Better Life with Steem|| The Diary Game||13 February 2024||
হ্যালো স্টিমিট বন্ধুরা
কেমন আছেন আপনারা, আশা করি প্রত্যেকে অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি সুস্থ আছি। আজকে আবারো আপনাদের মাঝে চলে আসলাম আমার একটি দিনের কার্যকলাপ নিয়ে।।
বন্ধুরা মনে হচ্ছে সকালে ঘুমের চাহিদাটা পরিপূর্ণ করতে পারছি না। দেরি করে উঠলেও মনে হয় আর একটু শুয়ে থাকি। আপনাদেরও কি এরকম হয়? যদি হয় অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।
যাই হোক সকালে ঘুম পরিপূর্ণ হোক আর না হোক কিন্তু উঠতেই হবে। তাই প্রতিদিনের মতোই সকালে ৯.০০ বাজে ঘুম থেকে উঠলাম। তারপর ফ্রেশ হয়ে কলা খেয়ে বাইরে বের হলাম।
আর বাহিরে বের হয়ে দেখতে পেলাম একটা ভ্যান কিছু সিঁড়ি নিয়ে যাচ্ছে। আর আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম প্রতিটা সিঁড়ি কত টাকা করে নিয়েছে। সে আমাকে জবাবে বলল ৪৫০ টাকা করে নিয়েছে। আর এই সিঁড়িগুলো মূলত ঘরের কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়।।
পরে তার সাথে আমি একটু কথা বলে বাসায় চলে আসি। আর রুমে এসে বসে থেকে ফোন ব্যবহার করতে থাকি। এমন সময় আমার ছোট আঙ্কেল চলে আসে, মূলত আমার আংকেল প্রায় সময়ই আসে তার ফোনের বিভিন্ন কাজের জন্য।। পরে আঙ্কেলের সাথে একটু কথা বলার পর আঙ্কেল চলে গেল।
পরে আমি কিছু সময় ফোন ব্যবহার করার পর দুপুরের গোসল করে নেই। আর বর্তমানে দিন অনেকটা ছোট আর সময় কোন দিক দিয়ে পার হয়ে দুপুর হয়ে যায় বুঝতেই পারি না।
পরে আমি গোসল করে কিছু সময় বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকি। আর বর্তমানে শীতের প্রবাহ অনেকটা কমে গেছে বললেই চলে। কিন্তু সকাল মুহূর্তে বেশ ঠান্ডা করে থাকে। আর আশা করি খুব শীঘ্রই ঠান্ডা আমাদের কাছ থেকে একেবারেই বিদায় নেবে।।
যাই হোক পরে আমি দুপুরের খাবার খেয়ে রুমে চলে আসি আর কম্বলের নিচে ঢুকে ফোন ব্যবহার করতে থাকি। আর সেই সাথে একটা পোস্ট লিখে ফেলি। পড়ে দেখি একটু ঘুম ঘুম পাচ্ছে তাই দেরি না করে ঘুমিয়ে পড়ি।।
পরে ঘুম থেকে উঠে বুঝতে পারি মাথা একটু ঝিমঝিম করছে। পরে ওয়াশরুমে যেয়ে ফ্রেশ হয়ে নেয়। সেইসাথে একটু বাইরে হাঁটাহাঁটি করার জন্য বের হয়। আর বাইরে যেয়ে দেখি আমার কিছু ছোট বোন তারা খেলা করতেছে। আমার মনে হয় এই খেলাটা অনেকেই খেলেছেন ছোট থাকতে। আর বর্তমান সময়ে এরকম খেলনা বাজারে পাওয়া যায় কিন্তু আগে এরকম খেলনা বাজারে ছিল না তখন আমরা বাসায় এরকম ভাবে বানিয়ে খেলা করেছি।
পরে আমি হাঁটতে হাঁটতে একটু বাজারে যায়। বিকেল সময়ে মাঝে মাঝে বাজারে যাওয়া হয়। মাঝে মাঝে কোন প্রয়োজনে যাই আবার মাঝে মাঝে অপ্রয়োজন যায়।। পরে বাজারে যেয়ে কয়েকজনের সাথে কথাবার্তা বলি, সেই সাথে গরম পিঁয়াজি খেয়ে বাসায় চলে আসি। আর বাসায় আসতে আসতে সন্ধ্যা পার হয়ে যায় তাই আমি বাসায় এসেই পড়তে বসি।
আজকের লেখা আমি এখানেই ইতি টানছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।।
আমারও ঠিক এমনটাই হয়, ঘুম ভেঙেও যেন ভাঙ্গতে চায় না। দুপুরে সময়মত স্নান করার পর দুপুরের খাবার খেয়েছিলেন।এখন শীত অনেকটাই কমে গেছে তবে সকালের দিকে একটু কম অনুভব হয়। এই ছোটবেলার স্মৃতি দৃশ্য দেখলে শৈশবের কথা মনে পড়ে। ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে। ভালো থাকবেন।
আপনার কমেন্ট পড়েও আমার বেশ ভালো লাগলো ভাই ভালো থাকবেন।।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
আরে এই খেলা আমিও খেলেছি। আপনার পোস্টে এই খেলার ফটোগ্রাফি টা দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য।
জেনে ভালো লাগলো আপনিও এই খেলা খেলেছেন।।
দুপুরে খাওয়া দাওয়ার পর একটু ঘুমালে মনটা ফ্রেশ হয়ে যায়। আমিও আপনার মতই দুপুরে খাওয়া দাওয়ার পর ঘুমিয়ে পড়ি কিছু সময়।
ছোটবেলায় আমরাও কত বাবোল ফুলিয়েছি ঠিক এভাবেই।ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যক্রম আমাদের কাছে শেয়ার করার জন্য আপনার পরবর্তী আকর্ষণীয় দিনা লিপি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আমি মনে করি দুপুরে ঘুমানো উচিত তাহলে স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকার হয়।।