আর আমরা চলে গেলাম ইফতারের জিনিসপত্র কেনার জন্য জিনিসপত্র কিনতে গিয়ে দেখি বাজারে প্রচুর ভিড় ভিড়ের মধ্যে আস্তে আস্তে সকল জিনিসপত্র কিনে ফেললাম এবং জিনিসপত্রগুলো নিয়ে সেই স্কুল মাঠের দিকে রওনা হলাম সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম তারা পানি সহ সকল সরঞ্জাম রেডি করে রেখেছে তাই আর দেরি না করে আমরা ইফতার গুলো তৈরি করতে শুরু করে দিলাম যেহেতু ইফতারের সময় হয়ে এসেছিল আর বেশি সময় হাতে ছিল না তাই খুব তাড়াতাড়ি এটা তৈরি করার কাজ শুরু করে দিলাম সবাইমিলে।
একে তো রমজান মাস, দ্বিতীয় বিকেল বেলা। ইফতারির দোকানে অবশ্যই ভিড় থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তার পরেও আপনারা ধীরে ধীরে আপনাদের সমস্ত জিনিস কিনে নিলেন।
সবাই মিলে একসাথে কাজ করছিল। যার কারণে আপনাদের কাজ খুব তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হয়ে গেল। এবং সবাই মিলে ইফতার করেছেন।
আসলে বন্ধুদের সাথে এই সময় গুলো না, খুবই স্মরণীয় হয়ে থাকে। আপনারাও প্রত্যেক বছরের মতো এবারও ইফতারির আয়োজন করেছেন। সে বিষয়গুলো আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন।
আপনাদের ইফতার মাহফিলের গল্পটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল, ভালো থাকবেন।