Better Life with Steem|| The Diary Game||08 February 2024||
সৃষ্টিকর্তার কি এক অদ্ভুত নিয়ম। আমাদেরকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন আবার এই পৃথিবী থেকে নিয়ে যাবে। আর অনন্তকাল তার কাছেই রাখবেন আর আমরা এই দুনিয়ায় যে কাজ করব তার ওপরই আমাদের ভালো-মন্দ নির্ভর করবে । ভাবতেই কত আশ্চর্য লাগে তাইনা।
বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা আশা রাখি প্রত্যেকেই অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে এখন পর্যন্ত অনেক ভালো আছি। আজকে আবারো আপনাদের মাঝে আমার একটি দিনের কার্যক্রম নিয়ে হাজির হলাম।
বন্ধুরা প্রতিদিনের মতোই সকালে ঘুম থেকে ওঠা। একেক দিন একেক সময় সকালে ঘুম থেকে ওঠা হয়। কখনো একটু আগে কখনো বা পরে। এটা নির্ভর করে নিজের ওপর আমি চাইলেই একটু সকালে উঠতে পারি আবার দেরিতেও। গতকালকে আমার প্রাইভেট ছিল তাই একটু সকালে উঠেছি। আর প্রতিদিনের মতো ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে বেরিয়ে পড়ি প্রাইভেটের উদ্দেশ্যে।
গতকালকে আমি আমার চাচাতো ভাইয়ের বাইকে প্রাইভেট যাই। আমি যখন বের হয়ে রাস্তায় যাই তখন দেখি আমার ভাই কলেজ যাচ্ছে। পরে তার গাড়িতে চড়ে আমি আমার প্রাইভেটে যেয়ে পৌঁছায়। আর হ্যাঁ আমি যে জায়গায় প্রাইভেট পড়ি তার একটু দূরে আমার চাচাতো ভাইয়ের কলেজ।
আমি প্রাইভেটে যাওয়ার কিছু সময় পরেই আমাদের প্রাইভেট শুরু হয়ে যায়। আর আমি যে সাবজেক্টের প্রাইভেট পড়ি তার নাম হলো "BUSINESSES STATISTICS" আজকে আমার সাবজেক্টের নাম বলার কারণ হচ্ছে এই সাবজেক্টের প্রাইভেট পড়া আমার শেষ। একটা করে সাবজেক্টের ৬টা অধ্যায়ের অংক করলেই হয় যেখানে আমার ৭টা অধ্যায় হয়ে গেছে। কিন্তু আমার বাকি বন্ধুদের শেষ হয়নি কয়েকজন ব্যতীত।
যাই হোক পরে ভাই আমাকে বলল তুমি কয়েকদিন বাসায় পড়তে থাকো আর বাকি একটা সাবজেক্টের ১টা অধ্যায়ের অংক সেটা পরীক্ষার আগে শেষ করে দিব। তারপর ভাইয়ের সাথে একটু পিকনিক নিয়ে আলাপ করা হলো। যে এতদিন প্রাইভেট পড়লাম একটা পিকনিক না করলে হয়। পরে ভাই বলল আচ্ছা ঠিক আছে আমি একটু ফ্রি হই তারপর তোমাদের নিয়ে একটা পিকনিক দিব।
পরে আমি সেখান থেকে বাসায় চলে আসি। আর বাসায় আসার পথে আমার একটা জুতা রং করার জন্য মুছির কাছে যায় এবং রং করে নেয়। আর তার বিনিময়ে সে আমার কাছ থেকে ৪০ টাকা নেয়। পরে আমি বাসায় চলে আসি।
আর বাসায় আস্তে আস্তে প্রায় ১.০০ বেজে যায়। পরে প্রতিদিনের মতোই দুপুরে গোসল করে খাওয়া দাওয়া করে একটু বাইরে দাঁড়িয়ে থাকি। তারপরেই প্রতিদিনের মতো রুমে চলে আসি আর শুয়ে থেকে মোবাইল ব্যবহার করি।
শুয়ে থেকে আমি প্রতিদিনের মতোই পোস্ট লিখে ফেলি। সেই সাথে আরো কিছু কাজ করে আমি বাইরে বের হই। আর বাইরে কেন বের হই সেটা হয়তো বুঝতেই পারছেন প্রতিদিনের মতোই ক্রিকেট খেলার উদ্দেশ্যে বের হয়।
আর ক্রিকেট মাঠে যেয়ে দেখি কয়েকজন ব্যতীত কেউই নাই তাই আর খেলা হয় না। পরে সেখান থেকে আমি আমাদের জমিতে যাই। আমি যেখানে ক্রিকেট খেলি তার পাশেই আমাদের জমি রয়েছে। পরে জমি দেখে বাসায় চলে আসি।
আর বাসায় আসার পর কিছু সময় রুমে বসে থেকে একটু বাজারে যাই। আর বাজারে যাওয়ার পর একটা ভাইয়ের সাথে কিছু সময় গল্প করি। তারপর আমি একটা দোকানে যেয়ে পিয়াজি খেয়ে বাসায় চলে আসি।। আর প্রতিদিনের মতোই পড়তে বসি।।
তো বন্ধুরা আজকের লেখা আমি এখানে ইতি টানছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।
আমাদের সকলকেই একদিন এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে। তাই যতদিন বেঁচে আছি আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত ভালো কাজ করা।
পিকনিকের সাজেশনটা বেশ ভালো দিয়েছেন। এতদিন সবাই মিলে প্রাইভেটে পড়েছেন, একটা পিকনিক অবশ্যই করা উচিত।
আপনাদের সবুজ ক্ষেতের ছবি দেখে চোখ দুটো জুড়িয়ে গেল। পিঁয়াজিগুলো দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। খেতে নিশ্চয়ই দারুন ছিল। আপনার সারাদিনের কার্যাবলী আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ভাই এত সুন্দর ভাবে কমেন্ট করার জন্য।।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে পড়ার উদ্দেশ্য বেরিয়ে পড়েছিলেন। দুপুরে সময়মত স্নান করে দুপুরের খাবার খেয়েছিলেন। ক্রিকেট খেলতে গিয়েছিলেন কিন্তু তেমন কেউ যদয়নি এজন্য খেলাও হয়নি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
সকালে উঠে প্রাইভেট চলে যান তারপর প্রাইভেট শেষ করে বাড়িতে চলে আসেন ৷ তারপর আপনি বাজারে গিয়ে পিয়াজু খাইলেন ৷
যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সারাদিনের কার্যক্রম গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ে কমেন্ট করার জন্য।।
বাইকে করে যাতায়াতে পারলে একটু সাবধানতা অবলম্বন করবেন, হেলমেট অবশ্যই পড়ার চেষ্টা করবেন।
বিজনেস স্ট্যাটিস্টিক্স এর ম্যাথ গুলো কঠিন মনে হয় তবে এক বার মাথায় ঢুকিয়ে নিলে পরে করতে ভালোই মজা লাগে।
আপনার আউটডোর সেলফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে।
সতর্ক করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।।