Better Life with Steem|| The Diary Game||08 July 2024
![]() |
---|
বর্তমানে সময় গুলো সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালোভাবে কেটে যাচ্ছে। পৃথিবীতে যা কিছু ঘটুক না কেন সবকিছু সৃষ্টিকর্তার মাধ্যমেই ঘটে থাকে। পরিস্থিতি সবসময় একরকম থাকে না কখনো সমস্যায় জর্জরিত কখনো বা আনন্দে। যখন যেভাবেই দিন অতিবাহিত হোক না কেন সব সময় সৃষ্টিকর্তার শুকরিয়া জানানো উচিত।
![]() |
---|
রাতে ঘুমাতে বেশ দেরি হয়েছিল তাই সকালে উঠতে দেরি করেছিলাম। ঘুম থেকে ওঠার পর ফ্রেশ হয়ে সকালের খাবার খেয়ে একটু বাইরে বের হয়। যেহেতু বর্তমান সময়ে বন্যা হচ্ছে তাই পানির আপডেট নিতে যায় আর যেয়ে দেখি পানি কিছুটা কমতেছে। পানি কমতেছে দেখে ভালো লাগতেছিল আর আমাদের চাইতেও যাদের বাসায় পানি উঠেছে তাদের আরো বেশি ভালো লাগা কাজ করতেছে কারণ বাসায় পানি উঠলে কতটা যে যন্ত্রনা সেটা একবার বুঝেছিলাম।
![]() |
---|
বাইরে কিছু সময় কাটিয়ে বাসায় চলে আসি, আর বাসায় আসার পর বোন বলতেছিল ভাগনাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে। হঠাৎ করে ভাগনার পঞ্চ উঠতেছিল, আর যদি সঠিক সময় ডাক্তারকে না দেখায় তাহলে পুরো শরীর একদম ভরে যাবে। তাই দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। আর ডাক্তারের দেখানোর পর বেশ কিছু ওষুধ দেয় আর সেগুলো নিয়মিত খেতে বলে। আর হ্যাঁ আমি শুনেছি প্রতিটি মানুষের জীবনে একবার হলেও পঞ্চ উঠে থাকে। এটা কতটা সত্য সেটা আমার জানা নেই কিন্তু আমারও একবার উঠেছিল।
![]() |
---|
যাই হোক ডাক্তারের ওখান থেকে আসার পর প্রতিদিনের মতো দুপুরে গোসল করে নেয়। আর গোসল করার পর প্রতিদিনের মতোই দুপুরের খাবার খেয়ে নেই আর খাবার খাওয়ার পর বাইরে যেয়ে কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করি। তারপরে রুমে এসে প্রতিদিনের মতোই ঘুমিয়ে যাই। দুপুরে ঘুমাতে আমার বেশ ভালই লাগে। তারপরও মাঝে মাঝে ঘুমানো হয় না।
![]() |
---|
পরে বিকাল মুহূর্তে ঘুম থেকে উঠি আর ফ্রেশ হয়ে বাইরে বের হয়। আমার সাথে ভাগ্নে ছিল সাথে দুইটা ছোট হয়, পরে ওদের নিয়ে বাইরে হাঁটাহাঁটি করি। বর্তমান সময়ে চারপাশেই বন্যার পানি ভরপুর তাই ছোট বাচ্চাদের নিয়ে একটু ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হঠাৎ করে পানিতে নেমে গেলে দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আর এই বর্ষাকালে সব চাইতে শিশুরা পানিতে পড়ে মৃত্যুবরণ বেশি করে থাকে। তাই প্রতিটি বাচ্চা নিয়ে সাবধানে চলাফেরা করা উচিত।
যাইহোক, তাদের নিয়ে বাইরে অনেকটা সময় হাঁটাহাঁটি করে বাসায় চলে আসি। আর সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে আকাশ একদম কালো হয়ে যায় মনে হচ্ছিল মুহূর্তের মধ্যেই বৃষ্টি নেমে যাবে। তাই বাসায় এসে শুয়ে থেকে অনেকটা সময় ফোন ব্যবহার করি। সেই সাথে প্রতিদিন এর মধ্যে একটা পোস্ট লিখে ফেলি।
তো বন্ধুরা আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ
আপনার সারাদিনের কার্যক্রম এবং আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেকটাই সুন্দর ছিল যেগুলো আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, অসংখ্যভাবে ধন্যবাদ জানাই ভাইয়া এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
শুনে ভালো লাগলো ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভালো লেগেছে।। ধন্যবাদ জানাই ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
একদমই তাই আমাদের আশেপাশে যা কিছু ঘটে না কেনো তাতে আমাদের কোনো হাত থাকে না সব কিছু সৃষ্টি কর্তার নির্দেশমত ঘটে। তাই সেগুলোকে মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় নেই। ছোট বাচ্চাদের ত্বক খুব নমনীয় হয়ে থাকে এজন্য অনেক কিছু হতে পারে তাই সব সময় খেয়াল রাখতে হবে।
একদম খাই তাই কিছু ঘটুক না কেন সবকিছু সৃষ্টিকর্তার মাধ্যমেই ঘটে থাকে।। এটা একদম ঠিক বলেছেন ছোট বাচ্চাদের টক খুবই নমনীয় থাকে তাই তাদের খেয়াল রাখা উচিত।। পরামর্শমূলক কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।।
আপনার সেলফি দেখতে দেখতেই পেছনে নজর পড়লো যে ,কলাগাছে নিচে পানি। দেখে খারাপ লাগলো। তবে আপনার লেখায় পড়লাম যে পানি কমতে শুরু করেছে এটা দেখে ভালো লাগলো।
ভাগেনর পক্স উঠেছে শুনে খারাপ লাগলো।
আপনি ঠিকই শুনেছেন যে চিকেন পক্স একবার উঠলে সাধারণত পরবর্তী সময়ে আর উঠে না। তবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হলে পরবর্তীতেও উঠতে পারে। এখন চিকেন পক্সের ইনজেকশন বের হয়েছে ,যা আসলে যাদের না উঠেছে তাদের নেয়া উচিত।
ভাগ্নেকে কিছুটা আলাদা করে রাখবেন কারণ এটা ছোঁয়াচে।
হঠাৎ করেই পানি চলে এসেছিল আবার হঠাৎ করেই নেমে যান এটা আসলেই আনন্দের।। তাহলে আমি ঠিকই শুনেছিলাম পক্স একবার হলেও উঠে থাকে।। আর হ্যাঁ এটা জানা ছিল না বর্তমানে ইনজেকশন বের হয়েছে।। ধন্যবাদ ব্যক্তিগত মতামত করার জন্য ভালো থাকবেন।।
বর্তমান সময়ে বন্যায় মানুষের অনেক ক্ষতি হচ্ছে, যাইহোক ঘুম থেকে উঠে আপনি সকালে বেড়াতে গিয়েছেন মূলত বন্যার আপডেট জানতে।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যক্রম খুব ভালোভাবে আমাদের কাছে উপস্থাপনা করার জন্য।আপনার পরবর্তী দিনলিপি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সর্বদাই প্রত্যাশাই করি।
একদম ভাই বর্তমান সময়ে বন্যায় মানুষের অনেক ক্ষতি হচ্ছে আর মানুষের ক্ষতি দেখলে নিজেরও খারাপ লাগে।। প্রতিবছরই বর্ষাকালে এরকম বন্যা হয়ে থাকে তাই মানুষদের সাথে অভ্যস্ত।।