আপনার শিশুর উচ্চতা এবং বুদ্ধি বাড়াতে আপনাকে কি কি করতে হবে জেনে নিন!!!
![]() |
---|
একটা শিশু যখন আমাদের পরিবারে জন্মগ্রহণ করে! তখন আমাদের পরিবারের মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে! এ যেন ফাগুন মাস,,, ছড়িয়ে পড়ে আনন্দের শিহরণ সারা পরিবারের মানুষ,, খুশিতে আত্মহারা হয়ে যায়! সেই সাথে বেড়ে যায় দায়িত্ব।
একটু একটু করে সেই শিশু বড় হয়ে থাকে,,, সেই শিশুটা কতটা বৃদ্ধি পাবে,, সেটা একমাত্র নির্ভর করে, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এর উপর,, যেমন আমিষ জিং সেই সাথে,,, শিশুর শরীর চর্চা করাও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আপনার শিশুর উচ্চতা এবং বুদ্ধি বাড়াতে আপনাকে কি কি করতে হবে জেনে নিন!!! |
---|
![]() |
---|
আমি আপনাকে কখনোই বলবো না! আপনার শিশুকে আটঘাট বাদিয়ে শরীর চর্চা করার জন্য। আমি শুধু বলব সে বিকেল বেলায় যে খেলতে যাবে। সেই খেলাটা তাকে সঠিকভাবে খেলতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে একটু হাটাহাটি করতে হবে।
অনেক সময় দেখবেন,, আমাদের বাচ্চারা অনেক বেশি ছোটাছুটি করে। অনেক বেশি সাইকেল চালাতে পছন্দ করে। অনেক সময় দেখা যায় ঘরের জানালার মধ্যে তারা ঝুলে থাকে। এ সকল বিষয় গুলোর মাধ্যমেও কিন্তু তাদের শরীরচর্চা হয়ে যায়। আবার অনেক সময় চিকিৎসকরা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা দিয়ে থাকে,,, শিশু যখন তার মার গর্ভে ছিল। তখন সেই মা প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেয়েছে কিনা।
আপনার শিশু সঠিকভাবে বাড়ছে তো? |
---|
![]() |
---|
অনেক সময় দেখা যায়,,, আমাদের অনেক বাবা মায়ের মনে এই প্রশ্ন থাকে। আমার বাচ্চাটা মনে হয় সঠিকভাবে বাড়ছে না। আমাদেরকে অবশ্যই একটা কথা মেনে নিতে হবে। বাচ্চারা বাড়ার একটা নিয়ম রয়েছে,, আর একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। সব মানুষ সমানভাবে লম্বা হয় না।
অন্যদিকে দেখা যায়,,, প্রত্যেকটা শিশুর স্বাস্থ্য একই রকম হয় না। পরিবারের অন্যান্য মানুষ গুলোর উচ্চতা যদি কম থাকে। তাহলে সেই শিশুটার উচ্চতা ও কম হবে,, এবং স্বাস্থ্যের দিক থেকেও,,, সেই শিশু অনেকটা একটা হ্যাংলা হবে। যদি পরিবারের মানুষগুলো হ্যাংলা হয়ে থাকে।
অনেক সময় দেখা যায়,, আমাদের শিশু নানা ধরনের রোগে ভুগতে থাকে। বিশেষ করে যখন অনেকটা সময় ধরে একটা রোগে আক্রান্ত থাকে। সেই রোগের প্রভাব কিন্তু আমাদের বাচ্চাদের উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এরপরে অনেক সময় দেখা যায়,, মেয়েদের ঋতুমতি হওয়ার পরে। মেয়েরা তেমন আরেকটা বৃদ্ধি পায় না। কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে ১৮ বছর পর্যন্ত,,, বৃদ্ধি পাওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে তাদের উচ্চতার।
এরপরেও যদি আপনাদের মনে সন্দেহ থাকে,, তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেয়া উচিত। কারণ এতে করে আপনাদের মনে যে সন্দেহ রয়েছে। সে সন্দেহ দূর হয়ে যাবে,,, এবং আপনাদের বাচ্চাদের উচ্চতা বৃদ্ধি পেতে,, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আপনার শিশুর বুদ্ধির বিকাশ এবং মনের বিকাশ |
---|
![]() |
---|
বড় বড় বিশেষজ্ঞদের মতে,, শরীরের বিকাশের পাশাপাশি মনের বিকাশের ও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনার বাচ্চা ভবিষ্যতে কেমন হতে পারে। সমাজ এবং অন্যান্য মানুষের সাথে তার আচার-আচরণ কেমন করতে পারে। সে তার ব্যক্তিগত জীবনে এবং সমাজ সংগঠন করার ক্ষেত্রে কতটা পারদর্শী হয়ে উঠতে পারে। এই সকল বিষয়গুলো,, কিন্তু সে কিভাবে বেড়ে উঠেছে তার ওপর নির্ভর করে থাকে।
এরপরে একটা শিশুর আদর স্নেহ মায়া মমতা কতটুকু পায়। তার দিকেও কিন্তু নজর রাখতে হবে। একটা শিশু জন্মের পর থেকেই,,, কিন্তু তার বুদ্ধির বিকাশ শুরু হয়। আমাদেরকে অবশ্যই শিশুর যেকোনো বয়সে তার দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। এবং তার মতামতের গুরুত্ব দিতে হবে,, পরিবারের মধ্যে শান্তি বজায় রাখতে হবে।
আপনার শিশুকে কখনোই ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বড় হতে দেবেন না। তার বয়সের সাথে সাথে যে খেলাধুলা করা প্রয়োজন। সেটা তাকে অবশ্যই করতে দিতে হবে,,, বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার মাধ্যমে তার স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এতে করে তার শরীর চর্চা হয়ে যাবে। এমনকি একটা ঝুনঝুনি ও একটা বাচ্চা বিকাশের ক্ষেত্রে,,, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন।
বাচ্চাদের বুদ্ধি এবং মনের বিকাশ ঘটাতে,, আরো কিছু পদক্ষেপ রয়েছে। পরবর্তী পর্বে অবশ্যই আমি আপনাদের সাথে সেই পদক্ষেপ গুলো শেয়ার করার চেষ্টা করব। আজ এ পর্যন্তই থাক। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। এই কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই আমাদের বাচ্চাদেরকে গড়ে তুলতে হবে সঠিক নিয়মে যার মধ্য দিয়েই সঠিক শিক্ষা জ্ঞান এবং বুদ্ধিমত্তা সব ক্ষেত্রে বিকাশিত হয়। আমি শুধু একটি মেসেজ দিব আমাদের শিশুদের বেড়ে ওঠা নিয়ে।
প্রত্যেক শিশুকে ধর্মীয় শিক্ষা দিয়েই গড়ে তুলুন ডিজিটাল ডিভাইস দিয়ে নয়।
আপু আপনি সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপনা করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপনি একটা কথা বলেছেন, একটা শিশু যখন জন্মগ্রহণ করে, তখন সে বাড়িতে আনন্দের ছড়াসরি ছুটে যায়। অন্যরকম এক ভালোলাগা কাজ করে। মনে হয় এই বাড়িতে যেন ফাগুন মাস এসেছে।
একটা কথা আছে, বর্তমান শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ এটা ভেবে আমাদের প্রত্যেক শিশুকে ছোট থেকে তাকে আদর্শবান গড়ে তুলতে হবে।
একটু শিশুকে যদি আপনি পরিপূর্ণভাবে তার খাওয়া দাওয়া চলাফেরা এবং পুষ্টিকর খাবার, সে ঠিকভাবে পারছে কিনা সব দিকে খেয়াল রেখে তাকে সঠিকভাবে লালন পালন করতে হবে। তাহলে এই শিশুটি আগামী দিনের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবেন।
আপনি আরো অনেক কিছু শিশুদের নিয়ে আলোচনা করেছেন। এখান থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে এত সুন্দর একটি শিক্ষনীয় পোস্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনাকে ধন্যবাদ জানার এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য। আজকের শিশুই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই আমাদেরকে তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সঠিক ভাবে হচ্ছে কিনা এবিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।
ভালো থাকবেন সবসময় এই শুভকামনা রইলো আপনার জন্য
বাচ্চাদের মানসিক প্রবৃদ্ধি ঘটানোর মাধ্যম হলো প্রকৃতির ছোয়া।অথচ আমরা সেটা না বুঝে শিশুগুলোর উপর চাপিয়ে দিয়েছি অসহ্য বোঝা।সারাদিন পড়াশোনায় তাদের ব্যস্ত রাখি৷খেলার সুযোগটুকুও দেইনা৷ এভাবে চলতে থাকলে তাদের মানসিক বিপর্যয় ঘটবে।
প্রথমত আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য। আপনি বিষয়টি নিয়ে অনেক গবেষণা করে আপনার মতামত প্রকাশ করেছেন। আপনি শিশুদের খেলাধুলা সঙ্গে তাদের উচ্চতা ও বুদ্ধির বৃদ্ধির নির্ভরশীলতার কথা বলেছেন। এই সমম্ত বিষয় অভিভাবকদের জানা দরকার এবং তারা এই পোস্ট পড়ে অনেক উপকৃত হবেন। অমি পরবর্তী কিস্তির পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। আপনার জন্য শুভকামনা করি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,,,, আমার পোস্ট পড়ে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আপনি আপনার নিজের মতো করে সাজিয়ে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন, আসলে আপনার পোস্ট থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি আমাদের অনেক কিছু অজানা আছে যেগুলো আপনার পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম তাই আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
খুব সুন্দর ও অসাধারণ একটা পোস্ট করেছেন। এই যুগের বাচ্চারা শিশু অবস্থায় মোবাইলের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। এই মোবাইলের কারনে তাদের বেড়ে উঠায় ব্যাঘাত ঘটায়। তাই এ দিকেও নজর রাখা দরকার আর তাদের বাড়ির তৈরী খাবার বেশি খাওয়ানো দরকার। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।