প্রথমে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো ধুতরা গাছের সাথে, ইতিপূর্বে আপনারা এই গাছের সাথে অবগত আছেন, কারণ পূর্বে আমি এই ধুতরা গাছ নিয়ে একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট করেছিলাম। এই ধুতরা গাছের ফুল সারা বছর দেখা যায় না। বর্ষাকালে এই ফুল সবচাইতে বেশি ফুটে থাকে আর ফুল থেকেই ফল হয়ে থাকে। আপনারা হয়তো জানেন এই ধুতরা গাছের অনেক উপকারিতা রয়েছে শুধু যে উপকারিতা রয়েছে তা কিন্তু নয়, এর মারাত্মক অপকারিতা রয়েছে। আপনারা জানলে অবাক হতে পারেন এই ধুতরা গাছের পাতা খেলে মানুষের মাথার স্মৃতি এলোমেলো হয়ে যায় এমনটা শুনেছিলাম অনেকের কাছে। আমাদের বাসার কাছেই এই ধুতরা গাছ রয়েছে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই আসে এই ধুতরা গাছের পাতাও ফল নিতে।
এরপর পরিচয় করিয়ে দেবো আমাদের বাসায় থাকা আদা গাছের সাথে। ভাইয়া বাসায় আসার পর থেকে অনেক কিছুই বাসার রোপন করে থাকে। ভাইয়ার উদ্যোগে প্রায় ৩০ ৪০ টা বস্তায় এরকম আদা রোপন করা হয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার ফলে আদারগাছগুলো একদম সতেজ মনে হচ্ছে। যতই বৃষ্টি হোক না কেন, এই গাছের তেমন ক্ষতি হয় না প্রতিনিয়ত বড় হতে থাকে।
বাসায় শুধু আদা গাছ রোপন করা হয়েছে এমনটা না, আদার পাশাপাশি হলুদ গাছও লাগানো হয়েছে আর হলুদ গাছগুলো এখন বড় হয়েছে। কিছু কিছু গাছ রয়েছে যেগুলো বৃষ্টি যতই হোক না কেন তাদের তেমন ক্ষতি হয় না। প্রতিনিয়ত তারা বড় হতে থাকে আর দেখতে সুন্দর দেখায়।
এখন আপনাদের সুপরিচিত পেঁপে গাছের কথা বলবো, বাসায় এরকম অনেক পেঁপে গাছ এমনিতেই হয়েছে। আর এই গাছগুলো আমরা এখন উঠিয়ে বিভিন্ন স্থানে লাগাচ্ছি কারণ এক জায়গায় অনেকগুলো থাকলে ফলন হবে না আর ফলন ভালো করার জন্য এই প্রক্রিয়া।
এছাড়াও আমাদের বাসায় জাম্বুরা গাছ রয়েছে যা আপনারা ইতিমধ্যেই জানেন। দুর্ভাগ্যশত কিছুদিন আগে বাতাসের কারণে একটি ডাল ভেঙ্গে যায়, যার ফলে অনেকগুলো জাম্বুরার ক্ষতি হয়। আর এই জাম্বোরা গুলো এখনো খাওয়ার উপযোগী হয়নি তার জন্য খারাপ লেগেছিল।
আমাদের বাসায় সারা বছর পাওয়া যায় এমন একটি পেয়ারা গাছ রয়েছে দুর্ভাগ্যশত এ বছর পেয়ারা সারা বছর আসেনি। আর এই গাছের পেয়ারা অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। আর এখন পেয়ারা এসেছে, এত পরিমাণ ধরেছে যে দেখেই ভালো লাগে। যদি কোন সমস্যা না হয় সৃষ্টিকর্তার রহমতে এবারের পেয়ারা অনেক সুস্বাদু হবে।
সবার শেষে আপনাদের মাঝে কলা গাছের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আমাদের পুকুর পাড়ে এই কলা গাছগুলো লাগানো হয়েছে। অনেকগুলো গাছ ফল দিয়েছে আর এইগুলো এখনো দেয়নি। আশাকরি খুব শীঘ্রই ফল দেওয়া শুরু করবে।
তো বন্ধুরা আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি, আবারো দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।
সবার আগে কি আপনাকে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাবো আপনি অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, আসলে আপনার এ ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ছিল আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনারা এতগুলো ফটোগ্রাফির ভিতরে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আপনার প্রথম ফুলের ফটোগ্রাফিটি অসাধারণ ছিল।
শুনে ভালো লাগলো আমার ফটোগুলো আপনার ভালো লেগেছে তার মধ্যে থেকে প্রথম ফটোগ্রাফি অসাধারণ ছিল।। ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত এত সুন্দর হবে প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
আজ আপনি আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর সুন্দর গাছের ফটোগ্রাফি ধারণ করে শেয়ার করেছেন যেগুলো দেখতে অসম্ভব সুন্দর ছিলো।
তার ভেতর থেকে আমি সবগুলো গাছের সাথে পরিচিত ছিলাম কিন্তু ধতরা গাছটি আমি আজ সর্ব প্রথম দেখেছি এবং আপনার পোস্টের মাধ্যমে একটি নতুন গাছ সম্পর্কে জানতে পেরে অনেক আনন্দিত অনুভব করতে পেরেছি।
আমি যে ফটোগ্রাফি গুলো করেছি সবগুলোই পরিচিত শুনে ভালো লাগলো আপনি ধুতরা গাছের সাথে প্রথমবারের মতো পরিচিত হলেন।। আসলে ভাই এই রাত অনেক উপকারী আবার ক্ষতিকারক রয়েছে।। ধন্যবাদ মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য।।
ভাই আপনি তো প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হয়ে গেছেন, আপনি আমাদের বাংলাদেশের পরিচিত কিছু গাছের ফটোগ্রাফি করেছেন, আপনার ফটোগ্রাফির ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে, এই গাছগুলো আমরা সবাই চিনে থাকি। ধন্যবাদ সুন্দর ফটোগ্রাফিগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ভাই প্রফেশনাল হয়নি আপনাদের মত সাধারন ফটোগ্রাফার। আর হ্যাঁ এগুলো অনেক পরিচিত গাছ আবার অনেকের কাছে অপরিচিত হতে পারে কয়েকটা।। ধন্যবাদ ব্যক্তিগত মতামত এত সুন্দর হবে প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।
ফতগ্রাফিমুলক পোস্ট আমি বরাবরই খুব ভালবাসি এর সেটা যদি হয় প্রকৃতির ছবি তাহলে তো কথাই নেই। আপনিও আজ আমাদের সামনে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার উপস্থাপিত জিনিসগুলো আমাদের আশেপাশে সব সময় চোখে পড়ে। জাম্বুরা গাছের ছবিটা সহ প্রতিটা ছবিই ভালো লাগছে।
এগুলো একদম গ্রামের পরিচিত জিনিস আর প্রতিটি ফটোর সাথেই গ্রামের মানুষজন পরিচিত আছে। আর আপনার কাছে প্রতিটি ফটো ভালো লেগেছে শুনে আমারও ভালো লাগবে।। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।।
আদা গাছ ছাড়া প্রতিটা গাছই আমি চিনি। আমার নানী হলুদ গাছ লাগতো। ভুলেই গিয়েছিলাম গাছটার চেহারা। আপনার ছবি দেখে মনে পড়ে গেলো। তবে ধুতরা ফুল অনেক বছর পরে দেখলাম। এই গাছ ও ফুল এখন দেখি না কোথাও।
আপনার ফোটোগ্রাফিগুলি চমৎকার হয়েছে। এতো সুন্দর সব ফটোগ্রাফি আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য আপনার প্রশংসা প্রাপ্য।
আধা গাছ আপনি এই প্রথম দেখলেন শুনে একটু আশ্চর্য হলাম হয়তো যারা শহরে থাকে তারা এরকম অনেক কিছুই দেখেনা।। আর হ্যাঁ ধুতরা গাছ এখন খুবই কম দেখা যায়।। ধন্যবাদ ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করার জন্য ভালো থাকবেন।।