"Better Life With Steem || The Diary game || 22 December "
হ্যালো স্টিমিট বন্ধুরা
কেমন আছেন আপনারা আশা করি প্রত্যেকে অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি। আজকে আবারো আপনাদের মাঝে চলে আসলাম আমার একটি দিনের কার্যকলাপ নিয়ে।।।
![]() |
---|
বন্ধুরা গতকাল ছিল শুক্রবার আর শুক্রবার মানে ছুটির দিন। যারা চাকরি করেন তাদের জন্য সবচেয়ে আনন্দের দিন হচ্ছে ছুটির দিন। আমি চাকরি করি না কিন্তু প্রাইভেট পরি তাই আমার কাছে শুক্রবার বেশ আনন্দের হয়ে থাকে। কারণ শুক্রবারে কোন পেরা থাকেনা।
![]() |
---|
যেহেতু শুক্রবার ছিল তাই কোন কিছু নিয়ে চাপ ছিল না আর এই জন্য সকালে ঘুম থেকে দেরি করেই ওঠা। ঘুম থেকে উঠে বাইরে তাকিয়ে দেখি অনেক রোদ উঠে গেছে। শীতের প্রবাহ অনেকটা কমে গেছে বললেই চলে। পরে প্রতিদিনের মতো ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে নিয়ে, একটু সকালের রোদ উপভোগ করি।
![]() |
---|
![]() |
---|
রোদ উপভোগ করা শেষ হলে রুমে এসে শুয়ে বেশ সময় ধরে মোবাইল ব্যবহার করতেছিলাম, কেন জানি ভালো লাগছে না। তার একটু পর আবার বড় আঙ্কেলদের চাতালে যায় সেখানে আমার চাচাতো বোন সহ অনেকেই বসে গল্প করতেছিল তাই আমি তাদের সাথে অ্যাড হই। আর আমার একটা চাচাতো বোন মুখে কি যেন দিচ্ছে তাই আমাকে বলে ভাইয়া তোমাকে একটু দিয়ে দেয় পরে আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে পরে সে আমাকে দিয়ে দেয়।
![]() |
---|
সেখানে সবার সাথে গল্প করতে করতেই ইতিমধ্যে আযান হয়ে যায়। যেহেতু শুক্রবার নামাজে যেতে হবে তাই বাসায় চলে আসি এবং গোসল করে নিয়ে নামাজ পোড়ার জন্য রেডি হই। আর আমার একটা বন্ধু এসে ডাকতেছিল মসজিদে যাওয়ার জন্য পরে তাকে বললাম একটু বসতে পরে আমি একদম রেডি হয়ে বন্ধু সহ মসজিদে চলে যায়।
![]() |
---|
মসজিদ থেকে এসে দুপুরের খাওয়া দাওয়া করে ঘুমিয়ে পড়ি।। বর্তমানে বাসায় কাজ কম থাকায় দুপুরে ঘুমানোর সুযোগ পাচ্ছি।। পরে বিকালের দিকে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে একটু বাইরে বের হই। বাইরে বের হয়ে দেখি আমার ভাই ছাগলগুলোকে পাতা খাওয়াচ্ছে। বাসায় কয়েকটা ছাগল রয়েছে সেগুলোকে ভাইয়া বেশি দেখা শোনা করে।
![]() |
---|
পরে আমি সেখান থেকে আমাদের একটা ছোট কলাবাগান আছে সেখানে যাই আর দেখতে পাই কলা ধরেছে। পরে সেখান থেকে বাসায় চলে আসি।
বাসায় আসার পর প্রতিদিনের মতো নাস্তা করে রুমে চলে আসি। তারপর একটু ফেসবুকে ওপেন করি আর দেখতে পাই আমাদের থার্ড ইয়ারের ফর্ম ফিলাপ শুরু হয়ে গেছে দেখে একটু আশ্চর্য হয়ে যায়। কারণ পড়াশোনার অবস্থা খুব ভালো না আর এমন সময় ফরম ফিলাপ শুরু হয়ে গেছে আর ফরম ফিলাপ শেষ হয়ে গেলে কিছু দিন পরেই পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে।।
তারপর আমি পড়তে বসি আর একটু বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করি অনেকটা সময়। আর আর এভাবেই পার হয়ে যায় গতকাল।।
আমাদের সাথে এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকে আপনার দিনের কার্যক্রম এবং আনন্দের মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে খুব সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন।আপনি বন্ধের দিন হওয়াতে দেরিতে ঘুম থেকে উঠেছেন।এরপর আপনি সকালে খাবার খেলেন। চাচাতো বোন আপনার মুখে কিছু একটা মেখে দিল।ভালোই কেটেছে আপনার দিনটি। আপনার পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
জি ভাই বেশ আনন্দেই কাটিয়েছি দিনটি। ছোট বোন নিজের ত্বকের জন্য খুব ভালোভাবে করে থাকে।। আর এটি প্রাকৃতিক নিয়মেই করেন।
প্রাকৃতিক ভাবেই ত্বকের যত্ন নিলে তার ত্বক ভালো থাকবে।আর মেয়েদের ত্বকতো আরও সেনসিটিভ তাই তাদেরকে অবশ্যই ভালো ভাবে জেনে কিছু ত্বকে লাগানো উচিৎ।
এটি একদম বাস্তব কথা ভাই।। প্রাকৃতিক নিয়মে যদি আমরা আমাদের শরীর চর্চা করি তাহলে এটি কোন স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে না।
আপনার পুরো দিনলিপি পড়লাম। বাড়িতে তেমন কাজ না থাকায় আপনি বেশ ফ্রি ছিলেন। সকালের নাস্তা খেয়ে রোদ পোহালেন। অতঃপর আপনার চাচাতো বোন মুখে ফেস মাস্ক লাগিয়েছিল। আপনাকে একটু লাগিয়ে দিল। গোসল করে বন্ধুর সাথে নামাজ পড়তে গেলেন। অতঃপর ফেসবুক ওপেন করে আপনি দেখলেন যে আপনাদের থার্ড ইয়ারের ফরম ফিলাপ এর ডেট হয়েছে। আপনি খুব ভয় পেয়ে গেলেন কারণ আপনার প্রিপারেশন এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। তবে ঘাবড়ানোর কিছু নেই পরীক্ষা আসতে আসতে হয়ে যাবে। আপনি পড়াশোনা ও অন্যান্য স্বাভাবিক কাজে আপনার দিন অতিবাহিত করছেন। আপনার পরীক্ষার জন্য অনেক শুভকামনা রইল ।ভালো থাকবেন।
জি আপু ফরম ফিলাপ দেখে একটু ভয়ে লাগতেছিল কারণ পড়াশোনার অবস্থা খুব বেশি ভালো না ।। তবে চেষ্টা করছি এখন থেকেই ভালোভাবে পড়াশোনা করার।।
শুক্রবার শনিবার দুদিনই ছুটির দিন।আর এই দুইদিন আমার সবচেয়ে প্রিয় দিন। কারন প্রতিদিন এলার্মের শব্দে আমার ঘুম ভেঙে যায় না এই দুই দিন।
আপনার ও আমারই মতো অবস্থা দেখছি।
আপনাদের বাগানের কয়লাগুলো সুন্দর লাগছে মাশাল্লাহ।
ভালো লাগলো আপনার দিনলিপি পড়ে। ভালো থাকবেন সবসময়।
ছুটির দিন আমি মনে করি প্রত্যেক মানুষের সবচাইতে বেশি আনন্দের দিন।। সপ্তাহে ৫-৬ দিন কাজ করে ২ দিন বাসায় থাকার আনন্দটাই অন্যরকম।।
আপনি মুখে হলুদ লাগিয়ে রাখছেন আর আপনাকে দেখতে কিন্তু অনেক ভালো লাগছে।আর মুখে হলুদ দিলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়।আমি আগে দিয়ে রাখতাম।হাত পায়ে ও দিতাম। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।আর এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার ছোট বোনটাও সেটা বলেছিল মুখে হলুদ মাখলে নাকি অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায় তাই আমাকেও দিয়ে দিয়েছে।।
ভাই আপনি দিয়েন এমনি হিরোর মত দেখা যায় তখন সুপার হিরোর মত লাগবে 😆😆
আপনার বোন তো দেখি অনেক কিছুই জানে আর সত্যি কথা বলতে বোনেরা ভাই এর অনেক যত্ন নেয়। আমার ছোট বোন টা ও আমার অনেক কাজ করে দেয় ।আর আমি না আপনি হলুদ লাগিয়ে হিরো হয়ে গেছেন যাই হোক ভালো থাকবেন।
আপনি একদম সঠিক বলেছেন।। বোনেরা ভাইদের অনেক যত্ন নেয় সেই সাথে অনেক কাজের সাহায্য করে এটি ভাইদের জন্য অনেক বড় একটি পাওয়া।।
বোন থাকা মানে একটা আলাদা দায়িত্বশীল মানুষ। আমাদের ছোট ছোট কাজে যে সাহায্য করে। বোন থাকা সত্যি ভাগ্যের বিষয়। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
শুক্রবারে সকালটা সবারই বেশ শান্তির একটা সকাল। কোন কাজের তেমন একটা তারা থাকে না। এবং ঘুম থেকে লেট করে উঠলো সমস্যা হয় না। মুখে হলুদ লাগিয়েছেন বেশ ভালো লাগছে। আর হলুদ আমাদের ত্বকের জন্য বেশ ভালো। আপনাদের কলা বাগানের কলা গুলো বেশ সুন্দর হয়েছে মাশাল্লাহ।
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনে কার্যক্রম গুলো সবকিছু উল্লেখ করেছেন thank you।
ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা নিজের ত্বকের একটু বেশি যত্ন নিয়ে থাকে।। আর অনেক কিছুই তারা ত্বকে ব্যবহার করে থাকে প্রাকৃতিক উপায়ে।।
শুক্রবার দিনের সকালটা সবার জন্যই বেশ শান্তির একটা সকাল কোনো কাজের জন্য কোনো তারা থাকে না।আর ছোট বোন থাকলে ভাইদের ভালোই সুবিধা হয়। যেমনটা আপনার বোনের জন্য আপনার একটু রূপ চর্চা ও হয়ে গেল।
জি আপু আপনি সঠিক বলেছেন ।। ছোট বোন থাকলে অনেক কাজই অনেক সাহায্য পাওয়া যায়,, যেটা সত্যি প্রশংসনীয়।।
শুক্রবার যেহেতু কোন প্রাইভেট ছিল না তাই আপনি সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠতে পেরেছেন। শীতকালে সাতসকালে ঘুম থেকে ওঠাটা বড্ড চাপের। কম্বলের নিচের থেকে তো বেরোতেই ইচ্ছে করে না। ফর্ম ফিলাপ শুরু হয়ে গিয়ে আপনাকে একটুখানি প্যারা দিয়ে দিল। কারণ ফর্ম ফিলাপ শেষ হয়ে গেলেই আপনাদের পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে। অত চিন্তা করার কিছু নেই। মন দিয়ে পড়াশোনা করুন। সব ঠিক হয়ে যাবে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
জি ভাই শীতকালে ঘুম থেকে সকালে ওঠা চ্যালেঞ্জিন একটি ব্যাপার।। আর হ্যাঁ ফর্ম ফিলাপ শুরু হয় একটু বেশি করা হয়ে যাচ্ছে ভাই।। এখন থেকে নিয়মিত পড়াশোনা করলে কোন সমস্যা হবে না বলে আমি আশাবাদী।।
একটা সময় ছিলো যখন শুক্রবার পুরো দিনটাই আমার মনে করতাম। এই দিনে কি কি করবো তা আগের দিনই প্লান করা থাকতো। কিন্তু এখন বড় হয়েছি৷ এখন আর আগের মত ছুটির দিনগুলো উপভোগ করতে পারি না৷ বিভিন্ন ব্যস্ততা হানা দেয় চারপাশ থেকে৷ হয়তো এটাই হওয়ার কথা ছিলো৷
ধন্যবাদ ভাইয়া শুক্রবারে কাটানো আপনার মুহুর্তগুলো আমাদের সাথে ভাগ করার জন্য।
আমরা যখন ছোট থাকতাম তখন চিন্তা ভাবনা একরকম থাকতো।। আর বড় হওয়ার পর চিন্তা ভাবনা অন্যরকম হয়ে গেছে।। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য।।
আপনি মনে হয় ছাত্র হিসেবে বেশ সিরিয়াস পড়াশোনার বিষয়ে।
শুক্রবার অনেক কিছুই করা যায় না নামায্র জন্য। এছারা আার বাকি সব টকি খারাপ না।ভালো লাগলো আপনার লেখা পড়ে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আপু আমার ইচ্ছা অনার্স ভালোভাবে পাশ করার।। তাই পড়াশুনার প্রতি একটু বেশি সময় দেই তারপরও হয়ে উঠছে না।।