটাইনি। পরে আমরা দুই ভাই দুই পাশে ধরে কিছু সময় বারান্দা দিয়ে হাঁটাহাঁটি করায়। প্রথম অবস্থায় অনেক ভয় পাচ্ছিল তারপর আস্তে আস্তে সাহস পায় আর পায়ে এখনো ব্যথা রয়েছে। কিছু সময় হাঁটানোর পর আবারো বসে রাখি।
![]() |
---|
পরে আমি দুপুরের গোসল করে নেই আর গোসল করার পর দুপুরের খাবার খায়।। দুপুরে খাবার হিসেবে খিচুড়ি রান্না করেছিল যেহেতু ঠান্ডা পড়েছে আর অনেক দিন হয় খিচুড়ি খাওয়া হয় না। পরে আমি খাবার খেয়ে রুমে চলে আসি আর শুয়ে থেকে ঘুমিয়ে যাই।
![]() |
---|
পরে বিকাল মুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে কিছু সময় বসে থাকি, বাইরে কিছুটা বাতাস ছিল কিন্তু বৃষ্টি একদম ছিল না। পরে বাইরে বের হই দুইটা ছোট ভাইয়ের সাথে, আর তাদের সাথে কিছু সময় বাইরে হাঁটাহাঁটি করি সেই সাথে দুষ্টামি। বেশ কিছু সময় কাটিয়ে বাসায় চলে আসি।
আর বাসায় আসার পর শুরু হয় ধমকা হাওয়া সেই সাথে বৃষ্টি। আর ফোনে ও চার্জ ছিল না ভেবেছিলাম হয়তো রাতে কারেন্ট আসবে ফোনটা চার্জে দিব তা আর হলো না। গ্রাম অঞ্চলে এটা সবচাইতে বড় সমস্যা বাতাস শুরু হলেই বিদ্যুৎ গেলে আর আসতে চায় না। যাই হোক পরে বোনের সাথে বসে কিছু সময় গল্প করি। আর এভাবেই আমি আমার গত কালকের দিনটি অতিবাহিত করি।।
আসলেই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিভিন্ন যায়গায় অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গেছে।বিশেষ করে বন্যার সম্যুখীন হয়েছে অনেক মানুষ। আমরা সবাই জন্য অবশ্যই দোয়া প্রার্থনা করি।আর বিশেষ করে আপনার বোন জামাইয়ের জন্য দোয়া করি।তিনি যেনো খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠেন। আসলে আমাদের এদিকেও কখনো বা বাতাস বইছে কখনো বা বৃষ্টি হচ্ছে।যার ফলে রুমেই বেশিরভাগ সময় অতিবাহিত হচ্ছে সকলেরই।
জি ভাই অনেক জায়গায় অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেই সাথে বন্যার কবলে পড়ে অনেকেই কষ্টে দিন পার করেছে।। আর তাদের জন্য দোয়া ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই।। আর হ্যাঁ বৃষ্টিপাত হলে রুমেই বেশি দিন পার করতে হয়।।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
আমাদের গ্রাম অঞ্চলে তো সর্বপ্রথম সমস্যা হল, একটু বাতাস বা ঝড় বৃষ্টি হলেই কারেন্টের দেখা পাওয়া যায় না। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে বাইরে কিছুক্ষণ হাটাহাটি করেছেন।
ডাক্তার এক মাস পার হলে আপনার দুলাভাইকে একটু হাঁটাহাঁটি করাতে বলেছে। কিন্তু হাতের সমস্যার কারণে তেমন হাটাহাটি করাতে পারেননি। দোয়া করি, আপনার দুলাভাই যেন খুব তাড়াতাড়ি আবার নিজের আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে।
সারাদিনের খানিক মুহূর্ত তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
গ্রামে এটা একটা সমস্যা একটু বাতাস না হতে বিদ্যুৎ চলে যায়।। এটার মূল কারণ হচ্ছে, তারের আশেপাশ দিয়ে গাছপালা বেশি থাকার জন্য।। আর হ্যাঁ এখন থেকেই দুলাভাইকে একটু একটু হাটানোর চেষ্টা করছি।।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
আমাদের এখানেও ভীষণ ঝড় হয়েছে তবে ক্ষতিট পরিমান খুব বেশু নয় তবে অনেক জায়গায় বন্যায় তলিয়ে গিয়েছে ঘরবাড়ি। তারা কত কষ্টেই না জীবন যাপন করছে।
আপনার দুলাভাই আগের থেকে সুস্থ হয়েছে দেখে ভালো লাগলো। এখন প্রতিদিন তাকে কিছু সময় এভাবে হাটানো উচিত। আশা করি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।
বিকালে বাইরে বৃষ্টি না থাকায় হাঁটতে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন এবং সবার সাথে মজা করেছেন। ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে। ভালো থাকবেন।
জেনে ভালো লাগলো আপনাদের ওখানেও জড় হয়েছে কিন্তু খুব বেশি ক্ষতি হয়নি আর আমাদের এখানেও একই অবস্থা।।
এটা আপনি একদম সঠিক বলেছেন অনেক জায়গায় অনেক ক্ষতি হয়েছে এবং বন্যায় রাস্তাঘাট তুলে গেছে।। ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
হ্যা, ঝড় বেশ ভালোই হয়েছে তবে খুব বেশি ক্ষতি হয় নি। তবে আমাদের আশেপাশের এলাকায় জলে প্লাবিত হয়ে গিয়েছে। ঘর ছাড়া মানুষগুলোর কথা ভাবলেই খুব খারাপ লাগছে। ভালো বাধের অভাবে এই মানুষগুলো এমন ঘড় ছাড়া হয়ে পড়ে। ধন্যবাদ আপনাকে আমার মতামতের উওর দেওয়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
সরকার অনেক জায়গায় ভালো বাধ দিলেও কিছু কিছু জায়গা অবহেলিত হয়ে আছে। আর ঘর ছেড়ে বাইরে থাকার মত কষ্ট বোধায় আর কোন কিছু নেই।।
ভাই ঝড়ের দিনে সত্যি আমরা সকলেই অনেক মুশকিলে পরে যাই। এই যেমন বৈদ্যুতিক সমস্যা, বজ্রপাত, প্রচুর বৃষ্টি, গাছপালা উপরে যাওয়ার আশংখা ইত্যাদি। তবে আপনাদের গ্রামে ঝড় তেমন ক্ষতি করতে পারেনি শুনে ভালো লাগলো। সকালে উঠে মুক্ত বাতাসে কিছু সময় পার করেছেন এবং প্রকৃতি দারুণভাবে উপভোগ করেছেন দেখে ভালো লাগলো।
এরপর আপনার দুলাভাইকে নিয়ে একটু হাঁটাহাঁটি করেছেন। যদিও আপনার দুলাভাই এখনো পুরোপুরি সুস্থ হননি। আপনার দুলাভাইয়ের জন্য রইলো অনেক অনেক দোয়া।
বিকেলের দিকে আপনি বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে মুক্ত পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন। অনেক মজা করেছেন। আপনার লিখা পড়ে বুজলাম গ্রামীন আবহাওয়া আপনার অনেক ভালো লাগে। সেই সাথে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতেও। ভালো থাকবেন ভাই। শুভ কামনা রইলো।
আপনি ঠিক বলেছেন ঝড়ের দিনে অনেক রকম সমস্যা হয়।। অনেক জায়গায় অনেক ক্ষতি হয়েছে দেখে অনেক খারাপ লেগেছে।। প্রতিদিনই বিকাল মুহূর্তে বাসা থেকে একটু বের হই হাঁটাহাঁটি করার জন্য ভালই লাগে।।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
ঘূর্ণিঝড় শুরু হওয়ার সময় থেকে বাতাসের পরিমাণটা বেড়েই চলেছে। আপনিও ঘুম থেকে উঠে বাতাস দেখতে পেরেছেন। আসলেই বাতাসের কারণে অনেক বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে। আপনার বোনের জামাইকে হাঁটাতে বলেছে কিন্তু ওনার হাতের সমস্যার কারণে, আপনারা কিছুটা সময় বিরত রেখেছেন। কিন্তু ওনাকে বর্তমান সময়ে হাঁটাতে হবে বেশ ভালো কাজ করেছেন। আসলে প্রথমে ভয় পাবে এটা স্বাভাবিক, কিন্তু আপনাদেরকে একটু একটু করে হাঁটাতে হবে। তাহলে উনি নিজে একটু একটু করে সাহস সঞ্চয় করতে পারবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে আবহাওয়া বা একটু ঠান্ডাই আছে আর সকালে উঠতে একটু দেরি হয় যেহেতু আবহাওয়া ঠান্ডা।। আর হ্যাঁ বোন জামাইকে প্রতিদিনই একটু একটু করে হাটানো হয়।।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্য এত সুন্দর হবে প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
ঘূর্ণিঝড় হওয়ার পর আমাদের এখানে আজকে যে পরিমাণে রোদ আমরা দেখতে পেয়েছি। সেটা একেবারেই আগের মত অতিরিক্ত গরম যেটা সহ্য করার মতো না। তবে সামান্য পরিমাণে বাতাস ছিল আগের মত নয়। অবশ্যই আপনার বোনের জামাইয়ের পেছনে, এখন অতিরিক্ত সময় আপনাদেরকে ব্যয় করতে হবে। কেননা উনি এখন ভয় পাচ্ছে। যখন উনার ভয় কেটে যাবে তখন নিজেই হাঁটার চেষ্টা করবে। আপনাকেও ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
অতিরিক্ত গরম আসলেই বিরক্তিকর। আর হ্যাঁ গরমের সাথে যদি বাতাস থাকে তখন একটু ভালো লাগে।। এটা একদম সঠিক বলেছে যে বোন জামাইয়ের পেছনে আরো অনেক সময় ব্যয় করতে হবে।। ইনশাআল্লাহ খুব শীঘ্রই সুস্থ হবে বলে আমরা আশাবাদী।।।
আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন দেখবেন সবকিছুই ঠিক হয়ে যাবে। আল্লাহ আমাদেরকে বিপদ দিয়ে আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নেয়। আপনাদের ও নিশ্চয়ই ধৈর্যের পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। তবে আগের চাইতে আপনার বোনের জামাই অনেক ভালো আছে। সেটা আপনার ফোটোগ্রাফিতে দেখে বেশ ভালো লাগছে। আশা করি খুব শীঘ্রই উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। গরমের সময় বাতাস আমাদের জন্য কতটা উপকারী। সেটা একমাত্র আমরাই বুঝতে পারি। যারা গ্রামে বসবাস করি।
জীবনে বিপদ আসমানে পরীক্ষা আর এই বিপদে থেকে যদি সৃষ্টিকর্তা নাম স্মরণ না করা হয় তাহলে সৃষ্টিকর্তা নারাজ হয়।। তাই বিপদে পড়লে সৃষ্টিকর্তার প্রতি শুকরিয়া জানানো উচিত কারণ এখান থেকে আমাদের অনেক শিক্ষা নেওয়ার থাকে।।
আমাদের মানুষের মধ্যে একটা অভ্যাস আছে। আমরা শুধুমাত্র বিপদে পড়লে আল্লাহ তালাকে স্মরণ করি। অথচ আল্লাহ তাআলা আমাদের জীবনটাকে কতটা সুন্দর করেছে। আমরা বিপদে পড়লেই ওনার কাছে ফরিয়াদ করি সেজদায় পড়ে যাই। আমাদেরকে প্রত্যেকটা সময় আল্লাহতালার সেজদা করা এবং স্মরণ করা উচিত। তাহলে আমরা আরো বেশি ভালো থাকতে পারতাম। অবশ্যই বিপদের সময় নয় প্রত্যেকটা সময় আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করার চেষ্টা করুন, দেখবেন জীবন আর সুন্দর হবে।
এটা আপনি একদম সঠিক বলেছেন আর প্রতিটি মানুষ এরকমটাই বেশি করে থাকে বিপদে পড়ার পর সৃষ্টিকর্তাকে খুব বেশি স্মরণ করে আর তখন থেকে নামাজ ও আদায় করে।। কিন্তু আমাদের এরকমটা করা ঠিক না সৃষ্টিকর্তাকে সব সময় স্মরণ করা উচিত।।
গ্রামের জীবনে সবচেয়ে বড় অসুবিধা এটাই যে কিছু হলেই বিদ্যুৎ থাকে না। অথচ আমাদের জীবনযাত্রা এখন এমন হয়েছে বিদ্যুত ছাড়া এক মুহূর্তও চলে না। অথচ শহরের তুলনায় গ্রামকেই আমি বেশি ভালোবাসি।
কিন্তু নাগরিক সুবিধা গুলো না থাকার কারণে আসলে শহরের বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।
আপনার বোনের হাজবেন্ড সুস্থ হতে আপনারা অনেক সহযোগিতা করেছেন। এটি দীর্ঘদিন ধরে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ফলো করছি।
সর্বোপরি উনি শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হয়ে উঠুক এই কামনাই করছি।
আপনি একদম সঠিক বলেছেন বর্তমান সময়ে আমাদের জীবনযাত্রা অনেকটা কারেন্টের সাথে সম্পর্ক হয়ে গেছে কারণ নেই তো সবকিছু যেন বন্ধ হয়ে গেল।। জি আপু একটা অ্যাক্সিডেন্টের রোগী বাসায় থাকলে অনেক ভোগান্তির মধ্যেও থাকতে হয় এবং চিন্তার মধ্যে থাকতে হয়।। আশা করছি খুব শীঘ্রই সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।।
পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো, সকালের ঠান্ডা বাতাস আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী আমি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে চেষ্টা করি খোলা বারান্দায় হাঁটাহাঁটি করার জন্য এবং এটা এখন আমার অভ্যাস হয়ে গেছে।
আপনারা দুই ভাই আপনার দুলাভাইয়ের উপরে অনেক বেশি যত্নবান এটা দেখে অনেক ভালো লাগলো। মানুষ টা খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে যাক সে প্রার্থনা করছি আগের মত আবার হাঁটতে পারো ইনশাআল্লাহ।
জেনে খুবই ভালো লাগলো আপনি সকল মুহূর্তে হাঁটাহাঁটি করেন আর এটা আপনার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।। এটা একদম সঠিক সকাল হাঁটাহাঁটি করলে সুস্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকার হয়।। আর হ্যাঁ আমার বোন জামাইয়ের জন্য দোয়া করবেন সৃষ্টিকর্তা যেন তারাতারি সুস্থ করে দেয়।।